অনলাইন ডেস্ক
আইপিএলে ১৮ বছর পর রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (আরসিবি) প্রথম শিরোপা জয়ের উৎসবে মেতেছিল পুরো বেঙ্গালুরু। কিন্তু সেই উন্মাদনা রূপ নিয়েছে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনায়। বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে পদদলিত হয়ে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার কর্ণাটক রাজ্য ক্রিকেট সংস্থা (কেএসসিএ) আরসিবি দলের সংবর্ধনার আয়োজন করে। দলটি বিমানবন্দর থেকে বিধানসৌধে (বিধানসভা) পৌঁছানোর পর স্টেডিয়ামে যাওয়ার কথা ছিল, সেখানে একত্রিত হন হাজার হাজার মানুষ।
চোখে পড়ার মতো ভিড় ছিল স্টেডিয়ামের বাইরেও। আবার বেঙ্গালুরু মেট্রোর বিভিন্ন স্টেশন থেকেও দেখা যায়, গাদাগাদি করে লোকজন নামছেন। অনেকে গাছের ডালেও উঠে পড়েন শুধু একঝলক তারকাদের দেখার আশায়।
এত বিপুলসংখ্যক মানুষের ভিড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পুলিশ সূত্রে জানানো হয়, গতকাল মঙ্গলবার রাত থেকেই তারা জনতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু আজকের অনুষ্ঠানে ভিড় এতটাই বেড়ে যায় যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
ঘটনার পর আহত ও অচেতন অনেককে পুলিশের সহায়তায় কাছাকাছি বাওরিং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতাল চত্বরে অ্যাম্বুলেন্সের চলাচল ছিল থেমে থেমে।
কর্ণাটকের উপমুখ্যমন্ত্রী ডিকে শিবকুমার দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি ক্ষমা চাইছি এমন বিশৃঙ্খলার জন্য। আমরা ৫ হাজারের বেশি নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন করেছিলাম, কিন্তু তারা সবাই তরুণ, প্রাণবন্ত। লাঠিপেটা করা যেত না।’
ডিকে শিবকুমার আরও বলেন, ‘আমি পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি। পরে আমি নিজেও হাসপাতালে যাব, তবে চিকিৎসকদের কাজ ব্যাহত করতে চাই না। এখনই সঠিক মৃত্যুর সংখ্যা বলা যাচ্ছে না। আমরা অনুষ্ঠান সংক্ষিপ্ত করেছি, মাত্র ১০ মিনিটে শেষ করে দিই... লক্ষাধিক মানুষ এসেছিলেন।’
অন্যদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, ‘এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার মূল কারণ রাজ্য সরকারের দুর্বল পরিকল্পনা ও জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা। তারা কোনো রকম প্রস্তুতি ছাড়াই এই ধরনের বড় অনুষ্ঠান করে বিপদ ডেকে এনেছে। এর দায় সরকারকেই নিতে হবে।’
বেঙ্গালুরুতে আজ আরসিবি দল পৌঁছানোর পর ডিকে শিবকুমার দলের প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। বিশেষভাবে বিরাট কোহলিকে সম্মান জানান তিনি এবং রসিকতা করে আরসিবি পতাকার সঙ্গে কর্ণাটকের পতাকাও তুলে দেন তাঁর হাতে।
আইপিএলে ১৮ বছর পর রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (আরসিবি) প্রথম শিরোপা জয়ের উৎসবে মেতেছিল পুরো বেঙ্গালুরু। কিন্তু সেই উন্মাদনা রূপ নিয়েছে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনায়। বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে পদদলিত হয়ে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার কর্ণাটক রাজ্য ক্রিকেট সংস্থা (কেএসসিএ) আরসিবি দলের সংবর্ধনার আয়োজন করে। দলটি বিমানবন্দর থেকে বিধানসৌধে (বিধানসভা) পৌঁছানোর পর স্টেডিয়ামে যাওয়ার কথা ছিল, সেখানে একত্রিত হন হাজার হাজার মানুষ।
চোখে পড়ার মতো ভিড় ছিল স্টেডিয়ামের বাইরেও। আবার বেঙ্গালুরু মেট্রোর বিভিন্ন স্টেশন থেকেও দেখা যায়, গাদাগাদি করে লোকজন নামছেন। অনেকে গাছের ডালেও উঠে পড়েন শুধু একঝলক তারকাদের দেখার আশায়।
এত বিপুলসংখ্যক মানুষের ভিড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পুলিশ সূত্রে জানানো হয়, গতকাল মঙ্গলবার রাত থেকেই তারা জনতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু আজকের অনুষ্ঠানে ভিড় এতটাই বেড়ে যায় যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
ঘটনার পর আহত ও অচেতন অনেককে পুলিশের সহায়তায় কাছাকাছি বাওরিং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতাল চত্বরে অ্যাম্বুলেন্সের চলাচল ছিল থেমে থেমে।
কর্ণাটকের উপমুখ্যমন্ত্রী ডিকে শিবকুমার দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি ক্ষমা চাইছি এমন বিশৃঙ্খলার জন্য। আমরা ৫ হাজারের বেশি নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন করেছিলাম, কিন্তু তারা সবাই তরুণ, প্রাণবন্ত। লাঠিপেটা করা যেত না।’
ডিকে শিবকুমার আরও বলেন, ‘আমি পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি। পরে আমি নিজেও হাসপাতালে যাব, তবে চিকিৎসকদের কাজ ব্যাহত করতে চাই না। এখনই সঠিক মৃত্যুর সংখ্যা বলা যাচ্ছে না। আমরা অনুষ্ঠান সংক্ষিপ্ত করেছি, মাত্র ১০ মিনিটে শেষ করে দিই... লক্ষাধিক মানুষ এসেছিলেন।’
অন্যদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, ‘এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার মূল কারণ রাজ্য সরকারের দুর্বল পরিকল্পনা ও জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতা। তারা কোনো রকম প্রস্তুতি ছাড়াই এই ধরনের বড় অনুষ্ঠান করে বিপদ ডেকে এনেছে। এর দায় সরকারকেই নিতে হবে।’
বেঙ্গালুরুতে আজ আরসিবি দল পৌঁছানোর পর ডিকে শিবকুমার দলের প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। বিশেষভাবে বিরাট কোহলিকে সম্মান জানান তিনি এবং রসিকতা করে আরসিবি পতাকার সঙ্গে কর্ণাটকের পতাকাও তুলে দেন তাঁর হাতে।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে