নতুন বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের প্রথম দিনটিতে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে আতশবাজির মেলায় আকাশ রঙিন হয়ে উঠলেও গাজাবাসীর ভাগ্যে সেরকমটা হওয়ার সুযোগ ছিল না। পুরোনো বছরের শেষ দিন ও নতুন বছরের প্রথম দিনেও ইসরায়েলি হামলা থেকে রেহাই পায়নি অঞ্চলটি। এমনকি অধিকৃত পশ্চিম তীরেও চালানো হয়েছে অভিযান। এদিকে, প্রায় ৩ মাস ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৮০০ জনে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত যখন নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ব্যস্ত, তখনো ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান গাজায় বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে গোলা হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় বেশ কয়েকজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি। তবে কয়জন নিহত হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি।
ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন বছরের প্রথম দিনের প্রথম প্রহরের দিকেই ইসরায়েলি বাহিনী গাজার জয়তুন জেলায় বোমা হামলা চালায়। স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদ সংস্থাটি জানিয়েছে, এই হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন।
এর বাইরে, ইসরায়েলি বাহিনী আল-মাগাজি শরণার্থীশিবির, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরসহ আরও বেশ কয়েকটি স্থানে হামলা চালিয়েছে। এসব হামলায় বেশ কয়েকজনের প্রাণহানি ঘটেছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু। আহতদের স্থানীয় আল-আকসা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য বিভাগের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানিয়েছে—গত ৭ অক্টোবর থেকে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ২১ হাজার ৮২২ জন প্রাণ হারিয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ৫৬ হাজার ৪৫১ জন। এই সময় পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলা ও অভিযানে নিহত হয়েছে অন্তত ৩ শতাধিক। আহত হয়েছে আরও সাড়ে ৩ হাজারেরও বেশি।
নতুন বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের প্রথম দিনটিতে বিশ্বের বিভিন্ন শহরে আতশবাজির মেলায় আকাশ রঙিন হয়ে উঠলেও গাজাবাসীর ভাগ্যে সেরকমটা হওয়ার সুযোগ ছিল না। পুরোনো বছরের শেষ দিন ও নতুন বছরের প্রথম দিনেও ইসরায়েলি হামলা থেকে রেহাই পায়নি অঞ্চলটি। এমনকি অধিকৃত পশ্চিম তীরেও চালানো হয়েছে অভিযান। এদিকে, প্রায় ৩ মাস ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ হাজার ৮০০ জনে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত যখন নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে ব্যস্ত, তখনো ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান গাজায় বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে গোলা হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় বেশ কয়েকজন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি। তবে কয়জন নিহত হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি।
ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন বছরের প্রথম দিনের প্রথম প্রহরের দিকেই ইসরায়েলি বাহিনী গাজার জয়তুন জেলায় বোমা হামলা চালায়। স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদ সংস্থাটি জানিয়েছে, এই হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন।
এর বাইরে, ইসরায়েলি বাহিনী আল-মাগাজি শরণার্থীশিবির, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরসহ আরও বেশ কয়েকটি স্থানে হামলা চালিয়েছে। এসব হামলায় বেশ কয়েকজনের প্রাণহানি ঘটেছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু। আহতদের স্থানীয় আল-আকসা হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য বিভাগের বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানিয়েছে—গত ৭ অক্টোবর থেকে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ২১ হাজার ৮২২ জন প্রাণ হারিয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ৫৬ হাজার ৪৫১ জন। এই সময় পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলা ও অভিযানে নিহত হয়েছে অন্তত ৩ শতাধিক। আহত হয়েছে আরও সাড়ে ৩ হাজারেরও বেশি।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
১০ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে