কলকাতা প্রতিনিধি
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখতে প্রচার ও বিভাজনের রাজনীতিকেই হাতিয়ার হিসেবে নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপি। এমনই অভিযোগ করেছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও।
সোমবার থেকেই শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারাভিযান। সেই সঙ্গে রাজ্যগুলোতে প্রকট হচ্ছে বিভাজনের রাজনীতি। উত্তর প্রদেশ, কর্ণাটক, আসাম, অন্ধ্রপ্রদেশের পর তেলেঙ্গানায়ও ‘রাম রাজ্য’ প্রতিষ্ঠা করতে চায় বিজেপি। দলটির রাজ্য সভাপতি বন্দী সঞ্জয় জানিয়েছেন, বিজেপি ক্ষমতায় এলে উর্দু ভাষাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে।
জবাবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি–টিআরএস প্রধান চন্দ্রশেখর রাও বলেছেন, ‘দক্ষিণ ভারতে সাম্প্রদায়িক শক্তির কোনো জায়গা নেই।’ এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও কড়া সমালোচনা করেন।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলের মন্ত্রী–প্রতিমন্ত্রীদেরও প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়তে বলেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বিজেপির সব স্তরের নেতাই সরকারের সাফল্য তুলে ধরতে প্রচারে নামছেন।
তবে সরকারি সাফল্যের প্রচারের পাশাপাশি মানুষের ধর্মীয় আবেগকেও রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহারের অভিযোগ উঠছে বিজেপির বিরুদ্ধে। কারণ দিল্লির কুতুব মিনার, উত্তর প্রদেশের জ্ঞানবাপী মসজিদ থেকে শুরু করে অন্ধ্রপ্রদেশের জিন্নাহ টাওয়ার, তেলেঙ্গানার একাধিক মসজিদকে হিন্দুদের সাবেক মন্দির বলে দাবি করছেন হিন্দু নেতারা। এরই মধ্যে আসামে সরকারি মাদ্রাসাগুলো বাতিল করা হয়েছে।
তেলেঙ্গানার বিজেপি নেতারাও জানিয়েছেন, তাঁরাও মাদ্রাসা শিক্ষাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করবেন। করিমনগরে এক জনসভায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি মাদ্রাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জঙ্গি তৈরির কারখানা বলে উল্লেখ করে দাবি করেন, মাদ্রাসা শিক্ষা নিষিদ্ধ করতে হবে। তবে অল ইন্ডিয়া মজলিশ–ই ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি পাল্টা চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন বিজেপি নেতাদের।
এদিকে, বিজেপির প্রচারাভিযানের বিপরীতে পাল্টা প্রচার শুরু করেছে কংগ্রেস। দলীয় মুখপাত্র রণদ্বীপ সিং সুরজেওয়ালার দাবি, গোটা দেশে বেকারত্ব বৃদ্ধি আর সাম্প্রদায়িক বিভাজনই বিজেপির বড় সাফল্য।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ক্ষমতা ধরে রাখতে প্রচার ও বিভাজনের রাজনীতিকেই হাতিয়ার হিসেবে নিয়েছে ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপি। এমনই অভিযোগ করেছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও।
সোমবার থেকেই শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারাভিযান। সেই সঙ্গে রাজ্যগুলোতে প্রকট হচ্ছে বিভাজনের রাজনীতি। উত্তর প্রদেশ, কর্ণাটক, আসাম, অন্ধ্রপ্রদেশের পর তেলেঙ্গানায়ও ‘রাম রাজ্য’ প্রতিষ্ঠা করতে চায় বিজেপি। দলটির রাজ্য সভাপতি বন্দী সঞ্জয় জানিয়েছেন, বিজেপি ক্ষমতায় এলে উর্দু ভাষাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে।
জবাবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি–টিআরএস প্রধান চন্দ্রশেখর রাও বলেছেন, ‘দক্ষিণ ভারতে সাম্প্রদায়িক শক্তির কোনো জায়গা নেই।’ এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও কড়া সমালোচনা করেন।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে দলের মন্ত্রী–প্রতিমন্ত্রীদেরও প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়তে বলেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বিজেপির সব স্তরের নেতাই সরকারের সাফল্য তুলে ধরতে প্রচারে নামছেন।
তবে সরকারি সাফল্যের প্রচারের পাশাপাশি মানুষের ধর্মীয় আবেগকেও রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহারের অভিযোগ উঠছে বিজেপির বিরুদ্ধে। কারণ দিল্লির কুতুব মিনার, উত্তর প্রদেশের জ্ঞানবাপী মসজিদ থেকে শুরু করে অন্ধ্রপ্রদেশের জিন্নাহ টাওয়ার, তেলেঙ্গানার একাধিক মসজিদকে হিন্দুদের সাবেক মন্দির বলে দাবি করছেন হিন্দু নেতারা। এরই মধ্যে আসামে সরকারি মাদ্রাসাগুলো বাতিল করা হয়েছে।
তেলেঙ্গানার বিজেপি নেতারাও জানিয়েছেন, তাঁরাও মাদ্রাসা শিক্ষাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করবেন। করিমনগরে এক জনসভায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি মাদ্রাসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জঙ্গি তৈরির কারখানা বলে উল্লেখ করে দাবি করেন, মাদ্রাসা শিক্ষা নিষিদ্ধ করতে হবে। তবে অল ইন্ডিয়া মজলিশ–ই ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি পাল্টা চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন বিজেপি নেতাদের।
এদিকে, বিজেপির প্রচারাভিযানের বিপরীতে পাল্টা প্রচার শুরু করেছে কংগ্রেস। দলীয় মুখপাত্র রণদ্বীপ সিং সুরজেওয়ালার দাবি, গোটা দেশে বেকারত্ব বৃদ্ধি আর সাম্প্রদায়িক বিভাজনই বিজেপির বড় সাফল্য।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
২ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১০ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে