ঢাকা: যে নন্দীগ্রাম একসময় জয়ের সুবাতাস নিয়ে এসেছিল, সেই নন্দীগ্রাম এবারও হতাশ করেনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। দলত্যাগী শুভেন্দু অধিকারীকে পরাজিত করে ঠিকই নন্দীগ্রাম বুঝে নিলেন তিনি। এতে নন্দীগ্রামের মানুষের কী হয়েছে বা হবে, আখেরে তাদের ভালো হলো, কি মন্দ সে হিসাব বাদ রেখেই সবার দিদি এবার একটু আনন্দ করতেই পারেন।
তবে সরকারিভাবে ফল ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। নন্দীগ্রাম নিয়ে সংশয় থাকলেও পশ্চিমবঙ্গে এবারও যে তৃণমূলই আসছে তা নিশ্চিত।
এই নন্দীগ্রাম নিয়ে উত্তেজনার পারদ এবার কম ওঠেনি। গোটা পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের ভরকেন্দ্রই যেন হয়ে উঠেছিল এই আসন। গত বছরের ডিসেম্বরে তৃণমূল ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগ দেওয়া শুভেন্দু অধিকারী শুরু থেকেই পাখির চোখ কররেছিলেন এই আসনকে। সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মমতাও দমে যাননি। নিজেই এই আসন থেকে নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করেন। তার পরের দ্বৈরথের গল্প তো সবার জানা।
সিঙ্গুর–নন্দীগ্রামের আন্দোলনের ওপর ভর করেই ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য শাসনের ভার পেয়েছিলেন মমতা। সেই সময়ের আন্দোলনের মঞ্চের পেছনের বহু গল্প একের পর এক ফাঁস করে দিতে থাকেন হঠাৎ প্রতিদ্বন্দ্বী বনে যাওয়া মমতা ও শুভেন্দু। বহু জল ঘোলা হলো। অনেক কিছু হলো। মানুষ জানল ঢের, উচাটন হলো কম। তৃণমূল ও বিজেপির প্রচার যত না আশা তেখাল, তারচেয়ে ঢের বেশি দেখাল ভয়। কে এলে বেশি পস্তাতে হবে, কার অতীত পাপের খাতা ভারী, তাই নিয়েই এই কোভিডকালে মানুষকে জেরবার হতে হলো। শেষ পর্যন্ত সব হিসাব উল্টে নন্দীগ্রামে জয় পেলেন মমতাই।
সংবাদ সংস্থা এএনআই জানাচ্ছে, ১২০১ ভোটে নন্দীগ্রামে জিতেছেন মমতা। গত ১০ মার্চ আনুষ্ঠাানিক ভাবে নন্দীগ্রামের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দেন মমতা। ওই দিনই নন্দীগ্রামে আক্রান্ত হন মমতা। পায়ে আঘাত পান। তা নিয়ে তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে বিতণ্ডা চরমে ওঠে। এর দুদিন পর, ১২ মার্চ নন্দীগ্রাম থেকে বিজেপির হয়ে মনোনয়ন জমা দেন শুভেন্দু। তার পর থেকে বিজেপির হেভিওয়েট নেতারা শুভেন্দুর হয়ে সেখানে সভা করে এসেছেন। সেই তুলনায় নন্দীগ্রামে তৃণমূলের সভা ছিল মমতা-সর্বস্বই। তবে সেখানে জেতা নিয়ে শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন মমতা।
আরও পড়ুন:
ঢাকা: যে নন্দীগ্রাম একসময় জয়ের সুবাতাস নিয়ে এসেছিল, সেই নন্দীগ্রাম এবারও হতাশ করেনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। দলত্যাগী শুভেন্দু অধিকারীকে পরাজিত করে ঠিকই নন্দীগ্রাম বুঝে নিলেন তিনি। এতে নন্দীগ্রামের মানুষের কী হয়েছে বা হবে, আখেরে তাদের ভালো হলো, কি মন্দ সে হিসাব বাদ রেখেই সবার দিদি এবার একটু আনন্দ করতেই পারেন।
তবে সরকারিভাবে ফল ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। নন্দীগ্রাম নিয়ে সংশয় থাকলেও পশ্চিমবঙ্গে এবারও যে তৃণমূলই আসছে তা নিশ্চিত।
এই নন্দীগ্রাম নিয়ে উত্তেজনার পারদ এবার কম ওঠেনি। গোটা পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের ভরকেন্দ্রই যেন হয়ে উঠেছিল এই আসন। গত বছরের ডিসেম্বরে তৃণমূল ত্যাগ করে বিজেপিতে যোগ দেওয়া শুভেন্দু অধিকারী শুরু থেকেই পাখির চোখ কররেছিলেন এই আসনকে। সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মমতাও দমে যাননি। নিজেই এই আসন থেকে নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করেন। তার পরের দ্বৈরথের গল্প তো সবার জানা।
সিঙ্গুর–নন্দীগ্রামের আন্দোলনের ওপর ভর করেই ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য শাসনের ভার পেয়েছিলেন মমতা। সেই সময়ের আন্দোলনের মঞ্চের পেছনের বহু গল্প একের পর এক ফাঁস করে দিতে থাকেন হঠাৎ প্রতিদ্বন্দ্বী বনে যাওয়া মমতা ও শুভেন্দু। বহু জল ঘোলা হলো। অনেক কিছু হলো। মানুষ জানল ঢের, উচাটন হলো কম। তৃণমূল ও বিজেপির প্রচার যত না আশা তেখাল, তারচেয়ে ঢের বেশি দেখাল ভয়। কে এলে বেশি পস্তাতে হবে, কার অতীত পাপের খাতা ভারী, তাই নিয়েই এই কোভিডকালে মানুষকে জেরবার হতে হলো। শেষ পর্যন্ত সব হিসাব উল্টে নন্দীগ্রামে জয় পেলেন মমতাই।
সংবাদ সংস্থা এএনআই জানাচ্ছে, ১২০১ ভোটে নন্দীগ্রামে জিতেছেন মমতা। গত ১০ মার্চ আনুষ্ঠাানিক ভাবে নন্দীগ্রামের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দেন মমতা। ওই দিনই নন্দীগ্রামে আক্রান্ত হন মমতা। পায়ে আঘাত পান। তা নিয়ে তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে বিতণ্ডা চরমে ওঠে। এর দুদিন পর, ১২ মার্চ নন্দীগ্রাম থেকে বিজেপির হয়ে মনোনয়ন জমা দেন শুভেন্দু। তার পর থেকে বিজেপির হেভিওয়েট নেতারা শুভেন্দুর হয়ে সেখানে সভা করে এসেছেন। সেই তুলনায় নন্দীগ্রামে তৃণমূলের সভা ছিল মমতা-সর্বস্বই। তবে সেখানে জেতা নিয়ে শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন মমতা।
আরও পড়ুন:
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে