যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক ক্রমেই আরও বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠছেন। ঘনিষ্ঠতার মাত্রা এতটাই বেশি যে, তিনি রীতিমতো ট্রাম্পের বাড়িতেই থাকতে শুরু করেছেন। আর ট্রাম্প তাঁকে থাকার জন্য যে কটেজ দিয়েছেন, সেটির দৈনিক ভাড়া অন্তত ২ হাজার ডলার।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেক বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক বর্তমানে ফ্লোরিডার পাম বিচে অবস্থিত নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মার-এ-লাগোর ভেতরের একটি কটেজ ভাড়া নিয়ে থাকছেন। নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, মাস্ক এখন মার-এ-লাগোর ‘ব্যানিয়ান’ নামে পরিচিত একটি কটেজে অবস্থান করছেন। এটি মূল বাড়ি থেকে মাত্র কয়েক শ ফুট দূরে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একটি সূত্র জানিয়েছে, এই কটেজে থাকার খরচ প্রতি রাতে অন্তত ২ হাজার ডলার।
মাস্কের ট্রাম্পের বাড়িতে থাকার এই খবর এমন সময়ে সামনে এল, যখন ওয়াশিংটন ও হোয়াইট হাউসে স্পেসএক্সের প্রধানের প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। মাস্ক বিভিন্ন কর্মকর্তা নিয়োগ বৈঠকে অংশ নিয়েছেন, বিদেশি নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন এবং কংগ্রেসে একটি দ্বিদলীয় ব্যয় বিল বাতিল করতে প্রভাব বিস্তার করেছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট গর্ব করে জানিয়েছেন যে, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মার-এ-লাগোর একটি আবাসিক কটেজ ভাড়া নিয়েছেন। মার-এ-লাগোতে বেশ কয়েকটি কটেজ আছে। এগুলো সাধারণত ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠরাই ব্যবহার করেন। খবরে বলা হয়েছে, নবনির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সও ট্রাম্পের কটেজে থেকেছেন।
নিউইয়র্ক টাইমস আরও জানিয়েছে, মাস্ক নির্বাচনের আগেই অর্থাৎ গত বছরের নভেম্বরের কাছাকাছি সময়ে ওই কটেজে ওঠেন এবং ট্রাম্প ও অন্যান্য মাগা তথা ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’—সমর্থকদের সঙ্গে মার-এ-লাগোতে নির্বাচনের ফলাফল দেখেছিলেন। পরে ক্রিসমাসের সময় তিনি সেখান থেকে চলে যান এবং নতুন বছরের কোনো একসময় ফিরে আসার কথা রয়েছে।
এই কটেজ ভাড়ার জন্য মাস্ক কী পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করছেন, তা এখনো পরিষ্কার নয়। সাধারণত মার-এ-লাগো ক্লাবের অতিথিদের বিল তাদের অবস্থান শেষে দেওয়া হয়। মাস্কের থাকার চূড়ান্ত খরচ মূলত ট্রাম্পের ওপর নির্ভর করছে।
মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যে ‘সেরা বন্ধুত্ব’ ক্রমেই দৃঢ় হচ্ছে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে মাস্ককে একটি ব্যক্তিগত বার্তা দিয়েছিলেন বলে মনে হয়। যেখানে তিনি বলেছিলেন, আরেক বিলিয়নিয়ার বিল গেটস মার-এ-লাগোতে আসার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লেখেন, ‘আপনি কোথায়? কবে আসছেন সেন্টার অব দ্য ইউনিভার্স মার-এ-লাগোতে? বিল গেটস আজ রাতেই আসতে চেয়েছেন। আমরা তোমাকে এবং এক্সকে মিস করছি! নিউ ইয়ার্স ইভ অসাধারণ হতে যাচ্ছে!!!’ উল্লেখ্য, মাস্কের ছেলের নাম হলো ‘এক্স’।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক ক্রমেই আরও বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠছেন। ঘনিষ্ঠতার মাত্রা এতটাই বেশি যে, তিনি রীতিমতো ট্রাম্পের বাড়িতেই থাকতে শুরু করেছেন। আর ট্রাম্প তাঁকে থাকার জন্য যে কটেজ দিয়েছেন, সেটির দৈনিক ভাড়া অন্তত ২ হাজার ডলার।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেক বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক বর্তমানে ফ্লোরিডার পাম বিচে অবস্থিত নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মার-এ-লাগোর ভেতরের একটি কটেজ ভাড়া নিয়ে থাকছেন। নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, মাস্ক এখন মার-এ-লাগোর ‘ব্যানিয়ান’ নামে পরিচিত একটি কটেজে অবস্থান করছেন। এটি মূল বাড়ি থেকে মাত্র কয়েক শ ফুট দূরে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একটি সূত্র জানিয়েছে, এই কটেজে থাকার খরচ প্রতি রাতে অন্তত ২ হাজার ডলার।
মাস্কের ট্রাম্পের বাড়িতে থাকার এই খবর এমন সময়ে সামনে এল, যখন ওয়াশিংটন ও হোয়াইট হাউসে স্পেসএক্সের প্রধানের প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। মাস্ক বিভিন্ন কর্মকর্তা নিয়োগ বৈঠকে অংশ নিয়েছেন, বিদেশি নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন এবং কংগ্রেসে একটি দ্বিদলীয় ব্যয় বিল বাতিল করতে প্রভাব বিস্তার করেছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট গর্ব করে জানিয়েছেন যে, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মার-এ-লাগোর একটি আবাসিক কটেজ ভাড়া নিয়েছেন। মার-এ-লাগোতে বেশ কয়েকটি কটেজ আছে। এগুলো সাধারণত ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠরাই ব্যবহার করেন। খবরে বলা হয়েছে, নবনির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সও ট্রাম্পের কটেজে থেকেছেন।
নিউইয়র্ক টাইমস আরও জানিয়েছে, মাস্ক নির্বাচনের আগেই অর্থাৎ গত বছরের নভেম্বরের কাছাকাছি সময়ে ওই কটেজে ওঠেন এবং ট্রাম্প ও অন্যান্য মাগা তথা ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’—সমর্থকদের সঙ্গে মার-এ-লাগোতে নির্বাচনের ফলাফল দেখেছিলেন। পরে ক্রিসমাসের সময় তিনি সেখান থেকে চলে যান এবং নতুন বছরের কোনো একসময় ফিরে আসার কথা রয়েছে।
এই কটেজ ভাড়ার জন্য মাস্ক কী পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করছেন, তা এখনো পরিষ্কার নয়। সাধারণত মার-এ-লাগো ক্লাবের অতিথিদের বিল তাদের অবস্থান শেষে দেওয়া হয়। মাস্কের থাকার চূড়ান্ত খরচ মূলত ট্রাম্পের ওপর নির্ভর করছে।
মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যে ‘সেরা বন্ধুত্ব’ ক্রমেই দৃঢ় হচ্ছে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে মাস্ককে একটি ব্যক্তিগত বার্তা দিয়েছিলেন বলে মনে হয়। যেখানে তিনি বলেছিলেন, আরেক বিলিয়নিয়ার বিল গেটস মার-এ-লাগোতে আসার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
ট্রাম্প তাঁর পোস্টে লেখেন, ‘আপনি কোথায়? কবে আসছেন সেন্টার অব দ্য ইউনিভার্স মার-এ-লাগোতে? বিল গেটস আজ রাতেই আসতে চেয়েছেন। আমরা তোমাকে এবং এক্সকে মিস করছি! নিউ ইয়ার্স ইভ অসাধারণ হতে যাচ্ছে!!!’ উল্লেখ্য, মাস্কের ছেলের নাম হলো ‘এক্স’।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে