আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ধর্মীয় জনসংখ্যা নিয়ে করা গত এক দশকের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বৈশ্বিক জনসংখ্যায় ইসলামের অংশ বেড়েছে, অন্যদিকে খ্রিষ্টধর্মের অংশ কমেছে। গত সোমবার প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুসলিম জনগোষ্ঠীর হার ১.৮ শতাংশ বেড়ে ২৫.৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠীর মোট সংখ্যা ২৩০ কোটি ছাড়ালেও, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার অনুপাতে তাদের অংশ ১.৮ শতাংশ কমে হয়েছে ২৮.৮ শতাংশ।
এই পরিবর্তনের পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে গবেষকেরা মুসলিমদের কম বয়স এবং তুলনামূলকভাবে বেশি জন্মহারকে চিহ্নিত করেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মুসলিমদের গড় বয়স ছিল প্রায় ২৪ বছর, যেখানে মুসলিম ব্যতীত অন্য ধর্মাবলম্বীদের গড় বয়স ছিল ৩৩ বছর।
পিউয়ের প্রধান গবেষক কনরাড হ্যাকেট বলেন, ‘মাত্র দশ বছরে এত বড় পরিবর্তন খুবই বিস্ময়কর। মুসলিম ও খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠী এখন আকারে অনেক কাছাকাছি চলে এসেছে।’
তিনি আরও জানান, ধর্মত্যাগ বা ‘ডিসঅ্যাফিলিয়েশন’-এর হারও এতে ভূমিকা রেখেছে। খ্রিষ্টধর্মে ধর্মত্যাগের হার তুলনামূলক বেশি। হ্যাকেট বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী গড়ে যেখানে একজন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করছেন, তার বিপরীতে তিনজন খ্রিষ্টধর্ম ত্যাগ করছেন।’
বিশ্লেষণে দেখা যায়, খ্রিষ্টানদের বৃহত্তম অংশ এখন সাব-সাহারান আফ্রিকায়। একসময় সবচেয়ে বেশি খ্রিষ্টান ছিল ইউরোপে। ইউরোপে খ্রিষ্টান জনসংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে উচ্চ বয়স, কম জন্মহার এবং ধর্মত্যাগের কারণে।
এ ছাড়া অনেক দেশেই মানুষ ধর্ম থেকে সরে আসছে। এর ফলে বেড়েছে ধর্মনিরপেক্ষ বা ‘অধর্মীয়’ জনগোষ্ঠী। তবে হ্যাকেট বলেন, ‘কোথাও কোথাও ধর্মীয় জাগরণ দেখা গেলেও, সামগ্রিকভাবে মানুষ ধর্ম থেকে সরে যাচ্ছে।’
পিউয়ের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বর্তমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে ইসলামই হবে বিশ্বের বৃহত্তম ধর্ম। যদিও এই পরিবর্তন নির্ভর করছে আগামী বছরগুলোতে জনসংখ্যা, বয়স এবং ধর্মান্তরের প্রবণতার ওপর।
ধর্মীয় জনসংখ্যা নিয়ে করা গত এক দশকের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বৈশ্বিক জনসংখ্যায় ইসলামের অংশ বেড়েছে, অন্যদিকে খ্রিষ্টধর্মের অংশ কমেছে। গত সোমবার প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুসলিম জনগোষ্ঠীর হার ১.৮ শতাংশ বেড়ে ২৫.৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে, খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠীর মোট সংখ্যা ২৩০ কোটি ছাড়ালেও, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার অনুপাতে তাদের অংশ ১.৮ শতাংশ কমে হয়েছে ২৮.৮ শতাংশ।
এই পরিবর্তনের পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে গবেষকেরা মুসলিমদের কম বয়স এবং তুলনামূলকভাবে বেশি জন্মহারকে চিহ্নিত করেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে বিশ্বব্যাপী মুসলিমদের গড় বয়স ছিল প্রায় ২৪ বছর, যেখানে মুসলিম ব্যতীত অন্য ধর্মাবলম্বীদের গড় বয়স ছিল ৩৩ বছর।
পিউয়ের প্রধান গবেষক কনরাড হ্যাকেট বলেন, ‘মাত্র দশ বছরে এত বড় পরিবর্তন খুবই বিস্ময়কর। মুসলিম ও খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠী এখন আকারে অনেক কাছাকাছি চলে এসেছে।’
তিনি আরও জানান, ধর্মত্যাগ বা ‘ডিসঅ্যাফিলিয়েশন’-এর হারও এতে ভূমিকা রেখেছে। খ্রিষ্টধর্মে ধর্মত্যাগের হার তুলনামূলক বেশি। হ্যাকেট বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী গড়ে যেখানে একজন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করছেন, তার বিপরীতে তিনজন খ্রিষ্টধর্ম ত্যাগ করছেন।’
বিশ্লেষণে দেখা যায়, খ্রিষ্টানদের বৃহত্তম অংশ এখন সাব-সাহারান আফ্রিকায়। একসময় সবচেয়ে বেশি খ্রিষ্টান ছিল ইউরোপে। ইউরোপে খ্রিষ্টান জনসংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে উচ্চ বয়স, কম জন্মহার এবং ধর্মত্যাগের কারণে।
এ ছাড়া অনেক দেশেই মানুষ ধর্ম থেকে সরে আসছে। এর ফলে বেড়েছে ধর্মনিরপেক্ষ বা ‘অধর্মীয়’ জনগোষ্ঠী। তবে হ্যাকেট বলেন, ‘কোথাও কোথাও ধর্মীয় জাগরণ দেখা গেলেও, সামগ্রিকভাবে মানুষ ধর্ম থেকে সরে যাচ্ছে।’
পিউয়ের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বর্তমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে ইসলামই হবে বিশ্বের বৃহত্তম ধর্ম। যদিও এই পরিবর্তন নির্ভর করছে আগামী বছরগুলোতে জনসংখ্যা, বয়স এবং ধর্মান্তরের প্রবণতার ওপর।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
১৫ মিনিট আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৩৯ মিনিট আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
২ ঘণ্টা আগেশচীন উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদের একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ছিলেন। পেটে চামচ ও টুথব্রাশ কীভাবে এল—জানতে চাইলে শচীন বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে রোগীদের সামান্য পরিমাণ খাবার দেওয়া হতো। ক্ষুধার চোটে ক্ষুব্ধ হয়ে স্তূপ করা বাসনকোসন থেকে চামচ চুরি করে খেতাম।’
৩ ঘণ্টা আগে