আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীরা গাজায় চলমান যুদ্ধ কৌশল নিয়ে সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। তাঁরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রকাশ্যে গাজার জনগণকে অনাহারে রাখার পক্ষে মত দেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবরে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল—১২ এর বরাতে এই খবর জানিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।
স্থানীয় সময় গত শনিবার রাতে ইসরায়েলি মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংঘাত হয়। সেখানে আলোচনায় ছিল অপারেশন গিদিওন’স চ্যারিয়টস–২। এটি মূলত গাজায় ব্যাপক হামলার পাশাপাশি গণ উচ্ছেদ ঘটানোর পরিকল্পনা।
অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তোলেন। তিনি সেনাপ্রধানকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমরা আপনাদের দ্রুত অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছি। আমার মতে, তাদের অবরুদ্ধ করতে পারেন। যারা সরে যাবে না, তাদের সরতে দেবেন না। পানি নয়, বিদ্যুৎ নয়—তাদের অনাহারে মরতে দিন অথবা আত্মসমর্পণ করতে দিন। আমরা এটাই চাই। আর আপনারা সেটা করতে সক্ষম।’
তবে সেনাপ্রধান জামির এর বিরোধিতা করেন। তিনি সতর্ক করে বলেন, নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া সামরিকভাবে বাস্তবসম্মত নয়। যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতির ওপরই তা নির্ভর করছে। তিনি বলেন, ‘আমরা অন্য জায়গায়ও অভিযান চালাচ্ছি, খান ইউনিস ও রাফাহে। তাই সামরিক বাস্তবতায় সময় ও সুপরিকল্পনা জরুরি।’
এ সময় কট্টর ডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির আলোচনায় হস্তক্ষেপ করেন। তিনি জামিরকে অভিযুক্ত করে বলেন, ‘আপনি কি সামরিক অ্যাডভোকেট জেনারেলের ভয়ে আছেন?’ পরে স্মতরিচ জামিরের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সরকারের নির্দেশনা অমান্য করার অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, ‘এটা কী রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনা নয়? আপনি হামাসকে পরাজিত করতে চান না।’
জবাবে জামির বলেন, ‘আপনি কিছুই বোঝেন না। ব্রিগেড বা ব্যাটালিয়ন কী, তা জানেন না। এতে সময় লাগে।’ চ্যানেল—১২ জানায়, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মন্ত্রিসভায় উপস্থিত জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীরা—ইসরায়েল কাতজ ও রন ডারমার এ সময় নীরব ছিলেন। তাঁরা কেবল যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তে থাকা চাপের বিষয়টি উল্লেখ করেন এবং দ্রুত সমাধান চাওয়া হচ্ছে বলে জানান।
টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, মন্ত্রিসভা আবার বৈঠকে বসবে আগামীকাল মঙ্গলবার। সেখানে গাজায় নতুন অভিযান ও সম্ভাব্য বন্দী বিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলবে।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৬২ হাজার ৭০০–এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ভয়াবহ সামরিক অভিযানে পুরো উপত্যকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। সেখানে দুর্ভিক্ষ চলছে।

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীরা গাজায় চলমান যুদ্ধ কৌশল নিয়ে সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। তাঁরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রকাশ্যে গাজার জনগণকে অনাহারে রাখার পক্ষে মত দেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবরে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল—১২ এর বরাতে এই খবর জানিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।
স্থানীয় সময় গত শনিবার রাতে ইসরায়েলি মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংঘাত হয়। সেখানে আলোচনায় ছিল অপারেশন গিদিওন’স চ্যারিয়টস–২। এটি মূলত গাজায় ব্যাপক হামলার পাশাপাশি গণ উচ্ছেদ ঘটানোর পরিকল্পনা।
অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তোলেন। তিনি সেনাপ্রধানকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমরা আপনাদের দ্রুত অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছি। আমার মতে, তাদের অবরুদ্ধ করতে পারেন। যারা সরে যাবে না, তাদের সরতে দেবেন না। পানি নয়, বিদ্যুৎ নয়—তাদের অনাহারে মরতে দিন অথবা আত্মসমর্পণ করতে দিন। আমরা এটাই চাই। আর আপনারা সেটা করতে সক্ষম।’
তবে সেনাপ্রধান জামির এর বিরোধিতা করেন। তিনি সতর্ক করে বলেন, নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া সামরিকভাবে বাস্তবসম্মত নয়। যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতির ওপরই তা নির্ভর করছে। তিনি বলেন, ‘আমরা অন্য জায়গায়ও অভিযান চালাচ্ছি, খান ইউনিস ও রাফাহে। তাই সামরিক বাস্তবতায় সময় ও সুপরিকল্পনা জরুরি।’
এ সময় কট্টর ডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির আলোচনায় হস্তক্ষেপ করেন। তিনি জামিরকে অভিযুক্ত করে বলেন, ‘আপনি কি সামরিক অ্যাডভোকেট জেনারেলের ভয়ে আছেন?’ পরে স্মতরিচ জামিরের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সরকারের নির্দেশনা অমান্য করার অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, ‘এটা কী রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনা নয়? আপনি হামাসকে পরাজিত করতে চান না।’
জবাবে জামির বলেন, ‘আপনি কিছুই বোঝেন না। ব্রিগেড বা ব্যাটালিয়ন কী, তা জানেন না। এতে সময় লাগে।’ চ্যানেল—১২ জানায়, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মন্ত্রিসভায় উপস্থিত জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীরা—ইসরায়েল কাতজ ও রন ডারমার এ সময় নীরব ছিলেন। তাঁরা কেবল যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তে থাকা চাপের বিষয়টি উল্লেখ করেন এবং দ্রুত সমাধান চাওয়া হচ্ছে বলে জানান।
টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, মন্ত্রিসভা আবার বৈঠকে বসবে আগামীকাল মঙ্গলবার। সেখানে গাজায় নতুন অভিযান ও সম্ভাব্য বন্দী বিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলবে।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৬২ হাজার ৭০০–এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ভয়াবহ সামরিক অভিযানে পুরো উপত্যকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। সেখানে দুর্ভিক্ষ চলছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীরা গাজায় চলমান যুদ্ধ কৌশল নিয়ে সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। তাঁরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রকাশ্যে গাজার জনগণকে অনাহারে রাখার পক্ষে মত দেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবরে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল—১২ এর বরাতে এই খবর জানিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।
স্থানীয় সময় গত শনিবার রাতে ইসরায়েলি মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংঘাত হয়। সেখানে আলোচনায় ছিল অপারেশন গিদিওন’স চ্যারিয়টস–২। এটি মূলত গাজায় ব্যাপক হামলার পাশাপাশি গণ উচ্ছেদ ঘটানোর পরিকল্পনা।
অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তোলেন। তিনি সেনাপ্রধানকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমরা আপনাদের দ্রুত অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছি। আমার মতে, তাদের অবরুদ্ধ করতে পারেন। যারা সরে যাবে না, তাদের সরতে দেবেন না। পানি নয়, বিদ্যুৎ নয়—তাদের অনাহারে মরতে দিন অথবা আত্মসমর্পণ করতে দিন। আমরা এটাই চাই। আর আপনারা সেটা করতে সক্ষম।’
তবে সেনাপ্রধান জামির এর বিরোধিতা করেন। তিনি সতর্ক করে বলেন, নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া সামরিকভাবে বাস্তবসম্মত নয়। যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতির ওপরই তা নির্ভর করছে। তিনি বলেন, ‘আমরা অন্য জায়গায়ও অভিযান চালাচ্ছি, খান ইউনিস ও রাফাহে। তাই সামরিক বাস্তবতায় সময় ও সুপরিকল্পনা জরুরি।’
এ সময় কট্টর ডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির আলোচনায় হস্তক্ষেপ করেন। তিনি জামিরকে অভিযুক্ত করে বলেন, ‘আপনি কি সামরিক অ্যাডভোকেট জেনারেলের ভয়ে আছেন?’ পরে স্মতরিচ জামিরের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সরকারের নির্দেশনা অমান্য করার অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, ‘এটা কী রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনা নয়? আপনি হামাসকে পরাজিত করতে চান না।’
জবাবে জামির বলেন, ‘আপনি কিছুই বোঝেন না। ব্রিগেড বা ব্যাটালিয়ন কী, তা জানেন না। এতে সময় লাগে।’ চ্যানেল—১২ জানায়, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মন্ত্রিসভায় উপস্থিত জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীরা—ইসরায়েল কাতজ ও রন ডারমার এ সময় নীরব ছিলেন। তাঁরা কেবল যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তে থাকা চাপের বিষয়টি উল্লেখ করেন এবং দ্রুত সমাধান চাওয়া হচ্ছে বলে জানান।
টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, মন্ত্রিসভা আবার বৈঠকে বসবে আগামীকাল মঙ্গলবার। সেখানে গাজায় নতুন অভিযান ও সম্ভাব্য বন্দী বিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলবে।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৬২ হাজার ৭০০–এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ভয়াবহ সামরিক অভিযানে পুরো উপত্যকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। সেখানে দুর্ভিক্ষ চলছে।

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীরা গাজায় চলমান যুদ্ধ কৌশল নিয়ে সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। তাঁরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রকাশ্যে গাজার জনগণকে অনাহারে রাখার পক্ষে মত দেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবরে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল—১২ এর বরাতে এই খবর জানিয়েছে আনাদোলু এজেন্সি।
স্থানীয় সময় গত শনিবার রাতে ইসরায়েলি মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সংঘাত হয়। সেখানে আলোচনায় ছিল অপারেশন গিদিওন’স চ্যারিয়টস–২। এটি মূলত গাজায় ব্যাপক হামলার পাশাপাশি গণ উচ্ছেদ ঘটানোর পরিকল্পনা।
অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তোলেন। তিনি সেনাপ্রধানকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমরা আপনাদের দ্রুত অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছি। আমার মতে, তাদের অবরুদ্ধ করতে পারেন। যারা সরে যাবে না, তাদের সরতে দেবেন না। পানি নয়, বিদ্যুৎ নয়—তাদের অনাহারে মরতে দিন অথবা আত্মসমর্পণ করতে দিন। আমরা এটাই চাই। আর আপনারা সেটা করতে সক্ষম।’
তবে সেনাপ্রধান জামির এর বিরোধিতা করেন। তিনি সতর্ক করে বলেন, নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দেওয়া সামরিকভাবে বাস্তবসম্মত নয়। যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতির ওপরই তা নির্ভর করছে। তিনি বলেন, ‘আমরা অন্য জায়গায়ও অভিযান চালাচ্ছি, খান ইউনিস ও রাফাহে। তাই সামরিক বাস্তবতায় সময় ও সুপরিকল্পনা জরুরি।’
এ সময় কট্টর ডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির আলোচনায় হস্তক্ষেপ করেন। তিনি জামিরকে অভিযুক্ত করে বলেন, ‘আপনি কি সামরিক অ্যাডভোকেট জেনারেলের ভয়ে আছেন?’ পরে স্মতরিচ জামিরের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সরকারের নির্দেশনা অমান্য করার অভিযোগ তোলেন। তিনি বলেন, ‘এটা কী রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনা নয়? আপনি হামাসকে পরাজিত করতে চান না।’
জবাবে জামির বলেন, ‘আপনি কিছুই বোঝেন না। ব্রিগেড বা ব্যাটালিয়ন কী, তা জানেন না। এতে সময় লাগে।’ চ্যানেল—১২ জানায়, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও মন্ত্রিসভায় উপস্থিত জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীরা—ইসরায়েল কাতজ ও রন ডারমার এ সময় নীরব ছিলেন। তাঁরা কেবল যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তে থাকা চাপের বিষয়টি উল্লেখ করেন এবং দ্রুত সমাধান চাওয়া হচ্ছে বলে জানান।
টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, মন্ত্রিসভা আবার বৈঠকে বসবে আগামীকাল মঙ্গলবার। সেখানে গাজায় নতুন অভিযান ও সম্ভাব্য বন্দী বিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলবে।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৬২ হাজার ৭০০–এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ভয়াবহ সামরিক অভিযানে পুরো উপত্যকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। সেখানে দুর্ভিক্ষ চলছে।

প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে জেটেনকে এখন জোট সরকার গঠন করতে হবে, যা নেদারল্যান্ডসের রাজনৈতিক প্রথা অনুযায়ী কয়েক মাস সময় নিতে পারে। দেশটির ১৫০ আসনের সংসদে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় না। ফলে সরকার গঠনের জন্য সমঝোতা ও আলোচনাই মূল চাবিকাঠি।
১ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী জোহরান মামদানির প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছিলেন অন্তত ২৬ জন বিলিয়নিয়ার। শুধু তা-ই নয়, মামদানিকে হারাতে তাঁরা সম্মিলিতভাবে প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল দিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় আজ শুক্রবার জুমার নামাজ চলাকালে একটি মসজিদে পরপর দুটি বিস্ফোরণে অন্তত ৫৫ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকে দগ্ধ হয়েছেন এবং শরীরে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
চীনের সবচেয়ে আধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর রণতরিটি আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নেদারল্যান্ডসের নির্বাচনে ৩৮ বছর বয়সী মধ্যপন্থী নেতা রব জেটেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (স্থানীয় সময়) দেশটির নির্বাচন কমিশন এই ফলাফল ঘোষণা করে। ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী ও প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন জেটেন।
কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইসলামবিরোধী ও কট্টর ডানপন্থী নেতা গির্ট উইল্ডার্সকে মাত্র ২৯ হাজার ৬৬৮ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে এ জয় পেয়েছেন জেটেন। সাম্প্রতিক এই নির্বাচন ইউরোপে ডানপন্থী উত্থানের এক সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল।
ফলাফল ঘোষণার পর জেটেন বলেন, ‘আমরা ইউরোপ ও বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছি—একটি ইতিবাচক বার্তা নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে জনতাবাদী (পপুলিস্ট) আন্দোলনকে পরাজিত করা সম্ভব।’
তবে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে জেটেনকে এখন জোট সরকার গঠন করতে হবে, যা নেদারল্যান্ডসের রাজনৈতিক প্রথা অনুযায়ী কয়েক মাস সময় নিতে পারে। দেশটির ১৫০ আসনের সংসদে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় না। ফলে সরকার গঠনের জন্য সমঝোতা ও আলোচনাই মূল চাবিকাঠি।
নির্বাচন কমিশনের হিসাবে, জেটেনের দল ডি৬৬ পেয়েছে ২৬টি আসন, যা নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে নির্বাচনে বিজয়ী কোনো দলের জন্য সবচেয়ে কম সংখ্যা। ডানপন্থী উইল্ডার্সের পিভিভি দলও পেয়েছে ২৬টি আসন।
এই নির্বাচনে মোট ১৫টি দল সংসদে প্রতিনিধিত্ব পেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রাণী অধিকার রক্ষায় কাজ করা একটি দল এবং ৫০ বছরের বেশি বয়সীদের স্বার্থ রক্ষাকারী একটি সংগঠনভিত্তিক দল।
যদিও উইল্ডার্স ২০২৩ সালের নির্বাচনের তুলনায় ১১টি আসন হারিয়েছেন, তবু নেদারল্যান্ডসে ডানপন্থীদের উপস্থিতি এখনো শক্ত অবস্থানে রয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ, ডানপন্থী ফোরাম ফর ডেমোক্রেসি দলের আসন বেড়ে হয়েছে সাতটি (আগে ছিল তিনটি) আর কট্টর ডানপন্থী জে-এ২১ দল পেয়েছে ৯টি আসন, যা ২০২৩ সালের নির্বাচনে ছিল মাত্র একটি।
জেটেনের পছন্দ হলো চারদলীয় একটি জোট—যেখানে রাজনৈতিকভাবে ভিন্নমুখী দলগুলো একত্র হবে। তিনি চান মধ্য-ডানপন্থী সিডিএ (১৮ আসন), ডানপন্থী উদারপন্থী ভিডিভি (২২ আসন) এবং বামপন্থী গ্রিন/লেবার (২০ আসন) পার্টি তাঁর সঙ্গে যুক্ত হোক। এতে তাঁর মোট আসন দাঁড়াবে ৮৬, যা সংসদে তাঁকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেবে।
তবে ভিডিভি নেতা দিলান ইয়েসিলগোজ ইতিমধ্যে জানিয়েছেন, তিনি গ্রিন/লেবারের সঙ্গে কোনো জোটে যাবেন না। তাঁর পছন্দ হলো ডানমুখী জোট, যাতে থাকবে সিডিএ, জে-এ২১ ও জেটেনের ডি৬৬। কিন্তু এ জোটে আসন হবে ঠিক ৭৫টি, যা ন্যূনতম সীমা এবং এটি ভবিষ্যতে সরকারকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।
জেটেন যদিও বলেছেন, সংখ্যালঘু সরকার তাঁর পছন্দ নয়, তবে সেটিও এখন একটি সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে আলোচনায় আছে।
এদিকে পরাজয় মেনে নিয়ে উইল্ডার্স জেটেনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এর পাশাপাশি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভোট জালিয়াতির অভিযোগও তুলেছেন। তবে দেশটির নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এ ধরনের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।
কমিশনের চেয়ারম্যান উইম কুইকেন জানান, এই নির্বাচনের ফলাফল নির্ভরযোগ্য। নেদারল্যান্ডসে ভোট গ্রহণ ও ফল ঘোষণার একটি অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ও নির্ভরযোগ্য প্রক্রিয়া বিদ্যমান।
উইল্ডার্স প্রস্তাব দিয়েছেন, তিনি জোটে যোগ দিতে আগ্রহী। তবে নির্বাচনের আগে মূলধারার সব দল তাঁর সঙ্গে কাজ না করার ঘোষণা দিয়েছিল।
উল্লেখ্য, উইল্ডার্সের দলই গত বছর সরকারের জোট থেকে সরে এসে এই আগাম নির্বাচন ডেকে আনে। কারণ, তিনি দাবি করেছিলেন, সরকার ‘ইতিহাসের সবচেয়ে কঠোর অভিবাসননীতি’ বাস্তবায়নে ধীরগতি দেখাচ্ছে।

নেদারল্যান্ডসের নির্বাচনে ৩৮ বছর বয়সী মধ্যপন্থী নেতা রব জেটেনকে আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (স্থানীয় সময়) দেশটির নির্বাচন কমিশন এই ফলাফল ঘোষণা করে। ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী ও প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন জেটেন।
কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইসলামবিরোধী ও কট্টর ডানপন্থী নেতা গির্ট উইল্ডার্সকে মাত্র ২৯ হাজার ৬৬৮ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে এ জয় পেয়েছেন জেটেন। সাম্প্রতিক এই নির্বাচন ইউরোপে ডানপন্থী উত্থানের এক সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল।
ফলাফল ঘোষণার পর জেটেন বলেন, ‘আমরা ইউরোপ ও বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছি—একটি ইতিবাচক বার্তা নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে জনতাবাদী (পপুলিস্ট) আন্দোলনকে পরাজিত করা সম্ভব।’
তবে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে জেটেনকে এখন জোট সরকার গঠন করতে হবে, যা নেদারল্যান্ডসের রাজনৈতিক প্রথা অনুযায়ী কয়েক মাস সময় নিতে পারে। দেশটির ১৫০ আসনের সংসদে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় না। ফলে সরকার গঠনের জন্য সমঝোতা ও আলোচনাই মূল চাবিকাঠি।
নির্বাচন কমিশনের হিসাবে, জেটেনের দল ডি৬৬ পেয়েছে ২৬টি আসন, যা নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে নির্বাচনে বিজয়ী কোনো দলের জন্য সবচেয়ে কম সংখ্যা। ডানপন্থী উইল্ডার্সের পিভিভি দলও পেয়েছে ২৬টি আসন।
এই নির্বাচনে মোট ১৫টি দল সংসদে প্রতিনিধিত্ব পেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রাণী অধিকার রক্ষায় কাজ করা একটি দল এবং ৫০ বছরের বেশি বয়সীদের স্বার্থ রক্ষাকারী একটি সংগঠনভিত্তিক দল।
যদিও উইল্ডার্স ২০২৩ সালের নির্বাচনের তুলনায় ১১টি আসন হারিয়েছেন, তবু নেদারল্যান্ডসে ডানপন্থীদের উপস্থিতি এখনো শক্ত অবস্থানে রয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ, ডানপন্থী ফোরাম ফর ডেমোক্রেসি দলের আসন বেড়ে হয়েছে সাতটি (আগে ছিল তিনটি) আর কট্টর ডানপন্থী জে-এ২১ দল পেয়েছে ৯টি আসন, যা ২০২৩ সালের নির্বাচনে ছিল মাত্র একটি।
জেটেনের পছন্দ হলো চারদলীয় একটি জোট—যেখানে রাজনৈতিকভাবে ভিন্নমুখী দলগুলো একত্র হবে। তিনি চান মধ্য-ডানপন্থী সিডিএ (১৮ আসন), ডানপন্থী উদারপন্থী ভিডিভি (২২ আসন) এবং বামপন্থী গ্রিন/লেবার (২০ আসন) পার্টি তাঁর সঙ্গে যুক্ত হোক। এতে তাঁর মোট আসন দাঁড়াবে ৮৬, যা সংসদে তাঁকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেবে।
তবে ভিডিভি নেতা দিলান ইয়েসিলগোজ ইতিমধ্যে জানিয়েছেন, তিনি গ্রিন/লেবারের সঙ্গে কোনো জোটে যাবেন না। তাঁর পছন্দ হলো ডানমুখী জোট, যাতে থাকবে সিডিএ, জে-এ২১ ও জেটেনের ডি৬৬। কিন্তু এ জোটে আসন হবে ঠিক ৭৫টি, যা ন্যূনতম সীমা এবং এটি ভবিষ্যতে সরকারকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।
জেটেন যদিও বলেছেন, সংখ্যালঘু সরকার তাঁর পছন্দ নয়, তবে সেটিও এখন একটি সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে আলোচনায় আছে।
এদিকে পরাজয় মেনে নিয়ে উইল্ডার্স জেটেনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এর পাশাপাশি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভোট জালিয়াতির অভিযোগও তুলেছেন। তবে দেশটির নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এ ধরনের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।
কমিশনের চেয়ারম্যান উইম কুইকেন জানান, এই নির্বাচনের ফলাফল নির্ভরযোগ্য। নেদারল্যান্ডসে ভোট গ্রহণ ও ফল ঘোষণার একটি অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ও নির্ভরযোগ্য প্রক্রিয়া বিদ্যমান।
উইল্ডার্স প্রস্তাব দিয়েছেন, তিনি জোটে যোগ দিতে আগ্রহী। তবে নির্বাচনের আগে মূলধারার সব দল তাঁর সঙ্গে কাজ না করার ঘোষণা দিয়েছিল।
উল্লেখ্য, উইল্ডার্সের দলই গত বছর সরকারের জোট থেকে সরে এসে এই আগাম নির্বাচন ডেকে আনে। কারণ, তিনি দাবি করেছিলেন, সরকার ‘ইতিহাসের সবচেয়ে কঠোর অভিবাসননীতি’ বাস্তবায়নে ধীরগতি দেখাচ্ছে।

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীরা গাজায় চলমান যুদ্ধ কৌশল নিয়ে সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। তাঁরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রকাশ্যে গাজার জনগণকে অনাহারে রাখার পক্ষে মত দেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবরে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৫ আগস্ট ২০২৫
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী জোহরান মামদানির প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছিলেন অন্তত ২৬ জন বিলিয়নিয়ার। শুধু তা-ই নয়, মামদানিকে হারাতে তাঁরা সম্মিলিতভাবে প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল দিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় আজ শুক্রবার জুমার নামাজ চলাকালে একটি মসজিদে পরপর দুটি বিস্ফোরণে অন্তত ৫৫ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকে দগ্ধ হয়েছেন এবং শরীরে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
চীনের সবচেয়ে আধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর রণতরিটি আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী জোহরান মামদানির প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছিলেন অন্তত ২৬ জন বিলিয়নিয়ার। শুধু তা-ই নয়, মামদানিকে হারাতে তাঁরা সম্মিলিতভাবে প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল দিয়েছিলেন। তবে এত কিছু করেও আটকানো যায়নি মামদানির বিজয়। জীবনযাত্রার ব্যয় কমানো, নগর পরিচালিত মুদিদোকান, বিনা মূল্যে গণপরিবহন এবং সর্বজনীন শিশুযত্নের মতো প্রগতিশীল নীতি নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে নির্বাচনে বাজিমাত করেছেন তিনি।
ধনিক শ্রেণির প্রবল বিরোধিতার মুখেও মামদানির এই জয় মার্কিন রাজনীতিতে এক নতুন দৃষ্টান্ত। ফোর্বস-এর তথ্য অনুযায়ী, নিউইয়র্কের সাবেক মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ, হেজ ফান্ড ম্যানেজার বিল অ্যাকম্যান, এয়ারবিএনবির সহপ্রতিষ্ঠাতা জো গেবিয়া এবং ইস্টি লন্ডারের উত্তরাধিকারী লডার পরিবারসহ নিউইয়র্কের অন্তত ২৬ জন ধনকুবের মিলে মামদানির প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যান্ড্রু কুমোকে সমর্থন দেন এবং কুমোর নির্বাচনী প্রচারণায় ২২ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করেন।
এর মধ্যে ব্লুমবার্গ একাই দেন ৮.৩ মিলিয়ন ডলার, অ্যাকম্যান দেন ১.৭৫ মিলিয়ন, লডার পরিবার ২.৬ মিলিয়ন এবং জন হেজ ১ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেন। মোট এই তহবিলের অর্ধেকের বেশি, প্রায় ১৩.৬ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হয়েছিল মামদানির ডেমোক্রেটিক মনোনয়ন ঠেকাতেই।
মামদানি এক সমাবেশে বলেন, ‘বিল অ্যাকম্যান ও রোনাল্ড লডারের মতো বিলিয়নিয়াররা এই নির্বাচনে মিলিয়ন ডলার ঢেলেছেন। কারণ, তাঁরা বলেন, ‘আমরা তাঁদের অস্তিত্বের হুমকি। আমি স্বীকার করি, তাঁরা ঠিকই বলেছেন।’
তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, যাঁরা আগে মামদানির বিরোধিতা করেছিলেন, তাঁদের কয়েকজন এখন তাঁকে সমর্থনের বার্তা দিচ্ছেন। এর মধ্যে মামদানির উদ্দেশে সামাজিক মাধ্যমে অ্যাকম্যান লিখেছেন, ‘এখন আপনার বড় দায়িত্ব। নিউইয়র্কের কল্যাণে যদি কিছু করতে পারি, জানাবেন।’
অন্যদিকে ‘জেপি-মরগান চেস’-এর সিইও জেমি ডাইমন একসময় মামদানিকে ‘সোশ্যালিস্টের চেয়ে বেশি মার্ক্সবাদী’ বলেছিলেন। তবে অবস্থান পাল্টে এখন বলছেন, তিনি নতুন মেয়রের সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহী এবং প্রয়োজনে সহায়তাও করতে প্রস্তুত।
জোহরান মামদানি ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি নিউইয়র্কের মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।

নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী জোহরান মামদানির প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছিলেন অন্তত ২৬ জন বিলিয়নিয়ার। শুধু তা-ই নয়, মামদানিকে হারাতে তাঁরা সম্মিলিতভাবে প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল দিয়েছিলেন। তবে এত কিছু করেও আটকানো যায়নি মামদানির বিজয়। জীবনযাত্রার ব্যয় কমানো, নগর পরিচালিত মুদিদোকান, বিনা মূল্যে গণপরিবহন এবং সর্বজনীন শিশুযত্নের মতো প্রগতিশীল নীতি নিয়ে প্রচারণা চালিয়ে নির্বাচনে বাজিমাত করেছেন তিনি।
ধনিক শ্রেণির প্রবল বিরোধিতার মুখেও মামদানির এই জয় মার্কিন রাজনীতিতে এক নতুন দৃষ্টান্ত। ফোর্বস-এর তথ্য অনুযায়ী, নিউইয়র্কের সাবেক মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ, হেজ ফান্ড ম্যানেজার বিল অ্যাকম্যান, এয়ারবিএনবির সহপ্রতিষ্ঠাতা জো গেবিয়া এবং ইস্টি লন্ডারের উত্তরাধিকারী লডার পরিবারসহ নিউইয়র্কের অন্তত ২৬ জন ধনকুবের মিলে মামদানির প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যান্ড্রু কুমোকে সমর্থন দেন এবং কুমোর নির্বাচনী প্রচারণায় ২২ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করেন।
এর মধ্যে ব্লুমবার্গ একাই দেন ৮.৩ মিলিয়ন ডলার, অ্যাকম্যান দেন ১.৭৫ মিলিয়ন, লডার পরিবার ২.৬ মিলিয়ন এবং জন হেজ ১ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেন। মোট এই তহবিলের অর্ধেকের বেশি, প্রায় ১৩.৬ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হয়েছিল মামদানির ডেমোক্রেটিক মনোনয়ন ঠেকাতেই।
মামদানি এক সমাবেশে বলেন, ‘বিল অ্যাকম্যান ও রোনাল্ড লডারের মতো বিলিয়নিয়াররা এই নির্বাচনে মিলিয়ন ডলার ঢেলেছেন। কারণ, তাঁরা বলেন, ‘আমরা তাঁদের অস্তিত্বের হুমকি। আমি স্বীকার করি, তাঁরা ঠিকই বলেছেন।’
তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, যাঁরা আগে মামদানির বিরোধিতা করেছিলেন, তাঁদের কয়েকজন এখন তাঁকে সমর্থনের বার্তা দিচ্ছেন। এর মধ্যে মামদানির উদ্দেশে সামাজিক মাধ্যমে অ্যাকম্যান লিখেছেন, ‘এখন আপনার বড় দায়িত্ব। নিউইয়র্কের কল্যাণে যদি কিছু করতে পারি, জানাবেন।’
অন্যদিকে ‘জেপি-মরগান চেস’-এর সিইও জেমি ডাইমন একসময় মামদানিকে ‘সোশ্যালিস্টের চেয়ে বেশি মার্ক্সবাদী’ বলেছিলেন। তবে অবস্থান পাল্টে এখন বলছেন, তিনি নতুন মেয়রের সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহী এবং প্রয়োজনে সহায়তাও করতে প্রস্তুত।
জোহরান মামদানি ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি নিউইয়র্কের মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীরা গাজায় চলমান যুদ্ধ কৌশল নিয়ে সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। তাঁরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রকাশ্যে গাজার জনগণকে অনাহারে রাখার পক্ষে মত দেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবরে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৫ আগস্ট ২০২৫
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে জেটেনকে এখন জোট সরকার গঠন করতে হবে, যা নেদারল্যান্ডসের রাজনৈতিক প্রথা অনুযায়ী কয়েক মাস সময় নিতে পারে। দেশটির ১৫০ আসনের সংসদে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় না। ফলে সরকার গঠনের জন্য সমঝোতা ও আলোচনাই মূল চাবিকাঠি।
১ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় আজ শুক্রবার জুমার নামাজ চলাকালে একটি মসজিদে পরপর দুটি বিস্ফোরণে অন্তত ৫৫ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকে দগ্ধ হয়েছেন এবং শরীরে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
চীনের সবচেয়ে আধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর রণতরিটি আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় আজ শুক্রবার জুমার নামাজ চলাকালে একটি মসজিদে পরপর দুটি বিস্ফোরণে অন্তত ৫৫ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকে দগ্ধ হয়েছেন এবং শরীরে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনতারা জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে পরপর দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ঘটনাটি সম্ভাব্য হামলা হিসেবে তদন্ত করছে। এর মধ্যে ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্রকে সন্দেহভাজন হামলাকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলটি ছিল রাজধানীর কেলাপা গ্যাডিং এলাকার একটি স্কুল কমপ্লেক্সের ভেতরের মসজিদ। বিস্ফোরণের সময় মসজিদের ভেতরে শতাধিক মানুষ ছিলেন।
স্কুলের ক্যানটিনে কাজ করছিলেন লুসিয়ানা (৪৩)। তিনি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘হঠাৎ প্রচণ্ড শব্দ হলো। আমাদের হৃদ্স্পন্দন বেড়ে গেল, কেউ ঠিকমতো শ্বাস নিতে পারছিল না। সবাই দৌড়ে বাইরে বেরিয়ে গেল। একাধিক বিস্ফোরণ হয়েছিল, জানালার কাচ ভেঙে যায়, সবাই আতঙ্কে পালাতে শুরু করে।’
লুসিয়ানা আরও বলেন, ‘প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো বিদ্যুতের তারে শর্টসার্কিট হয়েছে বা সাউন্ড সিস্টেম বিস্ফোরিত হয়েছে। কিন্তু ঠিক কী ঘটেছে—বুঝে ওঠার আগেই মসজিদ থেকে সাদা ধোঁয়া উঠতে শুরু করে।’
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার সুফমি দাসকো আহমাদ হাসপাতাল পরিদর্শনের পর সাংবাদিকদের জানান, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে সন্দেহভাজন ওই ছাত্রও রয়েছে। তাকে বর্তমানে অস্ত্রোপচারের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। তবে তিনি হামলার উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানাননি।
ইন্দোনেশিয়ার পুলিশপ্রধান লিস্টিও সিগিট প্রাবোও জানান, সন্দেহভাজন কিশোরটি ওই স্কুলেরই ছাত্র। তার পরিচয়, আগে এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ডে সে সম্পৃক্ত কি না ও হামলার সম্ভাব্য উদ্দেশ্য অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা সন্দেহভাজনকে চিহ্নিত করেছি এবং তার পরিচয়, পারিপার্শ্বিক অবস্থা, বাড়িঘরসহ সবকিছু খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
বিস্ফোরণের পর পুলিশ মসজিদ ও স্কুল কমপ্লেক্সটি ঘিরে ফেলে এবং এলাকাটি অপরাধস্থল (ক্রাইম সিন) হিসেবে ঘোষণা করে। কালো পোশাক পরা পুলিশ সদস্যরা স্বয়ংক্রিয় রাইফেল হাতে পাহারায় ছিলেন। রাস্তাজুড়ে ছিল অ্যাম্বুলেন্স ও সাঁজোয়া যানবাহন।
জানা গেছে, মসজিদটি নৌবাহিনীর মালিকানাধীন এলাকায় অবস্থিত এবং সেখানে বহু সামরিক কর্মকর্তা ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য বাস করেন। স্থানীয় বাসিন্দা ইমানুয়েল তারিগান বলেন, ‘আমার বাচ্চারা ওই স্কুলেই পড়ে। বিস্ফোরণের পর আমি তাদের খুঁজতে গিয়েছিলাম। প্রচণ্ড ভিড় ছিল, অনেক আহত মানুষকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেছি। কারও কারও মুখ পুরোপুরি বিকৃত হয়ে গিয়েছিল।’
ইন্দোনেশিয়ায় চার্চ ও কিছু পশ্চিমা স্থাপনায় হামলার ইতিহাস থাকলেও মসজিদে হামলার ঘটনা অত্যন্ত বিরল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটিতে জঙ্গি তৎপরতা বেড়েছে।

ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় আজ শুক্রবার জুমার নামাজ চলাকালে একটি মসজিদে পরপর দুটি বিস্ফোরণে অন্তত ৫৫ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকে দগ্ধ হয়েছেন এবং শরীরে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনতারা জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে পরপর দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ঘটনাটি সম্ভাব্য হামলা হিসেবে তদন্ত করছে। এর মধ্যে ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্রকে সন্দেহভাজন হামলাকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলটি ছিল রাজধানীর কেলাপা গ্যাডিং এলাকার একটি স্কুল কমপ্লেক্সের ভেতরের মসজিদ। বিস্ফোরণের সময় মসজিদের ভেতরে শতাধিক মানুষ ছিলেন।
স্কুলের ক্যানটিনে কাজ করছিলেন লুসিয়ানা (৪৩)। তিনি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘হঠাৎ প্রচণ্ড শব্দ হলো। আমাদের হৃদ্স্পন্দন বেড়ে গেল, কেউ ঠিকমতো শ্বাস নিতে পারছিল না। সবাই দৌড়ে বাইরে বেরিয়ে গেল। একাধিক বিস্ফোরণ হয়েছিল, জানালার কাচ ভেঙে যায়, সবাই আতঙ্কে পালাতে শুরু করে।’
লুসিয়ানা আরও বলেন, ‘প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো বিদ্যুতের তারে শর্টসার্কিট হয়েছে বা সাউন্ড সিস্টেম বিস্ফোরিত হয়েছে। কিন্তু ঠিক কী ঘটেছে—বুঝে ওঠার আগেই মসজিদ থেকে সাদা ধোঁয়া উঠতে শুরু করে।’
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার সুফমি দাসকো আহমাদ হাসপাতাল পরিদর্শনের পর সাংবাদিকদের জানান, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে সন্দেহভাজন ওই ছাত্রও রয়েছে। তাকে বর্তমানে অস্ত্রোপচারের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। তবে তিনি হামলার উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানাননি।
ইন্দোনেশিয়ার পুলিশপ্রধান লিস্টিও সিগিট প্রাবোও জানান, সন্দেহভাজন কিশোরটি ওই স্কুলেরই ছাত্র। তার পরিচয়, আগে এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ডে সে সম্পৃক্ত কি না ও হামলার সম্ভাব্য উদ্দেশ্য অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা সন্দেহভাজনকে চিহ্নিত করেছি এবং তার পরিচয়, পারিপার্শ্বিক অবস্থা, বাড়িঘরসহ সবকিছু খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
বিস্ফোরণের পর পুলিশ মসজিদ ও স্কুল কমপ্লেক্সটি ঘিরে ফেলে এবং এলাকাটি অপরাধস্থল (ক্রাইম সিন) হিসেবে ঘোষণা করে। কালো পোশাক পরা পুলিশ সদস্যরা স্বয়ংক্রিয় রাইফেল হাতে পাহারায় ছিলেন। রাস্তাজুড়ে ছিল অ্যাম্বুলেন্স ও সাঁজোয়া যানবাহন।
জানা গেছে, মসজিদটি নৌবাহিনীর মালিকানাধীন এলাকায় অবস্থিত এবং সেখানে বহু সামরিক কর্মকর্তা ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য বাস করেন। স্থানীয় বাসিন্দা ইমানুয়েল তারিগান বলেন, ‘আমার বাচ্চারা ওই স্কুলেই পড়ে। বিস্ফোরণের পর আমি তাদের খুঁজতে গিয়েছিলাম। প্রচণ্ড ভিড় ছিল, অনেক আহত মানুষকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেছি। কারও কারও মুখ পুরোপুরি বিকৃত হয়ে গিয়েছিল।’
ইন্দোনেশিয়ায় চার্চ ও কিছু পশ্চিমা স্থাপনায় হামলার ইতিহাস থাকলেও মসজিদে হামলার ঘটনা অত্যন্ত বিরল। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটিতে জঙ্গি তৎপরতা বেড়েছে।

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীরা গাজায় চলমান যুদ্ধ কৌশল নিয়ে সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। তাঁরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রকাশ্যে গাজার জনগণকে অনাহারে রাখার পক্ষে মত দেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবরে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৫ আগস্ট ২০২৫
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে জেটেনকে এখন জোট সরকার গঠন করতে হবে, যা নেদারল্যান্ডসের রাজনৈতিক প্রথা অনুযায়ী কয়েক মাস সময় নিতে পারে। দেশটির ১৫০ আসনের সংসদে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় না। ফলে সরকার গঠনের জন্য সমঝোতা ও আলোচনাই মূল চাবিকাঠি।
১ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী জোহরান মামদানির প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছিলেন অন্তত ২৬ জন বিলিয়নিয়ার। শুধু তা-ই নয়, মামদানিকে হারাতে তাঁরা সম্মিলিতভাবে প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল দিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
চীনের সবচেয়ে আধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর রণতরিটি আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চীনের সবচেয়ে আধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর রণতরিটি আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফুজিয়ান হলো চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরি, যা অত্যাধুনিক ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপাল্ট সিস্টেম দিয়ে সজ্জিত। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধবিমানগুলো আরও বেশি গতিতে উড্ডয়ন করতে সক্ষম হবে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাহাজের সংখ্যার দিক থেকে ইতিমধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনী চীনের। এর মধ্যে ফুজিয়ানের এই সক্ষমতা দেশটির নৌবাহিনীকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল।
প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে চীন অভূতপূর্ব গতিতে নৌবাহিনী সম্প্রসারণ করছে, যা যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ওপর কৌশলগত চাপ সৃষ্টি করেছে।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফুজিয়ান তার ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপাল্ট এবং সমতল ফ্লাইট ডেক ব্যবহার করে তিন ধরনের যুদ্ধবিমান উড্ডয়ন করাতে পারে। নিজস্বভাবে নির্মিত এই রণতরিটি ভারী অস্ত্র ও জ্বালানি বহন করতে সক্ষম বিমান পরিচালনা করার পাশাপাশি দূরপাল্লার হামলার ক্ষেত্রেও সহায়ক। এর ফলে এটি চীনের আগের দুটি রুশ-নির্মিত রণতরি ‘লিয়াওনিং’ ও ‘শানদং’-এর তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ফুজিয়ানকে দেশের নৌবাহিনীর বিকাশে একটি ‘ঐতিহাসিক মাইলফলক’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রই একমাত্র দেশ, যার বিমানবাহী রণতরিতে ফুজিয়ানের মতো ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপাল্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
গত বুধবার দক্ষিণাঞ্চলীয় হাইনান প্রদেশে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং রণতরিটির ডেকে ঘুরে দেখেন এবং সমুদ্রে এর কর্মক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেন। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপাল্ট প্রযুক্তি ব্যবহারের সিদ্ধান্তটি ব্যক্তিগতভাবে সি চিন পিংই নিয়েছিলেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, অনুষ্ঠানের সময় রণতরির ফ্লাইট ডেক ও ঘাটে সারিবদ্ধ অবস্থায় থাকা নাবিকদের সঙ্গে সি চিন পিং কথা বলেন। নাবিকেরা একযোগে স্লোগান দেন, ‘দলের নির্দেশ মেনে চলব, জয়লাভের জন্য লড়ব, আর শ্রেষ্ঠ শৃঙ্খলা বজায় রাখব!’

চীনের সবচেয়ে আধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’ আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এক জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর রণতরিটি আনুষ্ঠানিকভাবে নৌবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফুজিয়ান হলো চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরি, যা অত্যাধুনিক ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপাল্ট সিস্টেম দিয়ে সজ্জিত। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধবিমানগুলো আরও বেশি গতিতে উড্ডয়ন করতে সক্ষম হবে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাহাজের সংখ্যার দিক থেকে ইতিমধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনী চীনের। এর মধ্যে ফুজিয়ানের এই সক্ষমতা দেশটির নৌবাহিনীকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেল।
প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে চীন অভূতপূর্ব গতিতে নৌবাহিনী সম্প্রসারণ করছে, যা যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ওপর কৌশলগত চাপ সৃষ্টি করেছে।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফুজিয়ান তার ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপাল্ট এবং সমতল ফ্লাইট ডেক ব্যবহার করে তিন ধরনের যুদ্ধবিমান উড্ডয়ন করাতে পারে। নিজস্বভাবে নির্মিত এই রণতরিটি ভারী অস্ত্র ও জ্বালানি বহন করতে সক্ষম বিমান পরিচালনা করার পাশাপাশি দূরপাল্লার হামলার ক্ষেত্রেও সহায়ক। এর ফলে এটি চীনের আগের দুটি রুশ-নির্মিত রণতরি ‘লিয়াওনিং’ ও ‘শানদং’-এর তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ফুজিয়ানকে দেশের নৌবাহিনীর বিকাশে একটি ‘ঐতিহাসিক মাইলফলক’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রই একমাত্র দেশ, যার বিমানবাহী রণতরিতে ফুজিয়ানের মতো ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপাল্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
গত বুধবার দক্ষিণাঞ্চলীয় হাইনান প্রদেশে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং রণতরিটির ডেকে ঘুরে দেখেন এবং সমুদ্রে এর কর্মক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নেন। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ক্যাটাপাল্ট প্রযুক্তি ব্যবহারের সিদ্ধান্তটি ব্যক্তিগতভাবে সি চিন পিংই নিয়েছিলেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, অনুষ্ঠানের সময় রণতরির ফ্লাইট ডেক ও ঘাটে সারিবদ্ধ অবস্থায় থাকা নাবিকদের সঙ্গে সি চিন পিং কথা বলেন। নাবিকেরা একযোগে স্লোগান দেন, ‘দলের নির্দেশ মেনে চলব, জয়লাভের জন্য লড়ব, আর শ্রেষ্ঠ শৃঙ্খলা বজায় রাখব!’

ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী মন্ত্রীরা গাজায় চলমান যুদ্ধ কৌশল নিয়ে সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের সঙ্গে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন। তাঁরা মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রকাশ্যে গাজার জনগণকে অনাহারে রাখার পক্ষে মত দেন। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের খবরে রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৫ আগস্ট ২০২৫
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে জেটেনকে এখন জোট সরকার গঠন করতে হবে, যা নেদারল্যান্ডসের রাজনৈতিক প্রথা অনুযায়ী কয়েক মাস সময় নিতে পারে। দেশটির ১৫০ আসনের সংসদে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় না। ফলে সরকার গঠনের জন্য সমঝোতা ও আলোচনাই মূল চাবিকাঠি।
১ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক সমাজতান্ত্রিক প্রার্থী জোহরান মামদানির প্রকাশ্য বিরোধিতা করেছিলেন অন্তত ২৬ জন বিলিয়নিয়ার। শুধু তা-ই নয়, মামদানিকে হারাতে তাঁরা সম্মিলিতভাবে প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলারের তহবিল দিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় আজ শুক্রবার জুমার নামাজ চলাকালে একটি মসজিদে পরপর দুটি বিস্ফোরণে অন্তত ৫৫ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকে দগ্ধ হয়েছেন এবং শরীরে গুরুতর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে