গণপরিবহনে ছোট পোষা প্রাণী (কুকুর, বিড়াল ইত্যাদি) নিয়ে যাতায়াতের অনুমতি দিয়েছে সৌদি আরব। পোষা প্রাণীগুলোকে নির্দিষ্ট একটি বাক্সে রাখা এবং কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি না করার শর্তে এ অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের ট্রান্সপোর্ট জেনারেল অথোরিটি।
আজ সোমবার সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গণপরিবহনের যাত্রীদের অধিকার ও আচরণবিধির বিশদ বিবরণে ৫৫টি নির্দেশনার কথা বলা হয়েছে। এসবের কোনো একটি নিয়ম লঙ্ঘনে সর্বোচ্চ ৫০০ সৌদি রিয়াল জরিমানা করার বিধান রাখা হয়েছে।
জরিমানার আওতায় রয়েছে—দুর্গন্ধ ছড়ায় এমন কোনো কিছু ও দ্রুত পচনশীল খাবার বহন করা, বিনা ভাড়ায় ভ্রমণ বা কম দেওয়া, কর্তৃপক্ষ ও যানবাহনের নির্দেশনা মেনে না চলা, নিষিদ্ধ অঞ্চলে ঘুমানো এবং গাড়ির ক্রু বা পরিদর্শকের চাওয়ামাত্র বৈধ টিকিট না দেখানো।
এ নিয়মগুলো বাস, ট্রেন, মেট্রো ও জাহাজের যাত্রীদের জন্য প্রযোজ্য। ট্রান্সপোর্ট জেনারেল অথোরিটির অনুমোদন সাপেক্ষে পরিবহন কর্তৃপক্ষকে নিষিদ্ধ জিনিসের তালিকা মেনে চলতে হবে। ওইসব জিনিস গাড়িতে অথবা টিকিট কাউন্টার থেকে যাত্রীদের সরবরাহ করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। স্মার্ট অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমেও সেগুলোর প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীদের প্রাধিকার
এই নির্দেশনায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বা চলাচলে অক্ষম যাত্রীদের অধিকারের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীর সঙ্গে তাঁর সহযোগী থাকলে, তাঁর ক্ষেত্রেও সেসব ছাড় প্রযোজ্য হবে যা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীর জন্য প্রযোজ্য। এ ক্ষেত্রে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীর টিকিটের হ্রাসকৃত মূল্য ট্রান্সপোর্ট জেনারেল অথোরিটি নির্ধারণ করবে।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বা চলাচলে অক্ষম যাত্রীরা পরিবহনের কোনো কর্মকর্তার কাছে সহযোগিতা চাইতে পারেন। পরিবহনগুলো সহায়তা দিতে বা অনুরোধ রাখতে বাধ্য থাকবে।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীদের আরও সুবিধা দেওয়ার জন্য পরিবহন কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই দুটি সংলগ্ন আসন সংরক্ষণের সুযোগ দিতে হবে, যাতে একটি আসনে তাঁর সহযোগী বসতে পারেন।
যাত্রীদের অধিকার
নির্দেশনাগুলোতে যাত্রীদের অধিকার সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য সরবরাহের ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কীভাবে অভিযোগ জমা দিতে হবে এবং এর সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে নির্দেশাবলি রয়েছে। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বা চলাচলে অক্ষম যাত্রীদের কাছে এ জাতীয় তথ্য যাতে ইলেকট্রনিক প্ল্যাটফর্মে বা অন্য কোনো মাধ্যমে সহজেই পান সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
অন্যদের জন্য বিপজ্জনক না হলে ও যাত্রায় কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি না করার শর্তে দৃষ্টিশক্তিহীন যাত্রীরা পরিবহনে সহযোগী প্রাণী নিতে পারবেন। সহযোগী প্রাণী নেওয়ার অনুমতি না দিলে সংশ্লিষ্ট পরিবহন কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই যাত্রীর চাহিদা অনুসারে বিকল্প ব্যবস্থার কথা জানাতে হবে।
এই নির্দেশাবলিতে যাত্রীর মৃত্যু বা জরুরি স্বাস্থ্যগত পরিস্থিতির ক্ষেত্রে সহায়তা করার কথাও উল্লেখ করা আছে। পরিবহন কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই যাত্রী ও তাঁর মালপত্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
গণপরিবহনে ছোট পোষা প্রাণী (কুকুর, বিড়াল ইত্যাদি) নিয়ে যাতায়াতের অনুমতি দিয়েছে সৌদি আরব। পোষা প্রাণীগুলোকে নির্দিষ্ট একটি বাক্সে রাখা এবং কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি না করার শর্তে এ অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের ট্রান্সপোর্ট জেনারেল অথোরিটি।
আজ সোমবার সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গণপরিবহনের যাত্রীদের অধিকার ও আচরণবিধির বিশদ বিবরণে ৫৫টি নির্দেশনার কথা বলা হয়েছে। এসবের কোনো একটি নিয়ম লঙ্ঘনে সর্বোচ্চ ৫০০ সৌদি রিয়াল জরিমানা করার বিধান রাখা হয়েছে।
জরিমানার আওতায় রয়েছে—দুর্গন্ধ ছড়ায় এমন কোনো কিছু ও দ্রুত পচনশীল খাবার বহন করা, বিনা ভাড়ায় ভ্রমণ বা কম দেওয়া, কর্তৃপক্ষ ও যানবাহনের নির্দেশনা মেনে না চলা, নিষিদ্ধ অঞ্চলে ঘুমানো এবং গাড়ির ক্রু বা পরিদর্শকের চাওয়ামাত্র বৈধ টিকিট না দেখানো।
এ নিয়মগুলো বাস, ট্রেন, মেট্রো ও জাহাজের যাত্রীদের জন্য প্রযোজ্য। ট্রান্সপোর্ট জেনারেল অথোরিটির অনুমোদন সাপেক্ষে পরিবহন কর্তৃপক্ষকে নিষিদ্ধ জিনিসের তালিকা মেনে চলতে হবে। ওইসব জিনিস গাড়িতে অথবা টিকিট কাউন্টার থেকে যাত্রীদের সরবরাহ করার ব্যবস্থা রাখতে হবে। স্মার্ট অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমেও সেগুলোর প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীদের প্রাধিকার
এই নির্দেশনায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বা চলাচলে অক্ষম যাত্রীদের অধিকারের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীর সঙ্গে তাঁর সহযোগী থাকলে, তাঁর ক্ষেত্রেও সেসব ছাড় প্রযোজ্য হবে যা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীর জন্য প্রযোজ্য। এ ক্ষেত্রে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীর টিকিটের হ্রাসকৃত মূল্য ট্রান্সপোর্ট জেনারেল অথোরিটি নির্ধারণ করবে।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বা চলাচলে অক্ষম যাত্রীরা পরিবহনের কোনো কর্মকর্তার কাছে সহযোগিতা চাইতে পারেন। পরিবহনগুলো সহায়তা দিতে বা অনুরোধ রাখতে বাধ্য থাকবে।
বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন যাত্রীদের আরও সুবিধা দেওয়ার জন্য পরিবহন কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই দুটি সংলগ্ন আসন সংরক্ষণের সুযোগ দিতে হবে, যাতে একটি আসনে তাঁর সহযোগী বসতে পারেন।
যাত্রীদের অধিকার
নির্দেশনাগুলোতে যাত্রীদের অধিকার সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য সরবরাহের ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে কীভাবে অভিযোগ জমা দিতে হবে এবং এর সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে নির্দেশাবলি রয়েছে। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বা চলাচলে অক্ষম যাত্রীদের কাছে এ জাতীয় তথ্য যাতে ইলেকট্রনিক প্ল্যাটফর্মে বা অন্য কোনো মাধ্যমে সহজেই পান সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
অন্যদের জন্য বিপজ্জনক না হলে ও যাত্রায় কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি না করার শর্তে দৃষ্টিশক্তিহীন যাত্রীরা পরিবহনে সহযোগী প্রাণী নিতে পারবেন। সহযোগী প্রাণী নেওয়ার অনুমতি না দিলে সংশ্লিষ্ট পরিবহন কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই যাত্রীর চাহিদা অনুসারে বিকল্প ব্যবস্থার কথা জানাতে হবে।
এই নির্দেশাবলিতে যাত্রীর মৃত্যু বা জরুরি স্বাস্থ্যগত পরিস্থিতির ক্ষেত্রে সহায়তা করার কথাও উল্লেখ করা আছে। পরিবহন কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই যাত্রী ও তাঁর মালপত্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে