জেরুজালেমের পবিত্র টেম্পল মাউন্টে একটি ভেড়ার বাচ্চা বলি দিতে যাওয়ার পথে তেল আবিবের এক ইহুদিকে আটক করেছে ইসরায়েলি পুলিশ। ইয়ার হ্যানোচ নামের ওই ব্যক্তি রিটার্ন টু দ্য মাউন্ট নামে একটি সংগঠনের নেতা। আজ রোববার সকালে জেরুজালেমের ওল্ড সিটির কাছে একটি রেল স্টেশনে তাঁকে আটক করা হয়।
দ্য জুইশ প্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রিটার্ন টু দ্য মাউন্ট ছোট একটি সংগঠন। তারা টেম্পল মাউন্টে পশু বলির পুনঃপ্রবর্তন করতে চায়। এ স্থানেই ইহুদিদের ঐতিহাসিক প্রথম এবং দ্বিতীয় প্রার্থনাগৃহ ছিল বলে দাবি করা হয়।
টেম্পল মাউন্ট হলো জেরুজালেমের পাহাড় বেষ্টিত এলাকা। এখানেই অবস্থিত আল আকসা মসজিদ। ইহুদি, খ্রিষ্টান এবং ইসলাম ধর্মগ্রন্থ মতে, এখানে প্রথম মসজিদ নির্মাণ করেন নবী সোলাইমান (আ.), যেটি ইসলামের প্রথম যুগে মুসলিমদেরও কিবলা ছিল। এ কারণে টেম্পল মাউন্ট তিন ধর্মের মানুষের কাছেই অত্যন্ত পবিত্র স্থান।
এদিকে হ্যানোক আটক হওয়ার পর তাঁর সংগঠন থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘টেম্পল মাউন্টে মুসলিমদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার কোনো সুযোগ নেই। সময় এসেছে এখানে একটি ইহুদি প্রার্থনাগৃহ নির্মাণ করার এবং বলিদানের কার্যক্রম আবার শুরু করার।’
টেম্পল মাউন্টের পশ্চিম দিকের সীমানা প্রাচীর যা ‘ওয়েস্টার্ন ওয়াল’ নামে পরিচিত—সেটিসহ পবিত্র স্থানগুলোর প্রধান রাব্বি শমুয়েল রাবিনোভিৎস গত এপ্রিলে টেম্পল মাউন্টে বলির জন্য পশু নেওয়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। ওই সময়ও বলির জন্য পশু আনা এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছিল।
টেম্পল মাউন্ট ইহুদি ধর্মের অনেক পবিত্রতম স্থান। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ইহুদিরা পাহাড়ের চূড়ার উন্মুক্ত স্থানটি পরিদর্শন করেনি কারণ, ইহুদি ধর্মগুরুদের সর্বসম্মতিক্রমে ধর্মীয় বিশুদ্ধতা রক্ষার আইন এখনো টেম্পল মাউন্টের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমবর্ধমান সংখ্যক রাব্বি যুক্তি দিয়ে যাচ্ছে, টেম্পল মাউন্টের সব স্থানে ধর্মীয় বিশুদ্ধতা আইন প্রযোজ্য নয়। এই পাহাড়ে ইহুদি ধর্মের নিদর্শন আছে এমন স্থানে অনুমোদন না থাকলেও লোকজনকে পরিদর্শনের জন্য উৎসাহিত করে আসছেন তাঁরা।
১৯৬৭ সালে ছয় দিনের যুদ্ধে জর্ডানের কাছ থেকে জেরুজালেমের ওল্ড সিটির নিয়ন্ত্রণ ছিনিয়ে নেয় ইসরায়েল। এরপর থেকে টেম্পল মাউন্টে কারও একক নিয়ন্ত্রণ নেই। এই পবিত্র স্থান নিয়ে ধর্মীয় যুদ্ধ বেঁধে যাওয়ার আশঙ্কায় ইসরায়েলের তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোশে দায়ান ইসলামিক ওয়াকফকে এটির দৈনন্দিন বিষয়াদি পরিচালনার ভার দিতে সম্মত হন। আর ইসরায়েলের হাতে রয়েছে এর সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার দায়িত্ব।
ওই স্থিতাবস্থা অনুসারে, ইহুদি এবং অমুসলিমদের টেম্পল মাউন্টে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে সেখানে প্রার্থনা করা নিষেধ।
জেরুজালেমের পবিত্র টেম্পল মাউন্টে একটি ভেড়ার বাচ্চা বলি দিতে যাওয়ার পথে তেল আবিবের এক ইহুদিকে আটক করেছে ইসরায়েলি পুলিশ। ইয়ার হ্যানোচ নামের ওই ব্যক্তি রিটার্ন টু দ্য মাউন্ট নামে একটি সংগঠনের নেতা। আজ রোববার সকালে জেরুজালেমের ওল্ড সিটির কাছে একটি রেল স্টেশনে তাঁকে আটক করা হয়।
দ্য জুইশ প্রেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, রিটার্ন টু দ্য মাউন্ট ছোট একটি সংগঠন। তারা টেম্পল মাউন্টে পশু বলির পুনঃপ্রবর্তন করতে চায়। এ স্থানেই ইহুদিদের ঐতিহাসিক প্রথম এবং দ্বিতীয় প্রার্থনাগৃহ ছিল বলে দাবি করা হয়।
টেম্পল মাউন্ট হলো জেরুজালেমের পাহাড় বেষ্টিত এলাকা। এখানেই অবস্থিত আল আকসা মসজিদ। ইহুদি, খ্রিষ্টান এবং ইসলাম ধর্মগ্রন্থ মতে, এখানে প্রথম মসজিদ নির্মাণ করেন নবী সোলাইমান (আ.), যেটি ইসলামের প্রথম যুগে মুসলিমদেরও কিবলা ছিল। এ কারণে টেম্পল মাউন্ট তিন ধর্মের মানুষের কাছেই অত্যন্ত পবিত্র স্থান।
এদিকে হ্যানোক আটক হওয়ার পর তাঁর সংগঠন থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘টেম্পল মাউন্টে মুসলিমদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার কোনো সুযোগ নেই। সময় এসেছে এখানে একটি ইহুদি প্রার্থনাগৃহ নির্মাণ করার এবং বলিদানের কার্যক্রম আবার শুরু করার।’
টেম্পল মাউন্টের পশ্চিম দিকের সীমানা প্রাচীর যা ‘ওয়েস্টার্ন ওয়াল’ নামে পরিচিত—সেটিসহ পবিত্র স্থানগুলোর প্রধান রাব্বি শমুয়েল রাবিনোভিৎস গত এপ্রিলে টেম্পল মাউন্টে বলির জন্য পশু নেওয়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। ওই সময়ও বলির জন্য পশু আনা এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছিল।
টেম্পল মাউন্ট ইহুদি ধর্মের অনেক পবিত্রতম স্থান। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ইহুদিরা পাহাড়ের চূড়ার উন্মুক্ত স্থানটি পরিদর্শন করেনি কারণ, ইহুদি ধর্মগুরুদের সর্বসম্মতিক্রমে ধর্মীয় বিশুদ্ধতা রক্ষার আইন এখনো টেম্পল মাউন্টের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্রমবর্ধমান সংখ্যক রাব্বি যুক্তি দিয়ে যাচ্ছে, টেম্পল মাউন্টের সব স্থানে ধর্মীয় বিশুদ্ধতা আইন প্রযোজ্য নয়। এই পাহাড়ে ইহুদি ধর্মের নিদর্শন আছে এমন স্থানে অনুমোদন না থাকলেও লোকজনকে পরিদর্শনের জন্য উৎসাহিত করে আসছেন তাঁরা।
১৯৬৭ সালে ছয় দিনের যুদ্ধে জর্ডানের কাছ থেকে জেরুজালেমের ওল্ড সিটির নিয়ন্ত্রণ ছিনিয়ে নেয় ইসরায়েল। এরপর থেকে টেম্পল মাউন্টে কারও একক নিয়ন্ত্রণ নেই। এই পবিত্র স্থান নিয়ে ধর্মীয় যুদ্ধ বেঁধে যাওয়ার আশঙ্কায় ইসরায়েলের তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোশে দায়ান ইসলামিক ওয়াকফকে এটির দৈনন্দিন বিষয়াদি পরিচালনার ভার দিতে সম্মত হন। আর ইসরায়েলের হাতে রয়েছে এর সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার দায়িত্ব।
ওই স্থিতাবস্থা অনুসারে, ইহুদি এবং অমুসলিমদের টেম্পল মাউন্টে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে সেখানে প্রার্থনা করা নিষেধ।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
৩৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে