অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দুর্নীতি মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা এক পুলিশ কর্মকর্তার পদোন্নতি আটকে দিয়েছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গভির। গতকাল মঙ্গলবার তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন। এ নিয়ে পুলিশের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
হিব্রু গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বেন গভির একটি চিঠির মাধ্যমে তদন্ত কর্মকর্তা সুপারিনটেনডেন্ট রিনাত সাবানের পদোন্নতির বিরোধিতা করেন। চিঠিতে গভির অভিযোগ করে বলেন, সাবানের মনে রাখার সমস্যা আছে। তিনি চিফ সুপারিনটেনডেন্ট পদে উন্নীত হওয়ার যোগ্য নন।
বর্তমানে সাবান পুলিশের তদন্ত ও গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান ডেপুটি কমিশনার বোয়াজ ব্লাটের সহকারী হিসেবে কর্মরত।
বেন গভিরের এই চিঠি এবং তা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদ প্রতিবেদনগুলোর জবাবে কড়া প্রতিক্রিয়া জানায় ইসরায়েল পুলিশ। পুলিশ বাহিনীর ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকলেও কট্টর ডানপন্থী এই মন্ত্রীর পদক্ষেপে পুলিশের অসন্তোষ স্পষ্ট হয়।
এক সরকারি বিবৃতিতে সুপারিনটেনডেন্ট রিনাত সাবানকে ঘিরে ‘আপত্তিকর প্রকাশনাগুলো তাৎক্ষণিকভাবে সরিয়ে ফেলার’ দাবি জানিয়েছে পুলিশ।
বিবৃতিতে বলা হয়, ওই নারী পুলিশ কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয়টি পুলিশ প্রধান কমিশনার ও সিনিয়র কর্মকর্তাদের একটি প্যানেল দ্বারা পূর্ণাঙ্গভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। প্যানেলে সিদ্ধান্তে নেওয়া হয়েছে তিনি পুলিশ কমান্ড ও স্টাফ কোর্সে অংশগ্রহণ এবং পদোন্নতির জন্য উপযুক্ত। সাবানকে ‘পেশাদার এবং অত্যন্ত দক্ষ পুলিশ কর্মকর্তা’ হিসেবে প্রশংসা করা হয়।
চলতি বছরের মার্চে রিনাত সাবান আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন। এর আগেও তিনি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা যোনাতান উরিচ ও ওফার গোলানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তারা রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী শ্লোমো ফিলবারকে হয়রানি করেছেন। নেতানিয়াহুর তিনটি দুর্নীতির মামলার মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর মামলা কেস ৪০০০-এর সাক্ষী ছিলেন ফিলবার।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বেন গভির গত জুনের শুরু থেকেই রিনাত সাবানের পদোন্নতি আটকে রেখেছিলেন। যদিও ইসরায়েল পুলিশ কমিশনার ড্যানিয়েল লেভি এর পক্ষে ছিলেন। লেভি অভ্যন্তরীণভাবে একাধিকবার পুলিশ নিয়োগ ও অপারেশনাল সিদ্ধান্তে বেন গভিরের হস্তক্ষেপ নিয়ে আপত্তি তুলেছেন।
হারেৎজ পত্রিকার এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার বেন গভিরের চিঠির জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল গালি বহারাভ-মিয়ারা জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রণালয় ও পুলিশকে জানান, সাবানের পদোন্নতিতে অনুমোদন না দেওয়া ‘অবৈধ রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ’।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বেন গভিরের এই পদক্ষেপ তাঁর সঙ্গে স্বাক্ষরিত আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক এক চুক্তির ‘স্পষ্ট লঙ্ঘন’ হতে পারে। ওই চুক্তির অন্যতম লক্ষ্য ছিল পুলিশ কর্মকর্তাদের পদোন্নতিতে মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ সীমিত রাখা।
সমালোচক, আইন বিশেষজ্ঞ এবং অ্যাটর্নি জেনারেল সবাই পুলিশের ওপর অনৈতিক হস্তক্ষেপে বেন গভিরকে অভিযুক্ত করেছেন। তাদের অভিযোগ, বেন গভির পুলিশের সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলতে ও নিজের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সামনে এগিয়ে নিতে পদোন্নতিকে চাপে রাখার কৌশল হিসেবে ব্যবহার করছেন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দুর্নীতি মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা এক পুলিশ কর্মকর্তার পদোন্নতি আটকে দিয়েছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গভির। গতকাল মঙ্গলবার তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন। এ নিয়ে পুলিশের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
হিব্রু গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বেন গভির একটি চিঠির মাধ্যমে তদন্ত কর্মকর্তা সুপারিনটেনডেন্ট রিনাত সাবানের পদোন্নতির বিরোধিতা করেন। চিঠিতে গভির অভিযোগ করে বলেন, সাবানের মনে রাখার সমস্যা আছে। তিনি চিফ সুপারিনটেনডেন্ট পদে উন্নীত হওয়ার যোগ্য নন।
বর্তমানে সাবান পুলিশের তদন্ত ও গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান ডেপুটি কমিশনার বোয়াজ ব্লাটের সহকারী হিসেবে কর্মরত।
বেন গভিরের এই চিঠি এবং তা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদ প্রতিবেদনগুলোর জবাবে কড়া প্রতিক্রিয়া জানায় ইসরায়েল পুলিশ। পুলিশ বাহিনীর ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকলেও কট্টর ডানপন্থী এই মন্ত্রীর পদক্ষেপে পুলিশের অসন্তোষ স্পষ্ট হয়।
এক সরকারি বিবৃতিতে সুপারিনটেনডেন্ট রিনাত সাবানকে ঘিরে ‘আপত্তিকর প্রকাশনাগুলো তাৎক্ষণিকভাবে সরিয়ে ফেলার’ দাবি জানিয়েছে পুলিশ।
বিবৃতিতে বলা হয়, ওই নারী পুলিশ কর্মকর্তার পদোন্নতির বিষয়টি পুলিশ প্রধান কমিশনার ও সিনিয়র কর্মকর্তাদের একটি প্যানেল দ্বারা পূর্ণাঙ্গভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে। প্যানেলে সিদ্ধান্তে নেওয়া হয়েছে তিনি পুলিশ কমান্ড ও স্টাফ কোর্সে অংশগ্রহণ এবং পদোন্নতির জন্য উপযুক্ত। সাবানকে ‘পেশাদার এবং অত্যন্ত দক্ষ পুলিশ কর্মকর্তা’ হিসেবে প্রশংসা করা হয়।
চলতি বছরের মার্চে রিনাত সাবান আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন। এর আগেও তিনি প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা যোনাতান উরিচ ও ওফার গোলানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তারা রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী শ্লোমো ফিলবারকে হয়রানি করেছেন। নেতানিয়াহুর তিনটি দুর্নীতির মামলার মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর মামলা কেস ৪০০০-এর সাক্ষী ছিলেন ফিলবার।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বেন গভির গত জুনের শুরু থেকেই রিনাত সাবানের পদোন্নতি আটকে রেখেছিলেন। যদিও ইসরায়েল পুলিশ কমিশনার ড্যানিয়েল লেভি এর পক্ষে ছিলেন। লেভি অভ্যন্তরীণভাবে একাধিকবার পুলিশ নিয়োগ ও অপারেশনাল সিদ্ধান্তে বেন গভিরের হস্তক্ষেপ নিয়ে আপত্তি তুলেছেন।
হারেৎজ পত্রিকার এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার বেন গভিরের চিঠির জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল গালি বহারাভ-মিয়ারা জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রণালয় ও পুলিশকে জানান, সাবানের পদোন্নতিতে অনুমোদন না দেওয়া ‘অবৈধ রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ’।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বেন গভিরের এই পদক্ষেপ তাঁর সঙ্গে স্বাক্ষরিত আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক এক চুক্তির ‘স্পষ্ট লঙ্ঘন’ হতে পারে। ওই চুক্তির অন্যতম লক্ষ্য ছিল পুলিশ কর্মকর্তাদের পদোন্নতিতে মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ সীমিত রাখা।
সমালোচক, আইন বিশেষজ্ঞ এবং অ্যাটর্নি জেনারেল সবাই পুলিশের ওপর অনৈতিক হস্তক্ষেপে বেন গভিরকে অভিযুক্ত করেছেন। তাদের অভিযোগ, বেন গভির পুলিশের সিদ্ধান্তে প্রভাব ফেলতে ও নিজের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সামনে এগিয়ে নিতে পদোন্নতিকে চাপে রাখার কৌশল হিসেবে ব্যবহার করছেন।
কেনিয়ার মাই-মাহিউ শহরে ১৩ বছর বয়সী শিশুরাও যৌন বাণিজ্যের শিকার—বিবিসি আফ্রিকা আই-এর গোপন অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এমনই এক নির্মম বাস্তবতা। শহরটির অবস্থান একটি ব্যস্ত ট্রানজিট পয়েন্ট। এর ফলে এখানে প্রতিদিন প্রচুর ট্রাক আসা-যাওয়া করে।
৯ মিনিট আগেভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর অনেকেই এর জন্য অভিবাসী, বিশেষ করে ভারতীয় সম্প্রদায়ের মানুষকে দায়ী করছেন। একজন মন্তব্য করেন, ‘গুজরাটি, পাঞ্জাবি, গোয়ানিজরা যুক্তরাজ্যের জন্য এক ঝামেলা। ট্রাম্পের উচিত দ্রুত যুক্তরাজ্য দখল করা।’ আরও একজন লিখেছেন, ‘ভারতের সম্মান নষ্ট করার জন্য অন্য দেশের
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের অমতে বিয়ে করায় বিয়ের এক বছর পর গুলি করে হত্যা করা হলো এক পাকিস্তানি দম্পতিকে। গতকাল রোববার পাঞ্জাব প্রদেশের রাজনপুর জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডনের তথ্যমতে, নিহত দুজনের নাম সাকলাইন এবং আয়েশা। হত্যাকারী নিহত আয়েশার ভাই বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে ডন। হত্যাকারীকে আটক করা হয়েছে বলে
৩ ঘণ্টা আগেঝাড়খন্ডের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী, আদিবাসী আন্দোলনের অগ্রপথিক এবং ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চার (জেএমএম) প্রধান শিবু সোরেন মারা গেছেন। বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা ও কিডনির জটিলতায় দীর্ঘদিন লড়াইয়ের পর আজ সোমবার সকালে দিল্লির গঙ্গা রাম হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
৩ ঘণ্টা আগে