অনলাইন ডেস্ক
শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা সম্পর্কিত জাতিসংঘের বার্ষিক প্রতিবেদনে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো যুক্ত হলো ইসরায়েলের নাম। শিশু হত্যা, পঙ্গুত্ব, স্কুল ও হাসপাতালের ওপর হামলা এবং শিশুদের সশস্ত্র সংঘাতে নিয়োগ—এসব গুরুতর লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকার ভিত্তিতেই তাদের এই তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
জাতিসংঘের স্বাধীন যাচাইয়ের ভিত্তিতে তৈরি করা হয় এই প্রতিবেদন। ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ৪১ হাজার ৩৭০টি ঘটনা নথিভুক্ত করতে পেরেছে জাতিসংঘ, যার মধ্যে ৮ হাজারের বেশি ঘটিয়েছে ইসরায়েল। অর্থাৎ, বৈশ্বিকভাবে মোট সহিংসতার প্রায় ২০ শতাংশের জন্যই দায়ী ইসরায়েল।
প্রতিবেদনের অনুষঙ্গে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী শিশুদের হত্যা ও পঙ্গু করে এবং স্কুল ও হাসপাতালে হামলা চালানোর মাধ্যমে কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্তির সব মানদণ্ড পূরণ করেছে। ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো শিশু অধিকার লঙ্ঘনের তালিকায় ইসরায়েলের নাম যুক্ত করে জাতিসংঘ। তবে, বহু বছর ধরেই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এ ধরনের অপকর্মের যথেষ্ট প্রমাণ ছিল। অনেকের মতে, রাজনৈতিক চাপের কারণে এতদিন তাদের তালিকাভুক্ত করতে পারেনি জাতিসংঘ। অবশেষে সেই নীতিগত স্থবিরতা ভেঙে ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরায়েলের নাম যুক্ত করা হয়। এবার, ২০২৪ সালেও সেই অবস্থানেই আছে ইসরায়েল।
এদিকে, গাজা নিয়ে আরেকটি গভীর উদ্বেগজনক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ। তারা বলছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে কয়েকবার করে বাস্তুচ্যুত হয়েছে গাজার বেশির ভাগ মানুষ, যা ১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’র (আরবি শব্দ, যার অর্থ ‘বিপর্যয়’) সঙ্গে তুলনীয়।
সংস্থাটির ভাষ্যমতে, ৭৭ বছর পরও ফিলিস্তিনিরা নিয়মিত উচ্ছেদের শিকার হচ্ছে। তাদের মতে, ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সময় সাড়ে ৭ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে যেভাবে ঘরছাড়া করা হয়েছিল, বর্তমানেও গাজায় তেমনি আরেকটি মানবিক বিপর্যয় ঘটছে।
শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা সম্পর্কিত জাতিসংঘের বার্ষিক প্রতিবেদনে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো যুক্ত হলো ইসরায়েলের নাম। শিশু হত্যা, পঙ্গুত্ব, স্কুল ও হাসপাতালের ওপর হামলা এবং শিশুদের সশস্ত্র সংঘাতে নিয়োগ—এসব গুরুতর লঙ্ঘনের প্রমাণ থাকার ভিত্তিতেই তাদের এই তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
জাতিসংঘের স্বাধীন যাচাইয়ের ভিত্তিতে তৈরি করা হয় এই প্রতিবেদন। ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ৪১ হাজার ৩৭০টি ঘটনা নথিভুক্ত করতে পেরেছে জাতিসংঘ, যার মধ্যে ৮ হাজারের বেশি ঘটিয়েছে ইসরায়েল। অর্থাৎ, বৈশ্বিকভাবে মোট সহিংসতার প্রায় ২০ শতাংশের জন্যই দায়ী ইসরায়েল।
প্রতিবেদনের অনুষঙ্গে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী শিশুদের হত্যা ও পঙ্গু করে এবং স্কুল ও হাসপাতালে হামলা চালানোর মাধ্যমে কালো তালিকায় অন্তর্ভুক্তির সব মানদণ্ড পূরণ করেছে। ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো শিশু অধিকার লঙ্ঘনের তালিকায় ইসরায়েলের নাম যুক্ত করে জাতিসংঘ। তবে, বহু বছর ধরেই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এ ধরনের অপকর্মের যথেষ্ট প্রমাণ ছিল। অনেকের মতে, রাজনৈতিক চাপের কারণে এতদিন তাদের তালিকাভুক্ত করতে পারেনি জাতিসংঘ। অবশেষে সেই নীতিগত স্থবিরতা ভেঙে ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে ইসরায়েলের নাম যুক্ত করা হয়। এবার, ২০২৪ সালেও সেই অবস্থানেই আছে ইসরায়েল।
এদিকে, গাজা নিয়ে আরেকটি গভীর উদ্বেগজনক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ। তারা বলছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে কয়েকবার করে বাস্তুচ্যুত হয়েছে গাজার বেশির ভাগ মানুষ, যা ১৯৪৮ সালের ‘নাকবা’র (আরবি শব্দ, যার অর্থ ‘বিপর্যয়’) সঙ্গে তুলনীয়।
সংস্থাটির ভাষ্যমতে, ৭৭ বছর পরও ফিলিস্তিনিরা নিয়মিত উচ্ছেদের শিকার হচ্ছে। তাদের মতে, ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সময় সাড়ে ৭ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে যেভাবে ঘরছাড়া করা হয়েছিল, বর্তমানেও গাজায় তেমনি আরেকটি মানবিক বিপর্যয় ঘটছে।
কুদস ফোর্স হচ্ছে আইআরজিসির একটি বিশেষ শাখা, যাদের প্রধান দায়িত্ব হলো ইরানের বাইরে বিভিন্ন সশস্ত্র ও মিত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা এবং সমন্বয় রক্ষা। এর মধ্যে রয়েছে লেবাননের হিজবুল্লাহ ও ফিলিস্তিনের হামাস।
১৫ মিনিট আগেএলেইনা ৩১ বছর আগে লেখা সেই চিঠির জবাব পেয়েছেন পিয়া ব্রোডম্যান নামের একজনের কাছ থেকে। তিনি লিখেছেন, ‘আমার নাম পিয়া। আমি জার্মানিতে থাকি। আজ আমি নরওয়ের ভেগা অঞ্চলের ছোট্ট দ্বীপ লিসশেলেয়ায় তোমার বোতলবন্দী চিঠিটি খুঁজে পেয়েছি।’
২ ঘণ্টা আগেতুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান মধ্যপ্রাচ্যে একটি ‘নতুন সাইকস-পিকট তন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। ইস্তাম্বুলে ওআইসির সম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে এরদোয়ান বলেছেন, ‘রক্ত দিয়ে নতুন সীমান্ত টেনে আমাদের অঞ্চলে একটি নতুন সাইকস-পিকট ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অনুমতি আমরা দেব না।’
২ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ক্রমেই আগ্রাসী হয়ে উঠছে ইসরায়েল। এমন ইঙ্গিত মিলেছে সাম্প্রতিক হামলার বিশ্লেষণ থেকে। তবে বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে যে ধর্মীয় নেতৃত্ব দেশটি শাসন করে আসছে, তা সরিয়ে দিলে নতুন যে নেতৃত্ব আসবে, তারা...
২ ঘণ্টা আগে