হাবিব মুহাম্মাদ
ইহুদিরা জালিম শাসক ফেরাউনের নির্যাতন ও দাসত্বে জিঞ্জিরাবদ্ধ ছিল। আল্লাহ তাআলা মুসা (আ.)-এর মাধ্যমে তাদের মুক্ত করেছেন। তাদের জন্য সমুদ্রে রাস্তা করে দিয়েছেন। মান্না-সালওয়া ও পানির ব্যবস্থা করেছেন। বাসস্থান দিয়েছেন। উন্মুক্ত ময়দানে মেঘমালার ছায়া দান করেছেন। তাদের বংশধর থেকে অসংখ্য নবী-রাসুল প্রেরণ করেছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তিনি তোমাদের মতো বিশ্বজগতে আর কাউকে এত নেয়ামত দেননি।’ (সুরা মায়েদা: ২০)
তবে ইহুদিরা চরম অবাধ্য ও উচ্ছৃঙ্খল জাতি ছিল। ফেরাউনের দাসত্বের জিঞ্জির থেকে মুক্ত হতে না হতেই তারা বাছুরপূজার প্রতি আগ্রহী হয়। মুসা (আ.) আল্লাহর সান্নিধ্যে গেলে তারা বাছুরপূজা করতে শুরু করে। মান্না-সালওয়ার পরিবর্তে শাকসবজি দাবি করে বসে। এমনকি তারা আল্লাহকে প্রকাশ্যে দেখার দাবিও করে বসে।
আল্লাহ সম্পর্কে তাদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য ও ভ্রান্ত ধারণা ছিল। তারা নিজেদের আল্লাহর সন্তান দাবি করত। আবার বলত, আল্লাহর হাত শৃঙ্খলাবদ্ধ। তিনি কৃপণ। তিনি দরিদ্র, আমরা ধনী।
তারা অসংখ্য নবী-রাসুলকে হত্যা করেছে। আসমানি গ্রন্থের বিধান বিকৃত করেছে। কোরআন অস্বীকার করেছে। আল্লাহ তাআলা তাদের অবাধ্য, হঠকারী, উচ্ছৃঙ্খল, প্রতারক, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী ও সীমালংঘনকারী আখ্যা দিয়েছেন।
শাস্তি হিসেবে আল্লাহ তাআলা তাদের বাস্তুচ্যুত করেছেন। লাঞ্ছিত ও অভিশপ্ত করেছেন। তারা আল্লাহর ক্রোধের পাত্রে পরিণত হয়েছে এবং তাদের হৃদয় পাষাণ করে দেওয়া হয়েছে। তাদের অনেককে বানর ও শূকরে পরিণত করা হয়েছিল।
পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তারা লাঞ্ছিত ও দরিদ্র এবং আল্লাহর ক্রোধের পাত্র হলো। কেননা তারা আল্লাহর আয়াতকে অস্বীকার করত, নবীগণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত এবং তারা অবাধ্য হতো ও সীমালংঘন করত।’ (সুরা বাকারা: ৬১)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ইহুদিরা জালিম শাসক ফেরাউনের নির্যাতন ও দাসত্বে জিঞ্জিরাবদ্ধ ছিল। আল্লাহ তাআলা মুসা (আ.)-এর মাধ্যমে তাদের মুক্ত করেছেন। তাদের জন্য সমুদ্রে রাস্তা করে দিয়েছেন। মান্না-সালওয়া ও পানির ব্যবস্থা করেছেন। বাসস্থান দিয়েছেন। উন্মুক্ত ময়দানে মেঘমালার ছায়া দান করেছেন। তাদের বংশধর থেকে অসংখ্য নবী-রাসুল প্রেরণ করেছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তিনি তোমাদের মতো বিশ্বজগতে আর কাউকে এত নেয়ামত দেননি।’ (সুরা মায়েদা: ২০)
তবে ইহুদিরা চরম অবাধ্য ও উচ্ছৃঙ্খল জাতি ছিল। ফেরাউনের দাসত্বের জিঞ্জির থেকে মুক্ত হতে না হতেই তারা বাছুরপূজার প্রতি আগ্রহী হয়। মুসা (আ.) আল্লাহর সান্নিধ্যে গেলে তারা বাছুরপূজা করতে শুরু করে। মান্না-সালওয়ার পরিবর্তে শাকসবজি দাবি করে বসে। এমনকি তারা আল্লাহকে প্রকাশ্যে দেখার দাবিও করে বসে।
আল্লাহ সম্পর্কে তাদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য ও ভ্রান্ত ধারণা ছিল। তারা নিজেদের আল্লাহর সন্তান দাবি করত। আবার বলত, আল্লাহর হাত শৃঙ্খলাবদ্ধ। তিনি কৃপণ। তিনি দরিদ্র, আমরা ধনী।
তারা অসংখ্য নবী-রাসুলকে হত্যা করেছে। আসমানি গ্রন্থের বিধান বিকৃত করেছে। কোরআন অস্বীকার করেছে। আল্লাহ তাআলা তাদের অবাধ্য, হঠকারী, উচ্ছৃঙ্খল, প্রতারক, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী ও সীমালংঘনকারী আখ্যা দিয়েছেন।
শাস্তি হিসেবে আল্লাহ তাআলা তাদের বাস্তুচ্যুত করেছেন। লাঞ্ছিত ও অভিশপ্ত করেছেন। তারা আল্লাহর ক্রোধের পাত্রে পরিণত হয়েছে এবং তাদের হৃদয় পাষাণ করে দেওয়া হয়েছে। তাদের অনেককে বানর ও শূকরে পরিণত করা হয়েছিল।
পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তারা লাঞ্ছিত ও দরিদ্র এবং আল্লাহর ক্রোধের পাত্র হলো। কেননা তারা আল্লাহর আয়াতকে অস্বীকার করত, নবীগণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত এবং তারা অবাধ্য হতো ও সীমালংঘন করত।’ (সুরা বাকারা: ৬১)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ক্ষমতা বা রাজত্ব পেলে মানুষ আল্লাহ ভোলা হয়ে যায়। হয়ে ওঠে বেপরোয়া ও অহংকারী। দুর্বলের ওপর অবাধে চালায় অত্যাচার ও নিপীড়ন। আসলে ক্ষমতাসীনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এটা একটা বড় পরীক্ষা। ক্ষমতা পেয়ে বান্দা কেমন আচরণ করে, সেটাই দেখতে চান আল্লাহ তাআলা। তবে সবাই তো এক না।
৬ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলার অফুরন্ত নেয়ামতের অবারিত ঠিকানা জান্নাত। জান্নাতকে পার্থিব নেয়ামত দ্বারা আল্লাহ তাআলা সাজিয়েছেন—যা কোনো চোখ চোখ দেখেনি, কোনো কান শোনেনি এবং কোনো ব্যক্তির অন্তর তা কল্পনাও করতে পারেনি।
৮ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ আমাদের একমাত্র রিজিকদাতা। সমগ্র সৃষ্টিকুলের রিজিকের ব্যবস্থা তিনিই করে থাকেন। তাই রিজিকের সন্ধানে দিশেহারা নয়, বরং আল্লাহর ইবাদতে মগ্ন থাকা জরুরি। কোরআন ও হাদিসের আলোকে ৪টি আমল করলে রিজিক বৃদ্ধি হবে বলে আশা করা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
১৬ ঘণ্টা আগে