আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে রাশিয়ার বিজয় অবধারিত। হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকো এই তথ্য জানিয়েছে। এই বিষয়টি এমন এক সময়ে সামনে এল, যার কয়েক ঘণ্টা আগেই ট্রাম্প ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পাঠানোর ও রাশিয়ার ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে কথা বলেছেন।
পলিটিকোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিজয় অবধারিত। গত সোমবার আগামী ৫০ দিনের মধ্যে ইউক্রেন সংঘাত বন্ধে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে না পারলে ট্রাম্প রাশিয়ার বাণিজ্যিক অংশীদার দেশগুলোর ওপর শতভাগ শুল্ক বসানোর হুমকি দিয়েছেন।
এ ছাড়া, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছেন, যার খরচ দেবে ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যরা। তবে মস্কো সতর্ক করে বলেছে যে, ট্রাম্পের এই ঘোষণা কিয়েভকে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সংকেত দিতে পারে।
পলিটিকো জানিয়েছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার অব্যাহত হামলায় হতাশ হয়ে ট্রাম্প মস্কোর ওপর চাপ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সূত্র জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট মনে করেন রাশিয়ার ‘বড় অর্থনীতি’ এবং ‘বিশাল সেনাবাহিনী’ থাকায় ইউক্রেনের বিরুদ্ধে তাদের সামরিক বিজয় নিশ্চিত।
হোয়াইট হাউসের ওই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্টের ধারণা হলো—রাশিয়ার বিজয় অবধারিত, এখন প্রশ্ন হলো—এই জয় পেতে কত দিন সময় লাগবে।’ এ সময় তিনি যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার অগ্রগতির কথাও উল্লেখ করেন। গত কয়েক মাসে রাশিয়ান বাহিনী ক্রমাগত অগ্রসর হয়ে লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিক পুরোটাই দখল করে নিয়েছে এবং গত বছর ইউক্রেনীয় বাহিনীর কাছে হাতছাড়া হওয়া কুরস্ক অঞ্চলও সম্পূর্ণ মুক্ত করেছে।
রাশিয়া ট্রাম্পের নতুন আল্টিমেটাম প্রত্যাখ্যান করে মস্কোর ওপর চাপ প্রয়োগের চেষ্টার নিন্দা জানিয়েছে। রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই র্যায়াবকভ এই পদ্ধতিকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে দাবি করেছেন এবং ওয়াশিংটন ও ন্যাটোকে রাশিয়ার স্বার্থ ও উদ্বেগ সম্মান করতে বলেছেন।
মস্কো বারবার জোর দিয়ে বলেছে যে, তারা পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে আলোচনা করতে প্রস্তুত, যাতে কূটনৈতিকভাবে ইউক্রেন সংঘাতের সমাধান হয়। তবে রাশিয়ান কর্মকর্তারা এই অভিযোগও করেছেন যে, কিয়েভ বা পশ্চিমের তরফ থেকে শান্তির জন্য কোনো সত্যিকারের প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে না। মস্কো পশ্চিমা নেতাদের রাশিয়ার ওপর ‘কৌশলগত পরাজয়’ চাপিয়ে দেওয়ার আহ্বানেরও সমালোচনা করেছেন।
রাশিয়া জোর দিয়ে বলেছে, তারা ইউক্রেনে তাদের সামরিক অভিযানের লক্ষ্য অর্জনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। কূটনীতির মাধ্যমে এটি করতে তারা পছন্দ করলেও, প্রয়োজনে সামরিক উপায়ও ব্যবহার করতে প্রস্তুত।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে রাশিয়ার বিজয় অবধারিত। হোয়াইট হাউসের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকো এই তথ্য জানিয়েছে। এই বিষয়টি এমন এক সময়ে সামনে এল, যার কয়েক ঘণ্টা আগেই ট্রাম্প ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পাঠানোর ও রাশিয়ার ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে কথা বলেছেন।
পলিটিকোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার বিজয় অবধারিত। গত সোমবার আগামী ৫০ দিনের মধ্যে ইউক্রেন সংঘাত বন্ধে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে না পারলে ট্রাম্প রাশিয়ার বাণিজ্যিক অংশীদার দেশগুলোর ওপর শতভাগ শুল্ক বসানোর হুমকি দিয়েছেন।
এ ছাড়া, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনে নতুন অস্ত্র পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছেন, যার খরচ দেবে ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যরা। তবে মস্কো সতর্ক করে বলেছে যে, ট্রাম্পের এই ঘোষণা কিয়েভকে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সংকেত দিতে পারে।
পলিটিকো জানিয়েছে, ইউক্রেনে রাশিয়ার অব্যাহত হামলায় হতাশ হয়ে ট্রাম্প মস্কোর ওপর চাপ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সূত্র জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট মনে করেন রাশিয়ার ‘বড় অর্থনীতি’ এবং ‘বিশাল সেনাবাহিনী’ থাকায় ইউক্রেনের বিরুদ্ধে তাদের সামরিক বিজয় নিশ্চিত।
হোয়াইট হাউসের ওই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্টের ধারণা হলো—রাশিয়ার বিজয় অবধারিত, এখন প্রশ্ন হলো—এই জয় পেতে কত দিন সময় লাগবে।’ এ সময় তিনি যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার অগ্রগতির কথাও উল্লেখ করেন। গত কয়েক মাসে রাশিয়ান বাহিনী ক্রমাগত অগ্রসর হয়ে লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিক পুরোটাই দখল করে নিয়েছে এবং গত বছর ইউক্রেনীয় বাহিনীর কাছে হাতছাড়া হওয়া কুরস্ক অঞ্চলও সম্পূর্ণ মুক্ত করেছে।
রাশিয়া ট্রাম্পের নতুন আল্টিমেটাম প্রত্যাখ্যান করে মস্কোর ওপর চাপ প্রয়োগের চেষ্টার নিন্দা জানিয়েছে। রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই র্যায়াবকভ এই পদ্ধতিকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে দাবি করেছেন এবং ওয়াশিংটন ও ন্যাটোকে রাশিয়ার স্বার্থ ও উদ্বেগ সম্মান করতে বলেছেন।
মস্কো বারবার জোর দিয়ে বলেছে যে, তারা পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে আলোচনা করতে প্রস্তুত, যাতে কূটনৈতিকভাবে ইউক্রেন সংঘাতের সমাধান হয়। তবে রাশিয়ান কর্মকর্তারা এই অভিযোগও করেছেন যে, কিয়েভ বা পশ্চিমের তরফ থেকে শান্তির জন্য কোনো সত্যিকারের প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে না। মস্কো পশ্চিমা নেতাদের রাশিয়ার ওপর ‘কৌশলগত পরাজয়’ চাপিয়ে দেওয়ার আহ্বানেরও সমালোচনা করেছেন।
রাশিয়া জোর দিয়ে বলেছে, তারা ইউক্রেনে তাদের সামরিক অভিযানের লক্ষ্য অর্জনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। কূটনীতির মাধ্যমে এটি করতে তারা পছন্দ করলেও, প্রয়োজনে সামরিক উপায়ও ব্যবহার করতে প্রস্তুত।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সিদ্ধান্তে এইচ-১বি ভিসায় ১ লাখ ডলারের ফি আরোপের ঘোষণায় চরম অস্থিরতা তৈরি হয়েছে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতে। এই নীতির প্রতিক্রিয়ায় শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) ভারত সরকার জানায়, এই ধরনের পদক্ষেপে গুরুতর মানবিক পরিণতি হতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেখেয়াল করুন, এই তিন দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলেও সমস্যা সমাধানে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের কথা বলেছে। অর্থাৎ এই একটামাত্র উপায় ছাড়া হয়তো ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সমস্যা সমাধানের কোনো পথ নেই। কিন্তু এই দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান কি আদৌ সম্ভব?
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। শিগগির স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স, পর্তুগালসহ আরও কয়েকটি দেশ। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বে ১৪০টিরও বেশি দেশের স্বীকৃতি পেতে যাচ্ছে ফিলিস্তিন। এই অবস্থায় পশ্চিম তীরে বসবাস করা ফিলিস্তিনিদের প্রতিক্রিয়া জানতে চেয়েছিল যুক্তরাজ্যভিত্তিক গার্ডিয়ান।
৪ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া। সম্প্রতি এই তিন দেশ জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ফিলিস্তিনের বিষয়ে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছিল।
৫ ঘণ্টা আগে