প্রয়োজনে জর্ডান ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিচুক্তি লঙ্ঘন করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে দ্বিধা করবে না। এমনটাই হুমকি দিয়েছেন জর্ডানের প্রধানমন্ত্রী বিশার আল-খাসওয়ানেহ। গতকাল মঙ্গলবার তিনি বলেছেন, জর্ডানের সেনাবাহিনী ইসরায়েল সীমান্ত শক্তিবৃদ্ধি করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশার আল-খাসওয়ানেহ জানিয়েছেন, ইসরায়েল যদি জোরপূর্বক ফিলিস্তিনিদের জর্ডান নদীর এপারে ঠেলে দেওয়া চেষ্টা করে কিংবা গণহারে তাদের উচ্ছেদের চেষ্টা করে করে তবে জর্ডান শান্তিচুক্তি ভেঙে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ জড়িয়ে পড়বে। এ সময় তিনি হুমকি দেন, ‘পশ্চিম তীর থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের চেষ্টা করলে জর্ডান তার সর্বশক্তি প্রয়োগ করে তা প্রতিহত করবে।’
জর্ডানে বর্তমানে বিপুল পরিমাণ ফিলিস্তিনি শরণার্থী বসবাস করছে। দেশটির আশঙ্কা ইসরায়েল-গাজা সংঘাতের কারণে আরও বিপুল পরিমাণ ফিলিস্তিনি সীমান্ত পাড়ি দিয়ে জর্ডানে প্রবেশ করতে পারে। এমনটা ভাবার মূল কারণ হলো ইসরায়েলে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন কট্টর ডানপন্থী সরকারের ফিলিস্তিন নীতি। বর্তমান সরকারের আমলে ইসরায়েল ব্যাপকভাবে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করে ইহুদি বসতি স্থাপন করছে।
সর্বশেষ গত ৭ অক্টোবর অবরুদ্ধ গাজার নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসের সশস্ত্র শাখার সদস্যরা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে পড়ে ১২ শতাধিক ইসরায়েলিকে হত্যা করে এবং ২৪০ জনেরও বেশি ইসরায়েলি ও বিভিন্ন দেশের নাগরিককে বন্দী করে আনে। সেই হামলার প্রতিবাদে ইসরায়েল সেদিন থেকেই গাজায় নিরবচ্ছিন্ন হামলা চালানো শুরু করে। সেই হামলায় গাজা ও পশ্চিম তীর মিলে ১৪ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে গাজার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৭ লাখ মানুষ।
এই অবস্থায় জর্ডান হুমকি দিয়েছে ইসরায়েল যদি ফিলিস্তিনিদের বাস্তুচ্যুত করার চেষ্টা করে তবে তা হবে জর্ডানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী খাসওয়ানেহ বলেছেন, ‘যেকোনো ধরনের বাস্তুচ্যুতি বা এমন কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অর্থ হলো—জর্ডান এটিকে সরাসরি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা বলে বিবেচনা করবে এবং এটিকে শান্তিচুক্তির বরখেলাপ বলে মনে করবে।’ ১৯৯৪ সালে ইসরায়েল ও জর্ডান একটি শান্তিচুক্তিকে আবদ্ধ হয়।
খাসওয়ানেহ আরও বলেন, ‘এ ধরনের প্রচেষ্টা ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার বিষয়টিকে খাটো করে এবং জর্ডানের জাতীয় নিরাপত্তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।’ এ সময় তিনি শান্তি চুক্তির কথা উল্লেখ করে আবারও বলেন, ‘যদি ইসরায়েল এই চুক্তির বাধ্যবাধকতাকে অনুসরণ না করে, সম্মান না করে এবং লঙ্ঘন করে তবে এই শান্তি চুক্তি কেবলই একটি কাগজের টুকরায় পরিণত হবে, এর ওপর ধুলোর স্তর জমে যাবে।’
প্রয়োজনে জর্ডান ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তিচুক্তি লঙ্ঘন করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে দ্বিধা করবে না। এমনটাই হুমকি দিয়েছেন জর্ডানের প্রধানমন্ত্রী বিশার আল-খাসওয়ানেহ। গতকাল মঙ্গলবার তিনি বলেছেন, জর্ডানের সেনাবাহিনী ইসরায়েল সীমান্ত শক্তিবৃদ্ধি করেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশার আল-খাসওয়ানেহ জানিয়েছেন, ইসরায়েল যদি জোরপূর্বক ফিলিস্তিনিদের জর্ডান নদীর এপারে ঠেলে দেওয়া চেষ্টা করে কিংবা গণহারে তাদের উচ্ছেদের চেষ্টা করে করে তবে জর্ডান শান্তিচুক্তি ভেঙে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ জড়িয়ে পড়বে। এ সময় তিনি হুমকি দেন, ‘পশ্চিম তীর থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের চেষ্টা করলে জর্ডান তার সর্বশক্তি প্রয়োগ করে তা প্রতিহত করবে।’
জর্ডানে বর্তমানে বিপুল পরিমাণ ফিলিস্তিনি শরণার্থী বসবাস করছে। দেশটির আশঙ্কা ইসরায়েল-গাজা সংঘাতের কারণে আরও বিপুল পরিমাণ ফিলিস্তিনি সীমান্ত পাড়ি দিয়ে জর্ডানে প্রবেশ করতে পারে। এমনটা ভাবার মূল কারণ হলো ইসরায়েলে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন কট্টর ডানপন্থী সরকারের ফিলিস্তিন নীতি। বর্তমান সরকারের আমলে ইসরায়েল ব্যাপকভাবে পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করে ইহুদি বসতি স্থাপন করছে।
সর্বশেষ গত ৭ অক্টোবর অবরুদ্ধ গাজার নিয়ন্ত্রক গোষ্ঠী হামাসের সশস্ত্র শাখার সদস্যরা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে পড়ে ১২ শতাধিক ইসরায়েলিকে হত্যা করে এবং ২৪০ জনেরও বেশি ইসরায়েলি ও বিভিন্ন দেশের নাগরিককে বন্দী করে আনে। সেই হামলার প্রতিবাদে ইসরায়েল সেদিন থেকেই গাজায় নিরবচ্ছিন্ন হামলা চালানো শুরু করে। সেই হামলায় গাজা ও পশ্চিম তীর মিলে ১৪ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে গাজার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৭ লাখ মানুষ।
এই অবস্থায় জর্ডান হুমকি দিয়েছে ইসরায়েল যদি ফিলিস্তিনিদের বাস্তুচ্যুত করার চেষ্টা করে তবে তা হবে জর্ডানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী খাসওয়ানেহ বলেছেন, ‘যেকোনো ধরনের বাস্তুচ্যুতি বা এমন কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি করার অর্থ হলো—জর্ডান এটিকে সরাসরি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা বলে বিবেচনা করবে এবং এটিকে শান্তিচুক্তির বরখেলাপ বলে মনে করবে।’ ১৯৯৪ সালে ইসরায়েল ও জর্ডান একটি শান্তিচুক্তিকে আবদ্ধ হয়।
খাসওয়ানেহ আরও বলেন, ‘এ ধরনের প্রচেষ্টা ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার বিষয়টিকে খাটো করে এবং জর্ডানের জাতীয় নিরাপত্তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।’ এ সময় তিনি শান্তি চুক্তির কথা উল্লেখ করে আবারও বলেন, ‘যদি ইসরায়েল এই চুক্তির বাধ্যবাধকতাকে অনুসরণ না করে, সম্মান না করে এবং লঙ্ঘন করে তবে এই শান্তি চুক্তি কেবলই একটি কাগজের টুকরায় পরিণত হবে, এর ওপর ধুলোর স্তর জমে যাবে।’
যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
৭ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
২১ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে