
অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস। এদিকে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে দেশটির রাজধানী তেল আবিবের রাস্তায়। অন্যদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭ হাজার ৭১৮ জন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, লেবাননে অবস্থানরত হামাসের অন্যতম জ্যেষ্ঠ নেতা ওসমান হামাদান জানিয়েছেন, হামাস এখনো ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত, যাতে প্রায় ৯ মাস ধরে চলা সংঘাত শেষ হয়।
হামাস নেতা ওসমান হামাদান লেবাননের রাজধানী বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আবারও বলছি যে, একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা উপত্যকা থেকে (ইসরায়েলি বাহিনীর) প্রত্যাহার এবং একটি কার্যকর জিম্মি-বন্দী অদলবদল চুক্তি নিশ্চিত করে এমন যেকোনো (যুদ্ধবিরতি) প্রস্তাব হামাস ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করতে প্রস্তুত।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত ও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ সমর্থিত যুদ্ধবিরতি আলোচনা ভেস্তে গেছে। মূলত হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষের অনড় অবস্থান এবং ছাড়া না দেওয়ার জন্য পরস্পরকে দোষারোপের কারণে এই আলোচনা ভেস্তে গেছে। হামাস চায় গাজা ইসরায়েলি সেনাদের পুরোপুরি প্রত্যাহার ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি।
বিপরীতে ইসরায়েলের দাবি একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি। যার পর আবারও আগ্রাসন চালিয়ে হামাসকে নির্মূল করার কাজ চালিয়ে যেতে চায় দেশটি। এই অবস্থায় হামাসের নেতারা দাবি করেছেন, যুদ্ধবিরতি নিয়ে অচলাবস্থার জন্য দায়ী ইসরায়েলই। ওসমান হামাদান এ সময় যুদ্ধবিরতির শর্ত মানাতে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে চাপ দেয়নি বলেও অভিযোগ করেন।
অন্যদিকে, গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে তেল আবিবের রাস্তায় বিক্ষোভ করেছে লাখো পুলিশ। শনিবার রাতে তেল আবিবের রাস্তায় প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় তাঁরা যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গাজায় প্রায় ৯ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৩৭ হাজার ৭১৮ ফিলিস্তিনি। নিহতদের মধ্যে ১৫ হাজারের বেশি শিশু। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৮৬ হাজার ৩৭৭ জন। এ ছাড়া নিখোঁজ আছে আরও ১০ হাজারের বেশি।
এর বাইরে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে অপর ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৫৩ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ১৩৭ জনই শিশু। একই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৫ হাজার ২০০ জনের বেশি।

অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস। এদিকে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে দেশটির রাজধানী তেল আবিবের রাস্তায়। অন্যদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭ হাজার ৭১৮ জন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, লেবাননে অবস্থানরত হামাসের অন্যতম জ্যেষ্ঠ নেতা ওসমান হামাদান জানিয়েছেন, হামাস এখনো ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে প্রস্তুত, যাতে প্রায় ৯ মাস ধরে চলা সংঘাত শেষ হয়।
হামাস নেতা ওসমান হামাদান লেবাননের রাজধানী বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘আবারও বলছি যে, একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা উপত্যকা থেকে (ইসরায়েলি বাহিনীর) প্রত্যাহার এবং একটি কার্যকর জিম্মি-বন্দী অদলবদল চুক্তি নিশ্চিত করে এমন যেকোনো (যুদ্ধবিরতি) প্রস্তাব হামাস ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করতে প্রস্তুত।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত ও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ সমর্থিত যুদ্ধবিরতি আলোচনা ভেস্তে গেছে। মূলত হামাস ও ইসরায়েল উভয় পক্ষের অনড় অবস্থান এবং ছাড়া না দেওয়ার জন্য পরস্পরকে দোষারোপের কারণে এই আলোচনা ভেস্তে গেছে। হামাস চায় গাজা ইসরায়েলি সেনাদের পুরোপুরি প্রত্যাহার ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতি।
বিপরীতে ইসরায়েলের দাবি একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি। যার পর আবারও আগ্রাসন চালিয়ে হামাসকে নির্মূল করার কাজ চালিয়ে যেতে চায় দেশটি। এই অবস্থায় হামাসের নেতারা দাবি করেছেন, যুদ্ধবিরতি নিয়ে অচলাবস্থার জন্য দায়ী ইসরায়েলই। ওসমান হামাদান এ সময় যুদ্ধবিরতির শর্ত মানাতে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে চাপ দেয়নি বলেও অভিযোগ করেন।
অন্যদিকে, গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে তেল আবিবের রাস্তায় বিক্ষোভ করেছে লাখো পুলিশ। শনিবার রাতে তেল আবিবের রাস্তায় প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় তাঁরা যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে জিম্মিদের ফিরিয়ে আনার দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গাজায় প্রায় ৯ মাস ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৩৭ হাজার ৭১৮ ফিলিস্তিনি। নিহতদের মধ্যে ১৫ হাজারের বেশি শিশু। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৮৬ হাজার ৩৭৭ জন। এ ছাড়া নিখোঁজ আছে আরও ১০ হাজারের বেশি।
এর বাইরে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে অপর ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৫৩ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ১৩৭ জনই শিশু। একই সময়ে আহত হয়েছে আরও ৫ হাজার ২০০ জনের বেশি।

রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির কাছে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজের মুখপাত্র জানান, যে ভবনে পার্সেলটি খোলা হয়েছিল, সেটি সঙ্গে সঙ্গে খালি করা হয়। চিকিৎসকেরা পরে নিশ্চিত করেন, অসুস্থ ব্যক্তিদের অবস্থা স্থিতিশীল।
১১ মিনিট আগে
এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০ টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিমানঘাঁটিতে সন্দেহজনক পার্সেল খোলার সঙ্গে সঙ্গে বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির কাছে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজের (জেবিএ) মুখপাত্র জানান, যে ভবনে পার্সেলটি খোলা হয়েছিল, সেটি সঙ্গে সঙ্গে খালি করা হয়। চিকিৎসকেরা পরে নিশ্চিত করেন, অসুস্থ ব্যক্তিদের অবস্থা স্থিতিশীল।
ঘটনাটি তদন্তে যুক্ত সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, পার্সেলটিতে অজ্ঞাত সাদা গুঁড়ো পদার্থ পাওয়া গেছে।
এই বিমানঘাঁটিতেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বিমান এয়ার ফোর্স ওয়ান ও তাঁর সহায়ক বিমানগুলো রাখা হয় এবং এখান থেকেই প্রেসিডেন্ট সাধারণত সফরে যাত্রা করেন।
ঘাঁটির মুখপাত্র জানান, পার্সেলটি যেই ভবনে খোলা হয়েছিল এবং তার সংলগ্ন আরেকটি ভবন ‘সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে’ খালি করা হয় এবং এলাকাটিকে ঘিরে নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়।
তিনি বলেন, দমকল ও জরুরি সাড়া দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিশ্চিত করেছে, তাৎক্ষণিক কোনো হুমকি নেই। এরপর ঘাঁটির স্বাভাবিক কার্যক্রম পুনরায় শুরু হয়েছে। বর্তমানে তদন্ত চলছে।
পার্সেল খোলার সময় যারা আশপাশে ছিলেন, তাঁদের অসুস্থতার প্রকৃতি বা তীব্রতা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিমানঘাঁটিতে সন্দেহজনক পার্সেল খোলার সঙ্গে সঙ্গে বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির কাছে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজের (জেবিএ) মুখপাত্র জানান, যে ভবনে পার্সেলটি খোলা হয়েছিল, সেটি সঙ্গে সঙ্গে খালি করা হয়। চিকিৎসকেরা পরে নিশ্চিত করেন, অসুস্থ ব্যক্তিদের অবস্থা স্থিতিশীল।
ঘটনাটি তদন্তে যুক্ত সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনএন জানিয়েছে, পার্সেলটিতে অজ্ঞাত সাদা গুঁড়ো পদার্থ পাওয়া গেছে।
এই বিমানঘাঁটিতেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের বিমান এয়ার ফোর্স ওয়ান ও তাঁর সহায়ক বিমানগুলো রাখা হয় এবং এখান থেকেই প্রেসিডেন্ট সাধারণত সফরে যাত্রা করেন।
ঘাঁটির মুখপাত্র জানান, পার্সেলটি যেই ভবনে খোলা হয়েছিল এবং তার সংলগ্ন আরেকটি ভবন ‘সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে’ খালি করা হয় এবং এলাকাটিকে ঘিরে নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়।
তিনি বলেন, দমকল ও জরুরি সাড়া দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিশ্চিত করেছে, তাৎক্ষণিক কোনো হুমকি নেই। এরপর ঘাঁটির স্বাভাবিক কার্যক্রম পুনরায় শুরু হয়েছে। বর্তমানে তদন্ত চলছে।
পার্সেল খোলার সময় যারা আশপাশে ছিলেন, তাঁদের অসুস্থতার প্রকৃতি বা তীব্রতা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি।

অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস। এদিকে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে দেশটির রাজধানী তেল আবিবের রাস্তায়। অপরদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭ হাজার ৭১৮ জন
৩০ জুন ২০২৪
এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০ টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জীবনে এমন মুহূর্ত খুব কমই আসে, যখন কাউকে ‘না’ বলার জন্য আফসোস করতে হয়। ভাবুন তো, আপনি কাউকে প্রত্যাখ্যান করলেন আর পরে জানতে পারলেন, সেই ব্যক্তি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন; যাঁকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে তুমুল আলোচনা!
আহ্, কী আফসোসটাই না হবে!
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে, যেখানে টিকটকে একজন নারীর গল্প শেয়ার করার স্ক্রিনশট দেখা যাচ্ছে।

ক্যাপশনে ‘এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় ভুল’ লিখে ওই নারী জানিয়েছেন, বছর কয়েক আগে নিউইয়র্কে হিঞ্জ অ্যাপে তিনি জোহরান মামদানির সঙ্গে ‘ম্যাচ’ করেছিলেন; কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে প্রত্যাখ্যান করেন।
কারণ? ‘তাঁর (মামদানি) উচ্চতার জন্য।’
পোস্টটিতে লেখা, ‘অ্যাপে তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি বা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি লেখা ছিল। আমি তখন ভেবেছিলাম, এর মানে তিনি সম্ভবত ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি। এখন বুঝি, তিনি ওই অ্যাপের অন্য পুরুষদের চেয়ে বেশি সৎ ছিলেন।’
এই খবর ছড়িয়ে পড়তে না পড়তেই এক্সজুড়ে শুরু হয় মজার সব প্রতিক্রিয়া।
অনেকেই লিখেছেন, ওই নারী জীবনের এক সোনালি সুযোগ হারিয়েছেন।
এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
আরেকজন লেখেন, ‘উচ্চতার জন্য নিউইয়র্কের ভবিষ্যৎ মেয়রকে হাতছাড়া করার কথা কল্পনা করুন!’
জানা গেছে, মামদানির শারীরিক উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি।
মজার বিষয় হলো, নিয়তির বাঁকে জোহরান মামদানি তাঁর স্ত্রী রামা দুয়াজির সঙ্গে এই হিঞ্জ অ্যাপেই পরিচিত হন, ২০২১ সালে। রাজনীতিতে মামদানির উত্থান শুরু হয় তখন। তাই দুজনেই সম্পর্কটা গোপন রাখেন।
কিছুদিন প্রেম করার পর মামদানি নিশ্চিত হন—রামাই তাঁর জীবনের সঙ্গী। ২০২৪ সালের অক্টোবরে তাঁরা বাগদান করেন আর একই বছরের ডিসেম্বরে দুবাইয়ে বুর্জ খলিফার সামনে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে তাঁদের নিকাহ ও এনগেজমেন্ট পার্টি হয়।
পরে এ বছরের শুরুর দিকে নিউইয়র্ক সিটি ক্লার্ক অফিসে তাঁরা বিয়ে করেন এবং পরবর্তী উদ্যাপন করেন উগান্ডায়।
রামা দুয়াজি একজন সিরীয়-আমেরিকান শিল্পী। তিনি রাজনীতির আলোচনায় থাকেন না। তবে নিউইয়র্কে পুরো নির্বাচনী প্রচারজুড়ে তিনি মামদানির পাশে ছিলেন সহযাত্রী হিসেবে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

জীবনে এমন মুহূর্ত খুব কমই আসে, যখন কাউকে ‘না’ বলার জন্য আফসোস করতে হয়। ভাবুন তো, আপনি কাউকে প্রত্যাখ্যান করলেন আর পরে জানতে পারলেন, সেই ব্যক্তি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন; যাঁকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে তুমুল আলোচনা!
আহ্, কী আফসোসটাই না হবে!
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে, যেখানে টিকটকে একজন নারীর গল্প শেয়ার করার স্ক্রিনশট দেখা যাচ্ছে।

ক্যাপশনে ‘এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় ভুল’ লিখে ওই নারী জানিয়েছেন, বছর কয়েক আগে নিউইয়র্কে হিঞ্জ অ্যাপে তিনি জোহরান মামদানির সঙ্গে ‘ম্যাচ’ করেছিলেন; কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে প্রত্যাখ্যান করেন।
কারণ? ‘তাঁর (মামদানি) উচ্চতার জন্য।’
পোস্টটিতে লেখা, ‘অ্যাপে তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি বা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি লেখা ছিল। আমি তখন ভেবেছিলাম, এর মানে তিনি সম্ভবত ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি। এখন বুঝি, তিনি ওই অ্যাপের অন্য পুরুষদের চেয়ে বেশি সৎ ছিলেন।’
এই খবর ছড়িয়ে পড়তে না পড়তেই এক্সজুড়ে শুরু হয় মজার সব প্রতিক্রিয়া।
অনেকেই লিখেছেন, ওই নারী জীবনের এক সোনালি সুযোগ হারিয়েছেন।
এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
আরেকজন লেখেন, ‘উচ্চতার জন্য নিউইয়র্কের ভবিষ্যৎ মেয়রকে হাতছাড়া করার কথা কল্পনা করুন!’
জানা গেছে, মামদানির শারীরিক উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি।
মজার বিষয় হলো, নিয়তির বাঁকে জোহরান মামদানি তাঁর স্ত্রী রামা দুয়াজির সঙ্গে এই হিঞ্জ অ্যাপেই পরিচিত হন, ২০২১ সালে। রাজনীতিতে মামদানির উত্থান শুরু হয় তখন। তাই দুজনেই সম্পর্কটা গোপন রাখেন।
কিছুদিন প্রেম করার পর মামদানি নিশ্চিত হন—রামাই তাঁর জীবনের সঙ্গী। ২০২৪ সালের অক্টোবরে তাঁরা বাগদান করেন আর একই বছরের ডিসেম্বরে দুবাইয়ে বুর্জ খলিফার সামনে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে তাঁদের নিকাহ ও এনগেজমেন্ট পার্টি হয়।
পরে এ বছরের শুরুর দিকে নিউইয়র্ক সিটি ক্লার্ক অফিসে তাঁরা বিয়ে করেন এবং পরবর্তী উদ্যাপন করেন উগান্ডায়।
রামা দুয়াজি একজন সিরীয়-আমেরিকান শিল্পী। তিনি রাজনীতির আলোচনায় থাকেন না। তবে নিউইয়র্কে পুরো নির্বাচনী প্রচারজুড়ে তিনি মামদানির পাশে ছিলেন সহযাত্রী হিসেবে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস। এদিকে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে দেশটির রাজধানী তেল আবিবের রাস্তায়। অপরদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭ হাজার ৭১৮ জন
৩০ জুন ২০২৪
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির কাছে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজের মুখপাত্র জানান, যে ভবনে পার্সেলটি খোলা হয়েছিল, সেটি সঙ্গে সঙ্গে খালি করা হয়। চিকিৎসকেরা পরে নিশ্চিত করেন, অসুস্থ ব্যক্তিদের অবস্থা স্থিতিশীল।
১১ মিনিট আগে
ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০ টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
আজ সেটিই নতুন করে রাজনৈতিক লড়াইয়ের জন্ম দিয়েছে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে। বিজেপির অভিযোগ, কংগ্রেস ১৯৩৭ সালে ‘সম্প্রদায়তান্ত্রিক তোষণের’ কারণে কবিতার কিছু অংশ বাদ দিয়ে অসম্পূর্ণ সংস্করণকে জাতীয় পরিচয়ের গান হিসেবে গ্রহণ করে ‘দেশকে অসম্মান’ করেছে। সে সময় যে অংশগুলো বাদ দেওয়া হয়েছিল সেখানে তিন হিন্দু দেবী দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীর উল্লেখ ছিল।
আজ শুক্রবার সকালে কবিতাটি রচনার ১৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কবিতার পূর্ণ সংস্করণ পাঠ করে বলেন, কংগ্রেস কবিতাটিকে ‘ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে।’ মূলত কংগ্রেসের প্রতি মোদির তোপ দাগা থেকেই এর সূত্রপাত। এর প্রেক্ষাপটে বিজেপি প্রকাশ করেছে ১৯৩৭ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে জওহরলাল নেহরু ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মধ্যে বিনিময় হওয়া কয়েকটি চিঠি। সেখানে নেহরু লিখেছিলেন, ‘বন্দে মাতরম-এর পটভূমি মুসলমানদের বিরক্ত করতে পারে।’
কংগ্রেস পাল্টা অভিযোগ করে বলেছে, যারা আজ নিজেদের জাতীয়তাবাদের রক্ষক দাবি করছে—বিজেপি ও তাদের আদর্শিক সংগঠন আরএসএস—তারাই বরাবরই ‘বন্দে মাতরম’ এড়িয়ে চলে। দলীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, ‘আজ যারা জাতীয়তাবাদের মুখোশ পরে ঘোরে, তারাই আসলে কখনো বন্দে মাতরম গাননি।’
সারা দিন ধরেই দুই দলের নেতা, এমনকি বিরোধী রাজনীতিকেরাও পাল্টাপাল্টি কটাক্ষ চালিয়ে যাচ্ছেন। সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক আবু আজমি পর্যন্ত বলেন, ‘আমাকে কেউ জোর করে বন্দে মাতরম গাওয়াতে পারবে না।’ তিনি বলেন, মুসলমানের দেব–দেবী নয়, এক আল্লাহকে মানে।
ছয় স্তবকের এই গীতিকবিতায় বঙ্কিমচন্দ্র মাতৃশক্তির বন্দনা করেছেন। তিনি ভারতভূমিকে এক মাতৃরূপে কল্পনা করেছেন—যা একদিকে স্নেহময়ী, অন্যদিকে যোদ্ধা। কবিতায় তিনি মাতৃরূপ দেবীর শক্তি (‘…সত্তর কোটি হাতে ঝলসে ওঠে তরবারি, সত্তর কোটি কণ্ঠে গর্জে ওঠে তোমার নাম) এবং কোমলতা (‘…হে জননী, শান্তির দাত্রী, কোমল হাসি তোমার’)—দুটো দিকই তুলে ধরেছেন।
তবে কবিতার শেষ দুটি স্তবকে তিনি মাতৃরূপকে আরও স্পষ্টভাবে চিত্রিত করেন—দুর্গা, কমলা (অর্থাৎ লক্ষ্মী) ও সরস্বতীর রূপে। সেখানে ভারতভূমিকে দেবী হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে—‘অতুল, অনুপমা, নির্মলা।’ ১৯৩৭ সালে কংগ্রেস নেতা জওহরলাল নেহরু সিদ্ধান্ত নেন—ফৈজাপুর অধিবেশনে জাতীয় অনুষ্ঠানে ‘বন্দে মাতরম’-এর কেবল প্রথম দুটি স্তবক ব্যবহার করা হবে। কারণ, দেবী-উল্লেখ থাকা অংশ মুসলমান সমাজের একটি অংশের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি; সেটি ‘বর্জনমূলক’ মনে হয়েছিল।
বিজেপির দাবি, এই সিদ্ধান্তই কংগ্রেসের বিভাজনবাদী মানসিকতা প্রমাণ করে। মোদি বলেন, ‘এই অংশ বাদ দেওয়াই দেশের বিভাজনের বীজ বপন করেছিল।’ বিজেপি মুখপাত্র সিআর কেশবন যে চিঠিগুলো প্রকাশ করেছেন, সেখানে নেহরু বসুকে লিখেছিলেন, ‘গানের দেবী-সম্পর্কিত ব্যাখ্যাটা অবাস্তব। আমার মনে হয় পুরো গানটাই নিরীহ, কেউ আপত্তি তোলার কারণ নেই।’
তবুও তিনি স্বীকার করেন, মুসলমান সমাজের কিছু অংশে অস্বস্তি তৈরি হয়েছিল এবং বলেন, ‘এই বিতর্কে কিছুটা বাস্তবতা আছে, যদিও মূলত এটি সাম্প্রদায়িকদের সৃষ্টি।’ ফলস্বরূপ, ১৯৩৭ সালের ২৬-২৮ ডিসেম্বর ফৈজাপুর অধিবেশনে কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেয়, যে অংশে দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীর উল্লেখ আছে, তা বাদ দিয়ে কেবল প্রথম দুটি স্তবকই জাতীয়ভাবে গাওয়া হবে।
সেই প্রস্তাবে বলা হয়, ‘সব দিক বিবেচনা করে কমিটি সুপারিশ করছে যে জাতীয় অনুষ্ঠানে বন্দে মাতরম-এর কেবল প্রথম দুটি স্তবকই গাওয়া হবে।’ তবে কংগ্রেস তখনই এ-ও বলেছিল, ‘যে কেউ চাইলে অন্য কোনো দেশাত্মবোধক গান গাইতে বা ব্যবহার করতে পারেন।’
কিন্তু প্রায় ৯০ বছর পরও সেই সিদ্ধান্ত ভারতীয় রাজনীতিতে উত্তাপ ছড়ায়। বিশেষ করে আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন ঘিরে দেশপ্রেম ও মুসলমান তোষণের বিতর্ক নতুন করে মাথা তুলেছে—আর ‘বন্দে মাতরম’ তার কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আছে।

ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
আজ সেটিই নতুন করে রাজনৈতিক লড়াইয়ের জন্ম দিয়েছে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে। বিজেপির অভিযোগ, কংগ্রেস ১৯৩৭ সালে ‘সম্প্রদায়তান্ত্রিক তোষণের’ কারণে কবিতার কিছু অংশ বাদ দিয়ে অসম্পূর্ণ সংস্করণকে জাতীয় পরিচয়ের গান হিসেবে গ্রহণ করে ‘দেশকে অসম্মান’ করেছে। সে সময় যে অংশগুলো বাদ দেওয়া হয়েছিল সেখানে তিন হিন্দু দেবী দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীর উল্লেখ ছিল।
আজ শুক্রবার সকালে কবিতাটি রচনার ১৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কবিতার পূর্ণ সংস্করণ পাঠ করে বলেন, কংগ্রেস কবিতাটিকে ‘ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে।’ মূলত কংগ্রেসের প্রতি মোদির তোপ দাগা থেকেই এর সূত্রপাত। এর প্রেক্ষাপটে বিজেপি প্রকাশ করেছে ১৯৩৭ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে জওহরলাল নেহরু ও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মধ্যে বিনিময় হওয়া কয়েকটি চিঠি। সেখানে নেহরু লিখেছিলেন, ‘বন্দে মাতরম-এর পটভূমি মুসলমানদের বিরক্ত করতে পারে।’
কংগ্রেস পাল্টা অভিযোগ করে বলেছে, যারা আজ নিজেদের জাতীয়তাবাদের রক্ষক দাবি করছে—বিজেপি ও তাদের আদর্শিক সংগঠন আরএসএস—তারাই বরাবরই ‘বন্দে মাতরম’ এড়িয়ে চলে। দলীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন, ‘আজ যারা জাতীয়তাবাদের মুখোশ পরে ঘোরে, তারাই আসলে কখনো বন্দে মাতরম গাননি।’
সারা দিন ধরেই দুই দলের নেতা, এমনকি বিরোধী রাজনীতিকেরাও পাল্টাপাল্টি কটাক্ষ চালিয়ে যাচ্ছেন। সমাজবাদী পার্টির বিধায়ক আবু আজমি পর্যন্ত বলেন, ‘আমাকে কেউ জোর করে বন্দে মাতরম গাওয়াতে পারবে না।’ তিনি বলেন, মুসলমানের দেব–দেবী নয়, এক আল্লাহকে মানে।
ছয় স্তবকের এই গীতিকবিতায় বঙ্কিমচন্দ্র মাতৃশক্তির বন্দনা করেছেন। তিনি ভারতভূমিকে এক মাতৃরূপে কল্পনা করেছেন—যা একদিকে স্নেহময়ী, অন্যদিকে যোদ্ধা। কবিতায় তিনি মাতৃরূপ দেবীর শক্তি (‘…সত্তর কোটি হাতে ঝলসে ওঠে তরবারি, সত্তর কোটি কণ্ঠে গর্জে ওঠে তোমার নাম) এবং কোমলতা (‘…হে জননী, শান্তির দাত্রী, কোমল হাসি তোমার’)—দুটো দিকই তুলে ধরেছেন।
তবে কবিতার শেষ দুটি স্তবকে তিনি মাতৃরূপকে আরও স্পষ্টভাবে চিত্রিত করেন—দুর্গা, কমলা (অর্থাৎ লক্ষ্মী) ও সরস্বতীর রূপে। সেখানে ভারতভূমিকে দেবী হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে—‘অতুল, অনুপমা, নির্মলা।’ ১৯৩৭ সালে কংগ্রেস নেতা জওহরলাল নেহরু সিদ্ধান্ত নেন—ফৈজাপুর অধিবেশনে জাতীয় অনুষ্ঠানে ‘বন্দে মাতরম’-এর কেবল প্রথম দুটি স্তবক ব্যবহার করা হবে। কারণ, দেবী-উল্লেখ থাকা অংশ মুসলমান সমাজের একটি অংশের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি; সেটি ‘বর্জনমূলক’ মনে হয়েছিল।
বিজেপির দাবি, এই সিদ্ধান্তই কংগ্রেসের বিভাজনবাদী মানসিকতা প্রমাণ করে। মোদি বলেন, ‘এই অংশ বাদ দেওয়াই দেশের বিভাজনের বীজ বপন করেছিল।’ বিজেপি মুখপাত্র সিআর কেশবন যে চিঠিগুলো প্রকাশ করেছেন, সেখানে নেহরু বসুকে লিখেছিলেন, ‘গানের দেবী-সম্পর্কিত ব্যাখ্যাটা অবাস্তব। আমার মনে হয় পুরো গানটাই নিরীহ, কেউ আপত্তি তোলার কারণ নেই।’
তবুও তিনি স্বীকার করেন, মুসলমান সমাজের কিছু অংশে অস্বস্তি তৈরি হয়েছিল এবং বলেন, ‘এই বিতর্কে কিছুটা বাস্তবতা আছে, যদিও মূলত এটি সাম্প্রদায়িকদের সৃষ্টি।’ ফলস্বরূপ, ১৯৩৭ সালের ২৬-২৮ ডিসেম্বর ফৈজাপুর অধিবেশনে কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেয়, যে অংশে দুর্গা, লক্ষ্মী ও সরস্বতীর উল্লেখ আছে, তা বাদ দিয়ে কেবল প্রথম দুটি স্তবকই জাতীয়ভাবে গাওয়া হবে।
সেই প্রস্তাবে বলা হয়, ‘সব দিক বিবেচনা করে কমিটি সুপারিশ করছে যে জাতীয় অনুষ্ঠানে বন্দে মাতরম-এর কেবল প্রথম দুটি স্তবকই গাওয়া হবে।’ তবে কংগ্রেস তখনই এ-ও বলেছিল, ‘যে কেউ চাইলে অন্য কোনো দেশাত্মবোধক গান গাইতে বা ব্যবহার করতে পারেন।’
কিন্তু প্রায় ৯০ বছর পরও সেই সিদ্ধান্ত ভারতীয় রাজনীতিতে উত্তাপ ছড়ায়। বিশেষ করে আগামী বছর পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন ঘিরে দেশপ্রেম ও মুসলমান তোষণের বিতর্ক নতুন করে মাথা তুলেছে—আর ‘বন্দে মাতরম’ তার কেন্দ্রে দাঁড়িয়ে আছে।

অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস। এদিকে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে দেশটির রাজধানী তেল আবিবের রাস্তায়। অপরদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭ হাজার ৭১৮ জন
৩০ জুন ২০২৪
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির কাছে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজের মুখপাত্র জানান, যে ভবনে পার্সেলটি খোলা হয়েছিল, সেটি সঙ্গে সঙ্গে খালি করা হয়। চিকিৎসকেরা পরে নিশ্চিত করেন, অসুস্থ ব্যক্তিদের অবস্থা স্থিতিশীল।
১১ মিনিট আগে
এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজধানী দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০ টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে। এই বিপর্যয়ের ফলে শত শত যাত্রী বিমানবন্দরে আটকে পড়েন এবং উত্তরাঞ্চলের বেশ কয়েকটি বিমানবন্দরে এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে।
সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে এই প্রযুক্তিগত ত্রুটি শুরু হয় এবং এটি সরাসরি স্বয়ংক্রিয় বার্তা সুইচিং সিস্টেম (এএমএসএস)-কে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এই এএমএসএস হলো মূল যোগাযোগ নেটওয়ার্ক, যা অটো ট্র্যাক সিস্টেম (এটিএস)-এর জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা সরবরাহ করে—যা আবার কন্ট্রোলারদের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করে।
স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমটি অচল হয়ে পড়ায়, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলাররা হাতে থাকা সীমিত ডেটা ব্যবহার করে ম্যানুয়ালি ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করতে বাধ্য হচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি অত্যন্ত ধীর এবং সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া, তাই দিল্লিজুড়ে ব্যাপক বিলম্ব এবং এয়ারস্পেসে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
এক জ্যেষ্ঠ বিমানবন্দর কর্মকর্তা বলেন, ত্রুটিটি এএমএসএস-এ, এটি অটো ট্র্যাক সিস্টেমের জন্য তথ্য সরবরাহ করে। কন্ট্রোলাররা ম্যানুয়ালি ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করছেন, যার ফলে বেশি সময় লাগছে।
প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০টিরও বেশি ফ্লাইট পরিচালনা করা ভারতের ব্যস্ততম বিমানবন্দর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সেখানে এমন বিঘ্ন ঘটায় আজ সকাল থেকেই উড্ডয়ন ও অবতরণে বিঘ্ন ঘটে। ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটর্যাডার ২৪ অনুযায়ী, সকাল ৯টা নাগাদ উড়ান ছাড়ার গড় বিলম্ব ছিল ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলে রানওয়েতে পার্কিংয়ের জায়গার অভাবে সন্ধ্যার কয়েকটি ফ্লাইট বাতিল হতে পারে বলেও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এই সফটওয়্যার সমস্যার বিমানবন্দরে যাত্রীরা দীর্ঘ লাইন, ফ্লাইটের ভেতরে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা এবং বারবার সময় পরিবর্তনের ঘোষণায় ভোগান্তির শিকার হন। অনেক যাত্রী সামাজিক মাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকা এবং এয়ারলাইনসগুলোর কাছ থেকে সঠিক তথ্যের অভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দিল্লি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেডের (ডায়াল) একজন মুখপাত্র এটিসি সিস্টেমে প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে ফ্লাইট পরিচালনায় বিঘ্ন ঘটার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং জানিয়েছেন যে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য এয়ারপোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার (এএআই) সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা হচ্ছে।
এদিকে, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট এবং এয়ার ইন্ডিয়াসহ বেশ কিছু এয়ারলাইনস যাত্রীদের সম্ভাব্য বিলম্ব সম্পর্কে সতর্ক করে ভ্রমণ উপদেশ জারি করেছে। এয়ার ইন্ডিয়া তাদের বার্তায় এই অপ্রত্যাশিত বিঘ্নের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে যাত্রীদের ধৈর্যের প্রশংসা করেছে।
দুপুরের দিকে এএআইয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, এটিসি অপারেশন স্থিতিশীল রয়েছে, তবে স্বাভাবিকের চেয়ে ধীরগতিতে চলছে। মেরামতের কাজ চলছে।
কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে, এই জট কাটাতে আরও কয়েক ঘণ্টা সময় লাগতে পারে এবং এর ফলে লক্ষ্ণৌ, জয়পুর, চণ্ডীগড় এবং অমৃতসরের মতো উত্তরের অন্যান্য বিমানবন্দরেও বিলম্ব হতে পারে।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি) সিস্টেমে একটি বড়সড় প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আজ শুক্রবার ৩০০টিরও বেশি ফ্লাইট প্রভাবিত হয়েছে। এই বিপর্যয়ের ফলে শত শত যাত্রী বিমানবন্দরে আটকে পড়েন এবং উত্তরাঞ্চলের বেশ কয়েকটি বিমানবন্দরে এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে।
সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে এই প্রযুক্তিগত ত্রুটি শুরু হয় এবং এটি সরাসরি স্বয়ংক্রিয় বার্তা সুইচিং সিস্টেম (এএমএসএস)-কে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এই এএমএসএস হলো মূল যোগাযোগ নেটওয়ার্ক, যা অটো ট্র্যাক সিস্টেম (এটিএস)-এর জন্য প্রয়োজনীয় ডেটা সরবরাহ করে—যা আবার কন্ট্রোলারদের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করে।
স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমটি অচল হয়ে পড়ায়, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলাররা হাতে থাকা সীমিত ডেটা ব্যবহার করে ম্যানুয়ালি ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করতে বাধ্য হচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি অত্যন্ত ধীর এবং সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া, তাই দিল্লিজুড়ে ব্যাপক বিলম্ব এবং এয়ারস্পেসে যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
এক জ্যেষ্ঠ বিমানবন্দর কর্মকর্তা বলেন, ত্রুটিটি এএমএসএস-এ, এটি অটো ট্র্যাক সিস্টেমের জন্য তথ্য সরবরাহ করে। কন্ট্রোলাররা ম্যানুয়ালি ফ্লাইট প্ল্যান তৈরি করছেন, যার ফলে বেশি সময় লাগছে।
প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০টিরও বেশি ফ্লাইট পরিচালনা করা ভারতের ব্যস্ততম বিমানবন্দর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সেখানে এমন বিঘ্ন ঘটায় আজ সকাল থেকেই উড্ডয়ন ও অবতরণে বিঘ্ন ঘটে। ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটর্যাডার ২৪ অনুযায়ী, সকাল ৯টা নাগাদ উড়ান ছাড়ার গড় বিলম্ব ছিল ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না এলে রানওয়েতে পার্কিংয়ের জায়গার অভাবে সন্ধ্যার কয়েকটি ফ্লাইট বাতিল হতে পারে বলেও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এই সফটওয়্যার সমস্যার বিমানবন্দরে যাত্রীরা দীর্ঘ লাইন, ফ্লাইটের ভেতরে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা এবং বারবার সময় পরিবর্তনের ঘোষণায় ভোগান্তির শিকার হন। অনেক যাত্রী সামাজিক মাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে থাকা এবং এয়ারলাইনসগুলোর কাছ থেকে সঠিক তথ্যের অভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দিল্লি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেডের (ডায়াল) একজন মুখপাত্র এটিসি সিস্টেমে প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে ফ্লাইট পরিচালনায় বিঘ্ন ঘটার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এবং জানিয়েছেন যে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য এয়ারপোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়ার (এএআই) সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা হচ্ছে।
এদিকে, ইন্ডিগো, স্পাইসজেট এবং এয়ার ইন্ডিয়াসহ বেশ কিছু এয়ারলাইনস যাত্রীদের সম্ভাব্য বিলম্ব সম্পর্কে সতর্ক করে ভ্রমণ উপদেশ জারি করেছে। এয়ার ইন্ডিয়া তাদের বার্তায় এই অপ্রত্যাশিত বিঘ্নের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে যাত্রীদের ধৈর্যের প্রশংসা করেছে।
দুপুরের দিকে এএআইয়ের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, এটিসি অপারেশন স্থিতিশীল রয়েছে, তবে স্বাভাবিকের চেয়ে ধীরগতিতে চলছে। মেরামতের কাজ চলছে।
কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে, এই জট কাটাতে আরও কয়েক ঘণ্টা সময় লাগতে পারে এবং এর ফলে লক্ষ্ণৌ, জয়পুর, চণ্ডীগড় এবং অমৃতসরের মতো উত্তরের অন্যান্য বিমানবন্দরেও বিলম্ব হতে পারে।

অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছে হামাস। এদিকে, হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলিদের ফিরিয়ে আনতে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছে দেশটির রাজধানী তেল আবিবের রাস্তায়। অপরদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ৩৭ হাজার ৭১৮ জন
৩০ জুন ২০২৪
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির কাছে মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজের মুখপাত্র জানান, যে ভবনে পার্সেলটি খোলা হয়েছিল, সেটি সঙ্গে সঙ্গে খালি করা হয়। চিকিৎসকেরা পরে নিশ্চিত করেন, অসুস্থ ব্যক্তিদের অবস্থা স্থিতিশীল।
১১ মিনিট আগে
এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, তিনি এখন রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ভাবনা ভেবে কাঁদেন। আমিও ঠিক এমনটাই করতাম।’
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তক ও বাঙালি সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৫ সালের ৭ নভেম্বর একটি কবিতা লিখেন। পরে এই কবিতা ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলনে মুক্তিকামীদের স্লোগানে পরিণত হয়। ছয় স্তবকের সেই গীতিকবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় তাঁর ১৮৮২ সালের উপন্যাস আনন্দমঠে। এর শিরোনাম ছিল ‘বন্দে মাতরম।’
২ ঘণ্টা আগে