ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১১ হাজার ৫০০। নিহতদের মধ্যে কেবল গাজা উপত্যকায় ১১ হাজার ৩০০ জনের বেশি। বাকিরা নিহত হয়েছে পশ্চিম তীরে। এদিকে, জাতিসংঘ প্রস্তাবিত গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবকে বাস্তবতাবিচ্ছিন্ন বলে আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া বর্বর ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৫১৭। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৩২ হাজার। নিহতদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই শিশু।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে কেবল গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছে ১১ হাজার ৩২০ জন। এর মধ্যে আবার শিশুর সংখ্যাই ৪ হাজার ৬৫০। নিহতদের তালিকায় নারী ৩ হাজার ১৪৫ জন এবং বয়স্ক নাগরিক ৬৮৫ জন। এ ছাড়া এই অঞ্চলে আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৯ হাজার। হতাহতদের মধ্যে বাকিরা পশ্চিম তীরের।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের বাইরেও এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৬০০ ফিলিস্তিনি নিখোঁজ কিংবা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে। নিখোঁজ ব্যক্তিদেরও প্রায় অর্ধেক শিশু। সংখ্যার বিচারে অন্তত ১ হাজার ৭৫০ জন শিশু এখনো নিখোঁজ অথবা ধ্বংসস্তূপের নিচে।
এদিকে গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতি ও একটি মানবিক সহায়তা করিডর স্থাপনের আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাব পাশ করেছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। তবে সেই প্রস্তাবকে বাস্তবতাবিচ্ছিন্ন বলে প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েল।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদান। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে তিনি বলেন, ইসরায়েল এই রেজল্যুশন মেনে চলবে না এবং এরই মধ্যে গাজার মানবিক পরিস্থিতির উন্নতির জন্য সম্ভাব্য সবকিছু করেছে ইসরায়েল। তিনি আরও বলেন, ‘এই কাউন্সিলে যে রেজল্যুশন গৃহীত হয়েছে, দুঃখজনকভাবে তা বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন।’
ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘এই পরিষদ...এখনো হামাস ৭ অক্টোবর যে গণহত্যা চালিয়েছে, তার নিন্দা করতে ব্যর্থ হয়েছে। প্রস্তাবটিতে কেবল গাজার মানবিক পরিস্থিতির ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, কিন্তু সেদিন সেই সময়ে কী ঘটেছিল তা উল্লেখ করে না।’
ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১১ হাজার ৫০০। নিহতদের মধ্যে কেবল গাজা উপত্যকায় ১১ হাজার ৩০০ জনের বেশি। বাকিরা নিহত হয়েছে পশ্চিম তীরে। এদিকে, জাতিসংঘ প্রস্তাবিত গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবকে বাস্তবতাবিচ্ছিন্ন বলে আখ্যা দিয়ে প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া বর্বর ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৫১৭। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৩২ হাজার। নিহতদের মধ্যে প্রায় অর্ধেকই শিশু।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে কেবল গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছে ১১ হাজার ৩২০ জন। এর মধ্যে আবার শিশুর সংখ্যাই ৪ হাজার ৬৫০। নিহতদের তালিকায় নারী ৩ হাজার ১৪৫ জন এবং বয়স্ক নাগরিক ৬৮৫ জন। এ ছাড়া এই অঞ্চলে আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৯ হাজার। হতাহতদের মধ্যে বাকিরা পশ্চিম তীরের।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের বাইরেও এখন পর্যন্ত ৩ হাজার ৬০০ ফিলিস্তিনি নিখোঁজ কিংবা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে। নিখোঁজ ব্যক্তিদেরও প্রায় অর্ধেক শিশু। সংখ্যার বিচারে অন্তত ১ হাজার ৭৫০ জন শিশু এখনো নিখোঁজ অথবা ধ্বংসস্তূপের নিচে।
এদিকে গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতি ও একটি মানবিক সহায়তা করিডর স্থাপনের আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাব পাশ করেছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। তবে সেই প্রস্তাবকে বাস্তবতাবিচ্ছিন্ন বলে প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েল।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদান। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে তিনি বলেন, ইসরায়েল এই রেজল্যুশন মেনে চলবে না এবং এরই মধ্যে গাজার মানবিক পরিস্থিতির উন্নতির জন্য সম্ভাব্য সবকিছু করেছে ইসরায়েল। তিনি আরও বলেন, ‘এই কাউন্সিলে যে রেজল্যুশন গৃহীত হয়েছে, দুঃখজনকভাবে তা বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন।’
ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘এই পরিষদ...এখনো হামাস ৭ অক্টোবর যে গণহত্যা চালিয়েছে, তার নিন্দা করতে ব্যর্থ হয়েছে। প্রস্তাবটিতে কেবল গাজার মানবিক পরিস্থিতির ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, কিন্তু সেদিন সেই সময়ে কী ঘটেছিল তা উল্লেখ করে না।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১৫ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে