আজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসেই ভারতীয় নাগরিকেরা অনলাইন প্রতারণায় প্রায় ৮২০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৯ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা) হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিবেদনের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বিপুল প্রতারণার অধিকাংশই ঘটেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে। বিশেষ করে—কম্বোডিয়া, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, লাওস ও থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত স্ক্যাম সেন্টারগুলোর মাধ্যমে।
ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ‘ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টার’-এর তথ্য অনুযায়ী, ওই স্ক্যাম সেন্টারগুলো উচ্চ নিরাপত্তাবেষ্টিত জায়গা থেকে পরিচালিত হয়। ধারণা করা হয়, সেগুলোর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে চীনা পরিচালক গোষ্ঠী।
অভিযোগ রয়েছে, ভারতীয় নাগরিকসহ বিভিন্ন দেশের অসংখ্য মানুষকে পাচারের মাধ্যমে ওই স্ক্যাম সেন্টারগুলোতে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁদের জোর করে অনলাইন প্রতারণায় নিযুক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে এসব মানুষকে প্রথমেই থাইল্যান্ড বা মিয়ানমারে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখান থেকে পাচার করা হয় মিয়ানমারের নিয়ন্ত্রণহীন সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোর বিভিন্ন সাইবার অপরাধ চক্রে।
২০২৫ সালের মার্চ মাসে ভারত সরকার মিয়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্ত এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া ৫৪৯ জন ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে নেয়। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে এক সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারত সরকার এখন পর্যন্ত কম্বোডিয়ায় অন্তত ৪৫টি, লাওসে পাঁচটি ও মিয়ানমারে একটি স্ক্যাম সেন্টার চিহ্নিত করেছে।
এই সংকট নিয়ে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্প্রতি দিল্লিতে কম্বোডিয়ার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। বৈঠকে কম্বোডিয়ার কর্তৃপক্ষ ভারত সরকারের কাছে ওই স্ক্যাম সেন্টারগুলোর সুনির্দিষ্ট ভৌগোলিক অবস্থান জানতে চেয়েছে, যেন তারা অভিযান চালাতে পারে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথমবারের মতো গণমাধ্যমে এই সংকটের কথা সামনে আসে। তখন জানা যায়, শুধু ভারতীয়ই নয়, অসংখ্য বাংলাদেশিও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ‘সাইবার দাসত্বে’ আটকে রয়েছেন এবং প্রতারণার কাজে বাধ্য হচ্ছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আটকে রাখা সাইবার দাসদের দিয়ে তাঁদের নিজ নিজ দেশের মানুষদের সঙ্গে প্রতারণার ফাঁদ পাতা হয়।
২০২৫ সালের প্রথম পাঁচ মাসেই ভারতীয় নাগরিকেরা অনলাইন প্রতারণায় প্রায় ৮২০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৯ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা) হারিয়েছেন বলে জানিয়েছে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিবেদনের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই বিপুল প্রতারণার অধিকাংশই ঘটেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে। বিশেষ করে—কম্বোডিয়া, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, লাওস ও থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত স্ক্যাম সেন্টারগুলোর মাধ্যমে।
ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ‘ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টার’-এর তথ্য অনুযায়ী, ওই স্ক্যাম সেন্টারগুলো উচ্চ নিরাপত্তাবেষ্টিত জায়গা থেকে পরিচালিত হয়। ধারণা করা হয়, সেগুলোর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে চীনা পরিচালক গোষ্ঠী।
অভিযোগ রয়েছে, ভারতীয় নাগরিকসহ বিভিন্ন দেশের অসংখ্য মানুষকে পাচারের মাধ্যমে ওই স্ক্যাম সেন্টারগুলোতে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁদের জোর করে অনলাইন প্রতারণায় নিযুক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে এসব মানুষকে প্রথমেই থাইল্যান্ড বা মিয়ানমারে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখান থেকে পাচার করা হয় মিয়ানমারের নিয়ন্ত্রণহীন সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোর বিভিন্ন সাইবার অপরাধ চক্রে।
২০২৫ সালের মার্চ মাসে ভারত সরকার মিয়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্ত এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া ৫৪৯ জন ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে নেয়। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে এক সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারত সরকার এখন পর্যন্ত কম্বোডিয়ায় অন্তত ৪৫টি, লাওসে পাঁচটি ও মিয়ানমারে একটি স্ক্যাম সেন্টার চিহ্নিত করেছে।
এই সংকট নিয়ে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্প্রতি দিল্লিতে কম্বোডিয়ার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। বৈঠকে কম্বোডিয়ার কর্তৃপক্ষ ভারত সরকারের কাছে ওই স্ক্যাম সেন্টারগুলোর সুনির্দিষ্ট ভৌগোলিক অবস্থান জানতে চেয়েছে, যেন তারা অভিযান চালাতে পারে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথমবারের মতো গণমাধ্যমে এই সংকটের কথা সামনে আসে। তখন জানা যায়, শুধু ভারতীয়ই নয়, অসংখ্য বাংলাদেশিও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ‘সাইবার দাসত্বে’ আটকে রয়েছেন এবং প্রতারণার কাজে বাধ্য হচ্ছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আটকে রাখা সাইবার দাসদের দিয়ে তাঁদের নিজ নিজ দেশের মানুষদের সঙ্গে প্রতারণার ফাঁদ পাতা হয়।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৮০তম অধিবেশনে সোমবার চারটি ইউরোপীয় দেশ নিঃশর্তভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। আরও তিনটি ইউরোপীয় দেশ জানিয়েছে, নির্দিষ্ট কিছু শর্ত পূরণ হলে তারা ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে।
২৬ মিনিট আগেঅবশেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্সও। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির তথ্যমতে, গতকাল সোমবার, নিউ ইয়র্কে ফিলিস্তিন বিষয়ক এক বিশেষ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
৩৮ মিনিট আগেপ্যারিসের কেন্দ্রস্থলের জাভেল মসজিদের দরজার সামনে রক্তমাখা শূকরের মাথা ফেলে রাখা হয় কিছুদিন আগে। সেপ্টেম্বরের ৯ তারিখ ভোরে নামাজ পড়তে আসা মুসল্লিরা এই ভয়াবহ দৃশ্য দেখে হতবাক হয়ে যান। শূকরের মাথার ওপরে নীল কালি দিয়ে লেখা ছিল ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের নাম—‘মাখোঁ।’
১ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা গুরুত্বপূর্ণ দেশের কাছ থেকে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্র স্বীকৃতি মিলেছে। গত রোববার যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা স্বীকৃতি দেওয়ার পর ফিলিস্তিনে এখনো হামলা চলছে। তবে এরপরও পশ্চিমাদের স্বীকৃতিকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে