নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর ভারতে হিন্দুত্ববাদ বাড়ছে। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি দিল্লি হাইকোর্টে হিন্দুদের অধিকার ও প্রথা সুরক্ষার জন্য বোর্ড গঠনের আবেদন করে একটি সংগঠন। এই আবেদনটি আজ বুধবার আদালত নাকচ করেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জনস্বার্থ মামলা হিসেবে ‘সনাতন ধর্ম রক্ষা বোর্ড’ গঠনের আবেদনটি করে ‘সনাতন হিন্দু সেবা সংঘ ট্রাস্ট’। আবেদনে দাবি করা হয়, ভারতের সরকার বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীদের জন্য বিভিন্ন বোর্ড বা সংস্থা গঠন করেছে। তবে সনাতন ধর্ম বা হিন্দু ধর্মের অনুসারীদের অধিকার ও রীতিনীতি সুরক্ষার জন্য কোনো নির্দিষ্ট বোর্ড বা সরকারি সংস্থা নেই।
সংগঠনের পক্ষে অ্যাডভোকেট অশোক কুমার আবেদনটি দাখিল করেন। সেটি বেঞ্চে উত্থাপন করা হলে বিচারপতি মনমোহন ও বিচারপতি তুষার রাও গেদেলা তা শুনতে অস্বীকার করেন। আদালত বলেন, ‘আদালত সরকারের নীতিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারেন না।’
আবেদনকারী অভিযোগ করেন, অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনুসারীরা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আক্রমণ চালাচ্ছেন। যেমন-সনাতন ধর্মের অনুসারীদের অন্য ধর্মে ধর্মান্তরিত করার প্রচেষ্টা, যা এই ধর্মের রীতিনীতি ও বিশ্বাসের বিরোধী।
আবেদনকারী আরও বলেন, দেশের অধিকাংশ জনগণ সনাতন/হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করেন। তাদের সুরক্ষা ও অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে এই অধিকার নিশ্চিত করা হয়নি।
আবেদনকারী আরও উল্লেখ করেন, দেশে অনেক মন্দির কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং সেখান থেকে তহবিল সংগ্রহ করা হয়। তবুও, সনাতন/হিন্দু ধর্ম রক্ষার জন্য একটি জাতীয় পর্যায়ের সংস্থা গঠিত হয়নি।
তবে হাইকোর্ট জানিয়েছে, তারা নীতিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। এটি সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়। সংসদে বিল উত্থাপন করে, আইন পাশ হলে তবেই এমন বোর্ড গঠন করা যেতে পারে। এছাড়া ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র, যা সংবিধানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে কোনো ধর্মের মানুষকে বিশেষ সুবিধা বা সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনো বোর্ড থাকতে পারে না।
নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর ভারতে হিন্দুত্ববাদ বাড়ছে। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি দিল্লি হাইকোর্টে হিন্দুদের অধিকার ও প্রথা সুরক্ষার জন্য বোর্ড গঠনের আবেদন করে একটি সংগঠন। এই আবেদনটি আজ বুধবার আদালত নাকচ করেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জনস্বার্থ মামলা হিসেবে ‘সনাতন ধর্ম রক্ষা বোর্ড’ গঠনের আবেদনটি করে ‘সনাতন হিন্দু সেবা সংঘ ট্রাস্ট’। আবেদনে দাবি করা হয়, ভারতের সরকার বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীদের জন্য বিভিন্ন বোর্ড বা সংস্থা গঠন করেছে। তবে সনাতন ধর্ম বা হিন্দু ধর্মের অনুসারীদের অধিকার ও রীতিনীতি সুরক্ষার জন্য কোনো নির্দিষ্ট বোর্ড বা সরকারি সংস্থা নেই।
সংগঠনের পক্ষে অ্যাডভোকেট অশোক কুমার আবেদনটি দাখিল করেন। সেটি বেঞ্চে উত্থাপন করা হলে বিচারপতি মনমোহন ও বিচারপতি তুষার রাও গেদেলা তা শুনতে অস্বীকার করেন। আদালত বলেন, ‘আদালত সরকারের নীতিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারেন না।’
আবেদনকারী অভিযোগ করেন, অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনুসারীরা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে বিভিন্ন আক্রমণ চালাচ্ছেন। যেমন-সনাতন ধর্মের অনুসারীদের অন্য ধর্মে ধর্মান্তরিত করার প্রচেষ্টা, যা এই ধর্মের রীতিনীতি ও বিশ্বাসের বিরোধী।
আবেদনকারী আরও বলেন, দেশের অধিকাংশ জনগণ সনাতন/হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করেন। তাদের সুরক্ষা ও অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে এই অধিকার নিশ্চিত করা হয়নি।
আবেদনকারী আরও উল্লেখ করেন, দেশে অনেক মন্দির কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং সেখান থেকে তহবিল সংগ্রহ করা হয়। তবুও, সনাতন/হিন্দু ধর্ম রক্ষার জন্য একটি জাতীয় পর্যায়ের সংস্থা গঠিত হয়নি।
তবে হাইকোর্ট জানিয়েছে, তারা নীতিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। এটি সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়। সংসদে বিল উত্থাপন করে, আইন পাশ হলে তবেই এমন বোর্ড গঠন করা যেতে পারে। এছাড়া ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র, যা সংবিধানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে কোনো ধর্মের মানুষকে বিশেষ সুবিধা বা সুবিধা দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনো বোর্ড থাকতে পারে না।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২৪ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে