কলকাতা প্রতিনিধি
দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এখন বেশ উত্তপ্ত। কংগ্রেসের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর উত্তরসূরি হিসেবে দুই হেভিওয়েট নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে ও শশী থারুরের মধ্যে লড়াই জমে উঠেছে। দুই পক্ষই নেমে পড়েছেন প্রচারে। এরই মধ্যে যেন অনেকটা নির্ভার হয়ে উঠেছেন সোনিয়া। আর তাই স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নিতে কর্ণাটকে পৌঁছেছেন সোনিয়া গান্ধী।
মঙ্গলবার পৌঁছালেও তিনি রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নেবেন আগামী বৃহস্পতিবার থেকে। কংগ্রেসের অন্যান্য শীর্ষ নেতারাও অংশ নিচ্ছেন এই পদযাত্রায়।
কংগ্রেসের সাংগঠনিক নির্বাচন কর্তৃপক্ষ আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দলের সর্বভারতীয় সংগঠনের কোনো পদাধিকারী, মুখপাত্র এবং রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতিরা প্রকাশ্যে কোনো প্রার্থীর হয়ে প্রচার চালাতে পারেন না। কেউ যদি মল্লিকার্জুন বা শশীর হয়ে প্রচার চালাতে চান তবে তাদের দলীয় পদ ছাড়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। দলের পদাধিকারীদের কাউকে সমর্থন করা থেকে বিরত রাখতে জারি হয়েছে এই নতুন নির্দেশিকা।
এদিকে, কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তৃতীয় প্রার্থী ছিলেন কেএন ত্রিপাঠি। তাঁর মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদের লড়াই দাঁড়িয়েছে মল্লিকার্জুনের সঙ্গে শশীর মধ্যে। উভয় প্রার্থীই অবশ্য বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের কথা বলছেন।
মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছেন, ‘আমি কংগ্রেসের সভাপতি পদে লড়ছি কারও বিরোধিতা করব বলে নয়। আমি লড়াই করছি দলকে শক্তিশালী করার জন্য।’ খাড়গের মতো একই মত শশী থারুরেরও। মল্লিকার্জুন খাড়গের প্রশংসা করে তিনি জানান, দলের তরুণ ব্রিগেডকে উৎসাহিত করতেই নির্বাচনে লড়ছেন তিনি। কেরালায় নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় শশী আরও জানান, তরুণেরা তাঁকেই চাইছেন। সেই সঙ্গে তাঁর ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য, ‘বর্তমানে দল যেভাবে চলছে তাতে যারা খুশি তাঁরা খাড়গেকে ভোট দেবেন। আর যারা বদল চান তাঁরা আমাকে ভোট দেবেন।’
দলীয় প্রেসিডেন্টের দৌড় থেকে ছিটকে পড়া গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটও মল্লিকার্জুনের সমর্থনে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মল্লিকার্জুন খাড়গের অভিজ্ঞতা কংগ্রেসকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। সভাপতি পদে তিনি নিশ্চিতভাবেই জয়ী হতে চলেছেন।’
দলীয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এখন বেশ উত্তপ্ত। কংগ্রেসের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট সোনিয়া গান্ধীর উত্তরসূরি হিসেবে দুই হেভিওয়েট নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে ও শশী থারুরের মধ্যে লড়াই জমে উঠেছে। দুই পক্ষই নেমে পড়েছেন প্রচারে। এরই মধ্যে যেন অনেকটা নির্ভার হয়ে উঠেছেন সোনিয়া। আর তাই স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নিতে কর্ণাটকে পৌঁছেছেন সোনিয়া গান্ধী।
মঙ্গলবার পৌঁছালেও তিনি রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে ভারত জোড়ো যাত্রায় অংশ নেবেন আগামী বৃহস্পতিবার থেকে। কংগ্রেসের অন্যান্য শীর্ষ নেতারাও অংশ নিচ্ছেন এই পদযাত্রায়।
কংগ্রেসের সাংগঠনিক নির্বাচন কর্তৃপক্ষ আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দলের সর্বভারতীয় সংগঠনের কোনো পদাধিকারী, মুখপাত্র এবং রাজ্য কংগ্রেসের সভাপতিরা প্রকাশ্যে কোনো প্রার্থীর হয়ে প্রচার চালাতে পারেন না। কেউ যদি মল্লিকার্জুন বা শশীর হয়ে প্রচার চালাতে চান তবে তাদের দলীয় পদ ছাড়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। দলের পদাধিকারীদের কাউকে সমর্থন করা থেকে বিরত রাখতে জারি হয়েছে এই নতুন নির্দেশিকা।
এদিকে, কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তৃতীয় প্রার্থী ছিলেন কেএন ত্রিপাঠি। তাঁর মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট পদের লড়াই দাঁড়িয়েছে মল্লিকার্জুনের সঙ্গে শশীর মধ্যে। উভয় প্রার্থীই অবশ্য বন্ধুত্বপূর্ণ লড়াইয়ের কথা বলছেন।
মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেছেন, ‘আমি কংগ্রেসের সভাপতি পদে লড়ছি কারও বিরোধিতা করব বলে নয়। আমি লড়াই করছি দলকে শক্তিশালী করার জন্য।’ খাড়গের মতো একই মত শশী থারুরেরও। মল্লিকার্জুন খাড়গের প্রশংসা করে তিনি জানান, দলের তরুণ ব্রিগেডকে উৎসাহিত করতেই নির্বাচনে লড়ছেন তিনি। কেরালায় নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় শশী আরও জানান, তরুণেরা তাঁকেই চাইছেন। সেই সঙ্গে তাঁর ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য, ‘বর্তমানে দল যেভাবে চলছে তাতে যারা খুশি তাঁরা খাড়গেকে ভোট দেবেন। আর যারা বদল চান তাঁরা আমাকে ভোট দেবেন।’
দলীয় প্রেসিডেন্টের দৌড় থেকে ছিটকে পড়া গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটও মল্লিকার্জুনের সমর্থনে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মল্লিকার্জুন খাড়গের অভিজ্ঞতা কংগ্রেসকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে। সভাপতি পদে তিনি নিশ্চিতভাবেই জয়ী হতে চলেছেন।’
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২ ঘণ্টা আগে