নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কাজের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যাওয়ার আগে বাংলাদেশিদের যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, তাতে দুর্নীতি হচ্ছে। এর ফলে বিদেশে পৌঁছার পর যখন তাঁদের আবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, তখন তাঁরা উত্তীর্ণ হতে পারছেন না। স্বাস্থ্যগত কারণে অযোগ্য বিবেচিত হওয়ায় তাঁদের দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে গালফ হেলথ কাউন্সিল অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারের মালিকেরা এমনই অভিযোগ তুলেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মেডিকেল সেন্টার মালিকদের সমন্বয়কারী মেজবাহ উদ্দিন সাঈদ বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের যেসব দেশে বাংলাদেশিরা যান, তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য উপসাগরীয় দেশগুলোর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে একটি বোর্ড আছে, যা গালফ হেলথ কাউন্সিল নামে পরিচিত। এর মধ্যে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাতার, ওমান, বাহরাইন উল্লেখযোগ্য। কাউন্সিলের কাজ হলো, উপসাগরীয় দেশগুলো যেসব দেশ থেকে জনশক্তি আমদানি করে, সেসব দেশের যাত্রীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিলের সদস্য দেশের প্রতিনিধিরা তাঁদের নির্দেশমালা অনুসারে সরাসরি এসে পরিদর্শন করে উপযুক্ত মেডিকেল সেন্টার অনুমোদন দিয়ে থাকেন। তাঁদের একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা আছে।
তিনি বলেন, গালফ হেলথ কাউন্সিল বিভিন্ন সময়ে ঢাকা ছাড়াও বিভিন্ন শহরে যেমন সিলেট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, কুমিল্লা, রাজশাহী, বরিশাল, শেরপুর ও চাঁদপুরে নতুন মেডিকেল সেন্টারের অনুমোদন দেয়, যার সংখ্যা এখন প্রায় ২৬০। মেডিকেল সেন্টারগুলোকে পুঁজি করে এখন একশ্রেণির স্বার্থান্বেষী চক্র ভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে অবৈধ পন্থা খুঁজে বের করেছে। এই চক্র এতটাই বেপরোয়া যে, কোনো কিছুই তাদের কাছে অনৈতিক মনে হয় না। তারা গালফ হেলথ সেন্টারের সফটওয়্যারকে ম্যানুপুলেট করে নিজের পছন্দের সেন্টারে স্লিপ তুলে অন্যদের বঞ্চিত করছে।
মেজবাহ উদ্দিন সাঈদের অভিযোগ করে বলেন, ঢাকার ভেতরে অনুমোদনবিহীন মেডিকেল সেন্টার স্বাস্থ্য পরীক্ষার নামে প্রতারণার মাধ্যমে নির্ধারিত ফির তিন-চার গুণ অর্থ সংগ্রহ করছে এবং ঢাকার বাইরের অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টার থেকে স্বাস্থ্য সার্টিফিকেট ইস্যু করছে, যা গালফ হেলথ কাউন্সিল নীতিমালা ও বাংলাদেশের প্রচলিত আইনের পরিপন্থী। এদের মধ্যে কেউ কেউ শুধু অর্থের জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করেও স্বাস্থ্য সার্টিফিকেট দিচ্ছে।
স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়া প্রবাসে গিয়ে যখন পুনরায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, তখন অনেকে স্বাস্থ্যগত কারণে অযোগ্য হয়ে দেশে ফিরে আসছেন। এ ধরনের কাজের জন্য বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আল রিয়াদ মেডিকেল সেন্টারের স্বত্বাধিকারী জাহাঙ্গীর আলম, লিডিং হেলথ চেকআপের স্বত্বাধিকারী শফিউল আলম, মুন মেডিকেল সেন্টার মেসবাহ উদ্দিন প্রমুখ।
কাজের জন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যাওয়ার আগে বাংলাদেশিদের যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, তাতে দুর্নীতি হচ্ছে। এর ফলে বিদেশে পৌঁছার পর যখন তাঁদের আবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, তখন তাঁরা উত্তীর্ণ হতে পারছেন না। স্বাস্থ্যগত কারণে অযোগ্য বিবেচিত হওয়ায় তাঁদের দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে গালফ হেলথ কাউন্সিল অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারের মালিকেরা এমনই অভিযোগ তুলেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মেডিকেল সেন্টার মালিকদের সমন্বয়কারী মেজবাহ উদ্দিন সাঈদ বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের যেসব দেশে বাংলাদেশিরা যান, তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য উপসাগরীয় দেশগুলোর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে একটি বোর্ড আছে, যা গালফ হেলথ কাউন্সিল নামে পরিচিত। এর মধ্যে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাতার, ওমান, বাহরাইন উল্লেখযোগ্য। কাউন্সিলের কাজ হলো, উপসাগরীয় দেশগুলো যেসব দেশ থেকে জনশক্তি আমদানি করে, সেসব দেশের যাত্রীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গালফ হেলথ কাউন্সিলের সদস্য দেশের প্রতিনিধিরা তাঁদের নির্দেশমালা অনুসারে সরাসরি এসে পরিদর্শন করে উপযুক্ত মেডিকেল সেন্টার অনুমোদন দিয়ে থাকেন। তাঁদের একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা আছে।
তিনি বলেন, গালফ হেলথ কাউন্সিল বিভিন্ন সময়ে ঢাকা ছাড়াও বিভিন্ন শহরে যেমন সিলেট, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, কুমিল্লা, রাজশাহী, বরিশাল, শেরপুর ও চাঁদপুরে নতুন মেডিকেল সেন্টারের অনুমোদন দেয়, যার সংখ্যা এখন প্রায় ২৬০। মেডিকেল সেন্টারগুলোকে পুঁজি করে এখন একশ্রেণির স্বার্থান্বেষী চক্র ভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার হিসেবে অবৈধ পন্থা খুঁজে বের করেছে। এই চক্র এতটাই বেপরোয়া যে, কোনো কিছুই তাদের কাছে অনৈতিক মনে হয় না। তারা গালফ হেলথ সেন্টারের সফটওয়্যারকে ম্যানুপুলেট করে নিজের পছন্দের সেন্টারে স্লিপ তুলে অন্যদের বঞ্চিত করছে।
মেজবাহ উদ্দিন সাঈদের অভিযোগ করে বলেন, ঢাকার ভেতরে অনুমোদনবিহীন মেডিকেল সেন্টার স্বাস্থ্য পরীক্ষার নামে প্রতারণার মাধ্যমে নির্ধারিত ফির তিন-চার গুণ অর্থ সংগ্রহ করছে এবং ঢাকার বাইরের অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টার থেকে স্বাস্থ্য সার্টিফিকেট ইস্যু করছে, যা গালফ হেলথ কাউন্সিল নীতিমালা ও বাংলাদেশের প্রচলিত আইনের পরিপন্থী। এদের মধ্যে কেউ কেউ শুধু অর্থের জন্য স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করেও স্বাস্থ্য সার্টিফিকেট দিচ্ছে।
স্বাস্থ্য পরীক্ষা ছাড়া প্রবাসে গিয়ে যখন পুনরায় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, তখন অনেকে স্বাস্থ্যগত কারণে অযোগ্য হয়ে দেশে ফিরে আসছেন। এ ধরনের কাজের জন্য বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আল রিয়াদ মেডিকেল সেন্টারের স্বত্বাধিকারী জাহাঙ্গীর আলম, লিডিং হেলথ চেকআপের স্বত্বাধিকারী শফিউল আলম, মুন মেডিকেল সেন্টার মেসবাহ উদ্দিন প্রমুখ।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্টস গার্ড ও ইমিগ্রেশন এজেন্টদের দিয়ে অভিবাসীদের আটক নিয়ে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন অঙ্গরাজ্যগুলোতে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। এসব বিক্ষোভ দমনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘ইনসারেকশন অ্যাক্ট বা
৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের কঠিন অভ্যন্তরীণ বিমান পরিবহনের বাজারে যেখানে সস্তা বিমান সংস্থাগুলো টিকে থাকার লড়াই করছে, সেখানে একটি নতুন সংস্থা দ্রুত রাজস্ব বাড়িয়ে নজর কেড়েছে। সংস্থাটির নাম ‘ব্রিজ অ্যাভিয়েশন গ্রুপ ইনক’।
৩৭ মিনিট আগেবিশ্বজুড়ে আজকাল পাখিদের আচরণে অদ্ভুত পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। এই অস্বাভাবিকতা শুধু তাদের জন্য নয়, মানবজাতির ভবিষ্যতের জন্যও ভয়ংকর সংকেত বহন করছে বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পাখিদের অভিবাসনের প্রাকৃতিক ধারা ব্যাপকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেআগামী ১৪ অক্টোবর ইতালির শহর উদিনের একটি ফুটবল মাঠে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে মুখোমুখি হবে ইতালি ও ইসরায়েল। কিন্তু ম্যাচটিকে ঘিরে এখন নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক উত্তেজনা দ্রুত বাড়ছে। মাত্র ৬ হাজার আসনের ওই মাঠটিতে টিকিটধারী দর্শকের চেয়ে মাঠের বাইরে বিক্ষোভকারীর সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে