অনলাইন
গাজায় ইসরায়েলি হামলা থামার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। দেশটির বিমানবাহিনীর হামলা ও পদাতিক বাহিনীর ছোট ছোট অভিযানে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৮৫৯। ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি আগ্রাসনে হতাহতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৫৯ জন। ইসরায়েলি হামলায় আরও সাড়ে ১৩ হাজার ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৩ হাজার ৭৮৫ জনই গাজার, বাকি ৭৪ জন পশ্চিম তীরের। আহতদের মধ্যে ১ হাজার ৩০০ জনের কাছাকাছি পশ্চিম তীরের, বাকিরা গাজার।
এর আগে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-ক্বেদরা আল-ক্বেদরা বলেছিলেন, ‘ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজার মোট ৪৩৩টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২ হাজার ৪২১ জনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা গেছে।’ গাজা প্রশাসনের এই কর্মকর্তার মতে, ইসরায়েলি হামলায় সৃষ্ট ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো অনেকেই আটকে রয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র আরও জানান, হতাহতদের মধ্যে ৭০ শতাংশই নারী, শিশু ও বয়স্ক নাগরিক।
উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান, স্থল এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা থামার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। দেশটির বিমানবাহিনীর হামলা ও পদাতিক বাহিনীর ছোট ছোট অভিযানে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৮৫৯। ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফা নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি আগ্রাসনে হতাহতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গাজা ও পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৫৯ জন। ইসরায়েলি হামলায় আরও সাড়ে ১৩ হাজার ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে ৩ হাজার ৭৮৫ জনই গাজার, বাকি ৭৪ জন পশ্চিম তীরের। আহতদের মধ্যে ১ হাজার ৩০০ জনের কাছাকাছি পশ্চিম তীরের, বাকিরা গাজার।
এর আগে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-ক্বেদরা আল-ক্বেদরা বলেছিলেন, ‘ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজার মোট ৪৩৩টি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ২ হাজার ৪২১ জনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা গেছে।’ গাজা প্রশাসনের এই কর্মকর্তার মতে, ইসরায়েলি হামলায় সৃষ্ট ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো অনেকেই আটকে রয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র আরও জানান, হতাহতদের মধ্যে ৭০ শতাংশই নারী, শিশু ও বয়স্ক নাগরিক।
উল্লেখ্য, ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান, স্থল এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
গাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৯ মিনিট আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
৩২ মিনিট আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেবিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
২ ঘণ্টা আগে