লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের সীমান্ত এলাকায় হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর (আইডিএফ) সংঘাতে তিনজন নিহত হয়েছেন। দুজনকে নিজেদের সদস্য বলে দাবি করেছে হিজবুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার এই সংঘাতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর গাজায় হামলা চালাচ্ছে আইডিএফ। সেই সঙ্গে, হামাসের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত ও ইরান সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গেও আইডিএফের সংঘাত শুরু হয়েছে। হিজবুল্লাহ দাবি করেছে, গতকাল তাদের যোদ্ধারা সীমান্ত এলাকায় ইসরায়েলি সেনাদের ওপর একাধিক হামলা চালিয়েছে। গাজায় ফিলিস্তিনিদের পক্ষে সমর্থন প্রকাশের জন্যই এসব হামলা চালানো হয়।
আইডিএফের দাবি, লেবানন থেকে ছোড়া হিজবুল্লাহর দুটি রকেট তারা ধ্বংস করেছে। একটি সন্ত্রাসী সেলকে আক্রমণ করার দাবিও করেছে আইডিএফ। হিজবুল্লাহর রকেট আক্রমণের আশঙ্কায় উত্তর ইসরায়েলের কয়েকটি শহরে সতর্কতামূলক সাইরেন বাজানো হয়। সে সময় মানুষজন নিরাপদ জায়গায় গিয়ে আশ্রয় নেয়।
অন্যদিকে, লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের গোলাবর্ষণে লেবাননের সীমান্ত শহর হোউলায় দুজন এবং জেববায়েন গ্রামে একজন নিহত হয়েছেন। শহরের পৌরসভার প্রধান ৩৫ বছর বয়সী সাকিব কোতিচ জানান, হোউলায় নিহত হয়েছেন মা-ছেলে। তাঁরা দুজনেই বেসামরিক নাগরিক। আর জেববায়ানে নিহত ব্যক্তি হিজবুল্লাহর সদস্য।
গত ৭ অক্টোবর থেকে হামাসের সঙ্গে সংঘাত চলছে ইসরায়েলের। গাজা ও পশ্চিম তীরে নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। সেই সঙ্গে লেবাননের সীমান্ত এলাকায়ও উত্তেজনা ছড়িয়েছে। হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকে সেখানে প্রতিরোধের সম্মুখীন হচ্ছে আইডিএফ। প্রায় প্রতিদিনই সীমান্তে ইসরায়েলি অবস্থান লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালাচ্ছে হিজবুল্লাহ। বিপরীতে দক্ষিণ লেবাননে বিমান ও কামান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।
২০০৬ সালের পর এটাকেই ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী লড়াই হিসেবে দেখা হচ্ছে। এখনো পর্যন্ত এই সংঘাতে লেবাননে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যার মধ্যে ৮২ জনই হিজবুল্লাহ যোদ্ধা। এ ছাড়া, সীমান্তের দুই পাশ থেকে পালিয়ে গেছে হাজার হাজার মানুষ।
লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের সীমান্ত এলাকায় হিজবুল্লাহর সঙ্গে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর (আইডিএফ) সংঘাতে তিনজন নিহত হয়েছেন। দুজনকে নিজেদের সদস্য বলে দাবি করেছে হিজবুল্লাহ। গতকাল শুক্রবার এই সংঘাতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যকার যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর গাজায় হামলা চালাচ্ছে আইডিএফ। সেই সঙ্গে, হামাসের ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত ও ইরান সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গেও আইডিএফের সংঘাত শুরু হয়েছে। হিজবুল্লাহ দাবি করেছে, গতকাল তাদের যোদ্ধারা সীমান্ত এলাকায় ইসরায়েলি সেনাদের ওপর একাধিক হামলা চালিয়েছে। গাজায় ফিলিস্তিনিদের পক্ষে সমর্থন প্রকাশের জন্যই এসব হামলা চালানো হয়।
আইডিএফের দাবি, লেবানন থেকে ছোড়া হিজবুল্লাহর দুটি রকেট তারা ধ্বংস করেছে। একটি সন্ত্রাসী সেলকে আক্রমণ করার দাবিও করেছে আইডিএফ। হিজবুল্লাহর রকেট আক্রমণের আশঙ্কায় উত্তর ইসরায়েলের কয়েকটি শহরে সতর্কতামূলক সাইরেন বাজানো হয়। সে সময় মানুষজন নিরাপদ জায়গায় গিয়ে আশ্রয় নেয়।
অন্যদিকে, লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের গোলাবর্ষণে লেবাননের সীমান্ত শহর হোউলায় দুজন এবং জেববায়েন গ্রামে একজন নিহত হয়েছেন। শহরের পৌরসভার প্রধান ৩৫ বছর বয়সী সাকিব কোতিচ জানান, হোউলায় নিহত হয়েছেন মা-ছেলে। তাঁরা দুজনেই বেসামরিক নাগরিক। আর জেববায়ানে নিহত ব্যক্তি হিজবুল্লাহর সদস্য।
গত ৭ অক্টোবর থেকে হামাসের সঙ্গে সংঘাত চলছে ইসরায়েলের। গাজা ও পশ্চিম তীরে নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। সেই সঙ্গে লেবাননের সীমান্ত এলাকায়ও উত্তেজনা ছড়িয়েছে। হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকে সেখানে প্রতিরোধের সম্মুখীন হচ্ছে আইডিএফ। প্রায় প্রতিদিনই সীমান্তে ইসরায়েলি অবস্থান লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালাচ্ছে হিজবুল্লাহ। বিপরীতে দক্ষিণ লেবাননে বিমান ও কামান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।
২০০৬ সালের পর এটাকেই ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী লড়াই হিসেবে দেখা হচ্ছে। এখনো পর্যন্ত এই সংঘাতে লেবাননে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যার মধ্যে ৮২ জনই হিজবুল্লাহ যোদ্ধা। এ ছাড়া, সীমান্তের দুই পাশ থেকে পালিয়ে গেছে হাজার হাজার মানুষ।
কাতারের আল-উদেইদ মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে ইরানের প্রতিশোধমূলক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএম এক বিবৃতিতে জানায়, আমিরাত কাতারের সার্বভৌমত্ব ও আকাশসীমায় ইরানি বিপ্লবী গার্ডের এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘ সনদের সরাসরি...
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
৫ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে