ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসাম একসময় মিয়ানমারের অংশ ছিল বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক কংগ্রেস নেতা ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী কপিল সিবাল। গতকাল শুক্রবার ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নাগরিকত্ব আইন, ১৯৫৫-এর ৬-এ ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে আবেদনের শুনানির সময় বাদীপক্ষের আইনজীবী কপিল সিবাল বলেন, আসাম মূলত মিয়ানমারের অংশ ছিল। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুষের অভিবাসন, আবাসস্থল তৈরির জটিল ইতিহাস প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কপিল সিবাল আদালতকে বলেন, ‘মানুষ ও জনগণের অভিবাসন ইতিহাসজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে এবং এটি এতটাই গভীর যে, কোনো মানচিত্র দিয়ে একে ফুটিয়ে তোলা যাবে না। আপনি যদি আসামের ইতিহাসের দিকে তাকান, তাহলে দেখতে পাবেন যে, কে কখন এসেছে তার কোনো সঠিক হদিস নেই।’
কপিল সিবাল আরও বলেন, ‘আসাম মূলত মিয়ানমারের একটি অংশ ছিল। ১৮২৪ সালে ব্রিটিশেরা এই ভূখণ্ডের একটি অংশ জয় করার পর (মিয়ানমার) একটি চুক্তিতে যেতে বাধ্য হয়েছিল, যার মাধ্যমে আসামকে ব্রিটিশদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সে সময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রেক্ষাপটে জনগণের অভিবাসনের ধরন কিছুটা হলেও কল্পনা করতে পারেন।’
উল্লেখ্য, গত ৫ ডিসেম্বর ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ আইনটির বিধানকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ে করা আবেদনের শুনানি শুরু করেন। সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ, যার মধ্যে বিচারপতি এ এস বোপান্না, এম এম সুন্দ্রেশ, জেবি পারদিওয়ালা, মনোজ মিশ্রও রয়েছেন।
এদিকে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা কপিল সিবালের এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, আসাম কখনোই মিয়ানমারের অংশ ছিল না। তিনি বলেছেন, ‘আসামের ইতিহাস সম্পর্কে যাদের জ্ঞান নেই, তাদের সে বিষয়ে কথা বলাই উচিত নয়। আসাম কখনোই মিয়ানমারের অংশ ছিল না। কিছু সময় এ দুই অঞ্চলের মাঝে সংঘর্ষ হয়েছে এবং এটিই ছিল একমাত্র সম্পর্ক। এর বাইরে আমি এমন কোনো তথ্য দেখিনি যাতে বলা হয়েছে যে আসাম মিয়ানমারের অংশ ছিল।’
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসাম একসময় মিয়ানমারের অংশ ছিল বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক কংগ্রেস নেতা ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী কপিল সিবাল। গতকাল শুক্রবার ভারতের সুপ্রিম কোর্টে নাগরিকত্ব আইন, ১৯৫৫-এর ৬-এ ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে আবেদনের শুনানির সময় বাদীপক্ষের আইনজীবী কপিল সিবাল বলেন, আসাম মূলত মিয়ানমারের অংশ ছিল। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুষের অভিবাসন, আবাসস্থল তৈরির জটিল ইতিহাস প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কপিল সিবাল আদালতকে বলেন, ‘মানুষ ও জনগণের অভিবাসন ইতিহাসজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে এবং এটি এতটাই গভীর যে, কোনো মানচিত্র দিয়ে একে ফুটিয়ে তোলা যাবে না। আপনি যদি আসামের ইতিহাসের দিকে তাকান, তাহলে দেখতে পাবেন যে, কে কখন এসেছে তার কোনো সঠিক হদিস নেই।’
কপিল সিবাল আরও বলেন, ‘আসাম মূলত মিয়ানমারের একটি অংশ ছিল। ১৮২৪ সালে ব্রিটিশেরা এই ভূখণ্ডের একটি অংশ জয় করার পর (মিয়ানমার) একটি চুক্তিতে যেতে বাধ্য হয়েছিল, যার মাধ্যমে আসামকে ব্রিটিশদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সে সময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রেক্ষাপটে জনগণের অভিবাসনের ধরন কিছুটা হলেও কল্পনা করতে পারেন।’
উল্লেখ্য, গত ৫ ডিসেম্বর ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ আইনটির বিধানকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ে করা আবেদনের শুনানি শুরু করেন। সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ, যার মধ্যে বিচারপতি এ এস বোপান্না, এম এম সুন্দ্রেশ, জেবি পারদিওয়ালা, মনোজ মিশ্রও রয়েছেন।
এদিকে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা কপিল সিবালের এই মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, আসাম কখনোই মিয়ানমারের অংশ ছিল না। তিনি বলেছেন, ‘আসামের ইতিহাস সম্পর্কে যাদের জ্ঞান নেই, তাদের সে বিষয়ে কথা বলাই উচিত নয়। আসাম কখনোই মিয়ানমারের অংশ ছিল না। কিছু সময় এ দুই অঞ্চলের মাঝে সংঘর্ষ হয়েছে এবং এটিই ছিল একমাত্র সম্পর্ক। এর বাইরে আমি এমন কোনো তথ্য দেখিনি যাতে বলা হয়েছে যে আসাম মিয়ানমারের অংশ ছিল।’
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৩৫ মিনিট আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৪ ঘণ্টা আগে