চার বছর আগে ইরাকে মার্কিন হামলায় নিহত ইরানি জেনারেল কাসেম সোলেইমানির সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে এখন ১০৩ জন হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দেড় শতাধিক মানুষ। বুধবার ইরানের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে সিএনএন।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধ নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে বিস্তৃত উত্তেজনার মধ্যে এমন একটি ঘটনা ঘটল। তবে এই হামলার পেছনে কে থাকতে পারে তা স্পষ্ট করে না বললেও ইরানের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এই বিস্ফোরণকে ‘সন্ত্রাসী’ হামলা বলে অভিহিত করেছেন।
এ বিষয়ে বার্তা সংস্থা এপি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—তাৎক্ষণিকভাবে বিস্ফোরণের ঘটনায় কোনো গোষ্ঠী দায় স্বীকার করেনি।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন হতাহতের পরিসংখ্যানের জন্য দেশটির জরুরি পরিষেবার মুখপাত্র বাবাক ইয়েকতাপারস্তকে উদ্ধৃত করেছে।
বিপ্লবী গার্ডের অভিজাত কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলেইমানিকে হত্যার চতুর্থ বার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানী তেহরান থেকে প্রায় ৮২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে কেরমানে অবস্থিত তাঁর সমাধির কাছেই অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়েছিল। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ইরাকে মার্কিন ড্রোন হামলায় তিনি নিহত হন।
সোলেইমানিকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির পরই সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি হিসেবে মনে করা হতো।
ইরানের বিপ্লবী গার্ডের বিদেশি অপারেশন শাখা কুদস ফোর্সের কমান্ডার হিসেবে তিনি সমগ্র অঞ্চলে ইরানি নীতির একজন স্থপতি ছিলেন।
সোলেইমানি কুদস ফোর্সের গোপন মিশন এবং হামাস, হিজবুল্লাহসহ তাদের মিত্র সরকার ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে বিভিন্ন নির্দেশনা, তহবিল, অস্ত্র, গোয়েন্দা তথ্য এবং লজিস্টিক সহায়তা দেওয়ার দায়িত্বে ছিলেন বলে মনে করা হয়।
তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২০ সালের জানুয়ারি সোলেইমানিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি সোলেইমানিকে ‘বিশ্বের যেকোনো স্থানে ১ নম্বর সন্ত্রাসী’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন।
রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম ইরিব বলেছে, সোলেইমানির সমাধি-সংলগ্ন সাহেব আল জামান মসজিদের পাশে অন্তত দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। আজ সকাল থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষ সমাধির দিকে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময়ই বিস্ফোরণগুলো ঘটে। কেরমানের ডেপুটি গভর্নর এই ঘটনাকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রাস্তার ওপর বেশ কিছু মৃতদেহ পড়ে রয়েছে।
চার বছর আগে ইরাকে মার্কিন হামলায় নিহত ইরানি জেনারেল কাসেম সোলেইমানির সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে এখন ১০৩ জন হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দেড় শতাধিক মানুষ। বুধবার ইরানের রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে সিএনএন।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধ নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে বিস্তৃত উত্তেজনার মধ্যে এমন একটি ঘটনা ঘটল। তবে এই হামলার পেছনে কে থাকতে পারে তা স্পষ্ট করে না বললেও ইরানের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এই বিস্ফোরণকে ‘সন্ত্রাসী’ হামলা বলে অভিহিত করেছেন।
এ বিষয়ে বার্তা সংস্থা এপি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—তাৎক্ষণিকভাবে বিস্ফোরণের ঘটনায় কোনো গোষ্ঠী দায় স্বীকার করেনি।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন হতাহতের পরিসংখ্যানের জন্য দেশটির জরুরি পরিষেবার মুখপাত্র বাবাক ইয়েকতাপারস্তকে উদ্ধৃত করেছে।
বিপ্লবী গার্ডের অভিজাত কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলেইমানিকে হত্যার চতুর্থ বার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানী তেহরান থেকে প্রায় ৮২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে কেরমানে অবস্থিত তাঁর সমাধির কাছেই অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়েছিল। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ইরাকে মার্কিন ড্রোন হামলায় তিনি নিহত হন।
সোলেইমানিকে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির পরই সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি হিসেবে মনে করা হতো।
ইরানের বিপ্লবী গার্ডের বিদেশি অপারেশন শাখা কুদস ফোর্সের কমান্ডার হিসেবে তিনি সমগ্র অঞ্চলে ইরানি নীতির একজন স্থপতি ছিলেন।
সোলেইমানি কুদস ফোর্সের গোপন মিশন এবং হামাস, হিজবুল্লাহসহ তাদের মিত্র সরকার ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে বিভিন্ন নির্দেশনা, তহবিল, অস্ত্র, গোয়েন্দা তথ্য এবং লজিস্টিক সহায়তা দেওয়ার দায়িত্বে ছিলেন বলে মনে করা হয়।
তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২০ সালের জানুয়ারি সোলেইমানিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি সোলেইমানিকে ‘বিশ্বের যেকোনো স্থানে ১ নম্বর সন্ত্রাসী’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন।
রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম ইরিব বলেছে, সোলেইমানির সমাধি-সংলগ্ন সাহেব আল জামান মসজিদের পাশে অন্তত দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। আজ সকাল থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষ সমাধির দিকে হেঁটে যাচ্ছিলেন। এ সময়ই বিস্ফোরণগুলো ঘটে। কেরমানের ডেপুটি গভর্নর এই ঘটনাকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, রাস্তার ওপর বেশ কিছু মৃতদেহ পড়ে রয়েছে।
আলাস্কায় পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পর হোয়াইট হাউসে ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতিতে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তাঁদের আলোচনা যতটা প্রীতিময় ছিল, বাস্তব সমাধানের দিক থেকে ততটাই শূন্য। কূটনৈতিক ভঙ্গিমা, পোশাক-পরিচ্ছদ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ আবহে বৈঠক চ
২১ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীন ও ভিয়েতনামের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপ করায় উইগ ও উইভ তৈরিতে ব্যবহৃত হেয়ার এক্সটেনশন ও আঠার দাম অনেক বেড়ে গেছে। কৃষ্ণাঙ্গ সৌন্দর্য পণ্যের বড় অংশই এই দুই দেশ থেকে আমদানি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেভারত-চীন সম্পর্কের উন্নতির ধারায় নতুন মাত্রা যোগ হলো রেয়ার আর্থ তথা বিরল খনিজ নিয়ে। বৈদ্যুতিক গাড়ি, ইলেকট্রনিক ব্যাটারি, মহাকাশ থেকে শুরু করে বর্তমান বিশ্বে এ ধরনের খনিজ এখন অপরিহার্য উপাদান হয়ে দাঁড়িয়েছে। চীন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, ভারতের বিরল খনিজের প্রয়োজন মেটাতে তারা পদক্ষেপ নেবে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির মধ্যে হোয়াইট হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠকে চূড়ান্ত কোনো সমাধান না এলেও অগ্রগতির একটি ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। ইউক্রেন, জার্মানি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইতালি, ফিনল্যান্ড, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটো নেতাদের অংশগ্রহণে বৈঠকটি ছিল যেন এক ঐক্যের প্র
২ ঘণ্টা আগে