জেরুজালেমে গির্জায় এবং খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি ইহুদিদের থুতু নিক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আজ শনিবার জেরুজালেমের ওল্ড সিটিতে খ্রিষ্টানদের লক্ষ্য করে থুতু নিক্ষেপের সাম্প্রতিক ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, ‘যদি একই কাজ ইহুদির বিরুদ্ধে ঘটত, তাহলে সেই আচরণকে আমাদের ইহুদি–বিদ্বেষী (অ্যান্ট সেমিটিজম) বলে বর্ণনা করতে আমাদের কোনো সমস্যা হবে না।’
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জো বাইডেন প্রশাসনের ইহুদি–বিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের বিশেষ দূত ডেবোরাহ লিপস্ট্যাড এসব কথা বলেছে।
এই নিন্দনীয় কাজের সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের গ্রেপ্তার করায় ইসরায়েলি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রশংসা করেছেন তিনি।
গির্জা বা খ্রিষ্টান পুরোহিতদের লক্ষ্য করে থুতু নিক্ষেপের ঘটনা অবশ্য নতুন নয়। ফিলিস্তিনের সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর অন্তর্গত বিশ্বাসীদের অপমান করার একটি নিয়মিত কৌশল হয়ে উঠেছে এটি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেই কৌশল মুসলিমদের ওপর প্রয়োগ করছে ইসরায়েলের আশকেনাজি ইহুদিরা (কট্টরপন্থী ইহুদি)।
এদিকে জেরুজালেমে খ্রিষ্টানদের ওপর থুতু ফেলার সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইসরায়েলের রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতারাও নিন্দা জানিয়েছেন। শনিবার তাঁদের সঙ্গে যোগ দিলেন মার্কিন বিশেষ দূত ডেবোরা লিপস্ট্যাড।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, গত সপ্তাহের শুরুতে যখন কয়েক হাজার ইহুদি সুকোতের (ইহুদি ধর্মীয় উৎসব) ছুটিতে ওল্ড সিটির চারপাশে উৎসবে জড়ো হচ্ছিল, তখন খ্রিষ্টানদের একটি দলকে একটি বড় ক্রুশ বহন করে গির্জা থেকে বের হতে দেখা যায়। একই সময়ে শত শত ইহুদির একটি শোভাযাত্রা ওল্ড সিটির দেয়ালের চারপাশে জড়ো হয়। ইহুদিরা খ্রিষ্টানদের লক্ষ্য করে তখন থুতু ফেলতে শুরু করে।
ইসরায়েলের রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতারাও অবশ্য এসব কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছেন এবং এর সমাধানে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু গত মঙ্গলবার ইংরেজি এবং হিব্রু ভাষায় নিন্দার বিবৃতি প্রকাশ করেছেন।
গত বুধবার ইসরায়েল পুলিশ জেরুজালেমের খ্রিষ্টান সম্প্রদায় এবং গির্জায় থুতু ফেলার ঘটনায় সন্দেহভাজন পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে একজন অপ্রাপ্তবয়স্কও রয়েছে।
জেরুজালেমে গির্জায় এবং খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি ইহুদিদের থুতু নিক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আজ শনিবার জেরুজালেমের ওল্ড সিটিতে খ্রিষ্টানদের লক্ষ্য করে থুতু নিক্ষেপের সাম্প্রতিক ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, ‘যদি একই কাজ ইহুদির বিরুদ্ধে ঘটত, তাহলে সেই আচরণকে আমাদের ইহুদি–বিদ্বেষী (অ্যান্ট সেমিটিজম) বলে বর্ণনা করতে আমাদের কোনো সমস্যা হবে না।’
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জো বাইডেন প্রশাসনের ইহুদি–বিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের বিশেষ দূত ডেবোরাহ লিপস্ট্যাড এসব কথা বলেছে।
এই নিন্দনীয় কাজের সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের গ্রেপ্তার করায় ইসরায়েলি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রশংসা করেছেন তিনি।
গির্জা বা খ্রিষ্টান পুরোহিতদের লক্ষ্য করে থুতু নিক্ষেপের ঘটনা অবশ্য নতুন নয়। ফিলিস্তিনের সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর অন্তর্গত বিশ্বাসীদের অপমান করার একটি নিয়মিত কৌশল হয়ে উঠেছে এটি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেই কৌশল মুসলিমদের ওপর প্রয়োগ করছে ইসরায়েলের আশকেনাজি ইহুদিরা (কট্টরপন্থী ইহুদি)।
এদিকে জেরুজালেমে খ্রিষ্টানদের ওপর থুতু ফেলার সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইসরায়েলের রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতারাও নিন্দা জানিয়েছেন। শনিবার তাঁদের সঙ্গে যোগ দিলেন মার্কিন বিশেষ দূত ডেবোরা লিপস্ট্যাড।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, গত সপ্তাহের শুরুতে যখন কয়েক হাজার ইহুদি সুকোতের (ইহুদি ধর্মীয় উৎসব) ছুটিতে ওল্ড সিটির চারপাশে উৎসবে জড়ো হচ্ছিল, তখন খ্রিষ্টানদের একটি দলকে একটি বড় ক্রুশ বহন করে গির্জা থেকে বের হতে দেখা যায়। একই সময়ে শত শত ইহুদির একটি শোভাযাত্রা ওল্ড সিটির দেয়ালের চারপাশে জড়ো হয়। ইহুদিরা খ্রিষ্টানদের লক্ষ্য করে তখন থুতু ফেলতে শুরু করে।
ইসরায়েলের রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতারাও অবশ্য এসব কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছেন এবং এর সমাধানে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু গত মঙ্গলবার ইংরেজি এবং হিব্রু ভাষায় নিন্দার বিবৃতি প্রকাশ করেছেন।
গত বুধবার ইসরায়েল পুলিশ জেরুজালেমের খ্রিষ্টান সম্প্রদায় এবং গির্জায় থুতু ফেলার ঘটনায় সন্দেহভাজন পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে একজন অপ্রাপ্তবয়স্কও রয়েছে।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ সেকেন্ড আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
৮ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে