আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ব্রাজিলে এক যুবতী সাবেক প্রেমিকের ওপর প্রতিশোধ নিতে তাঁর বর্তমান প্রেমিকার বাড়িতে ‘শুভেচ্ছা উপহার’ হিসেবে ‘ইস্টার এগ’ বা ডিম্বাকৃতির এক ধরনের চকলেট পাঠিয়েছিলেন। আর সেই চকলেট খেয়ে সেই যুবকের ৭ বছরের এক শিশুপুত্র মারা গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাজিলীয় ওই যুবতী তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকের পরিবারের ক্ষতি করার জন্য মারাত্মক ‘প্রতিহিংসামূলক’ পরিকল্পনা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় তাঁর প্রাক্তনে বর্তমান সঙ্গিনীর ৭ বছরের এক শিশু পুত্র মারা গেছে।
অভিযুক্ত ওই যুবতীর নাম জর্ডেলিয়া পেরেরা বারবোসা। ৩৫ বছর বয়সী এই নারী বিষ মেশানো চকলেট ‘ইস্টার এগ’ তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকের বাড়িতে পাঠিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। নিউইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে, এই ডিম খেয়েই ওই ৭ বছরের শিশুটি মারা যায়। বারবোসা নিজেই সুপারমার্কেট থেকে ডিমগুলো কিনে সেগুলোতে বিষ মিশিয়েছিলেন বলে জানা গেছে। এরপর তিনি কুরিয়ারের মাধ্যমে ডিমগুলো তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকের বর্তমান সঙ্গিনী মিরিয়ান লিরার বাড়িতে পাঠান।
মিরিয়ান লিরা গত ১৬ এপ্রিল তাঁর সন্তানদের ওই চকলেট ডিম খেতে দেন। ডিম খাওয়ার পরই তাঁর ৭ বছরের ছেলে লুইস সিলভা মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। অসুস্থ হওয়ার পর সিলভাকে ব্রাজিলের মারানহাও রাজ্যের ইম্পেরাট্রিজের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাকে ইনটিউবেট করা হলেও ১৭ এপ্রিল তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ১৬ এপ্রিল ডিম খাওয়ার পর লিরা এবং তাঁর ১৩ বছরের মেয়ে ইভলিন ফার্নান্দাও গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হন। ব্রাজিলীয় সম্প্রচারমাধ্যম জি-১ এর খবর অনুযায়ী ছেলের ইনটিউবেট হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই লিরার শরীরেও বিষক্রিয়ার লক্ষণ দেখা যায়। তার হাত বেগুনি হয়ে যায় এবং শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বারবোসা লিরার পরিবারের কাছে একটি ইস্টার ডিমের সঙ্গে একটি বার্তাও পাঠিয়েছিলেন। সেই বার্তায় লেখা ছিল, ‘মিরিয়ান লিরার জন্য ভালোবাসা। ইস্টারের শুভেচ্ছা।’ তদন্তকারীরা মনে করছেন, ঈর্ষাই ছিল বারবোসার এই ভয়াবহ পরিকল্পনার মূল কারণ।
গত বৃহস্পতিবার মারানহাও সিভিল পুলিশ বারবোসাকে গ্রেপ্তার করে। তিনি বাসে করে নিজ শহর সান্তা ইনেসে যাচ্ছিলেন। বিষ প্রয়োগের ঘটনায় তাঁর জড়িত থাকার প্রমাণ হিসেবে পুলিশ তার কাছ থেকে রসিদ খুঁজে পায়। তিনি চকলেট কেনার কথা স্বীকার করলেও সেগুলোতে বিষ মেশানোর কথা অস্বীকার করেছেন। রসিদ ছাড়াও বারবোসার কাছে দুটি উইগ, কার্ড, কাঁচি, একটি ধারালো ছুরি এবং কিছু অজানা রাসায়নিক পাওয়া গেছে।
কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথোপকথনে বারবোসার সাবেক প্রেমিক ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই প্রতিশোধমূলক পরিকল্পনায় তিনি জড়িত থাকতে পারেন। স্থানীয় স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকায় দেওয়া এক বিবৃতিতে ব্রাজিলের নিরাপত্তা কর্মকর্তা মাউরিসিও মার্টিনস দাবি করেছেন, এই বিষ প্রয়োগের ঘটনাটি ‘প্রতিহিংসা এবং ঈর্ষা’ থেকে উদ্ভূত।
বারবোসা এর আগেও একবার তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকের নতুন সঙ্গিনীকে বিষ দিয়ে হত্যার একটি ব্যর্থ পরিকল্পনা করেছিলেন। অভিযোগ, তিনি যেখানে কাজ করতেন সেই মুদি দোকানের কর্মীদের জন্য একটি চকলেট টেস্টিং ইভেন্টের সময় তিনি মিরিয়ান লিরাকে বিষ মেশানো ক্যান্ডি দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন।
ব্রাজিলে এক যুবতী সাবেক প্রেমিকের ওপর প্রতিশোধ নিতে তাঁর বর্তমান প্রেমিকার বাড়িতে ‘শুভেচ্ছা উপহার’ হিসেবে ‘ইস্টার এগ’ বা ডিম্বাকৃতির এক ধরনের চকলেট পাঠিয়েছিলেন। আর সেই চকলেট খেয়ে সেই যুবকের ৭ বছরের এক শিশুপুত্র মারা গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাজিলীয় ওই যুবতী তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকের পরিবারের ক্ষতি করার জন্য মারাত্মক ‘প্রতিহিংসামূলক’ পরিকল্পনা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় তাঁর প্রাক্তনে বর্তমান সঙ্গিনীর ৭ বছরের এক শিশু পুত্র মারা গেছে।
অভিযুক্ত ওই যুবতীর নাম জর্ডেলিয়া পেরেরা বারবোসা। ৩৫ বছর বয়সী এই নারী বিষ মেশানো চকলেট ‘ইস্টার এগ’ তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকের বাড়িতে পাঠিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। নিউইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে, এই ডিম খেয়েই ওই ৭ বছরের শিশুটি মারা যায়। বারবোসা নিজেই সুপারমার্কেট থেকে ডিমগুলো কিনে সেগুলোতে বিষ মিশিয়েছিলেন বলে জানা গেছে। এরপর তিনি কুরিয়ারের মাধ্যমে ডিমগুলো তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকের বর্তমান সঙ্গিনী মিরিয়ান লিরার বাড়িতে পাঠান।
মিরিয়ান লিরা গত ১৬ এপ্রিল তাঁর সন্তানদের ওই চকলেট ডিম খেতে দেন। ডিম খাওয়ার পরই তাঁর ৭ বছরের ছেলে লুইস সিলভা মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। অসুস্থ হওয়ার পর সিলভাকে ব্রাজিলের মারানহাও রাজ্যের ইম্পেরাট্রিজের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাকে ইনটিউবেট করা হলেও ১৭ এপ্রিল তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ১৬ এপ্রিল ডিম খাওয়ার পর লিরা এবং তাঁর ১৩ বছরের মেয়ে ইভলিন ফার্নান্দাও গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হন। ব্রাজিলীয় সম্প্রচারমাধ্যম জি-১ এর খবর অনুযায়ী ছেলের ইনটিউবেট হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই লিরার শরীরেও বিষক্রিয়ার লক্ষণ দেখা যায়। তার হাত বেগুনি হয়ে যায় এবং শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বারবোসা লিরার পরিবারের কাছে একটি ইস্টার ডিমের সঙ্গে একটি বার্তাও পাঠিয়েছিলেন। সেই বার্তায় লেখা ছিল, ‘মিরিয়ান লিরার জন্য ভালোবাসা। ইস্টারের শুভেচ্ছা।’ তদন্তকারীরা মনে করছেন, ঈর্ষাই ছিল বারবোসার এই ভয়াবহ পরিকল্পনার মূল কারণ।
গত বৃহস্পতিবার মারানহাও সিভিল পুলিশ বারবোসাকে গ্রেপ্তার করে। তিনি বাসে করে নিজ শহর সান্তা ইনেসে যাচ্ছিলেন। বিষ প্রয়োগের ঘটনায় তাঁর জড়িত থাকার প্রমাণ হিসেবে পুলিশ তার কাছ থেকে রসিদ খুঁজে পায়। তিনি চকলেট কেনার কথা স্বীকার করলেও সেগুলোতে বিষ মেশানোর কথা অস্বীকার করেছেন। রসিদ ছাড়াও বারবোসার কাছে দুটি উইগ, কার্ড, কাঁচি, একটি ধারালো ছুরি এবং কিছু অজানা রাসায়নিক পাওয়া গেছে।
কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথোপকথনে বারবোসার সাবেক প্রেমিক ইঙ্গিত দিয়েছেন, এই প্রতিশোধমূলক পরিকল্পনায় তিনি জড়িত থাকতে পারেন। স্থানীয় স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকায় দেওয়া এক বিবৃতিতে ব্রাজিলের নিরাপত্তা কর্মকর্তা মাউরিসিও মার্টিনস দাবি করেছেন, এই বিষ প্রয়োগের ঘটনাটি ‘প্রতিহিংসা এবং ঈর্ষা’ থেকে উদ্ভূত।
বারবোসা এর আগেও একবার তাঁর প্রাক্তন প্রেমিকের নতুন সঙ্গিনীকে বিষ দিয়ে হত্যার একটি ব্যর্থ পরিকল্পনা করেছিলেন। অভিযোগ, তিনি যেখানে কাজ করতেন সেই মুদি দোকানের কর্মীদের জন্য একটি চকলেট টেস্টিং ইভেন্টের সময় তিনি মিরিয়ান লিরাকে বিষ মেশানো ক্যান্ডি দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন।
পৃথিবীর ইতিহাসে বহু মহান বিজ্ঞানী, সমাজকর্মী এবং রাষ্ট্রনায়ক নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তবে এমন একটি নাম আছে, যিনি কেবল একবার নয়, দুবার এই বিরল সম্মাননা অর্জন করেছেন—তাও সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি ক্ষেত্রে: একটি বিজ্ঞানে, অন্যটি বিশ্ব শান্তিতে। তিনি হলেন কিংবদন্তি মার্কিন বিজ্ঞানী লিনাস পলিং।
২৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এটি পাওয়ার জন্য যেভাবে দৌড়ঝাঁপ চালিয়েছেন, সেভাবে ইতিহাসে আর কোনো প্রার্থী প্রচারণা বা লবিং করেননি। ট্রাম্প নিজেই প্রকাশ্যে বলেছেন, যদি তাঁকে নোবেল না দেওয়া হয়, তবে সেটি হবে ‘একটি বড় অপমান’।
৩৫ মিনিট আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার ঘোষণার ক্ষণ ঘনিয়ে আসছে। সেই সঙ্গে এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের সম্ভাব্য বিজয়ী নিয়ে জল্পনা বাড়ছে। যদিও নোবেল কমিটি মনোনীত ব্যক্তি ও সংস্থার নাম গোপন রাখাই অর্ধশতাব্দীর রীতি। তবে বিভিন্ন সূত্রের ধারণা অনুযায়ী, এ বছর ৩৩৮ জন ব্যক্তি ও সংস্থা মনোনয়ন পেয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার ঘোষণার আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। পুরস্কার জয়ের তীব্র আকাঙ্ক্ষা একাধিকবার অসংকোচে প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ঘোষণার আগে শেষ মুহূর্তে তিনি তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামার শান্তিতে নোবেল অর্জনকে কঠোর ভাষায় আক্রমণ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে