ইসরায়েলে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলায় তিন শতাধিক নিহতের ঘটনা ঘটেছে। এই হামলার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, ‘দীর্ঘ ও কঠিন’ এক যুদ্ধের সম্মুখীন এখন ইসরায়েল।
একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকেও একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘গাজায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও অন্যান্য পণ্যের সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
অবশ্য এই বিবৃতির আগে শনিবার সম্পূর্ণ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে গেছে গাজা উপত্যকা। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ সেখানে বিদ্যুৎ সরবরাহ ইতিমধ্যেই বন্ধ করে দিয়েছে। মিসরের পাশাপাশি নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে ২০০৭ সাল থেকে গাজা উপত্যকা অবরোধ করে রেখেছে ইসরায়েল। এলাকাটির সম্পূর্ণ আকাশসীমা নিয়ন্ত্রণ করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। সীমান্ত দিয়ে গাজায় ফিলিস্তিনিদের জন্য কী কী পণ্য প্রবেশ করবে, সেটাও নিয়ন্ত্রণ করে তারা।
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী ও হামাসের লড়াই অব্যাহত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘দীর্ঘ ও কঠিন যুদ্ধে’ প্রবেশ করছে ইসরায়েল। এক বার্তায় তিনি বলেন, ‘হামাসের রক্তক্ষয়ী হামলার মাধ্যমে আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ের ইতি ঘটবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই, যখন ইসরায়েলি ভূখণ্ডে হামাসের অধিকাংশ যোদ্ধাকেই নিশ্চিহ্ন করা হবে।’
হামাসের আকস্মিক হামলার পর ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় একাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে। এ পর্যন্ত কমপক্ষে ২৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ১ হাজারের বেশি গাজাবাসী। বড় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি হিসেবে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী বিপুলসংখ্যক সৈন্য জড়ো করেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দীর্ঘ অবরুদ্ধ গাজার সাতটি ভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের তাদের বাড়িঘর ছেড়ে শহরের কেন্দ্রে চলে যাওয়া কিংবা আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে বলেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা বিবিসিকে জানিয়েছে, কয়েক ডজন পরিবার তাদের বাড়িঘর ছেড়ে জাতিসংঘ পরিচালিত স্কুলে আশ্রয় নিয়েছে।
এক্স প্ল্যাটফর্মে গাজায় ইসরায়েলের ব্যবহারকারীরা বিমান হামলাকে ‘অবিরাম’ এবং ‘বিশাল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে সেখানকার বাসিন্দারা।
টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার ইসরায়েলে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০০। এদিকে হামাসের হামলার পর গাজায় পাল্টা বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলায় তিন শতাধিক নিহতের ঘটনা ঘটেছে। এই হামলার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, ‘দীর্ঘ ও কঠিন’ এক যুদ্ধের সম্মুখীন এখন ইসরায়েল।
একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকেও একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘গাজায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও অন্যান্য পণ্যের সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
অবশ্য এই বিবৃতির আগে শনিবার সম্পূর্ণ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে গেছে গাজা উপত্যকা। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ সেখানে বিদ্যুৎ সরবরাহ ইতিমধ্যেই বন্ধ করে দিয়েছে। মিসরের পাশাপাশি নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে ২০০৭ সাল থেকে গাজা উপত্যকা অবরোধ করে রেখেছে ইসরায়েল। এলাকাটির সম্পূর্ণ আকাশসীমা নিয়ন্ত্রণ করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। সীমান্ত দিয়ে গাজায় ফিলিস্তিনিদের জন্য কী কী পণ্য প্রবেশ করবে, সেটাও নিয়ন্ত্রণ করে তারা।
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী ও হামাসের লড়াই অব্যাহত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘দীর্ঘ ও কঠিন যুদ্ধে’ প্রবেশ করছে ইসরায়েল। এক বার্তায় তিনি বলেন, ‘হামাসের রক্তক্ষয়ী হামলার মাধ্যমে আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ের ইতি ঘটবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই, যখন ইসরায়েলি ভূখণ্ডে হামাসের অধিকাংশ যোদ্ধাকেই নিশ্চিহ্ন করা হবে।’
হামাসের আকস্মিক হামলার পর ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় একাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে। এ পর্যন্ত কমপক্ষে ২৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ১ হাজারের বেশি গাজাবাসী। বড় যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি হিসেবে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী বিপুলসংখ্যক সৈন্য জড়ো করেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দীর্ঘ অবরুদ্ধ গাজার সাতটি ভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের তাদের বাড়িঘর ছেড়ে শহরের কেন্দ্রে চলে যাওয়া কিংবা আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে বলেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা বিবিসিকে জানিয়েছে, কয়েক ডজন পরিবার তাদের বাড়িঘর ছেড়ে জাতিসংঘ পরিচালিত স্কুলে আশ্রয় নিয়েছে।
এক্স প্ল্যাটফর্মে গাজায় ইসরায়েলের ব্যবহারকারীরা বিমান হামলাকে ‘অবিরাম’ এবং ‘বিশাল’ হিসেবে বর্ণনা করেছে সেখানকার বাসিন্দারা।
টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শনিবার ইসরায়েলে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০০। এদিকে হামাসের হামলার পর গাজায় পাল্টা বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে