পাকিস্তানের কোহাট জেলার দারা আদম খেল এলাকায় দুই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছে। এতে একজন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১২ জন। গতকাল সোমবার এ ঘটনা ঘটেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডন।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ১১ জন সানি খেল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এবং তিনজন আখোরওয়াল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর। এ ছাড়া আহত ১২ জনের সবাই সানি খেল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ।
গতকাল বিকেল ৫টার দিকে দারা আদম খেল পাহাড়ি এলাকায় কয়লাখনির দখলকে ঘিরে এই সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী নিযুক্ত করা হয়।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই পাহাড়ি এলাকার প্রায় চার মাইলজুড়ে কয়লাখনি রয়েছে। এলাকাটি আখোরওয়াল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দখলে রয়েছে।
এ সংঘর্ষের ব্যাপারে এখনো কোনো মামলা হয়নি। দারা আদম খেল প্রশাসনের কর্মকর্তা আজম খান বলেন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরা সাধারণত প্রচলিত আইন মানে না। তারা নিজেদের মধ্যে সমাধান করতে পছন্দ করে। এ কারণে কোনো মামলা নথিভুক্ত করা হয়নি।
২০১৯ সাল থেকে এই এলাকার কয়লা খনির দখল নিয়ে সানি খেল ও আখোরওয়াল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষেরা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সেই বিরোধের ধারাবাহিকতা এখনো চলছে।
এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতেও এই এলাকায় সংঘর্ষ হয়েছিল। তখন বিরোধ নিষ্পত্তি করতে সেখানে একটি ‘বাফার জোন’ তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু গত ১২ মে আখোরওয়াল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরা বাফার জোন লঙ্ঘন করলে আবারও সংঘর্ষ শুরু হয়।
ডন জানিয়েছে, উভয় পক্ষের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু প্রশাসনের দুর্বলতার জন্য রক্তক্ষয়ী বিরোধের সমাধান হচ্ছে না বলে তাঁরা অভিযোগ করেছেন।
গতকালের সংঘর্ষের পর সেনাবাহিনী উভয় পক্ষের জ্যেষ্ঠ নেতাদের ডেকেছে। তারা কোহাট পুলিশ ও আদম খেলের সহকারী কমিশনারের মধ্যস্থতায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক করছেন বলে মুসলিম আফ্রিদি নামের একজন তহসিলদার ডনকে জানিয়েছেন।
পাকিস্তানের কোহাট জেলার দারা আদম খেল এলাকায় দুই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছে। এতে একজন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১২ জন। গতকাল সোমবার এ ঘটনা ঘটেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে পাকিস্তানের গণমাধ্যম ডন।
পুলিশ জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ১১ জন সানি খেল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর এবং তিনজন আখোরওয়াল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর। এ ছাড়া আহত ১২ জনের সবাই সানি খেল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষ।
গতকাল বিকেল ৫টার দিকে দারা আদম খেল পাহাড়ি এলাকায় কয়লাখনির দখলকে ঘিরে এই সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী নিযুক্ত করা হয়।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই পাহাড়ি এলাকার প্রায় চার মাইলজুড়ে কয়লাখনি রয়েছে। এলাকাটি আখোরওয়াল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর দখলে রয়েছে।
এ সংঘর্ষের ব্যাপারে এখনো কোনো মামলা হয়নি। দারা আদম খেল প্রশাসনের কর্মকর্তা আজম খান বলেন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরা সাধারণত প্রচলিত আইন মানে না। তারা নিজেদের মধ্যে সমাধান করতে পছন্দ করে। এ কারণে কোনো মামলা নথিভুক্ত করা হয়নি।
২০১৯ সাল থেকে এই এলাকার কয়লা খনির দখল নিয়ে সানি খেল ও আখোরওয়াল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষেরা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সেই বিরোধের ধারাবাহিকতা এখনো চলছে।
এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতেও এই এলাকায় সংঘর্ষ হয়েছিল। তখন বিরোধ নিষ্পত্তি করতে সেখানে একটি ‘বাফার জোন’ তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু গত ১২ মে আখোরওয়াল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরা বাফার জোন লঙ্ঘন করলে আবারও সংঘর্ষ শুরু হয়।
ডন জানিয়েছে, উভয় পক্ষের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু প্রশাসনের দুর্বলতার জন্য রক্তক্ষয়ী বিরোধের সমাধান হচ্ছে না বলে তাঁরা অভিযোগ করেছেন।
গতকালের সংঘর্ষের পর সেনাবাহিনী উভয় পক্ষের জ্যেষ্ঠ নেতাদের ডেকেছে। তারা কোহাট পুলিশ ও আদম খেলের সহকারী কমিশনারের মধ্যস্থতায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক করছেন বলে মুসলিম আফ্রিদি নামের একজন তহসিলদার ডনকে জানিয়েছেন।
শানুকে নিয়মিতই শারীরিক নির্যাতন ও বডি শেমিং করতেন শিবম। শানু বলেন, ‘আমার গড়পড়তা উচ্চতা এবং গায়ের রং ফরসা থাকা সত্ত্বেও আমাকে কুৎসিত বলে অপমান করতেন। তিনি ইউটিউব ও ইনস্টাগ্রামে নারীদের অশ্লীল ভিডিও দেখতেন এবং বলতেন, আমি নাকি তার জীবন নষ্ট করছি।
১০ মিনিট আগেবিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, মাইক্রোসফটের এজেডইউআরই সফটওয়্যার ব্যবহার করে ফিলিস্তিনিদের ওপর নজরদারি চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ‘ইউনিট ৮২০০’ মাইক্রোসফটের এজেডইউআরই সিস্টেমে ফিলিস্তিনিদের ফোনকলের রেকর্ড সংরক্ষণ করছে
২ ঘণ্টা আগেআবারও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) এর বিচারক ও প্রসিকিউটরদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের নাগরিকদের বিরুদ্ধে ‘অবৈধ পদক্ষেপ’ নেওয়ার অভিযোগে আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর।
৩ ঘণ্টা আগেগাজা উপত্যকার সবচেয়ে বড় নগরী গাজা সিটিতে পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু করেছে ইসরায়েল। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল বুধবার ইসরায়েলি অভিযানে অন্তত ৮১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে