নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি রকেটে করে মহাশূন্যে গবেষণা স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে ইরান। আজ শনিবার দেশটি এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। দেশটির বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) এই রকেট তৈরি করেছে। ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইরনার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের নতুন এই স্যাটেলাইটের নাম চামরান-১। ৫০ কিলোগ্রাম ওজনের এই স্যাটেলাইটটিকে আজ শনিবার ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫৫০ কিলোমিটার ওপরে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথ বা লোয়ার অরবিটালে স্থাপন করা হয়েছে। মূলত মহাশূন্যে কী ধরনের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার কাজ করে, সে বিষয়টি যাচাই–বাছাই করাই এই স্যাটেলাইটের মূল মিশন।
আইআরজিসির অ্যারোস্পেস বিভাগের তৈরি করা কায়েম-১০০ রকেটে করে স্যাটেলাইটটি পাঠানো হয়েছে। রকেটটি সলিড ফুয়েল ব্যবহার করে থাকে। ইরনার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, স্যাটেলাইটটিকে সফলভাবে কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছে। এরই মধ্যে সেখান থেকে ভূনিয়ন্ত্রণ কক্ষে সংকেতও এসেছে।
ইরান জানিয়েছে, এরই মধ্যে তারা ধারাবাহিকভাবে ১৩টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। যদিও ইরান দীর্ঘদিন ধরে কক্ষপথে স্যাটেলাইট পাঠানোর পরিকল্পনা করছে, তবে গত মে মাসে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি মারা যাওয়ার পর নতুন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেসকিয়ানের অধীনে এটিই প্রথম উৎক্ষেপণ। এর আগে, গত জানুয়ারিতে ইরান বলেছিল যে তারা একটি রকেটের সাহায্যে তিনটি স্যাটেলাইট সফলভাবে মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছে।
পশ্চিমা বিশ্ব ইরানের এই কর্মসূচিকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়নের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেখছে। গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের নিরবচ্ছিন্ন আক্রমণের ডামাডোলের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তর উত্তেজনা বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে আঞ্চলিক সংঘাতের আশঙ্কার মধ্যেই এই উৎক্ষেপণের ঘটনা ঘটল।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর আগে বলেছে, ইরানের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বিধিকে অমান্য করেছে এবং তেহরানকে পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করার কার্যকলাপে জড়িত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। উল্লেখ্য, ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ও জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হয়েছে গত অক্টোবরে।
নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি রকেটে করে মহাশূন্যে গবেষণা স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে ইরান। আজ শনিবার দেশটি এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। দেশটির বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) এই রকেট তৈরি করেছে। ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইরনার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের নতুন এই স্যাটেলাইটের নাম চামরান-১। ৫০ কিলোগ্রাম ওজনের এই স্যাটেলাইটটিকে আজ শনিবার ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫৫০ কিলোমিটার ওপরে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথ বা লোয়ার অরবিটালে স্থাপন করা হয়েছে। মূলত মহাশূন্যে কী ধরনের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার কাজ করে, সে বিষয়টি যাচাই–বাছাই করাই এই স্যাটেলাইটের মূল মিশন।
আইআরজিসির অ্যারোস্পেস বিভাগের তৈরি করা কায়েম-১০০ রকেটে করে স্যাটেলাইটটি পাঠানো হয়েছে। রকেটটি সলিড ফুয়েল ব্যবহার করে থাকে। ইরনার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, স্যাটেলাইটটিকে সফলভাবে কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছে। এরই মধ্যে সেখান থেকে ভূনিয়ন্ত্রণ কক্ষে সংকেতও এসেছে।
ইরান জানিয়েছে, এরই মধ্যে তারা ধারাবাহিকভাবে ১৩টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। যদিও ইরান দীর্ঘদিন ধরে কক্ষপথে স্যাটেলাইট পাঠানোর পরিকল্পনা করছে, তবে গত মে মাসে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি মারা যাওয়ার পর নতুন প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেসকিয়ানের অধীনে এটিই প্রথম উৎক্ষেপণ। এর আগে, গত জানুয়ারিতে ইরান বলেছিল যে তারা একটি রকেটের সাহায্যে তিনটি স্যাটেলাইট সফলভাবে মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছে।
পশ্চিমা বিশ্ব ইরানের এই কর্মসূচিকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়নের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দেখছে। গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের নিরবচ্ছিন্ন আক্রমণের ডামাডোলের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তর উত্তেজনা বাড়তে থাকার সঙ্গে সঙ্গে আঞ্চলিক সংঘাতের আশঙ্কার মধ্যেই এই উৎক্ষেপণের ঘটনা ঘটল।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর আগে বলেছে, ইরানের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বিধিকে অমান্য করেছে এবং তেহরানকে পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করার কার্যকলাপে জড়িত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। উল্লেখ্য, ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ও জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হয়েছে গত অক্টোবরে।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩১ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে