আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজবহর ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’য় ফের হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় সময় বুধবার রাতে সুমুদ ফ্লোটিলার আশপাশে ১১টি বিস্ফোরণের আওয়াজ পাওয়া গেছে। এখনো জাহাজগুলোর ওপর ইসরায়েলি ড্রোন উড়ছে বলে জানিয়েছেন জাহাজে থাকা অধিকারকর্মীরা।
এক্স হ্যান্ডলে ব্রাজিলীয় অধিকারকর্মী থিয়াগো আভিলা জানিয়েছেন, রাত ১২টায় প্রথম বিস্ফোরণ শুনতে পান তাঁরা। এরপর ভোর ৫টা পর্যন্ত টানা বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। সময়ের সঙ্গে বিস্ফোরণের মাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
সুমুদ ফ্লোটিলার উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, চলমান হামলায় বহরের ৯টি জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে। ড্রোন তৎপরতার মধ্যেই নৌবহরের যাত্রা অব্যাহত আছে। সুমুদ ফ্লোটিলার তথ্যমতে, অন্তত ছয়টি জাহাজে স্টান গ্রেনেড আঘাত হেনেছে। তবে, কোনো হতাহত বা বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা এখনো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর মধ্যে জেফিরো নামের একটি জাহাজের দড়ি-নেট বা রিগিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইউলারা নামের আরেকটি জাহাজে অজ্ঞাত রাসায়নিক পদার্থ ঢেলে দেওয়া হয়েছে। তবে সেখানেও কোনো আহতের ঘটনা ঘটেনি, ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করা হচ্ছে।
তিউনিসিয়া, গ্রিস ও অন্যান্য দেশ থেকে যাত্রা শুরু করার পর সুমুদ ফ্লোটিলার বেশির ভাগ জাহাজ এখন একসঙ্গে যাত্রা করছে। গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার লাইভ ট্র্যাকারের তথ্য অনুযায়ী, তারা বর্তমানে গ্রিসের ক্রিট দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাহাজে যোগাযোগ করার জন্য যে ভিএইচএফ (ভেরি হাই ফ্রিকোয়েন্সি) রেডিও ব্যবহার করা হয়; তা জ্যাম করে সুমুদ ফ্লোটিলার জাহাজগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ব্যাহত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠছে। সবকিছু উপেক্ষা করে গাজা অভিমুখে যাত্রা অব্যাহত রাখা হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
থিয়াগো আভিলা একটি ভিডিও পোস্টে বলেছেন, ‘আমাদের ভয় দেখিয়ে মানসিকভাবে দুর্বল করে দিতেই ওরা এসব করছে, তা আমরা জানি। বহুদিন ধরেই ড্রোনগুলো আমাদের মাথার ওপর রয়েছে। এখন সংখ্যায় আরও বাড়ছে। আগের তুলনায় শক্তিশালী হামলা চালাচ্ছে। পুরো বিশ্বই জানে এগুলো কারা করছে। তাই বিশ্বনেতাদের আহ্বান জানাব, এটি থামাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমরা একটি অহিংস মানবিক মিশনে নেমেছি। আমরা একটি মানবিক করিডর খুলতে খাবার এবং ত্রাণ নিয়ে যাচ্ছি। আন্তর্জাতিক আইনে আমাদের সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে। আমরা বিশ্বের বিবেক, যেই বিবেক চুপচাপ খাবারের অভাবে অপুষ্টিতে ভুগে শিশুদের মৃত্যু শুধু চেয়ে চেয়ে দেখতে পারে না। আমরা আমাদের অভিযান চালিয়ে যাব। তবে, আপনাদেরকে আমাদের প্রয়োজন। আপনারা জেগে উঠুন। নিজেদের সরকারকে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে চাপ দিন।’
এর আগে গত জুনে ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে দলবল নিয়ে গাজার উদ্দেশে যাত্রা করেছিলেন গ্রেটা থুনবার্গ। ওই জাহাজেও একাধিকবার হামলা চালানোর হুমকি দেয় ইসরায়েল। পরে, গ্রেটা থুনবার্গসহ জাহাজে থাকা অন্য অধিকারকর্মীদের অপহরণ করে ফেরত পাঠানো হয়।
গাজা অভিমুখী ত্রাণবাহী জাহাজবহর ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’য় ফের হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্য অনুযায়ী, স্থানীয় সময় বুধবার রাতে সুমুদ ফ্লোটিলার আশপাশে ১১টি বিস্ফোরণের আওয়াজ পাওয়া গেছে। এখনো জাহাজগুলোর ওপর ইসরায়েলি ড্রোন উড়ছে বলে জানিয়েছেন জাহাজে থাকা অধিকারকর্মীরা।
এক্স হ্যান্ডলে ব্রাজিলীয় অধিকারকর্মী থিয়াগো আভিলা জানিয়েছেন, রাত ১২টায় প্রথম বিস্ফোরণ শুনতে পান তাঁরা। এরপর ভোর ৫টা পর্যন্ত টানা বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। সময়ের সঙ্গে বিস্ফোরণের মাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
সুমুদ ফ্লোটিলার উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, চলমান হামলায় বহরের ৯টি জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে। ড্রোন তৎপরতার মধ্যেই নৌবহরের যাত্রা অব্যাহত আছে। সুমুদ ফ্লোটিলার তথ্যমতে, অন্তত ছয়টি জাহাজে স্টান গ্রেনেড আঘাত হেনেছে। তবে, কোনো হতাহত বা বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা এখনো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর মধ্যে জেফিরো নামের একটি জাহাজের দড়ি-নেট বা রিগিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইউলারা নামের আরেকটি জাহাজে অজ্ঞাত রাসায়নিক পদার্থ ঢেলে দেওয়া হয়েছে। তবে সেখানেও কোনো আহতের ঘটনা ঘটেনি, ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করা হচ্ছে।
তিউনিসিয়া, গ্রিস ও অন্যান্য দেশ থেকে যাত্রা শুরু করার পর সুমুদ ফ্লোটিলার বেশির ভাগ জাহাজ এখন একসঙ্গে যাত্রা করছে। গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার লাইভ ট্র্যাকারের তথ্য অনুযায়ী, তারা বর্তমানে গ্রিসের ক্রিট দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাহাজে যোগাযোগ করার জন্য যে ভিএইচএফ (ভেরি হাই ফ্রিকোয়েন্সি) রেডিও ব্যবহার করা হয়; তা জ্যাম করে সুমুদ ফ্লোটিলার জাহাজগুলোর মধ্যে যোগাযোগ ব্যাহত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠছে। সবকিছু উপেক্ষা করে গাজা অভিমুখে যাত্রা অব্যাহত রাখা হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
থিয়াগো আভিলা একটি ভিডিও পোস্টে বলেছেন, ‘আমাদের ভয় দেখিয়ে মানসিকভাবে দুর্বল করে দিতেই ওরা এসব করছে, তা আমরা জানি। বহুদিন ধরেই ড্রোনগুলো আমাদের মাথার ওপর রয়েছে। এখন সংখ্যায় আরও বাড়ছে। আগের তুলনায় শক্তিশালী হামলা চালাচ্ছে। পুরো বিশ্বই জানে এগুলো কারা করছে। তাই বিশ্বনেতাদের আহ্বান জানাব, এটি থামাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমরা একটি অহিংস মানবিক মিশনে নেমেছি। আমরা একটি মানবিক করিডর খুলতে খাবার এবং ত্রাণ নিয়ে যাচ্ছি। আন্তর্জাতিক আইনে আমাদের সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে। আমরা বিশ্বের বিবেক, যেই বিবেক চুপচাপ খাবারের অভাবে অপুষ্টিতে ভুগে শিশুদের মৃত্যু শুধু চেয়ে চেয়ে দেখতে পারে না। আমরা আমাদের অভিযান চালিয়ে যাব। তবে, আপনাদেরকে আমাদের প্রয়োজন। আপনারা জেগে উঠুন। নিজেদের সরকারকে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে চাপ দিন।’
এর আগে গত জুনে ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে দলবল নিয়ে গাজার উদ্দেশে যাত্রা করেছিলেন গ্রেটা থুনবার্গ। ওই জাহাজেও একাধিকবার হামলা চালানোর হুমকি দেয় ইসরায়েল। পরে, গ্রেটা থুনবার্গসহ জাহাজে থাকা অন্য অধিকারকর্মীদের অপহরণ করে ফেরত পাঠানো হয়।
স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, বৈঠকের শুরুতেই সংবাদমাধ্যমকে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা গাজার যুদ্ধ শেষ করতে চাই। আমরা এটা শেষ করব। হয়তো এখনই শেষ করতে পারি।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটাই আমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক। কারণ, আমরা এমন কিছু শেষ করতে যাচ্ছি
১৩ মিনিট আগেরাশিয়ার দখলে চলে যাওয়া ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড ফিরে পাওয়া সম্ভব বলে মনে করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের সাইডলাইনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকের পর সামাজিক মাধ্যমে এমনটাই লিখেছেন ট্রাম্প।
২৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি সত্যিই নোবেল শান্তি পুরস্কার জিততে চান, তাহলে তাঁকে গাজার যুদ্ধ থামাতে হবে। গতকাল মঙ্গলবার এমন মন্তব্যই করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের ৮০ তম সাধারণ সম্মেলনে যোগ দিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা নিউইয়র্কে জড়ো হয়েছেন। সেখানে গিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁও। আর সেখানেই তাঁর সঙ্গে ঘটেছে এক বিব্রতকর, তবে মজাদার ঘটনা। জাতিসংঘ কার্যালয় থেকে বেরিয়ে মাখোঁ ফরাসি কনস্যুলেটের দিকে যেতে রাস্তা পার হওয়ার জন্য পা বাড়িয়েছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে