আজকের পত্রিকা ডেস্ক
টেসলা, স্পেস–এক্স, নিউরালিংক এবং এক্সের মতো প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক মানবেতিহাসের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদের মালিক হয়েছেন। ফোর্বসের রিয়েল-টাইম বিলিয়নিয়ারস ট্র্যাকার অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী এই ব্যক্তির সম্পদের পরিমাণ এখন ৫০০ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।
গত ডিসেম্বরে মাস্ক প্রথমবারের মতো ৪০০ বিলিয়ন ডলার বা তার বেশি সম্পদের মালিক হয়েছিলেন। এখন তিনি দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরাকল–এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসনের চেয়ে ১৫০ বিলিয়ন ডলার এগিয়ে আছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া এই ব্যবসায়ীর সম্পদ সবচেয়ে বেশি নির্ভর করছে তাঁর ইলেকট্রিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি টেসলার ওপর। সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত মাস্ক সেখানে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ শেয়ারের মালিক। চলতি বছরে টেসলার শেয়ারদর ইতিমধ্যেই ১৪ শতাংশের বেশি বেড়েছে। শুধু বুধবারই শেয়ারের দাম প্রায় ৪ শতাংশ বাড়ে। এতে মাস্কের সম্পদে যোগ হয় আনুমানিক ৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার।
বছরের শুরুতে টেসলার শেয়ারের দাম ওঠানামা করলেও পরের দিকে ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী হয়। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরে যখন মাস্ক ঘোষণা দেন যে, তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সরকারের ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সি’—এর প্রধানের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন এবং টেসলায় আবার মনোযোগ দিচ্ছেন।
গত মাসে টেসলার বোর্ড চেয়ারম্যান রবিন ডেনহোম জানান, কয়েক মাস হোয়াইট হাউসে কাটানোর পর মাস্ক আবারও কোম্পানির ‘ফ্রন্ট অ্যান্ড সেন্টার’ অবস্থানে ফিরেছেন। অল্প কিছুদিন পর মাস্ক জানান, তিনি প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার দিয়ে টেসলার শেয়ার কিনেছেন। এতে বোঝা যায়, টেসলার ভবিষ্যৎ নিয়ে তাঁর আস্থা অনেক বেশি, বিশেষ করে যখন কোম্পানি গাড়ি প্রস্তুতকারক থেকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবোটিকস খাতে নেতৃত্ব নেওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছে।
একই মাসে টেসলার বোর্ড মাস্কের জন্য ১ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ পরিকল্পনা প্রস্তাব করে। এতে আর্থিক ও কার্যক্রম সংক্রান্ত উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য ঠিক করে দেওয়া হয় এবং মাস্কের আরও বড় শেয়ার মালিকানার দাবিও এতে বিবেচনায় রাখা হয়।
তবে টেসলাই মাস্কের অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদের একমাত্র উৎস নয়। তাঁর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোম্পানি এক্সএআই ও মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্স–এর বাজারমূল্যও এ বছর বেড়েছে। পিচবুকের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে এক্সএআই–এর মূল্য দাঁড়ায় ৭৫ বিলিয়ন ডলার। সেপ্টেম্বরে সিএনবিসি জানায়, নতুন অর্থ সংগ্রহের পর কোম্পানিটি ২০০ বিলিয়ন ডলার মূল্যে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করছে। তবে তখন মাস্ক বলেন, তারা নতুন মূলধন তুলছে না।
এদিকে ব্লুমবার্গ নিউজ জুলাইয়ে জানিয়েছিল, স্পেসএক্স নতুন অর্থ সংগ্রহ ও অভ্যন্তরীণ শেয়ার বিক্রির পরিকল্পনা করছে। এতে কোম্পানিটির মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৪০০ বিলিয়ন ডলার।
ফোর্বসের হিসাবে, যদি মাস্কের সম্পদ এ ধারা বজায় রাখে, তাহলে তিনি বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার হবেন ২০৩৩ সালের মার্চের আগেই। ওই সময় টেসলায় তাঁর ১ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ প্যাকেজের প্রথম ভেস্টিং ডেট কার্যকর হবে।
টেসলা, স্পেস–এক্স, নিউরালিংক এবং এক্সের মতো প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক মানবেতিহাসের প্রথম ব্যক্তি হিসেবে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদের মালিক হয়েছেন। ফোর্বসের রিয়েল-টাইম বিলিয়নিয়ারস ট্র্যাকার অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী এই ব্যক্তির সম্পদের পরিমাণ এখন ৫০০ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।
গত ডিসেম্বরে মাস্ক প্রথমবারের মতো ৪০০ বিলিয়ন ডলার বা তার বেশি সম্পদের মালিক হয়েছিলেন। এখন তিনি দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরাকল–এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসনের চেয়ে ১৫০ বিলিয়ন ডলার এগিয়ে আছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া এই ব্যবসায়ীর সম্পদ সবচেয়ে বেশি নির্ভর করছে তাঁর ইলেকট্রিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি টেসলার ওপর। সেপ্টেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত মাস্ক সেখানে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ শেয়ারের মালিক। চলতি বছরে টেসলার শেয়ারদর ইতিমধ্যেই ১৪ শতাংশের বেশি বেড়েছে। শুধু বুধবারই শেয়ারের দাম প্রায় ৪ শতাংশ বাড়ে। এতে মাস্কের সম্পদে যোগ হয় আনুমানিক ৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার।
বছরের শুরুতে টেসলার শেয়ারের দাম ওঠানামা করলেও পরের দিকে ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী হয়। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরে যখন মাস্ক ঘোষণা দেন যে, তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সরকারের ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সি’—এর প্রধানের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন এবং টেসলায় আবার মনোযোগ দিচ্ছেন।
গত মাসে টেসলার বোর্ড চেয়ারম্যান রবিন ডেনহোম জানান, কয়েক মাস হোয়াইট হাউসে কাটানোর পর মাস্ক আবারও কোম্পানির ‘ফ্রন্ট অ্যান্ড সেন্টার’ অবস্থানে ফিরেছেন। অল্প কিছুদিন পর মাস্ক জানান, তিনি প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার দিয়ে টেসলার শেয়ার কিনেছেন। এতে বোঝা যায়, টেসলার ভবিষ্যৎ নিয়ে তাঁর আস্থা অনেক বেশি, বিশেষ করে যখন কোম্পানি গাড়ি প্রস্তুতকারক থেকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও রোবোটিকস খাতে নেতৃত্ব নেওয়ার লক্ষ্য স্থির করেছে।
একই মাসে টেসলার বোর্ড মাস্কের জন্য ১ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ পরিকল্পনা প্রস্তাব করে। এতে আর্থিক ও কার্যক্রম সংক্রান্ত উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য ঠিক করে দেওয়া হয় এবং মাস্কের আরও বড় শেয়ার মালিকানার দাবিও এতে বিবেচনায় রাখা হয়।
তবে টেসলাই মাস্কের অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদের একমাত্র উৎস নয়। তাঁর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোম্পানি এক্সএআই ও মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্স–এর বাজারমূল্যও এ বছর বেড়েছে। পিচবুকের তথ্য অনুযায়ী, জুলাইয়ে এক্সএআই–এর মূল্য দাঁড়ায় ৭৫ বিলিয়ন ডলার। সেপ্টেম্বরে সিএনবিসি জানায়, নতুন অর্থ সংগ্রহের পর কোম্পানিটি ২০০ বিলিয়ন ডলার মূল্যে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করছে। তবে তখন মাস্ক বলেন, তারা নতুন মূলধন তুলছে না।
এদিকে ব্লুমবার্গ নিউজ জুলাইয়ে জানিয়েছিল, স্পেসএক্স নতুন অর্থ সংগ্রহ ও অভ্যন্তরীণ শেয়ার বিক্রির পরিকল্পনা করছে। এতে কোম্পানিটির মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৪০০ বিলিয়ন ডলার।
ফোর্বসের হিসাবে, যদি মাস্কের সম্পদ এ ধারা বজায় রাখে, তাহলে তিনি বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার হবেন ২০৩৩ সালের মার্চের আগেই। ওই সময় টেসলায় তাঁর ১ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ প্যাকেজের প্রথম ভেস্টিং ডেট কার্যকর হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তাঁর প্রস্তাবিত ২০ দফা যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনার অধীনে গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনিদের বিতাড়িত করা হবে না। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, এই চুক্তি ‘সম্পূর্ণভাবে চূড়ান্ত ও সম্পন্ন’ হয়েছে।
৬ মিনিট আগেগাজায় যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নে যুক্তরাষ্ট্র এগিয়ে এসেছে সরাসরি নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে। মার্কিন সেনা মোতায়েনের মধ্য দিয়ে তৈরি হচ্ছে এক যৌথ নিরাপত্তাকাঠামো, যাতে যুক্ত থাকবে মধ্যপ্রাচ্যের একাধিক দেশও। বিশ্লেষকদের মতে, এ ধরনের নিশ্চয়তা শেষ পর্যন্ত হামাসকে চুক্তিতে রাজি করাতে বড় ভূমিকা
১ ঘণ্টা আগেগাজা শান্তিচুক্তির প্রথম ধাপে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষই রাজি হয়েছে। ইসরায়েলি জিম্মি বা ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা সরিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। এটি যদি বাস্তবায়িত হয় এবং গাজায় যুদ্ধ বন্ধ হয়, তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্
৯ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ৩০ জুন, লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে কলম্বো যাচ্ছিল কাতার এয়ারওয়েজের একটি বিমান। ওই বিমানের যাত্রী ছিলেন ৮৫ বছর বয়সী ড. অসোকা জয়াবীরা। অবসরপ্রাপ্ত হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ ড. অসোকা ছিলেন নিরামিষভোজী। তাঁর যাত্রাপথ ছিল প্রায় সাড়ে ১৫ ঘণ্টার।
১০ ঘণ্টা আগে