অনলাইন ডেস্ক
মারাঠি ভাষার পরিবর্তে হিন্দিতে কথা বলায় এক অটোরিকশাচালককে প্রকাশ্যে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছেন শিবসেনা ও মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার সমর্থকেরা।
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্যটির পালঘর জেলায় গতকাল শনিবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, কিছুদিন আগে পালঘরের বিরার রেলওয়ে স্টেশনে ওই চালকের সঙ্গে উত্তর প্রদেশ থেকে আসা ভবেশ পাদোলিয়া নামের এক ব্যক্তির ভাষাকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডা হয়, যার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, চালককে মারাঠি ভাষায় কথা বলার অনুরোধ করা হলে তিনি বারবার বলছিলেন, ‘আমি হিন্দিতেই কথা বলব।’
ভবেশের দাবি, জনপরিসরে মারাঠি ভাষায় কথা না বলায় ওই চালককে তিনি প্রশ্ন করেছিলেন। জবাবে ওই চালক বলেন, তিনি হিন্দি এবং ভোজপুরি ভাষায় কথা বলতেই স্বচ্ছন্দ বোধ করেন।
এই ভিডিও দেখে গতকাল বিরার রেলওয়ে স্টেশনের কাছে উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (ইউবিটি) ও রাজ ঠাকরের নেতৃত্বাধীন মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার (এমএনএস) একদল সমর্থক ওই অটোরিকশাচালককে ঘিরে ধরেন।
এরপর চালকের গালে তাঁরা একের পর এক চড় মারতে থাকেন। হামলাকারীদের মধ্যে ওই দুই কট্টর ডানপন্থী দলের নারী সদস্যরাও ছিলেন।
পরে চালককে ভবেশ, তাঁর বোন ও মহারাষ্ট্র রাজ্যের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হয়।
হামলাকারীদের অভিযোগ, কিছুদিন আগে ভাইরাল হওয়া চালকের সেই বক্তব্য মারাঠি ভাষা ও মহারাষ্ট্রের সাংস্কৃতিক প্রতীকের প্রতি ‘অপমানজনক’ ছিল।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন শিবসেনার বিরার শহরপ্রধান উদয় যাদব। তিনি পরে সংবাদমাধ্যমকে জানান, দলীয় সমর্থকেরা ‘শিবসেনার কায়দায়’ চালককে জবাব দিয়েছেন।
উদয় বলেন, ‘মারাঠি ভাষা, মহারাষ্ট্র বা মারাঠিদের অপমান করার দুঃসাহস কেউ যদি দেখায়, তাহলে তাকে শিবসেনার কায়দায় জবাব দেওয়া হবে। আমরা চুপ করে বসে থাকব না।’
‘ওই চালক মারাঠি ও মহারাষ্ট্রকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছিলেন। তাঁকে উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। আমরা তাঁকে রাজ্যবাসীর কাছে এবং যাঁদের তিনি অসন্তুষ্ট করেছেন, তাঁদের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছি।’ যোগ করেন তিনি।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।
পালঘর জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি দেখেছি এবং ঘটনার সত্যতা যাচাই করছি। এখন পর্যন্ত উভয় পক্ষের কেউই কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি।’
মারাঠি ভাষার পরিবর্তে হিন্দিতে কথা বলায় এক অটোরিকশাচালককে প্রকাশ্যে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছেন শিবসেনা ও মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার সমর্থকেরা।
ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্যটির পালঘর জেলায় গতকাল শনিবার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, কিছুদিন আগে পালঘরের বিরার রেলওয়ে স্টেশনে ওই চালকের সঙ্গে উত্তর প্রদেশ থেকে আসা ভবেশ পাদোলিয়া নামের এক ব্যক্তির ভাষাকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডা হয়, যার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, চালককে মারাঠি ভাষায় কথা বলার অনুরোধ করা হলে তিনি বারবার বলছিলেন, ‘আমি হিন্দিতেই কথা বলব।’
ভবেশের দাবি, জনপরিসরে মারাঠি ভাষায় কথা না বলায় ওই চালককে তিনি প্রশ্ন করেছিলেন। জবাবে ওই চালক বলেন, তিনি হিন্দি এবং ভোজপুরি ভাষায় কথা বলতেই স্বচ্ছন্দ বোধ করেন।
এই ভিডিও দেখে গতকাল বিরার রেলওয়ে স্টেশনের কাছে উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (ইউবিটি) ও রাজ ঠাকরের নেতৃত্বাধীন মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনার (এমএনএস) একদল সমর্থক ওই অটোরিকশাচালককে ঘিরে ধরেন।
এরপর চালকের গালে তাঁরা একের পর এক চড় মারতে থাকেন। হামলাকারীদের মধ্যে ওই দুই কট্টর ডানপন্থী দলের নারী সদস্যরাও ছিলেন।
পরে চালককে ভবেশ, তাঁর বোন ও মহারাষ্ট্র রাজ্যের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হয়।
হামলাকারীদের অভিযোগ, কিছুদিন আগে ভাইরাল হওয়া চালকের সেই বক্তব্য মারাঠি ভাষা ও মহারাষ্ট্রের সাংস্কৃতিক প্রতীকের প্রতি ‘অপমানজনক’ ছিল।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন শিবসেনার বিরার শহরপ্রধান উদয় যাদব। তিনি পরে সংবাদমাধ্যমকে জানান, দলীয় সমর্থকেরা ‘শিবসেনার কায়দায়’ চালককে জবাব দিয়েছেন।
উদয় বলেন, ‘মারাঠি ভাষা, মহারাষ্ট্র বা মারাঠিদের অপমান করার দুঃসাহস কেউ যদি দেখায়, তাহলে তাকে শিবসেনার কায়দায় জবাব দেওয়া হবে। আমরা চুপ করে বসে থাকব না।’
‘ওই চালক মারাঠি ও মহারাষ্ট্রকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছিলেন। তাঁকে উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। আমরা তাঁকে রাজ্যবাসীর কাছে এবং যাঁদের তিনি অসন্তুষ্ট করেছেন, তাঁদের কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেছি।’ যোগ করেন তিনি।
এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি।
পালঘর জেলা পুলিশের এক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি দেখেছি এবং ঘটনার সত্যতা যাচাই করছি। এখন পর্যন্ত উভয় পক্ষের কেউই কোনো লিখিত অভিযোগ করেননি।’
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে