শরিফ আহমাদ
আল্লাহ তাআলার অগণিত নাম রয়েছে। সবগুলোকে একত্রে আসমাউল হুসনা বলা হয়। প্রতিটি নাম আল্লাহর গুণ-বৈশিষ্ট্যের পরিপূর্ণতার প্রমাণ। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে। সুতরাং তোমরা তাঁকে সেসব নামেই ডাকবে। আর তাদেরকে বর্জন করো, যারা তাঁর নাম বিকৃত করে। সত্বরই তাদেরকে তাদের কৃতকর্মের প্রতিফল দেওয়া হবে।’ (সুরা আরাফ: ১৮০)
মক্কার কাফেররা গুণবাচক নামগুলো সম্পর্কে জানা সত্ত্বেও আল্লাহকে সেসব নামে ডাকতে দ্বিধা করত। হঠকারিতাবশত প্রশ্ন করত, রহমান কে? পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর যখন তাদের বলা হয়, সিজদাবনত হও রহমানের প্রতি, তখন তারা বলে, রহমান আবার কী? তুমি কাউকে সিজদা করতে বললেই কি আমরা তাকে সিজদা করব? আর এতে তাদের পলায়নপরতাই বৃদ্ধি পায়।’ (সুরা ফুরকান: ৬০)
তাদের জবাবে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘বলুন, তোমরা আল্লাহ নামে ডাকো বা রহমান নামে ডাকো, তোমরা যে নামেই ডাকো সব সুন্দর নামই তো তাঁর।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ১১০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো কোরআনে ও হাদিসের বিভিন্ন গ্রন্থে পাওয়া যায়। কিছু হাদিসে ৯৯টি নামের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য এর বাইরে আরও অনেক নাম রয়েছে। নামগুলো আল্লাহর শ্রেষ্ঠ গুণাবলির প্রতিনিধিত্ব করে। তাঁর অসীম ক্ষমতা, জ্ঞান, দয়া ও শাসনের পরিচয় বহন করে। এসব নাম মুখস্থ করা, অর্থ অনুধাবন করা এবং জীবনে তার প্রতিফলন ঘটানোর মাধ্যমে একজন মুমিন জান্নাতের সুসংবাদ লাভ করতে পারে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ তাআলার ৯৯টি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এগুলোর হেফাজত করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আল্লাহ তাআলা বিজোড়। তাই তিনি বিজোড়ই পছন্দ করেন।’ (বুখারি: ৫৯৬৮; মুসলিম: ২৬৭৭)
লেখক: শিক্ষক ও খতিব
আল্লাহ তাআলার অগণিত নাম রয়েছে। সবগুলোকে একত্রে আসমাউল হুসনা বলা হয়। প্রতিটি নাম আল্লাহর গুণ-বৈশিষ্ট্যের পরিপূর্ণতার প্রমাণ। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে। সুতরাং তোমরা তাঁকে সেসব নামেই ডাকবে। আর তাদেরকে বর্জন করো, যারা তাঁর নাম বিকৃত করে। সত্বরই তাদেরকে তাদের কৃতকর্মের প্রতিফল দেওয়া হবে।’ (সুরা আরাফ: ১৮০)
মক্কার কাফেররা গুণবাচক নামগুলো সম্পর্কে জানা সত্ত্বেও আল্লাহকে সেসব নামে ডাকতে দ্বিধা করত। হঠকারিতাবশত প্রশ্ন করত, রহমান কে? পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আর যখন তাদের বলা হয়, সিজদাবনত হও রহমানের প্রতি, তখন তারা বলে, রহমান আবার কী? তুমি কাউকে সিজদা করতে বললেই কি আমরা তাকে সিজদা করব? আর এতে তাদের পলায়নপরতাই বৃদ্ধি পায়।’ (সুরা ফুরকান: ৬০)
তাদের জবাবে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘বলুন, তোমরা আল্লাহ নামে ডাকো বা রহমান নামে ডাকো, তোমরা যে নামেই ডাকো সব সুন্দর নামই তো তাঁর।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ১১০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো কোরআনে ও হাদিসের বিভিন্ন গ্রন্থে পাওয়া যায়। কিছু হাদিসে ৯৯টি নামের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য এর বাইরে আরও অনেক নাম রয়েছে। নামগুলো আল্লাহর শ্রেষ্ঠ গুণাবলির প্রতিনিধিত্ব করে। তাঁর অসীম ক্ষমতা, জ্ঞান, দয়া ও শাসনের পরিচয় বহন করে। এসব নাম মুখস্থ করা, অর্থ অনুধাবন করা এবং জীবনে তার প্রতিফলন ঘটানোর মাধ্যমে একজন মুমিন জান্নাতের সুসংবাদ লাভ করতে পারে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ তাআলার ৯৯টি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এগুলোর হেফাজত করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আল্লাহ তাআলা বিজোড়। তাই তিনি বিজোড়ই পছন্দ করেন।’ (বুখারি: ৫৯৬৮; মুসলিম: ২৬৭৭)
লেখক: শিক্ষক ও খতিব
ঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
১ ঘণ্টা আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
২ ঘণ্টা আগেসন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
৭ ঘণ্টা আগেকোরআন তিলাওয়াত মোমিনের হৃদয়ের প্রশান্তি ও আত্মার খোরাক। এর প্রতিটি আয়াতে রয়েছে অসীম জ্ঞান, দিকনির্দেশনা ও রহমতের বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মুগ্ধতা অন্তর বিগলিত করে, মনে প্রশান্তি আনে, আত্মা আলোকিত করে। নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত মোমিন জীবনে সার্থকতা এনে দিতে পারে।
১ দিন আগে