২০০ ফিলিস্তিনি বন্দীর বিনিময়ে হামাস গতকাল শনিবার চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিয়েছে। তবে এদিন আরও এক নারী জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। হামাস তাঁকে ফেরত না দেওয়ায়, লাখো গাজাবাসীর উত্তর গাজায় প্রত্যাবর্তন আটকে দিয়েছে ইসরায়েল। আজ রোববার এক প্রতিবেদনে রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ মাস গাজায় বন্দী থাকার পর গতকাল শনিবার মুক্তি পান চার ইসরায়েলি নারী সেনা—কারিনা আরিয়েভ, দানিয়েলা গিলবোয়া, নামা লেভি ও লিরি আলবাগ। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সীমান্তের একটি চেকপোস্টে মোতায়েন ছিলেন তাঁরা। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে হামলার সময় তাঁদের জিম্মি করে হামাস।
একই দিনে কিবুতজ নির ওজে নিজ বাড়ি থেকে জিম্মি হয়েছিলেন ২৯ বছর বয়সী আরবেল ইয়েহুদ ও তাঁর ছেলেবন্ধু আরিয়েল কুনিও। মুক্তি পাওয়া চার নারী সেনার সঙ্গে আরবেল ইয়েহুদের মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হামাস তাঁকে মুক্তি দেয়নি।
আরবেলের মুক্তি না দেওয়াকে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করে ইসরায়েলি সরকার জানিয়েছে, গাজাবাসীদের উত্তরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না, যতক্ষণ না ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিক আরবেল ইয়েহুদের মুক্তির পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়। এরই মধ্যে গাজাবাসীর প্রত্যাবর্তনের একটি প্রধান সড়ক বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, বিষয়টি সমাধান না হওয়া পর্যন্ত গাজার উত্তরাঞ্চলে ফিলিস্তিনিদের ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না।
গাজা যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তর গাজা। যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে ওই এলাকার অধিবাসীরা তাঁদের আবাসস্থলে ফেরার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু হামাস ওই নারী জিম্মিকে মুক্তি না দেওয়ায় তাঁদের ঘরে ফেরা আটকে গেল।
উত্তর গাজায় অধিবাসীদের ফেরার পথ বন্ধ করাকে যুদ্ধবিরতির লঙ্ঘন বলে অভিযোগ করছে হামাস। হামাসের দাবি, নারী জিম্মিকে গতকাল শনিবার ইসরায়েলে ফেরত পাঠাতে না পারা একটি প্রযুক্তিগত সমস্যা। হামাসের এক কর্মকর্তা বলেন, মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে জানানো হয়েছে যে আরবেল ইয়েহুদ জীবিত আছেন এবং আগামী শনিবার তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, প্রথম ছয় সপ্তাহের ধাপে হামাস ৩৩ জন নারী, শিশু, বৃদ্ধ, অসুস্থ ও আহত বন্দীকে মুক্তি দেবে, যেখানে প্রতি বেসামরিক জিম্মির জন্য ইসরায়েল ৩০ জন বন্দী এবং প্রতি সেনার জন্য ৫০ জন বন্দী মুক্তি দেবে। চুক্তি অনুযায়ী, হামাসের প্রথমে বেসামরিক জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল।
এদিকে, যুদ্ধবিরতি চললেও গত শনিবার সন্ধ্যায় গাজার আল-রশিদ সড়কের পাশে এক জমায়েতের মধ্যে গুলিবর্ষণ করে ইসরায়েলি সেনারা। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং ফিলিস্তিনি গণমাধ্যমের উদ্ধৃতি দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, এ হামলায় একজন নিহত এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন। অনলাইনে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে চারটি গুলির শব্দ শোনা যায়।
তবে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, সেনাদের জন্য হুমকি হতে পারে তাই তারা মধ্য গাজায় গুলি চালিয়েছে। কাউকে আঘাত করার জন্য নয়। গুলিতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেছে ইসরায়েলি সেনারা।
২০০ ফিলিস্তিনি বন্দীর বিনিময়ে হামাস গতকাল শনিবার চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিয়েছে। তবে এদিন আরও এক নারী জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। হামাস তাঁকে ফেরত না দেওয়ায়, লাখো গাজাবাসীর উত্তর গাজায় প্রত্যাবর্তন আটকে দিয়েছে ইসরায়েল। আজ রোববার এক প্রতিবেদনে রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
১৫ মাস গাজায় বন্দী থাকার পর গতকাল শনিবার মুক্তি পান চার ইসরায়েলি নারী সেনা—কারিনা আরিয়েভ, দানিয়েলা গিলবোয়া, নামা লেভি ও লিরি আলবাগ। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সীমান্তের একটি চেকপোস্টে মোতায়েন ছিলেন তাঁরা। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে হামলার সময় তাঁদের জিম্মি করে হামাস।
একই দিনে কিবুতজ নির ওজে নিজ বাড়ি থেকে জিম্মি হয়েছিলেন ২৯ বছর বয়সী আরবেল ইয়েহুদ ও তাঁর ছেলেবন্ধু আরিয়েল কুনিও। মুক্তি পাওয়া চার নারী সেনার সঙ্গে আরবেল ইয়েহুদের মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হামাস তাঁকে মুক্তি দেয়নি।
আরবেলের মুক্তি না দেওয়াকে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করে ইসরায়েলি সরকার জানিয়েছে, গাজাবাসীদের উত্তরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না, যতক্ষণ না ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিক আরবেল ইয়েহুদের মুক্তির পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়। এরই মধ্যে গাজাবাসীর প্রত্যাবর্তনের একটি প্রধান সড়ক বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, বিষয়টি সমাধান না হওয়া পর্যন্ত গাজার উত্তরাঞ্চলে ফিলিস্তিনিদের ফিরে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না।
গাজা যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তর গাজা। যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে ওই এলাকার অধিবাসীরা তাঁদের আবাসস্থলে ফেরার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু হামাস ওই নারী জিম্মিকে মুক্তি না দেওয়ায় তাঁদের ঘরে ফেরা আটকে গেল।
উত্তর গাজায় অধিবাসীদের ফেরার পথ বন্ধ করাকে যুদ্ধবিরতির লঙ্ঘন বলে অভিযোগ করছে হামাস। হামাসের দাবি, নারী জিম্মিকে গতকাল শনিবার ইসরায়েলে ফেরত পাঠাতে না পারা একটি প্রযুক্তিগত সমস্যা। হামাসের এক কর্মকর্তা বলেন, মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে জানানো হয়েছে যে আরবেল ইয়েহুদ জীবিত আছেন এবং আগামী শনিবার তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, প্রথম ছয় সপ্তাহের ধাপে হামাস ৩৩ জন নারী, শিশু, বৃদ্ধ, অসুস্থ ও আহত বন্দীকে মুক্তি দেবে, যেখানে প্রতি বেসামরিক জিম্মির জন্য ইসরায়েল ৩০ জন বন্দী এবং প্রতি সেনার জন্য ৫০ জন বন্দী মুক্তি দেবে। চুক্তি অনুযায়ী, হামাসের প্রথমে বেসামরিক জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল।
এদিকে, যুদ্ধবিরতি চললেও গত শনিবার সন্ধ্যায় গাজার আল-রশিদ সড়কের পাশে এক জমায়েতের মধ্যে গুলিবর্ষণ করে ইসরায়েলি সেনারা। হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং ফিলিস্তিনি গণমাধ্যমের উদ্ধৃতি দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, এ হামলায় একজন নিহত এবং কয়েকজন আহত হয়েছেন। অনলাইনে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে চারটি গুলির শব্দ শোনা যায়।
তবে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, সেনাদের জন্য হুমকি হতে পারে তাই তারা মধ্য গাজায় গুলি চালিয়েছে। কাউকে আঘাত করার জন্য নয়। গুলিতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেছে ইসরায়েলি সেনারা।
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ‘অপরাধ দমনে জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর ফলে, এখন সরাসরি ওয়াশিংটনের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব নিতে পারবে বিচার বিভাগ। এ ছাড়াও ৭ লাখেরও বেশি মানুষের বসবাসের এই শহরে ন্যাশনাল গার্ডও মোতায়েন করা হবে বলে ঘোষণা করেছেন তিনি।
২১ মিনিট আগেকাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্যমতে, আজ মঙ্গলবার খান ইউনিসে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবু লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, যাতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত পাঁচজন। এর আগে গাজা সিটির বিভিন্ন স্থানে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে আরও পাঁচজন।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
১০ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগে