বৌদ্ধ নারীকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করার অভিযোগে ভারতের লাদাখে বর্ষীয়ান এক মুসলিম নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)।
আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭৪ বছর বয়সী বহিষ্কৃত নেতা নাজির আহমাদ লাদাখ বিজেপির রাজ্য সহসভাপতি ছিলেন। দল থেকে তাঁর প্রাথমিক সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। প্রায় এক মাস আগে তাঁর ছেলে এক বৌদ্ধ নারীকে নিয়ে অজানা স্থানে পালিয়ে গেছেন।
একটি বিবৃতিতে বিজেপির লাদাখ ইউনিট বলেছে, বৌদ্ধ মেয়েকে নিয়ে ছেলে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় জড়িত না থাকার বিষয়টি স্পষ্ট করতে বলা হয়েছিল নাজির আহমাদকে।
গত বুধবার (১৬ আগস্ট) এ বিষয়ে একটি জরুরি নির্বাহী বৈঠকের পর নাজিরকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেন লাদাখ বিজেপির প্রধান ফুনচোক স্ট্যাঞ্জিন।
বিজেপির বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পালিয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা লাদাখের সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কাছে অগ্রহণযোগ্য। কারণ, এটি এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং ঐক্যকে বিপন্ন করে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক মাস আগে বিয়ে করে পালিয়ে যাওয়া ওই নর-নারীকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা নাজির দাবি করেছেন, বৌদ্ধ নারীকে ছেলে মঞ্জুর আহমাদ বিয়ে করতে চাইলে তাঁর পুরো পরিবার এর বিরোধিতা করেছে। বিয়ে করে পালিয়ে যাওয়ার পর পরিবারের সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগও করেননি মঞ্জুর।
নাজির আহমাদ আরও জানান, ছেলে যখন একটি কোর্টে গিয়ে বিয়ে করেন, তখন তিনি হজ পালনের জন্য সৌদি আরবে ছিলেন।
নাজির বলেন, ‘আমার ছেলের বয়স ৩৯। আর সে যে নারীকে বিয়ে করেছে তার বয়স ৩৫। আমার বিশ্বাস তারা দুজন ২০১১ সালেই বিয়ে করেছিল। গত মাসে আমি হজে থাকা অবস্থায় তারা কোর্টে গিয়েও বিয়ে করে।’
ছেলেকে খুঁজে বের করে আনতে না পারলে বহিষ্কারের আগে নাজির আহমাদকে পদত্যাগ করতে বলেছিল দল।
তিনি বলেন, ‘আমি জানি পুরো পরিবার বিরোধিতা করার পরও আমার ছেলের বিয়ের জন্য কেন আমাকে দোষারোপ করা হচ্ছে। আমি তাকে খুঁজে বের করার বহু চেষ্টা করেছি। আমি শ্রীনগরসহ আরও বিভিন্ন এলাকায় গিয়েছি।’
বৌদ্ধ নারীকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করার অভিযোগে ভারতের লাদাখে বর্ষীয়ান এক মুসলিম নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)।
আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭৪ বছর বয়সী বহিষ্কৃত নেতা নাজির আহমাদ লাদাখ বিজেপির রাজ্য সহসভাপতি ছিলেন। দল থেকে তাঁর প্রাথমিক সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে। প্রায় এক মাস আগে তাঁর ছেলে এক বৌদ্ধ নারীকে নিয়ে অজানা স্থানে পালিয়ে গেছেন।
একটি বিবৃতিতে বিজেপির লাদাখ ইউনিট বলেছে, বৌদ্ধ মেয়েকে নিয়ে ছেলে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় জড়িত না থাকার বিষয়টি স্পষ্ট করতে বলা হয়েছিল নাজির আহমাদকে।
গত বুধবার (১৬ আগস্ট) এ বিষয়ে একটি জরুরি নির্বাহী বৈঠকের পর নাজিরকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেন লাদাখ বিজেপির প্রধান ফুনচোক স্ট্যাঞ্জিন।
বিজেপির বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পালিয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা লাদাখের সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের কাছে অগ্রহণযোগ্য। কারণ, এটি এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং ঐক্যকে বিপন্ন করে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক মাস আগে বিয়ে করে পালিয়ে যাওয়া ওই নর-নারীকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা নাজির দাবি করেছেন, বৌদ্ধ নারীকে ছেলে মঞ্জুর আহমাদ বিয়ে করতে চাইলে তাঁর পুরো পরিবার এর বিরোধিতা করেছে। বিয়ে করে পালিয়ে যাওয়ার পর পরিবারের সঙ্গে কোনো ধরনের যোগাযোগও করেননি মঞ্জুর।
নাজির আহমাদ আরও জানান, ছেলে যখন একটি কোর্টে গিয়ে বিয়ে করেন, তখন তিনি হজ পালনের জন্য সৌদি আরবে ছিলেন।
নাজির বলেন, ‘আমার ছেলের বয়স ৩৯। আর সে যে নারীকে বিয়ে করেছে তার বয়স ৩৫। আমার বিশ্বাস তারা দুজন ২০১১ সালেই বিয়ে করেছিল। গত মাসে আমি হজে থাকা অবস্থায় তারা কোর্টে গিয়েও বিয়ে করে।’
ছেলেকে খুঁজে বের করে আনতে না পারলে বহিষ্কারের আগে নাজির আহমাদকে পদত্যাগ করতে বলেছিল দল।
তিনি বলেন, ‘আমি জানি পুরো পরিবার বিরোধিতা করার পরও আমার ছেলের বিয়ের জন্য কেন আমাকে দোষারোপ করা হচ্ছে। আমি তাকে খুঁজে বের করার বহু চেষ্টা করেছি। আমি শ্রীনগরসহ আরও বিভিন্ন এলাকায় গিয়েছি।’
এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৭ মিনিট আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগে