আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) আলাস্কায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর একটি বিবৃতি দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, বিগত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে রুশ-মার্কিন শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়নি। এই দীর্ঘ সময় দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য খুবই কঠিন ছিল। তিনি স্বীকার করেন, এই সম্পর্ক স্নায়ুযুদ্ধের পর সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যা দুই দেশের জন্যই মঙ্গলজনক নয়।
পুতিন জানান, এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এসে সংঘাতের বদলে আলোচনায় ফেরা জরুরি ছিল এবং সে কারণে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ব্যক্তিগত বৈঠকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ইউক্রেন প্রসঙ্গে পুতিন
ইউক্রেন পরিস্থিতি ছিল বৈঠকের অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয়। পুতিন বলেন, তিনি মার্কিন প্রশাসন ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ব্যক্তিগত আগ্রহ দেখেছেন, তিনি এই সংকটের মূল কারণ বোঝার চেষ্টা করেছেন। পুতিন এর আগেও বারবার উল্লেখ করেছেন, ইউক্রেনের ঘটনাগুলো রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। তিনি ইউক্রেনীয় জনগণকে ‘ভ্রাতৃপ্রতিম’ আখ্যায়িত করে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিষয়টি অস্বাভাবিক মনে হলেও এটি তাঁদের জন্য একটি বিয়োগান্তক ঘটনা এবং গভীর বেদনার।
পুতিন বিশ্বাস করেন, একটি স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য সংকটের সমস্ত মূল কারণ দূর করা আবশ্যক। তিনি বলেন, রাশিয়ার বৈধ উদ্বেগগুলো বিবেচনায় নিয়ে ইউরোপ ও বিশ্বের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একটি ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে হবে। ট্রাম্পের সঙ্গে একমত পোষণ করে পুতিন ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কাজ করতে প্রস্তুত বলে জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, কিয়েভ ও ইউরোপীয় দেশগুলো এই বোঝাপড়াকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করবে এবং কোনো ধরনের উসকানি বা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এই অগ্রগতি ব্যাহত করবে না।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও সহযোগিতা প্রসঙ্গে পুতিন
পুতিনের মতে, রুশ-মার্কিন ব্যবসা এবং বিনিয়োগ অংশীদারত্বের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। বাণিজ্য, জ্বালানি, ডিজিটাল ক্ষেত্র, উচ্চ প্রযুক্তি এবং মহাকাশ অনুসন্ধানে দুই দেশের মধ্যে অনেক কিছু আদান-প্রদান করার আছে। আর্কটিক অঞ্চলে সহযোগিতা এবং দুই দেশের দূরপ্রাচ্য ও পশ্চিম উপকূলের মধ্যে আন্তঃআঞ্চলিক যোগাযোগও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন পুতিন।
পুতিন আশা করেন, আজকের আলোচনায় যেসব বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে তা কেবল ইউক্রেন সমস্যার সমাধানের পথই খুলবে না, বরং রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ব্যবসায়িক এবং বাস্তবসম্মত সম্পর্ক পুনরুদ্ধারেও সাহায্য করবে।
ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক প্রসঙ্গে পুতিন
সামগ্রিকভাবে পুতিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে একটি ভালো, পেশাদার এবং বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক স্থাপন করতে পেরেছেন বলে জানান। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন, এই পথ ধরে এগিয়ে গেলে দ্রুত ইউক্রেনের সংঘাতের অবসান ঘটানো সম্ভব হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) আলাস্কায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর একটি বিবৃতি দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, বিগত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে রুশ-মার্কিন শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়নি। এই দীর্ঘ সময় দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য খুবই কঠিন ছিল। তিনি স্বীকার করেন, এই সম্পর্ক স্নায়ুযুদ্ধের পর সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যা দুই দেশের জন্যই মঙ্গলজনক নয়।
পুতিন জানান, এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এসে সংঘাতের বদলে আলোচনায় ফেরা জরুরি ছিল এবং সে কারণে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ব্যক্তিগত বৈঠকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ইউক্রেন প্রসঙ্গে পুতিন
ইউক্রেন পরিস্থিতি ছিল বৈঠকের অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয়। পুতিন বলেন, তিনি মার্কিন প্রশাসন ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ব্যক্তিগত আগ্রহ দেখেছেন, তিনি এই সংকটের মূল কারণ বোঝার চেষ্টা করেছেন। পুতিন এর আগেও বারবার উল্লেখ করেছেন, ইউক্রেনের ঘটনাগুলো রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি করে। তিনি ইউক্রেনীয় জনগণকে ‘ভ্রাতৃপ্রতিম’ আখ্যায়িত করে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিষয়টি অস্বাভাবিক মনে হলেও এটি তাঁদের জন্য একটি বিয়োগান্তক ঘটনা এবং গভীর বেদনার।
পুতিন বিশ্বাস করেন, একটি স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের জন্য সংকটের সমস্ত মূল কারণ দূর করা আবশ্যক। তিনি বলেন, রাশিয়ার বৈধ উদ্বেগগুলো বিবেচনায় নিয়ে ইউরোপ ও বিশ্বের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে একটি ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে হবে। ট্রাম্পের সঙ্গে একমত পোষণ করে পুতিন ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কাজ করতে প্রস্তুত বলে জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, কিয়েভ ও ইউরোপীয় দেশগুলো এই বোঝাপড়াকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করবে এবং কোনো ধরনের উসকানি বা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এই অগ্রগতি ব্যাহত করবে না।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও সহযোগিতা প্রসঙ্গে পুতিন
পুতিনের মতে, রুশ-মার্কিন ব্যবসা এবং বিনিয়োগ অংশীদারত্বের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। বাণিজ্য, জ্বালানি, ডিজিটাল ক্ষেত্র, উচ্চ প্রযুক্তি এবং মহাকাশ অনুসন্ধানে দুই দেশের মধ্যে অনেক কিছু আদান-প্রদান করার আছে। আর্কটিক অঞ্চলে সহযোগিতা এবং দুই দেশের দূরপ্রাচ্য ও পশ্চিম উপকূলের মধ্যে আন্তঃআঞ্চলিক যোগাযোগও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন পুতিন।
পুতিন আশা করেন, আজকের আলোচনায় যেসব বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে তা কেবল ইউক্রেন সমস্যার সমাধানের পথই খুলবে না, বরং রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ব্যবসায়িক এবং বাস্তবসম্মত সম্পর্ক পুনরুদ্ধারেও সাহায্য করবে।
ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক প্রসঙ্গে পুতিন
সামগ্রিকভাবে পুতিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে একটি ভালো, পেশাদার এবং বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক স্থাপন করতে পেরেছেন বলে জানান। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন, এই পথ ধরে এগিয়ে গেলে দ্রুত ইউক্রেনের সংঘাতের অবসান ঘটানো সম্ভব হবে।
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস বন্দিবিনিমিয় এবং যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পর থেকে উদ্যাপন শুরু হয়েছে। ইসরায়েলিরা বন্দী ফিরে পাবে এই আনন্দে উদ্যাপন করছে। অন্যদিকে হামলা বন্ধের আনন্দ উদ্যাপন করছে গাজাবাসী। তবে তাঁদের এই উদ্যাপনের মধ্যে ছড়িয়ে রয়েছে বিষাদ।
৮ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজায় দুই বছর ধরে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে ইসরায়েল। যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের মধ্যস্থতায় অবশেষে গত বৃহস্পতিবার যুদ্ধ বন্ধে সম্মত হয়েছে তারা। গতকাল শুক্রবার ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চুক্তির অনুমোদন দেয় ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা।
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর ঘরে ফিরতে শুরু করেছে গাজাবাসী। গতকাল শুক্রবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক ভিডিওতে দেখা যায়, গাজার সৈকতে আছড়ে পড়ছে ভূমধ্যসাগরের ঢেউ আর পাশের সড়ক দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে হাজারো মানুষ। গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে গাজা শহর এবং উত্তর গাজার দিকে যাচ্ছে তারা।
৯ ঘণ্টা আগেভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রকামী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো জিতলেন এবারের শান্তিতে নোবেল পুরস্কার। গতকাল শুক্রবার তাঁর নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি বলেছে, ২০২৫ সালের শান্তির নোবেল এমন একজনের হাতে যাচ্ছে, যিনি সাহসী এবং শান্তির জন্য লড়াই জারি রেখেছেন। একই সঙ্গে অন্ধকার সময়ে ভেনেজুয়েলায় গণতন্ত্রের আলো...
৯ ঘণ্টা আগে