প্রতিনিধি, কলকাতা
জলমগ্ন কলকাতা। উত্তর থেকে দক্ষিণ, প্রবল বর্ষণে হিমশিম খাচ্ছে নগর জীবন। ভারী বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় পুরো কলকাতা নিমজ্জিত এখন। আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। ফলে কলকাতাবাসীর দুর্ভোগ আরও বাড়তে পারে।
শ্রাবণের প্রবল বৃষ্টিতে বন্যার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে গোটা কলকাতায়। নাকাল হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। কলকাতার কলেজ স্ট্রিট, মহাত্মা গান্ধী রোড থেকে শুরু করে দক্ষিণের বেহালা, খিদিরপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা পানির তলায়।
আজ শুক্রবার সকালে বৃষ্টি কমলেও পানি এখনো কমেনি। শহরবাসী পানির মধ্যেই জরুরি প্রয়োজনে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছে। শহরের বেশির ভাগ রাস্তাতেই সকাল থেকে দীর্ঘ জ্যাম।
কলকাতার নগর প্রশাসনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত মেয়র) ও মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম নিজে তদারকি করছেন পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার। ৭৪টি পাম্পিং স্টেশন থেকে ৪৫০টি পাম্পের মধ্যে পানি গঙ্গায় ফেলার কাজ চলছে। কিন্তু প্রবল বর্ষণে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থাও ঠিকমতো কাজ করছে না বলে জানিয়েছে নগর প্রশাসন।
আবহাওয়া দপ্তর বলছে, গত ৪৮ ঘণ্টায় কলকাতায় ২০০ মিলিমিটারেরও বেশি বৃষ্টি হয়েছে। ফলে দুর্ভোগে পড়েছে শহরবাসী।
শুধু কলকাতাই নয়, পাশের দুই শহর হাওড়া, বিধাননগর ও দমদমও পানিতে নিমজ্জিত। ফলে বিপর্যস্ত যান চলাচল। হাওড়ার বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যার মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। একই ছবি দমদমেও।
গোটা রাজ্যেই প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, আজও বৃষ্টি হতে পারে সেখানে। তাই গোটা রাজ্যেই শুরু হয়েছে বন্যার আশঙ্কা। বেশ কয়েকটি নদীর পানির বাড়ছে। প্রবল বর্ষণের জেরে বেশ কিছু দূরপাল্লার ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। বন্যার সতর্কতা জারি করা হয়েছে সর্বত্র। বন্যা পরিস্থিতির কারণে সর্বত্রই নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে রেল চলাচল।
তবে আশার কথা, আজ শুক্রবার সকাল থেকে আকাশের মুখ ভার থাকলেও নতুন করে ভারী বৃষ্টির খবর নেই। তাই জমা পানি সরে গেলেই কলকাতা ফের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারে বলে আশা করা শুরু হয়েছে।
জলমগ্ন কলকাতা। উত্তর থেকে দক্ষিণ, প্রবল বর্ষণে হিমশিম খাচ্ছে নগর জীবন। ভারী বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় পুরো কলকাতা নিমজ্জিত এখন। আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। ফলে কলকাতাবাসীর দুর্ভোগ আরও বাড়তে পারে।
শ্রাবণের প্রবল বৃষ্টিতে বন্যার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে গোটা কলকাতায়। নাকাল হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। কলকাতার কলেজ স্ট্রিট, মহাত্মা গান্ধী রোড থেকে শুরু করে দক্ষিণের বেহালা, খিদিরপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা পানির তলায়।
আজ শুক্রবার সকালে বৃষ্টি কমলেও পানি এখনো কমেনি। শহরবাসী পানির মধ্যেই জরুরি প্রয়োজনে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছে। শহরের বেশির ভাগ রাস্তাতেই সকাল থেকে দীর্ঘ জ্যাম।
কলকাতার নগর প্রশাসনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত মেয়র) ও মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম নিজে তদারকি করছেন পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার। ৭৪টি পাম্পিং স্টেশন থেকে ৪৫০টি পাম্পের মধ্যে পানি গঙ্গায় ফেলার কাজ চলছে। কিন্তু প্রবল বর্ষণে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থাও ঠিকমতো কাজ করছে না বলে জানিয়েছে নগর প্রশাসন।
আবহাওয়া দপ্তর বলছে, গত ৪৮ ঘণ্টায় কলকাতায় ২০০ মিলিমিটারেরও বেশি বৃষ্টি হয়েছে। ফলে দুর্ভোগে পড়েছে শহরবাসী।
শুধু কলকাতাই নয়, পাশের দুই শহর হাওড়া, বিধাননগর ও দমদমও পানিতে নিমজ্জিত। ফলে বিপর্যস্ত যান চলাচল। হাওড়ার বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্যার মতো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। একই ছবি দমদমেও।
গোটা রাজ্যেই প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, আজও বৃষ্টি হতে পারে সেখানে। তাই গোটা রাজ্যেই শুরু হয়েছে বন্যার আশঙ্কা। বেশ কয়েকটি নদীর পানির বাড়ছে। প্রবল বর্ষণের জেরে বেশ কিছু দূরপাল্লার ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। বন্যার সতর্কতা জারি করা হয়েছে সর্বত্র। বন্যা পরিস্থিতির কারণে সর্বত্রই নিয়ন্ত্রিত করা হয়েছে রেল চলাচল।
তবে আশার কথা, আজ শুক্রবার সকাল থেকে আকাশের মুখ ভার থাকলেও নতুন করে ভারী বৃষ্টির খবর নেই। তাই জমা পানি সরে গেলেই কলকাতা ফের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে পারে বলে আশা করা শুরু হয়েছে।
গাজার বাসিন্দাদের জন্য সব ধরনের ভিজিটর ভিসা স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ এক পোস্টে এ তথ্য জানায়। পোস্টে বলা হয়, সম্প্রতি কিছু চিকিৎসা ও মানবিক কারণে অস্থায়ী ভিসা দেওয়া হয়েছিল।
৩০ মিনিট আগেপাকিস্তানে বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে তিন শতাধিক। নিহতদের মধ্যে ৩০৭ জনই খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বাসিন্দা। এ ছাড়া, গিলগিট বাল্তিস্তান পাঁচ আর কাশ্মীরে প্রাণ হারিয়েছেন নয়জন। পাকিস্তানের দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৩৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড স্থানীয় সময় গতকাল ট্রাম্প শনিবার বলেছেন, ইউক্রেনের উচিত রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করতে চুক্তি করা। কারণ, ‘রাশিয়া একটি অনেক বড় শক্তি, আর তারা (ইউক্রেন) নয়।’ ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের উপায়ও বাৎলেছেন।
৩৯ মিনিট আগেচলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
১২ ঘণ্টা আগে