আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বজুড়ে ধর্মীয় প্রবণতার এক বিস্ময়কর চিত্র তুলে ধরেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টার। ধর্মীয় জনসংখ্যা নিয়ে করা সংস্থাটির গত এক দশকের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মুসলিমদের পাশাপাশি শুধু ধর্মহীন মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
গত সোমবার প্রকাশিত পিউ রিসার্চের ওই প্রতিবেদনে ‘ধর্মহীন’ বলতে এমন মানুষদের কথা বলা হয়েছে, যাঁরা নিজেদের কোনো ধর্মের অনুসারী হিসেবে পরিচয় দেন না।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বিশ্বে ধর্মহীন মানুষ বেড়েছে প্রায় ২৭ কোটি। এই জনগোষ্ঠী নিয়ে তাদের মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন বা ১৯০ কোটি। ফলে ওই সময়ের মধ্যে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার অনুপাতে তাঁদের অংশীদারত্ব আরও প্রায় ১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ২ শতাংশে। অর্থাৎ বিশ্বের প্রায় ৪ ভাগের ১ ভাগ মানুষই ধর্মহীন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও পূর্ব এশিয়ার মতো অঞ্চলগুলোতে ধর্মের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া, বিজ্ঞানমনস্কতা, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আস্থাহীনতা এই প্রবণতার পেছনে কাজ করছে।
এই পরিবর্তন শুধু ধর্মীয় চর্চার ক্ষেত্রেই নয়, বরং সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, ধর্ম অনেক সমাজেই নীতিনৈতিকতা, সংস্কৃতি এবং পরিচয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচিত হয়।
পিউ রিসার্চের এই তথ্য ধর্ম, পরিচয় ও সমাজের মধ্যে সম্পর্ককে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করছে। বিশ্ব একদিকে যেমন বৈচিত্র্য ধরে রাখছে, অন্যদিকে অনেকে ধর্মীয় পরিচয়ের বাইরে গিয়ে মানবিকতা, যুক্তিবাদ ও ব্যক্তিস্বাধীনতার পথ খুঁজছেন।
এদিকে, বৈশ্বিক জনসংখ্যায় ইসলামের অনুসারীর সংখ্যাই সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেড়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বিশ্বের মোট জনসংখ্যায় মুসলিম জনগোষ্ঠী ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০ কোটিতে। আর খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠীর মোট সংখ্যা ২৩০ কোটি ছাড়ালেও পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার অনুপাতে তাদের অংশ ১ দশমিক ৮ শতাংশ কমেছে।
বিশ্বজুড়ে ধর্মীয় প্রবণতার এক বিস্ময়কর চিত্র তুলে ধরেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টার। ধর্মীয় জনসংখ্যা নিয়ে করা সংস্থাটির গত এক দশকের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মুসলিমদের পাশাপাশি শুধু ধর্মহীন মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
গত সোমবার প্রকাশিত পিউ রিসার্চের ওই প্রতিবেদনে ‘ধর্মহীন’ বলতে এমন মানুষদের কথা বলা হয়েছে, যাঁরা নিজেদের কোনো ধর্মের অনুসারী হিসেবে পরিচয় দেন না।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বিশ্বে ধর্মহীন মানুষ বেড়েছে প্রায় ২৭ কোটি। এই জনগোষ্ঠী নিয়ে তাদের মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন বা ১৯০ কোটি। ফলে ওই সময়ের মধ্যে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার অনুপাতে তাঁদের অংশীদারত্ব আরও প্রায় ১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ দশমিক ২ শতাংশে। অর্থাৎ বিশ্বের প্রায় ৪ ভাগের ১ ভাগ মানুষই ধর্মহীন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও পূর্ব এশিয়ার মতো অঞ্চলগুলোতে ধর্মের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া, বিজ্ঞানমনস্কতা, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আস্থাহীনতা এই প্রবণতার পেছনে কাজ করছে।
এই পরিবর্তন শুধু ধর্মীয় চর্চার ক্ষেত্রেই নয়, বরং সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ, ধর্ম অনেক সমাজেই নীতিনৈতিকতা, সংস্কৃতি এবং পরিচয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচিত হয়।
পিউ রিসার্চের এই তথ্য ধর্ম, পরিচয় ও সমাজের মধ্যে সম্পর্ককে নতুন করে ভাবতে বাধ্য করছে। বিশ্ব একদিকে যেমন বৈচিত্র্য ধরে রাখছে, অন্যদিকে অনেকে ধর্মীয় পরিচয়ের বাইরে গিয়ে মানবিকতা, যুক্তিবাদ ও ব্যক্তিস্বাধীনতার পথ খুঁজছেন।
এদিকে, বৈশ্বিক জনসংখ্যায় ইসলামের অনুসারীর সংখ্যাই সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেড়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বিশ্বের মোট জনসংখ্যায় মুসলিম জনগোষ্ঠী ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০০ কোটিতে। আর খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠীর মোট সংখ্যা ২৩০ কোটি ছাড়ালেও পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার অনুপাতে তাদের অংশ ১ দশমিক ৮ শতাংশ কমেছে।
দুর্গাপূজার ঠিক আগে কলকাতা এবং তার আশপাশের এলাকায় প্রবল বৃষ্টিতে অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স স্থানীয় প্রশাসনের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এক রাতের প্রবল বর্ষণেই ডুবে গেছে শহরের প্রধান সড়কগুলো। ভেঙে পড়েছে পরিবহনব্যবস্থা এবং পানিবন্দী হয়ে পড়েছে হাজারো মানুষ।
৩৭ মিনিট আগে৬০ বছর বয়সী প্রফেসর মার্টিন গ্রিফিথস লন্ডনের ইস্ট অ্যান্ডে পরিবারের সঙ্গে থাকেন। তিনি রয়্যাল হাসপাতাল, হোয়াইট চ্যাপেল-এর এনএইচএস ট্রমা সার্জন। কিশোর গ্যাং কালচার, মাদক ব্যবসা কিংবা ছুরি ও গুলির আঘাতে আহত তরুণদের নিয়ে কাজ করা তাঁর দৈনন্দিন দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বুধবার সকালে ভয়াবহ এক সিঙ্কহোল তৈরি হয়ে মুহূর্তেই তিনটি যানবাহন গিলে নেয়। ঘটনাটি ঘটে স্থানীয় সময় সকাল ৭টার দিকে সামসেন রোডে—ভাজিরা হাসপাতাল ও সামসেন মেট্রোপলিটন পুলিশ স্টেশনের সামনেই।
২ ঘণ্টা আগেলাদাখে পৃথক রাজ্যের মর্যাদা ও স্থানীয় লোকদের জন্য চাকরিতে কোটার দাবিতে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে অন্তত চারজন নিহত ও ডজনখানেক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। আজ বুধবার এ ঘটনা ঘটে বলে রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছে স্থানীয় দুটি সূত্র।
২ ঘণ্টা আগে