অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস। এদিকে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে দেশটির রাজধানী তেল আবিবের রাস্তায়। অন্যদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭ হাজার ৭১৮ জন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, লেবাননে অবস্থানরত হামাসের অন্যতম জ্যেষ্ঠ নেতা ওসমান হামাদান জানিয়েছেন, হামাস এখনো ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত, যাতে প্রায় ৯ মাস ধরে চলা সংঘাত শেষ হয়।
হামাস নেতা ওসমান হামাদান লেবাননের রাজধানী বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আবারও বলছি যে, একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা উপত্যকা থেকে (ইসরায়েলি বাহিনীর) প্রত্যাহার এবং একটি কার্যকর জিম্মি-বন্দী অদলবদল চুক্তি নিশ্চিত করে এমন যেকোনো (যুদ্ধবিরতি) প্রস্তাব হামাস ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করতে প্রস্তুত।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত ও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ সমর্থিত যুদ্ধবিরতি আলোচনা ভেস্তে গেছে। মূলত হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষের অনড় অবস্থান এবং ছাড়া না দেওয়ার জন্য পরস্পরকে দোষারোপের কারণে এই আলোচনা ভেস্তে গেছে। হামাস চায় গাজা ইসরায়েলি সেনাদের পুরোপুরি প্রত্যাহার ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি।
বিপরীতে ইসরায়েলের দাবি একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি। যার পর আবারও আগ্রাসন চালিয়ে হামাসকে নির্মূল করার কাজ চালিয়ে যেতে চায় দেশটি। এই অবস্থায় হামাসের নেতারা দাবি করেছেন, যুদ্ধবিরতি নিয়ে অচলাবস্থার জন্য দায়ী ইসরায়েলই। ওসমান হামাদান এ সময় যুদ্ধবিরতির শর্ত মানাতে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে চাপ দেয়নি বলেও অভিযোগ করেন।
অন্যদিকে, গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে তেল আবিবের রাস্তায় বিক্ষোভ করেছে লাখো পুলিশ। শনিবার রাতে তেল আবিবের রাস্তায় প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় তাঁরা যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গাজায় প্রায় ৯ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৩৭ হাজার ৭১৮ ফিলিস্তিনি। নিহতদের মধ্যে ১৫ হাজারের বেশি শিশু। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৮৬ হাজার ৩৭৭ জন। এ ছাড়া নিখোঁজ আছে আরও ১০ হাজারের বেশি।
এর বাইরে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে অপর ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৫৩ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ১৩৭ জনই শিশু। একই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৫ হাজার ২০০ জনের বেশি।
অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস। এদিকে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে দেশটির রাজধানী তেল আবিবের রাস্তায়। অন্যদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭ হাজার ৭১৮ জন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, লেবাননে অবস্থানরত হামাসের অন্যতম জ্যেষ্ঠ নেতা ওসমান হামাদান জানিয়েছেন, হামাস এখনো ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত, যাতে প্রায় ৯ মাস ধরে চলা সংঘাত শেষ হয়।
হামাস নেতা ওসমান হামাদান লেবাননের রাজধানী বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আবারও বলছি যে, একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা উপত্যকা থেকে (ইসরায়েলি বাহিনীর) প্রত্যাহার এবং একটি কার্যকর জিম্মি-বন্দী অদলবদল চুক্তি নিশ্চিত করে এমন যেকোনো (যুদ্ধবিরতি) প্রস্তাব হামাস ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করতে প্রস্তুত।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত ও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ সমর্থিত যুদ্ধবিরতি আলোচনা ভেস্তে গেছে। মূলত হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষের অনড় অবস্থান এবং ছাড়া না দেওয়ার জন্য পরস্পরকে দোষারোপের কারণে এই আলোচনা ভেস্তে গেছে। হামাস চায় গাজা ইসরায়েলি সেনাদের পুরোপুরি প্রত্যাহার ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি।
বিপরীতে ইসরায়েলের দাবি একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি। যার পর আবারও আগ্রাসন চালিয়ে হামাসকে নির্মূল করার কাজ চালিয়ে যেতে চায় দেশটি। এই অবস্থায় হামাসের নেতারা দাবি করেছেন, যুদ্ধবিরতি নিয়ে অচলাবস্থার জন্য দায়ী ইসরায়েলই। ওসমান হামাদান এ সময় যুদ্ধবিরতির শর্ত মানাতে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে চাপ দেয়নি বলেও অভিযোগ করেন।
অন্যদিকে, গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে তেল আবিবের রাস্তায় বিক্ষোভ করেছে লাখো পুলিশ। শনিবার রাতে তেল আবিবের রাস্তায় প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় তাঁরা যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গাজায় প্রায় ৯ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৩৭ হাজার ৭১৮ ফিলিস্তিনি। নিহতদের মধ্যে ১৫ হাজারের বেশি শিশু। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৮৬ হাজার ৩৭৭ জন। এ ছাড়া নিখোঁজ আছে আরও ১০ হাজারের বেশি।
এর বাইরে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে অপর ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৫৩ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ১৩৭ জনই শিশু। একই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৫ হাজার ২০০ জনের বেশি।
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের শ্রীনগরে আজ শনিবার রাতে বিকট বিস্ফোরণে শব্দ শোনা গেছে। ভারত সরকারের একটি সূত্র অভিযোগ করেছে, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মাথায় পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সঙ্গে বর্তমান যুদ্ধবিরতি ‘শর্তসাপেক্ষ’ ও সিন্ধু পানিচুক্তিসহ কূটনৈতিক পদক্ষেপগুলো নিয়ে ভারতের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও পেহেলগাম হামলার জেরে দুই দেশের মধ্যে যে কূটনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, তার সমাধান সহজে হবে
৮ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসার মাত্র ঘণ্টা তিনেক পরেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল কাশ্মীর উপত্যকা। শনিবার রাত ৮টার দিকে শ্রীনগরের রামবাগ এলাকায় শক্তিশালী বিস্ফোরণে এক শিশুসহ তিনজন আহত হন। এর পর থেকেই উপত্যকার একাধিক শহরে ব্ল্যাকআউট ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে