বহু বছর ধরে কানাডাকে স্বর্গরাজ্য ভেবে এসেছে নানা দেশের দক্ষ কর্মীরা। তবে কানাডার সেই আকর্ষণে এবার কিছুটা ভাটা পড়েছে হয়তো। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাসস্থানসংকট ছাড়াও জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় এবং ভাড়া বৃদ্ধির ফলে উল্টো কানাডা থেকেই অন্য দেশে পাড়ি জমাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে কানাডা থেকে অন্য দেশে অভিবাসিত হয়েছে প্রায় ৪২ হাজার মানুষ। এর আগে ২০২২ সালে কানাডা ছেড়েছিল ৯৩ হাজার ৮১৮ জন। ২০২১ সালে দেশটি ছেড়ে গিয়েছিল ৮৫ হাজার ৯২৭ জন।
তবে অভিবাসনসংক্রান্ত অ্যাডভোকেসি গ্রুপ ‘ইনস্টিটিউট ফর কানাডিয়ান সিটিজেনশিপ’ (আইসিসি)-এর সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, গত দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ কানাডা ছেড়েছে ২০১৯ সালে। পরে কোভিড মহামারির জন্য কানাডা ছেড়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা কিছুটা কমে এলেও বর্তমানে এই সংখ্যা আবারও দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে অন্য দেশ থেকে কানাডায় প্রবেশ করেছে ২ লাখ ৬৩ হাজার মানুষ। সেই তুলনায় দেশটি ছেড়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা অনেক কম হলেও এই প্রবণতা ভাবিয়ে তুলেছে কিছু পর্যবেক্ষককে।
কানাডা ছেড়ে অন্য দেশে অভিবাসন গড়েছেন কিংবা ছেড়ে যেতে চাইছেন—এমন অন্তত এক ডজন মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়েছে রয়টার্স। জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির ফলেই কানাডায় বসবাস খুব কঠিন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। দেশটির জনসংখ্যার একটি বিপুল অংশ এখন বয়স্ক। মূলত অভিবাসীদের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে দেশটির অর্থনীতিকে।
২০২২ সালে হংকং থেকে শরণার্থী হয়ে কানাডায় প্রবেশ করা ২৫ বছর বয়সী ক্যারা বলেন, ‘কখনোই ভাবিনি যে পশ্চিমা দেশগুলোতে আপনি শুধু একটি কক্ষের ভাড়া জোগাড় করতে সক্ষম হবেন।’
ক্যারা জানান, বেসমেন্টে একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে থাকেন তিনি। এর জন্য তাঁকে ৬৫০ কানাডিয়ান ডলার পরিশোধ করতে হয় (বাংলাদেশি প্রায় ৫৩ হাজার টাকা)। এর ফলে তাঁর মাসিক আয়ের ৩০ শতাংশই চলে যায় বাসা ভাড়া দিয়ে। বাকি খরচ মিটিয়ে মাস শেষে তাঁর এক পয়সাও অবশিষ্ট থাকে না। অথচ হংকংয়ে থাকা অবস্থায় তিনি যে অর্থ আয় করতেন, তার এক-তৃতীয়াংশ সঞ্চয় করা যেত।
বহু বছর ধরে কানাডাকে স্বর্গরাজ্য ভেবে এসেছে নানা দেশের দক্ষ কর্মীরা। তবে কানাডার সেই আকর্ষণে এবার কিছুটা ভাটা পড়েছে হয়তো। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাসস্থানসংকট ছাড়াও জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় এবং ভাড়া বৃদ্ধির ফলে উল্টো কানাডা থেকেই অন্য দেশে পাড়ি জমাচ্ছেন অসংখ্য মানুষ।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে কানাডা থেকে অন্য দেশে অভিবাসিত হয়েছে প্রায় ৪২ হাজার মানুষ। এর আগে ২০২২ সালে কানাডা ছেড়েছিল ৯৩ হাজার ৮১৮ জন। ২০২১ সালে দেশটি ছেড়ে গিয়েছিল ৮৫ হাজার ৯২৭ জন।
তবে অভিবাসনসংক্রান্ত অ্যাডভোকেসি গ্রুপ ‘ইনস্টিটিউট ফর কানাডিয়ান সিটিজেনশিপ’ (আইসিসি)-এর সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, গত দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ কানাডা ছেড়েছে ২০১৯ সালে। পরে কোভিড মহামারির জন্য কানাডা ছেড়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা কিছুটা কমে এলেও বর্তমানে এই সংখ্যা আবারও দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে অন্য দেশ থেকে কানাডায় প্রবেশ করেছে ২ লাখ ৬৩ হাজার মানুষ। সেই তুলনায় দেশটি ছেড়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা অনেক কম হলেও এই প্রবণতা ভাবিয়ে তুলেছে কিছু পর্যবেক্ষককে।
কানাডা ছেড়ে অন্য দেশে অভিবাসন গড়েছেন কিংবা ছেড়ে যেতে চাইছেন—এমন অন্তত এক ডজন মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়েছে রয়টার্স। জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির ফলেই কানাডায় বসবাস খুব কঠিন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। দেশটির জনসংখ্যার একটি বিপুল অংশ এখন বয়স্ক। মূলত অভিবাসীদের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে দেশটির অর্থনীতিকে।
২০২২ সালে হংকং থেকে শরণার্থী হয়ে কানাডায় প্রবেশ করা ২৫ বছর বয়সী ক্যারা বলেন, ‘কখনোই ভাবিনি যে পশ্চিমা দেশগুলোতে আপনি শুধু একটি কক্ষের ভাড়া জোগাড় করতে সক্ষম হবেন।’
ক্যারা জানান, বেসমেন্টে একটি কক্ষ ভাড়া নিয়ে থাকেন তিনি। এর জন্য তাঁকে ৬৫০ কানাডিয়ান ডলার পরিশোধ করতে হয় (বাংলাদেশি প্রায় ৫৩ হাজার টাকা)। এর ফলে তাঁর মাসিক আয়ের ৩০ শতাংশই চলে যায় বাসা ভাড়া দিয়ে। বাকি খরচ মিটিয়ে মাস শেষে তাঁর এক পয়সাও অবশিষ্ট থাকে না। অথচ হংকংয়ে থাকা অবস্থায় তিনি যে অর্থ আয় করতেন, তার এক-তৃতীয়াংশ সঞ্চয় করা যেত।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে