ইসলাম ডেস্ক
চলতি হজ মৌসুমে হজের খুতবা দেবেন মসজিদুল হারামের প্রবীণ ইমাম শায়খ সালেহ বিন আবদুল্লাহ বিন হুমাইদ। আগামী ৯ জিলহজ হজে অংশগ্রহণকারী মুসলমানদের উদ্দেশ্যে আরাফাহর ময়দানে হজের খুতবা দেবেন তিনি।
সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ এক রাজকীয় ফরমানে তাকে আরাফাহর দিনে খুতবা দেওয়ার অনুমোদন দেন। হারামাইন শরিফাইনভিত্তিক ওয়েবসাইট ইনসাইড দ্য হারামাইন এ তথ্য জানিয়েছে।
সৌদির স্থানীয় সময় আগামী ৯ জিলহজ আরাফাতের ময়দানে শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ হাজিদের উদ্দেশ্যে খুতবা দেবেন।
৯ জিলহজ আরাফাহর দিন মসজিদে নামিরা থেকে প্রদত্ত খুতবা হজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ অংশগুলোর একটি। আর এই দিনটিই হজের প্রধান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন (বৃহস্পতিবার) ২০২৫ সালের আরাফাহ দিবস হতে পারে। সৌদি আরবের উম্মুল কুরা হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এদিন ১৪৪৬ হিজরির ৯ জিলহজ থাকবে।
কে এই শায়খ সালেহ বিন আবদুল্লাহ বিন হুমাইদ
শায়খ সালেহ বিন আবদুল্লাহ বিন হুমাইদ সৌদি আরবের কাউন্সিল অব সিনিয়র স্কলার্স-এর সদস্য এবং আন্তর্জাতিক ইসলামি ফিকহ কাউন্সিল-এর চেয়ারম্যান। ২০১৬ সালে তিনি ইসলাম সেবায় কিং ফয়সাল আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন।
শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ সৌদি আরবের কাসিম প্রদেশের বুরাইদা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। পরে তিনি মক্কায় চলে আসেন। যেখানে ১৯৮৭ সালে মাধ্যমিক পড়াশোনা সম্পন্ন করেন এবং ১৯৭৫ সালে উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শরিয়া অনুষদে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৮১ সালে ফিকহ বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।
তার লিখিত একাধিক গ্রন্থ রয়েছে—যার মধ্যে ১১টি বই শরিয়া এবং দাওয়া সম্পর্কিত। এর মধ্যে কিছু বই বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
তার পিতা শায়খ আবদুল্লাহ বিন হুমাইদ ছিলেন সৌদি আরবের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবং গ্র্যান্ড মসজিদের ইমাম।
চলতি হজ মৌসুমে হজের খুতবা দেবেন মসজিদুল হারামের প্রবীণ ইমাম শায়খ সালেহ বিন আবদুল্লাহ বিন হুমাইদ। আগামী ৯ জিলহজ হজে অংশগ্রহণকারী মুসলমানদের উদ্দেশ্যে আরাফাহর ময়দানে হজের খুতবা দেবেন তিনি।
সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ এক রাজকীয় ফরমানে তাকে আরাফাহর দিনে খুতবা দেওয়ার অনুমোদন দেন। হারামাইন শরিফাইনভিত্তিক ওয়েবসাইট ইনসাইড দ্য হারামাইন এ তথ্য জানিয়েছে।
সৌদির স্থানীয় সময় আগামী ৯ জিলহজ আরাফাতের ময়দানে শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ হাজিদের উদ্দেশ্যে খুতবা দেবেন।
৯ জিলহজ আরাফাহর দিন মসজিদে নামিরা থেকে প্রদত্ত খুতবা হজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ অংশগুলোর একটি। আর এই দিনটিই হজের প্রধান কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ৫ জুন (বৃহস্পতিবার) ২০২৫ সালের আরাফাহ দিবস হতে পারে। সৌদি আরবের উম্মুল কুরা হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এদিন ১৪৪৬ হিজরির ৯ জিলহজ থাকবে।
কে এই শায়খ সালেহ বিন আবদুল্লাহ বিন হুমাইদ
শায়খ সালেহ বিন আবদুল্লাহ বিন হুমাইদ সৌদি আরবের কাউন্সিল অব সিনিয়র স্কলার্স-এর সদস্য এবং আন্তর্জাতিক ইসলামি ফিকহ কাউন্সিল-এর চেয়ারম্যান। ২০১৬ সালে তিনি ইসলাম সেবায় কিং ফয়সাল আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করেন।
শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ সৌদি আরবের কাসিম প্রদেশের বুরাইদা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। পরে তিনি মক্কায় চলে আসেন। যেখানে ১৯৮৭ সালে মাধ্যমিক পড়াশোনা সম্পন্ন করেন এবং ১৯৭৫ সালে উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শরিয়া অনুষদে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭৬ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৮১ সালে ফিকহ বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি সম্পন্ন করেন।
তার লিখিত একাধিক গ্রন্থ রয়েছে—যার মধ্যে ১১টি বই শরিয়া এবং দাওয়া সম্পর্কিত। এর মধ্যে কিছু বই বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
তার পিতা শায়খ আবদুল্লাহ বিন হুমাইদ ছিলেন সৌদি আরবের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবং গ্র্যান্ড মসজিদের ইমাম।
সন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
৩ ঘণ্টা আগেকোরআন তিলাওয়াত মোমিনের হৃদয়ের প্রশান্তি ও আত্মার খোরাক। এর প্রতিটি আয়াতে রয়েছে অসীম জ্ঞান, দিকনির্দেশনা ও রহমতের বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মুগ্ধতা অন্তর বিগলিত করে, মনে প্রশান্তি আনে, আত্মা আলোকিত করে। নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত মোমিন জীবনে সার্থকতা এনে দিতে পারে।
১ দিন আগেমানুষের প্রতি সম্মান একটি মৌলিক মানবিক গুণ, যা সমাজে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির ভিত্তি গড়ে তোলে। প্রত্যেক মানুষ তার মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে, এবং একে অপরকে সম্মান করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ধর্ম, বর্ণ, জাতি কিংবা পেশা ভেদে কাউকে ছোট করা মানবতার পরিপন্থী। সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে পারস্পরিক...
২ দিন আগেসপ্তাহের সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমাবার। জুমাবারের গুরুত্ব বোঝাতে আল্লাহর নবী (সা.) বলেন, ‘জুমার দিন সপ্তাহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানিত।’ এই দিন অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ—এর অন্যতম কারণ জুমার নামাজ। জুমার নামাজ আদায় করলেই কেবল এই দিনের বরকত, ফজিলত লাভের আশা করা যায়।
২ দিন আগে