ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজধানী হায়দরাবাদে দারুণ এক প্রেমপূর্ণ ঘটনার করুণ সমাপ্তি হয়েছে। মাঝরাতে প্রেমিকার শখ পূর্ণ করতে গিয়ে তাঁর বাসায় হাজির হয়ে প্রেমিকার বাবাকে দেখে পালাতে গিয়ে নিচ পড়ে করুণ মৃত্যু হয়েছে এক তরুণের। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুষ ভালোবাসার জন্য কি না করে! আসমান থেকে চাঁদ এনে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি তো মানুষ হামেশাই দিয়ে থাকে। সেখানে প্রেমিকা মাঝরাতে পিৎজা খেতে চাইলে প্রেমিক তা পূর্ণ করবে না, তা কী করে হয়! শখ পূর্ণ করতেই পিৎজা নিয়ে শোয়াইব (২০) নামের এক তরুণ হাজির হয়েছিলেন প্রেমিকার বাসায়। এ পর্যন্ত সব ঠিকই ছিল। কিন্তু প্রেমিকার বাসায় তাঁর বাবাকে দেখার পরই বাঁধে গোল। পালাতে গিয়ে বাসার কার্নিশ থেকে নিচে পড়ে গিয়ে মারা যান শোয়াইব।
ঘটনাটি ঘটেছে গত রোববার ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজধানী হায়দরাবাদের বড়দানা এলাকায়।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২০ বছর বয়সী শোয়েব তাঁর প্রেমিকার বিল্ডিংয়ের বারান্দায় হাজির হয়েছিলেন পিৎজা নিয়ে। প্রেমিকার সঙ্গে ভালোই অভিসার চলছিল। হঠাৎ তাঁরা দুজনেই শুনতে পান সিঁড়ি দিয়ে কেউ উঠে আসছে। তাঁরা ধারণা করেছিলেন, প্রমিকার বাবা সিঁড়ি দিয়ে উঠে আসছেন। চমকে উঠে পালাতে গিয়ে শোয়েব ছাদের কিনারায় দৌড়ে যান এবং কিছু ঝুলন্ত তারের সাহায্য নিয়ে নিচে নামার চেষ্টা করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, নামার সময় পড়ে গিয়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পান শোয়াইব। তিনি ভবনটির চতুর্থ তলা থেকে পড়ে গিয়েছিলেন এবং তিনি মূলত মাথায় লাগা চোটের কারণেই মারা যান। পুলিশ আরও জানিয়েছে, রাত ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপর শোয়াইবকে স্থানীয় ওসমানিয়া হাসপাতালে নেওয়া হলেও তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
শোয়াইবের বাবা এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেছেন। তবে এ ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজধানী হায়দরাবাদে দারুণ এক প্রেমপূর্ণ ঘটনার করুণ সমাপ্তি হয়েছে। মাঝরাতে প্রেমিকার শখ পূর্ণ করতে গিয়ে তাঁর বাসায় হাজির হয়ে প্রেমিকার বাবাকে দেখে পালাতে গিয়ে নিচ পড়ে করুণ মৃত্যু হয়েছে এক তরুণের। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুষ ভালোবাসার জন্য কি না করে! আসমান থেকে চাঁদ এনে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি তো মানুষ হামেশাই দিয়ে থাকে। সেখানে প্রেমিকা মাঝরাতে পিৎজা খেতে চাইলে প্রেমিক তা পূর্ণ করবে না, তা কী করে হয়! শখ পূর্ণ করতেই পিৎজা নিয়ে শোয়াইব (২০) নামের এক তরুণ হাজির হয়েছিলেন প্রেমিকার বাসায়। এ পর্যন্ত সব ঠিকই ছিল। কিন্তু প্রেমিকার বাসায় তাঁর বাবাকে দেখার পরই বাঁধে গোল। পালাতে গিয়ে বাসার কার্নিশ থেকে নিচে পড়ে গিয়ে মারা যান শোয়াইব।
ঘটনাটি ঘটেছে গত রোববার ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজধানী হায়দরাবাদের বড়দানা এলাকায়।
স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ২০ বছর বয়সী শোয়েব তাঁর প্রেমিকার বিল্ডিংয়ের বারান্দায় হাজির হয়েছিলেন পিৎজা নিয়ে। প্রেমিকার সঙ্গে ভালোই অভিসার চলছিল। হঠাৎ তাঁরা দুজনেই শুনতে পান সিঁড়ি দিয়ে কেউ উঠে আসছে। তাঁরা ধারণা করেছিলেন, প্রমিকার বাবা সিঁড়ি দিয়ে উঠে আসছেন। চমকে উঠে পালাতে গিয়ে শোয়েব ছাদের কিনারায় দৌড়ে যান এবং কিছু ঝুলন্ত তারের সাহায্য নিয়ে নিচে নামার চেষ্টা করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, নামার সময় পড়ে গিয়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পান শোয়াইব। তিনি ভবনটির চতুর্থ তলা থেকে পড়ে গিয়েছিলেন এবং তিনি মূলত মাথায় লাগা চোটের কারণেই মারা যান। পুলিশ আরও জানিয়েছে, রাত ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপর শোয়াইবকে স্থানীয় ওসমানিয়া হাসপাতালে নেওয়া হলেও তাঁকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি। ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
শোয়াইবের বাবা এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেছেন। তবে এ ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৪ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৮ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৬ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে