একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। দেশটি আশা করছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যেই ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি ছাড়াই চলবে যানবাহন। আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দিচ্ছেন দেশটির কেন্দ্রীয় সড়ক ও হাইওয়ে মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি।
এ বিষয়ে আজ সোমবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ভারতে ডিজেল ও পেট্রলের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করে চলা গাড়ির সংখ্যা প্রায় ৩৬ কোটি। এসব গাড়ি চলাচলের জন্য প্রতিবছর বিপুল অর্থ খরচ করে জ্বালানি আমদানি করতে হয় দেশটিকে। তবে বেশ কিছুদিন ধরেই ভারতে দুই ধরনের শক্তি দিয়ে চলে এই ধরনের হাইব্রিড গাড়ির ব্যবহার বাড়ানোর পক্ষে যুক্তি দিয়েছেন নীতিন গড়কড়ি। পাশাপাশি পেট্রল ও ডিজেলচালিত গাড়ি তুলে দিয়ে ভারতকে সবুজ অর্থনীতির দেশে রূপান্তর করার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
আজ সোমবার সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এই বিষয়ে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন গড়কড়ি। এ সময় তিনি জানান, বর্তমানে ভারতে ৩৬ কোটির বেশি পেট্রল ও ডিজেল চালিত গাড়ি চলে। সেই তুলনায় দুই ধরনের শক্তিতে চলা হাইব্রিড গাড়ির সংখ্যা খুবই কম। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো বর্তমানে পেট্রল ও ডিজেল চালিত গাড়ির ওপর থেকে নির্ভরতা কমিয়ে হাইব্রিড গাড়ির দিকে ঝুঁকছে। এর ফলে গোটা বিশ্বে টয়োটাকে টপকে গাড়ির ব্যবসায় ১ নম্বর স্থানে পৌঁছে গেছে ইলন মাস্কের বৈদ্যুতিক গাড়ির কোম্পানি টেসলা। সেই পথে ভারতকেও এগিয়ে নিতে চান গড়কড়ি। আজ তাই তিনি হাইব্রিড গাড়ি কেনাবেচার ক্ষেত্রে জিএসটি কমানোর পক্ষে কথা বলেছেন। পাশাপাশি দেশ থেকে পেট্রল ও ডিজেল চালিত গাড়ি পুরোপুরি তুলে দেওয়ার কথাও পুনরাবৃত্তি করেছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে গড়কড়িকে প্রশ্ন করা হয়—ভারত থেকে কি পেট্রল ও ডিজেল চালিত গাড়ি পুরোপুরি তুলে দেওয়া সম্ভব?
উত্তরে নীতিন মন্ত্রী বলেন, ‘এক শ ভাগ সম্ভব। বিষয়টি হয়তো খুব জটিল, কিন্তু অসম্ভব নয়। আর এটাই আমার লক্ষ্য।’
গড়কড়ি জানান, ভারত বছরে ১৬ লাখ কোটি রুপির জ্বালানি তেল আমদানি করে। এই অর্থ বাঁচানো সম্ভব হলে কৃষকদের জীবনের মানোন্নয়নের পাশাপাশি গ্রামগুলোর উন্নয়ন এবং তরুণদের কর্মসংস্থানে ব্যবহার করা যেতে পারে।
এ অবস্থায় হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ এবং ফ্লেক্স ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে ১২ শতাংশ জিএসটি কমানোর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন গড়কড়ি। বর্তমানে তা অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। তিনি বলেন, ‘আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, বায়োফুয়েল ব্যবহারের প্রতি সচেতনতা বাড়িয়ে দেশ একদিন তেল আমদানি করা বন্ধ করে দেবে।’
এনডিটিভি জানিয়েছে, জ্বালানি তেলের ব্যবহার বন্ধ করে সবুজ ভারত গড়ার পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছে পরিবেশকর্মীরা। তবে তারা এটাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে, বিদ্যুৎ তৈরি করতেও বিপুল পরিমাণ জীবাশ্ম জ্বালানির প্রয়োজন হয়।
গড়কড়ি জানান, তিনি ২০০৪ সাল থেকেই বিকল্প জ্বালানি ব্যবহারের স্বপ্ন দেখছেন। বর্তমানে তিনি আশা করছেন, আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যেই পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বদলে যাবে।
একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত। দেশটি আশা করছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যেই ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি ছাড়াই চলবে যানবাহন। আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দিচ্ছেন দেশটির কেন্দ্রীয় সড়ক ও হাইওয়ে মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি।
এ বিষয়ে আজ সোমবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ভারতে ডিজেল ও পেট্রলের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করে চলা গাড়ির সংখ্যা প্রায় ৩৬ কোটি। এসব গাড়ি চলাচলের জন্য প্রতিবছর বিপুল অর্থ খরচ করে জ্বালানি আমদানি করতে হয় দেশটিকে। তবে বেশ কিছুদিন ধরেই ভারতে দুই ধরনের শক্তি দিয়ে চলে এই ধরনের হাইব্রিড গাড়ির ব্যবহার বাড়ানোর পক্ষে যুক্তি দিয়েছেন নীতিন গড়কড়ি। পাশাপাশি পেট্রল ও ডিজেলচালিত গাড়ি তুলে দিয়ে ভারতকে সবুজ অর্থনীতির দেশে রূপান্তর করার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।
আজ সোমবার সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এই বিষয়ে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন গড়কড়ি। এ সময় তিনি জানান, বর্তমানে ভারতে ৩৬ কোটির বেশি পেট্রল ও ডিজেল চালিত গাড়ি চলে। সেই তুলনায় দুই ধরনের শক্তিতে চলা হাইব্রিড গাড়ির সংখ্যা খুবই কম। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো বর্তমানে পেট্রল ও ডিজেল চালিত গাড়ির ওপর থেকে নির্ভরতা কমিয়ে হাইব্রিড গাড়ির দিকে ঝুঁকছে। এর ফলে গোটা বিশ্বে টয়োটাকে টপকে গাড়ির ব্যবসায় ১ নম্বর স্থানে পৌঁছে গেছে ইলন মাস্কের বৈদ্যুতিক গাড়ির কোম্পানি টেসলা। সেই পথে ভারতকেও এগিয়ে নিতে চান গড়কড়ি। আজ তাই তিনি হাইব্রিড গাড়ি কেনাবেচার ক্ষেত্রে জিএসটি কমানোর পক্ষে কথা বলেছেন। পাশাপাশি দেশ থেকে পেট্রল ও ডিজেল চালিত গাড়ি পুরোপুরি তুলে দেওয়ার কথাও পুনরাবৃত্তি করেছেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে গড়কড়িকে প্রশ্ন করা হয়—ভারত থেকে কি পেট্রল ও ডিজেল চালিত গাড়ি পুরোপুরি তুলে দেওয়া সম্ভব?
উত্তরে নীতিন মন্ত্রী বলেন, ‘এক শ ভাগ সম্ভব। বিষয়টি হয়তো খুব জটিল, কিন্তু অসম্ভব নয়। আর এটাই আমার লক্ষ্য।’
গড়কড়ি জানান, ভারত বছরে ১৬ লাখ কোটি রুপির জ্বালানি তেল আমদানি করে। এই অর্থ বাঁচানো সম্ভব হলে কৃষকদের জীবনের মানোন্নয়নের পাশাপাশি গ্রামগুলোর উন্নয়ন এবং তরুণদের কর্মসংস্থানে ব্যবহার করা যেতে পারে।
এ অবস্থায় হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ এবং ফ্লেক্স ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে ১২ শতাংশ জিএসটি কমানোর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন গড়কড়ি। বর্তমানে তা অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। তিনি বলেন, ‘আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, বায়োফুয়েল ব্যবহারের প্রতি সচেতনতা বাড়িয়ে দেশ একদিন তেল আমদানি করা বন্ধ করে দেবে।’
এনডিটিভি জানিয়েছে, জ্বালানি তেলের ব্যবহার বন্ধ করে সবুজ ভারত গড়ার পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছে পরিবেশকর্মীরা। তবে তারা এটাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে, বিদ্যুৎ তৈরি করতেও বিপুল পরিমাণ জীবাশ্ম জ্বালানির প্রয়োজন হয়।
গড়কড়ি জানান, তিনি ২০০৪ সাল থেকেই বিকল্প জ্বালানি ব্যবহারের স্বপ্ন দেখছেন। বর্তমানে তিনি আশা করছেন, আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যেই পরিস্থিতি সম্পূর্ণ বদলে যাবে।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে