ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ ১১তম দিনে গড়িয়েছে। ইসরায়েলি হামলায় ব্যাপক প্রাণহানির শিকার হয়েছে গাজার ফিলিস্তিনিরা। এ অবস্থায় ইসরায়েল সফরে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আগামীকাল বুধবার তিনি ইসরায়েলে পৌঁছাবেন। হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইসরায়েল সফরে চলমান যুদ্ধ নিয়ে দেশটির নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করবেন বাইডেন। এ ছাড়া বাইডেন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গেও বৈঠক করবেন। এর বাইরে তিন তেল আবিব থেকে জর্ডানের রাজধানী আম্মানও সফর করবেন। সেখানে তিনি জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আব্দুল্লাহ ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গেও ফিলিস্তিন ইস্যুতে কথা বলবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়কারী জন কিরবি বলেছেন, ‘আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় হামাস যে ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণ ও মর্যাদার সঙ্গে বেঁচে থাকার অধিকারের লক্ষ্যে লড়ছে না, সে বিষয়টি তুলে ধরবেন। এ ছাড়া তিনি গাজার বেসামরিক নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করবেন।’
এদিকে অবরুদ্ধ গাজাবাসীর জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে একমত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল। তেল আবিবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে দীর্ঘ প্রায় ৮ ঘণ্টার বৈঠক শেষে স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সকালে এ কথা জানান যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অনুরোধে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে সম্মত হয়েছে, যা দাতা ও বহুপক্ষীয় সংস্থাগুলো থেকে গাজার বেসামরিক লোকদের কাছে মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর বিষয়টি নিশ্চিত করবে।’
অন্যদিকে, বিগত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার) ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ২৫৪ ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫৬২ জন। এ অবস্থায় গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮০৮ জনে। নিহতদের মধ্যে ৬৪ শতাংশই নারী ও শিশু। নিহতদের মধ্যে নারী ৯৩৬ জন ও শিশু ৮৫৩ জন। আহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৮৫০ জনে।
উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান, স্থল এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ ১১তম দিনে গড়িয়েছে। ইসরায়েলি হামলায় ব্যাপক প্রাণহানির শিকার হয়েছে গাজার ফিলিস্তিনিরা। এ অবস্থায় ইসরায়েল সফরে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আগামীকাল বুধবার তিনি ইসরায়েলে পৌঁছাবেন। হোয়াইট হাউসের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইসরায়েল সফরে চলমান যুদ্ধ নিয়ে দেশটির নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করবেন বাইডেন। এ ছাড়া বাইডেন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গেও বৈঠক করবেন। এর বাইরে তিন তেল আবিব থেকে জর্ডানের রাজধানী আম্মানও সফর করবেন। সেখানে তিনি জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আব্দুল্লাহ ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গেও ফিলিস্তিন ইস্যুতে কথা বলবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়কারী জন কিরবি বলেছেন, ‘আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের সময় হামাস যে ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মনিয়ন্ত্রণ ও মর্যাদার সঙ্গে বেঁচে থাকার অধিকারের লক্ষ্যে লড়ছে না, সে বিষয়টি তুলে ধরবেন। এ ছাড়া তিনি গাজার বেসামরিক নাগরিকদের জন্য প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করবেন।’
এদিকে অবরুদ্ধ গাজাবাসীর জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে একমত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল। তেল আবিবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে দীর্ঘ প্রায় ৮ ঘণ্টার বৈঠক শেষে স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার সকালে এ কথা জানান যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের অনুরোধে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে সম্মত হয়েছে, যা দাতা ও বহুপক্ষীয় সংস্থাগুলো থেকে গাজার বেসামরিক লোকদের কাছে মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর বিষয়টি নিশ্চিত করবে।’
অন্যদিকে, বিগত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার) ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ২৫৪ ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫৬২ জন। এ অবস্থায় গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮০৮ জনে। নিহতদের মধ্যে ৬৪ শতাংশই নারী ও শিশু। নিহতদের মধ্যে নারী ৯৩৬ জন ও শিশু ৮৫৩ জন। আহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৮৫০ জনে।
উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান, স্থল এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে