যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন। এবার শীতকালীন প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ক্যাপিটল হিলের কংগ্রেস ভবনের সামনের উন্মুক্ত স্থানের পরিবর্তে কংগ্রেস ভবনের রোটুন্ডায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনেই ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বেশ কিছু নীতি বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছেন। তাঁর পরিকল্পনায় অভিবাসন নীতি, জ্বালানি নীতি এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন আনার কথা রয়েছে।
১০০ নির্বাহী আদেশে সইয়ের ঘোষণা
ট্রাম্প গতকাল রোববার জানিয়েছেন, শপথ গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি প্রায় ১০০ নির্বাহী আদেশে সই করবেন। এসব আদেশের মাধ্যমে তিনি জো বাইডেন প্রশাসনের নেওয়া অনেক নীতি বাতিল করবেন এবং নিজের প্রথম মেয়াদের বিভিন্ন নীতি পুনর্বহাল করবেন।
ট্রাম্পের নীতিবিষয়ক নতুন ডেপুটি চিফ অব স্টাফ স্টিফেন মিলার রিপাবলিকান পার্টির জ্যেষ্ঠ কংগ্রেস সদস্যদের সঙ্গে এই নির্বাহী আদেশগুলোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন। সূত্র জানায়, আলোচনায় নির্বাহী আদেশগুলোর সংক্ষিপ্তসার উপস্থাপন করা হলেও বিস্তারিত আলোচনা হয়নি।
প্রথম দিনের যত উদ্যোগ
স্টিফেন মিলার জানান, ট্রাম্পের প্রথম দিনের নির্বাহী আদেশে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার প্রতিফলন থাকবে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অভিবাসনসংক্রান্ত কঠোর পদক্ষেপ, সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং মাদক চোরাচালান-সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলোকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা।
ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদের সময় চালু করা ‘অভিবাসী সুরক্ষা প্রটোকল নীতি’ পুনরায় কার্যকর করবেন। এই নীতি অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি প্রার্থীদের মেক্সিকোতেই অপেক্ষা করতে হবে।
আইনি চ্যালেঞ্জ
যদিও ট্রাম্পের এসব নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুত শুরু হবে, তবে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, এগুলো আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে।
বাইডেন প্রশাসনের নীতি বাতিলের ঘোষণা
ট্রাম্প বলেন, ‘কলমের খোঁচায় বাইডেন প্রশাসনের ধ্বংসাত্মক ও মৌলিক নীতিগুলো আমি বাতিল করব।’ তিনি আরও জানান, শপথ গ্রহণের দিনই এসব পদক্ষেপ কার্যকর করা হবে।
ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা অভিবাসন ও অভ্যন্তরীণ নীতিমালায় বড় পরিবর্তন আনবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে এর সঙ্গে আইনি জটিলতাও যুক্ত হবে, যা তার প্রশাসনের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন। এবার শীতকালীন প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ক্যাপিটল হিলের কংগ্রেস ভবনের সামনের উন্মুক্ত স্থানের পরিবর্তে কংগ্রেস ভবনের রোটুন্ডায় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনেই ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বেশ কিছু নীতি বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছেন। তাঁর পরিকল্পনায় অভিবাসন নীতি, জ্বালানি নীতি এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন আনার কথা রয়েছে।
১০০ নির্বাহী আদেশে সইয়ের ঘোষণা
ট্রাম্প গতকাল রোববার জানিয়েছেন, শপথ গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি প্রায় ১০০ নির্বাহী আদেশে সই করবেন। এসব আদেশের মাধ্যমে তিনি জো বাইডেন প্রশাসনের নেওয়া অনেক নীতি বাতিল করবেন এবং নিজের প্রথম মেয়াদের বিভিন্ন নীতি পুনর্বহাল করবেন।
ট্রাম্পের নীতিবিষয়ক নতুন ডেপুটি চিফ অব স্টাফ স্টিফেন মিলার রিপাবলিকান পার্টির জ্যেষ্ঠ কংগ্রেস সদস্যদের সঙ্গে এই নির্বাহী আদেশগুলোর বিষয়ে আলোচনা করেছেন। সূত্র জানায়, আলোচনায় নির্বাহী আদেশগুলোর সংক্ষিপ্তসার উপস্থাপন করা হলেও বিস্তারিত আলোচনা হয়নি।
প্রথম দিনের যত উদ্যোগ
স্টিফেন মিলার জানান, ট্রাম্পের প্রথম দিনের নির্বাহী আদেশে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার প্রতিফলন থাকবে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে অভিবাসনসংক্রান্ত কঠোর পদক্ষেপ, সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং মাদক চোরাচালান-সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলোকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা।
ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদের সময় চালু করা ‘অভিবাসী সুরক্ষা প্রটোকল নীতি’ পুনরায় কার্যকর করবেন। এই নীতি অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি প্রার্থীদের মেক্সিকোতেই অপেক্ষা করতে হবে।
আইনি চ্যালেঞ্জ
যদিও ট্রাম্পের এসব নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুত শুরু হবে, তবে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, এগুলো আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে।
বাইডেন প্রশাসনের নীতি বাতিলের ঘোষণা
ট্রাম্প বলেন, ‘কলমের খোঁচায় বাইডেন প্রশাসনের ধ্বংসাত্মক ও মৌলিক নীতিগুলো আমি বাতিল করব।’ তিনি আরও জানান, শপথ গ্রহণের দিনই এসব পদক্ষেপ কার্যকর করা হবে।
ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা অভিবাসন ও অভ্যন্তরীণ নীতিমালায় বড় পরিবর্তন আনবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে এর সঙ্গে আইনি জটিলতাও যুক্ত হবে, যা তার প্রশাসনের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে