গাজায় যুদ্ধরত সৈন্যদের নিয়ে গণমাধ্যমে প্রচারের ওপর নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। বিদেশে সফররত মজুত (রিজার্ভড) সৈন্যদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আইনি পদক্ষেপের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
নতুন আরোপিত বিধিনিষেধ তুলে ধরে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাদাভ শোশানি বলেন, যুদ্ধরত সৈনিকদের মধ্যে কর্নেল পদমর্যাদার নিচের সৈনিকদের পুরো নাম ও ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না। বিশেষ বাহিনীর সদস্য ও পাইলটদের জন্য এরই মধ্যে এ নিয়ম রয়েছে।
নাদাভ শোশানি আরও বলেন, বিদ্যমান সামরিক বিধিতে বলা আছে, যুদ্ধক্ষেত্রে সৈন্যদের কোনো ভিডিও বা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা যাবে না। যদিও আমাদের সেনাবাহিনী বিশাল আকারের হওয়ায় এটি শতভাগ কার্যকর করা যায়নি। এ ছাড়া বিদেশে সফরকারী ইসরায়েলি সৈন্যদের জন্যও কিছু নীতি-নির্দেশনা দেওয়া আছে।
সম্প্রতি এক ইসরায়েলি সৈন্য অবকাশ কাটাতে ব্রাজিলে যান। সেখানে ফিলিস্তিনপন্থীরা তাঁর বিরুদ্ধে গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আনেন। এর ভিত্তিতে ওই সৈন্যের বিরুদ্ধে তদন্তের আদেশ দেন ব্রাজিলের এক আদালত। মূলত এ ঘটনার পরই যুদ্ধক্ষেত্রে থাকা সৈন্যদের নিয়ে গণমাধ্যমে প্রচারের ওপর নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে ইসরায়েল।
কর্নেল শোশানি বলেন, বেলজিয়ামভিত্তিক হিন্দ রাজাব ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন অ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ ব্রাজিলে ওই সৈন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিল। তারা গাজায় যুদ্ধক্ষেত্র থেকে প্রকাশিত ছবির সঙ্গে বিদেশে ছুটিতে থাকা সৈন্যের ছবির মধ্যে যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছিল।
এই সেনা কর্মকর্তা আরও বলেন, ব্রাজিলের এ ঘটনা ছাড়াও বিদেশে ছুটিতে থাকা রিজার্ভ সৈন্যদের সঙ্গে বেশ কয়েক জায়গায় এমন ঘটনা ঘটেছে। ওই সৈন্যদের বিরুদ্ধে সেসব এলাকার কর্তৃপক্ষের কাছে অ্যাকটিভিস্ট গ্রুপগুলো তদন্তের আহ্বান জানাচ্ছে। আমাদের সেনাদের সুরক্ষিত এবং বিশ্বজুড়ে ইসরায়েলবিরোধীদের হাত থেকে নিরাপদ রাখতে এই নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে।
প্রায় ১৫ মাস ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে। গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে হামাস, ইসরায়েলসহ বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। তবে কোনো সমাধান পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে গাজায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৪৬ হাজার ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন ১ লাখ ৯ হাজারের বেশি। অন্তত ১১ হাজার মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছে। গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে গত নভেম্বরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে একটি গণহত্যার মামলা চলছে।
গাজায় যুদ্ধরত সৈন্যদের নিয়ে গণমাধ্যমে প্রচারের ওপর নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। বিদেশে সফররত মজুত (রিজার্ভড) সৈন্যদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আইনি পদক্ষেপের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
নতুন আরোপিত বিধিনিষেধ তুলে ধরে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাদাভ শোশানি বলেন, যুদ্ধরত সৈনিকদের মধ্যে কর্নেল পদমর্যাদার নিচের সৈনিকদের পুরো নাম ও ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না। বিশেষ বাহিনীর সদস্য ও পাইলটদের জন্য এরই মধ্যে এ নিয়ম রয়েছে।
নাদাভ শোশানি আরও বলেন, বিদ্যমান সামরিক বিধিতে বলা আছে, যুদ্ধক্ষেত্রে সৈন্যদের কোনো ভিডিও বা ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা যাবে না। যদিও আমাদের সেনাবাহিনী বিশাল আকারের হওয়ায় এটি শতভাগ কার্যকর করা যায়নি। এ ছাড়া বিদেশে সফরকারী ইসরায়েলি সৈন্যদের জন্যও কিছু নীতি-নির্দেশনা দেওয়া আছে।
সম্প্রতি এক ইসরায়েলি সৈন্য অবকাশ কাটাতে ব্রাজিলে যান। সেখানে ফিলিস্তিনপন্থীরা তাঁর বিরুদ্ধে গাজায় যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আনেন। এর ভিত্তিতে ওই সৈন্যের বিরুদ্ধে তদন্তের আদেশ দেন ব্রাজিলের এক আদালত। মূলত এ ঘটনার পরই যুদ্ধক্ষেত্রে থাকা সৈন্যদের নিয়ে গণমাধ্যমে প্রচারের ওপর নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করে ইসরায়েল।
কর্নেল শোশানি বলেন, বেলজিয়ামভিত্তিক হিন্দ রাজাব ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন অ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ ব্রাজিলে ওই সৈন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছিল। তারা গাজায় যুদ্ধক্ষেত্র থেকে প্রকাশিত ছবির সঙ্গে বিদেশে ছুটিতে থাকা সৈন্যের ছবির মধ্যে যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছিল।
এই সেনা কর্মকর্তা আরও বলেন, ব্রাজিলের এ ঘটনা ছাড়াও বিদেশে ছুটিতে থাকা রিজার্ভ সৈন্যদের সঙ্গে বেশ কয়েক জায়গায় এমন ঘটনা ঘটেছে। ওই সৈন্যদের বিরুদ্ধে সেসব এলাকার কর্তৃপক্ষের কাছে অ্যাকটিভিস্ট গ্রুপগুলো তদন্তের আহ্বান জানাচ্ছে। আমাদের সেনাদের সুরক্ষিত এবং বিশ্বজুড়ে ইসরায়েলবিরোধীদের হাত থেকে নিরাপদ রাখতে এই নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে।
প্রায় ১৫ মাস ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে। গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে হামাস, ইসরায়েলসহ বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। তবে কোনো সমাধান পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে গাজায় নিহত হয়েছেন প্রায় ৪৬ হাজার ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছেন ১ লাখ ৯ হাজারের বেশি। অন্তত ১১ হাজার মানুষ এখনো নিখোঁজ রয়েছে। গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগে গত নভেম্বরে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে একটি গণহত্যার মামলা চলছে।
ন্যাটো সদস্য রাষ্ট্রগুলো ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়িয়ে তাদের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৫ শতাংশ নির্ধারণের ব্যাপারে একমত হয়েছে। গত এক দশকের মধ্যে এটি পশ্চিমা সামরিক জোটটির সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেআগামী সপ্তাহেই ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আগামী সপ্তাহে ইরানের সঙ্গে কথা বলব। হয়তো একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হবে।’
৭ ঘণ্টা আগেইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার ১২ দিনের যুদ্ধ থেমেছে। ইসরায়েল নিজেদের বিজয়ী দাবি করে উল্লাস করছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও কৌশলগত জয় দাবি করেছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য বলছে, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংসের লক্ষ্যে চালানো যুক্তরাষ্ট্রের হামলা কার্যত ব্যর্থ হয়েছে। এই যুদ্ধে ইরান
৭ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার (২৫ জুন) হেগে ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই ঘোষণা দেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে স্নায়ুযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের বিমানবাহিনী পারমাণবিক অস্ত্র বহনের সক্ষমতা অর্জন করবে। বর্তমানে যুক্তরাজ্যের পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা শুধু সাবমেরিন আর উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণা
৮ ঘণ্টা আগে