নিউইয়র্কের একটি আদালত ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে চলমান হাশ মানি মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত ৩৪টি অভিযোগেই তিনি দোষী বলে প্রমাণ পেয়েছে আদালত। তবে এই রায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়া আটকাতে পারবে কি না কিংবা তাঁর ভোটাধিকারসহ অন্যান্য অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হবে কি না, তা নিয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
সাবেক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসের মুখ বন্ধ করতে ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ঘুষ দেওয়ার ঘটনায় মোট ৩৪টি অভিযোগ আনা হয়েছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। দীর্ঘ শুনানির পর ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সব অভিযোগেই দোষী ঘোষণা করেন ১২ সদস্যবিশিষ্ট জুরি। রায় ঘোষণার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং বিচারকদের দিকে তিনি হতাশ তাকিয়ে ছিলেন।
পরে বিচারক হুয়ান মেরচান ১১ জুলাই সাজা ঘোষণার জন্য দিন নির্ধারণ করেন। সেদিন স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় এই মামলার দণ্ডাদেশ ঘোষণা করা হবে। এমন সময়ে সাজা ঘোষণা হবে, যার কয়েক দিন পরই ডোনাল্ড ট্রাম্পকে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ঘোষণা করার কথা। আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি।
ব্যবসায়িক নথিপত্র জালিয়াতির শাস্তি হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সর্বোচ্চ সাজা হতে পারে চার বছরের কারাদণ্ড। তবে কখনো কখনো বিচারক চাইলে এর চেয়েও কম মেয়াদে কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড দিতে পারেন। তবে অপরাধী সাব্যস্ত হওয়ায় ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে বা বিজয়ী হলে দায়িত্ব গ্রহণের পথে আইনগত বাধা হবে না। আর সাজা ঘোষণার আগে তাকে কারাগারেও যেতে হবে না।
আদালতের রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে ট্রাম্প বলেন, তিনি ভুল কিছু করেননি এবং ‘এটি অপমান’। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রকৃত রায় হবে আগামী ৫ নভেম্বর।’ রায়ের পরপরই এর বিরুদ্ধে ট্রাম্প আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী।
ট্রাম্প কি আপিল করতে পারবেন?
সোজা কথায় বলতে গেলে ট্রাম্প অবশ্যই আপিল করতে পারবেন। এই মামলার রায়ের পরপরই ট্রাম্পের আইনজীবী টড ব্লাঞ্চ মামলার বিচারক হুয়ান মেরচানের কাছে ট্রাম্পকে নির্দোষ দাবি করে খালাস দিতে বলেন। কিন্তু বিচারক তাঁর আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন। তবে আগামী ১১ জুলাই মামলার দণ্ডাদেশ দেওয়ার পরপরই আপিল করতে পারবেন।
দণ্ডাদেশ দেওয়ার পর ট্রাম্প প্রাথমিকভাবে ৩০ দিন সময় পাবেন মামলার রায় বাতিলের এবং এরপর আরও ছয় মাস সময় পাবেন পূর্ণাঙ্গ আপিলের জন্য। এর সহজ অর্থ হলো—তিনি প্রায় সাত মাস সময় পাবেন আপিলের জন্য, যা নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনের সময়ের চেয়ে অনেক বেশি।
দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরও কি ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারবেন
অল্প কথায় বলতে গেলে, ট্রাম্প অবশ্যই এর পরও প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারবেন। এ বিষয়ে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলসের আইনের অধ্যাপক রিচার্ড এল হাসেন দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে এমন কোনো আইন নেই, যা কোনো অপরাধীকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড় থেকে বিরত রাখতে পারে।
রিচার্ড এল হাসেন বলেন, ‘আইনগত দিক থেকে ট্রাম্পের প্রার্থিতার বিষয়ে কোনো হেরফের ঘটেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘সংবিধানে প্রেসিডেন্ট পদে লড়াইয়ের মাত্র অল্প কয়েকটি বিধিনিষেধ রেখেছে। সেগুলো হলো—কমপক্ষে ৩৫ বছর বয়স হতে হবে, একজন স্বাভাবিক জন্মগত নাগরিক কিংবা কমপক্ষে ১৪ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস।’
হাসেন আরও বলেন, ‘অধিকন্তু চলতি বছরের শুরুর দিকে সুপ্রিম কোর্ট যে রায় দিয়েছে তার কারণে, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দেওয়ার লক্ষ্যে ট্রাম্পের প্রচেষ্টার কারণে অঙ্গরাজ্যগুলো তাঁকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে অযোগ্য ঘোষণা করতে পারবে না।’
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে থাকা অন্যান্য মামলার ক্ষেত্রে এই রায় কী গুরুত্ব বহন করে
এই রায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে থাকা অন্য তিনটি মামলার ক্ষেত্রে খুব সামান্যই গুরুত্ব বহন করে। এই মামলাগুলো আগে যেমন চলছিল, এখনো সেই গতিতেই চলতে থাকবে। প্রেসিডেনশিয়াল ইমিউনিটি দাবি করায় মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধ থাকা নির্বাচনী ফলাফল উল্টে দেওয়ার মামলার কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করেছে।
এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় গোপন নথি নিজ বাড়িতে নেওয়াসংক্রান্ত মামলাও অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়েছে এবং জর্জিয়ার নির্বাচনে হস্তক্ষেপের মামলায় ট্রাম্প ও অন্য বিবাদীরা যিনি অভিযোগ এনেছেন তাঁর বিরুদ্ধে অযোগ্যতার অভিযোগ তোলায় সেই মামলাও আইনি জটিলতায় পড়ে গেছে। ফলে আপাতত এই মামলার রায় হলেও অন্য মামলাগুলো খুব একটা প্রভাবিত হচ্ছে না।
নিউইয়র্কের একটি আদালত ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে চলমান হাশ মানি মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আনীত ৩৪টি অভিযোগেই তিনি দোষী বলে প্রমাণ পেয়েছে আদালত। তবে এই রায় ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়া আটকাতে পারবে কি না কিংবা তাঁর ভোটাধিকারসহ অন্যান্য অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হবে কি না, তা নিয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
সাবেক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসের মুখ বন্ধ করতে ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ঘুষ দেওয়ার ঘটনায় মোট ৩৪টি অভিযোগ আনা হয়েছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। দীর্ঘ শুনানির পর ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সব অভিযোগেই দোষী ঘোষণা করেন ১২ সদস্যবিশিষ্ট জুরি। রায় ঘোষণার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং বিচারকদের দিকে তিনি হতাশ তাকিয়ে ছিলেন।
পরে বিচারক হুয়ান মেরচান ১১ জুলাই সাজা ঘোষণার জন্য দিন নির্ধারণ করেন। সেদিন স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় এই মামলার দণ্ডাদেশ ঘোষণা করা হবে। এমন সময়ে সাজা ঘোষণা হবে, যার কয়েক দিন পরই ডোনাল্ড ট্রাম্পকে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ঘোষণা করার কথা। আগামী ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি।
ব্যবসায়িক নথিপত্র জালিয়াতির শাস্তি হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সর্বোচ্চ সাজা হতে পারে চার বছরের কারাদণ্ড। তবে কখনো কখনো বিচারক চাইলে এর চেয়েও কম মেয়াদে কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড দিতে পারেন। তবে অপরাধী সাব্যস্ত হওয়ায় ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে বা বিজয়ী হলে দায়িত্ব গ্রহণের পথে আইনগত বাধা হবে না। আর সাজা ঘোষণার আগে তাকে কারাগারেও যেতে হবে না।
আদালতের রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে ট্রাম্প বলেন, তিনি ভুল কিছু করেননি এবং ‘এটি অপমান’। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রকৃত রায় হবে আগামী ৫ নভেম্বর।’ রায়ের পরপরই এর বিরুদ্ধে ট্রাম্প আপিল করবেন বলে জানিয়েছেন তাঁর আইনজীবী।
ট্রাম্প কি আপিল করতে পারবেন?
সোজা কথায় বলতে গেলে ট্রাম্প অবশ্যই আপিল করতে পারবেন। এই মামলার রায়ের পরপরই ট্রাম্পের আইনজীবী টড ব্লাঞ্চ মামলার বিচারক হুয়ান মেরচানের কাছে ট্রাম্পকে নির্দোষ দাবি করে খালাস দিতে বলেন। কিন্তু বিচারক তাঁর আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন। তবে আগামী ১১ জুলাই মামলার দণ্ডাদেশ দেওয়ার পরপরই আপিল করতে পারবেন।
দণ্ডাদেশ দেওয়ার পর ট্রাম্প প্রাথমিকভাবে ৩০ দিন সময় পাবেন মামলার রায় বাতিলের এবং এরপর আরও ছয় মাস সময় পাবেন পূর্ণাঙ্গ আপিলের জন্য। এর সহজ অর্থ হলো—তিনি প্রায় সাত মাস সময় পাবেন আপিলের জন্য, যা নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনের সময়ের চেয়ে অনেক বেশি।
দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরও কি ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারবেন
অল্প কথায় বলতে গেলে, ট্রাম্প অবশ্যই এর পরও প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে পারবেন। এ বিষয়ে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলসের আইনের অধ্যাপক রিচার্ড এল হাসেন দীর্ঘদিন ধরেই বলে আসছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে এমন কোনো আইন নেই, যা কোনো অপরাধীকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড় থেকে বিরত রাখতে পারে।
রিচার্ড এল হাসেন বলেন, ‘আইনগত দিক থেকে ট্রাম্পের প্রার্থিতার বিষয়ে কোনো হেরফের ঘটেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘সংবিধানে প্রেসিডেন্ট পদে লড়াইয়ের মাত্র অল্প কয়েকটি বিধিনিষেধ রেখেছে। সেগুলো হলো—কমপক্ষে ৩৫ বছর বয়স হতে হবে, একজন স্বাভাবিক জন্মগত নাগরিক কিংবা কমপক্ষে ১৪ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস।’
হাসেন আরও বলেন, ‘অধিকন্তু চলতি বছরের শুরুর দিকে সুপ্রিম কোর্ট যে রায় দিয়েছে তার কারণে, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দেওয়ার লক্ষ্যে ট্রাম্পের প্রচেষ্টার কারণে অঙ্গরাজ্যগুলো তাঁকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে অযোগ্য ঘোষণা করতে পারবে না।’
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে থাকা অন্যান্য মামলার ক্ষেত্রে এই রায় কী গুরুত্ব বহন করে
এই রায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে থাকা অন্য তিনটি মামলার ক্ষেত্রে খুব সামান্যই গুরুত্ব বহন করে। এই মামলাগুলো আগে যেমন চলছিল, এখনো সেই গতিতেই চলতে থাকবে। প্রেসিডেনশিয়াল ইমিউনিটি দাবি করায় মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধ থাকা নির্বাচনী ফলাফল উল্টে দেওয়ার মামলার কার্যক্রম আপাতত স্থগিত করেছে।
এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় গোপন নথি নিজ বাড়িতে নেওয়াসংক্রান্ত মামলাও অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়েছে এবং জর্জিয়ার নির্বাচনে হস্তক্ষেপের মামলায় ট্রাম্প ও অন্য বিবাদীরা যিনি অভিযোগ এনেছেন তাঁর বিরুদ্ধে অযোগ্যতার অভিযোগ তোলায় সেই মামলাও আইনি জটিলতায় পড়ে গেছে। ফলে আপাতত এই মামলার রায় হলেও অন্য মামলাগুলো খুব একটা প্রভাবিত হচ্ছে না।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এক বাণিজ্য কৌশল বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি, বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এমন
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বর্জনের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ডেনিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বর্জন করছেন।
৬ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে