ইরান অস্ত্রাগারে একটি যুদ্ধবিমান থেকে অন্য যুদ্ধবিমানকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে নিক্ষেপযোগ্য বা এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত সামরিক ড্রোন কারার যুক্ত করেছে। এতে দেশটির বিমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা আরও জোরদার হলো। আজ রোববার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ইরনা এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সরকারি বার্তা সংস্থা ইরনা বলেছে, দেশের সব সীমান্ত এলাকার জন্য আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত কয়েক ডজন কারার ড্রোন যুক্ত করা হয়েছে।
এক হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত পাল্লার ড্রোনগুলো রোববার সকালে তেহরানের একটি সামরিক একাডেমিতে আয়োজিত এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানের সময় প্রদর্শিত হয়েছে।
ইরানের সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ জেনারেল আবদোলরহিম মুসাভিকে উদ্ধৃত করে ইরনা বলেছে, শত্রুদের এখন তাঁদের কৌশলগুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে। কারণ ইরানি বাহিনী আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
কারার ড্রোনের প্রথম সংস্করণ ২০১০ সালে উন্মোচন করা হয়েছিল। এটি সম্পূর্ণ ইরানে তৈরি আট কিলোমিটার পাল্লার ‘মাজিদ’ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে বলে বার্তা সংস্থাটি উল্লেখ করেছে। এটি অক্টোবরে অনুষ্ঠিত সামরিক মহড়ার সময় ‘পরীক্ষায় সফল হয়েছে’ বলে মুসাভি জানিয়েছেন।
ইরাকের সঙ্গে আট বছরের যুদ্ধের সময় ইরান আশির দশকে ড্রোন তৈরি শুরু করে। ইরানের সামরিক অস্ত্রাগারের উন্নয়ন যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলসহ অনেক দেশের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
তেহরানের বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যে তাঁর মিত্রদের, বিশেষ করে লেবাননের শিয়া গ্রুপ হিজবুল্লাহ এবং ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের ড্রোনের বহর সরবরাহ করার অভিযোগও রয়েছে। ইরান ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকেও সমর্থন করে, যারা ৭ অক্টোবর মারাত্মক হামলা চালানোর পর থেকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে।
এ ছাড়া কিয়েভ ও তার পশ্চিমা মিত্ররা তেহরানের বিরুদ্ধে ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহ করার অভিযোগ এনেছে। তবে তেহরান এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। পশ্চিমা সরকারগুলো অস্ত্র বিক্রির অভিযোগে ইরানের ওপর কয়েক দফা নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছে।
ইরান অস্ত্রাগারে একটি যুদ্ধবিমান থেকে অন্য যুদ্ধবিমানকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে নিক্ষেপযোগ্য বা এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত সামরিক ড্রোন কারার যুক্ত করেছে। এতে দেশটির বিমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতা আরও জোরদার হলো। আজ রোববার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ইরনা এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সরকারি বার্তা সংস্থা ইরনা বলেছে, দেশের সব সীমান্ত এলাকার জন্য আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় এয়ার টু এয়ার ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত কয়েক ডজন কারার ড্রোন যুক্ত করা হয়েছে।
এক হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত পাল্লার ড্রোনগুলো রোববার সকালে তেহরানের একটি সামরিক একাডেমিতে আয়োজিত এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানের সময় প্রদর্শিত হয়েছে।
ইরানের সেনাবাহিনীর কমান্ডার-ইন-চিফ জেনারেল আবদোলরহিম মুসাভিকে উদ্ধৃত করে ইরনা বলেছে, শত্রুদের এখন তাঁদের কৌশলগুলো পুনর্বিবেচনা করতে হবে। কারণ ইরানি বাহিনী আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে।
কারার ড্রোনের প্রথম সংস্করণ ২০১০ সালে উন্মোচন করা হয়েছিল। এটি সম্পূর্ণ ইরানে তৈরি আট কিলোমিটার পাল্লার ‘মাজিদ’ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে বলে বার্তা সংস্থাটি উল্লেখ করেছে। এটি অক্টোবরে অনুষ্ঠিত সামরিক মহড়ার সময় ‘পরীক্ষায় সফল হয়েছে’ বলে মুসাভি জানিয়েছেন।
ইরাকের সঙ্গে আট বছরের যুদ্ধের সময় ইরান আশির দশকে ড্রোন তৈরি শুরু করে। ইরানের সামরিক অস্ত্রাগারের উন্নয়ন যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলসহ অনেক দেশের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
তেহরানের বিরুদ্ধে মধ্যপ্রাচ্যে তাঁর মিত্রদের, বিশেষ করে লেবাননের শিয়া গ্রুপ হিজবুল্লাহ এবং ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের ড্রোনের বহর সরবরাহ করার অভিযোগও রয়েছে। ইরান ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকেও সমর্থন করে, যারা ৭ অক্টোবর মারাত্মক হামলা চালানোর পর থেকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে।
এ ছাড়া কিয়েভ ও তার পশ্চিমা মিত্ররা তেহরানের বিরুদ্ধে ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহ করার অভিযোগ এনেছে। তবে তেহরান এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। পশ্চিমা সরকারগুলো অস্ত্র বিক্রির অভিযোগে ইরানের ওপর কয়েক দফা নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছে।
ভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
১০ মিনিট আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেআজ থেকে ৫০ বছর আগে, ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল কমিউনিস্ট বাহিনীর হাতে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সাইগনের পতনের মধ্য দিয়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের অবসান হয়েছিল। কিন্তু লাখ লাখ মানুষ আজও সেই যুদ্ধের রাসায়নিক উত্তরাধিকার, এজেন্ট অরেঞ্জের ভয়াবহ পরিণতির সঙ্গে প্রতিদিন লড়াই করছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এক বাণিজ্য কৌশল বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি, বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এমন
৩ ঘণ্টা আগে