বিজ্ঞাপনচিত্রে গাজার ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে মিল থাকায় তোপের মুখে পড়েছে স্পেনের ফ্যাশন রিটেইলার ‘জারা’। গাজায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞে মানুষের ভোগান্তিকে উপহাস করার অভিযোগে ব্র্যান্ডটি বয়কটের ডাক দিয়েছেন নেটিজেনরা।
আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জারার আতেলিয়ের সিরিজের অংশ হিসেবে ‘দ্য জ্যাকেট’ নামের এ বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হয়েছেন ক্রিস্টেন ম্যাকমেনামি। বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, ম্যাকমেনামির কাঁধে সাদা পলিথিনে মোড়া একটি ম্যানেকিন (পোশাক প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত কাঠ বা পলিমারের মূর্তি)। দেখতে কাফনে মোড়ানো লাশ। তাঁর আশপাশে থাকা অন্যান্য ম্যানেকিনগুলোর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নেই। চারপাশ ঘিরে ধ্বংসস্তূপ।
সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা এ ছবির পটভূমিকে গাজায় চলমান ইসরায়েল–হামাসের যুদ্ধে ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিরূপ বলে অভিযোগ করেছেন।
এমনকি একজন সমালোচক ছবিটির পেছনে থাকা প্লাস্টার বোর্ডকে ফিলিস্তিনের মানচিত্রের মতো দেখতে বলে উল্লেখ করেছেন।
এ বিজ্ঞাপনের ছবি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই জারা ব্র্যান্ড বয়কটের ডাক দিয়েছেন অনেক নেটিজেন। তীব্র সমালোচনার মুখে প্রতিষ্ঠানটি এ বিজ্ঞাপনের সব পোস্ট সরিয়ে ফেলেছে। তবে এখনো কোনো বিবৃতি দেয়নি তারা।
ফিলিস্তিনি শিল্পী হাজেম হার্ব ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘মৃত্যু এবং ধ্বংসকে ফ্যাশনের পটভূমি হিসেবে ব্যবহার করা পাপের চেয়েও বেশি। এটি কুকর্মে সহযোগিতা করার সমান। ভোক্তা হিসেবে আমাদের ক্ষোভ প্রকাশ করা উচিত, জারাকে বয়কট করুন।’
ইনফ্লুয়েন্সার নূর আমরা ও হিনা চিমাও ইনস্টাগ্রামে লেখেন, ‘গাজায় কাফনে মোড়ানো লাশের বিধ্বংসী চিত্র আমরা সবাই দেখেছি...এটা স্পষ্টতই ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইচ্ছাকৃত উপহাস। তাঁরা ঠিক জানতেন, তাঁরা কী করছেন।’
এ পোস্টের মন্তব্যের ঘরে কসমেটিক ব্র্যান্ড হুদা বিউটির প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘অসুস্থ মানসিকতা!’
এক এক্স ব্যবহারকারী বলেন, ‘এত দিন আমার প্রিয় ব্র্যান্ড ছিল। পুরো আলমারিতে জারার পোশাক ছিল। এ পোশাকগুলো এক আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠিয়ে দিচ্ছি এবং আর কখনোই কিনছি না।’
গত অক্টোবরে ইসরায়েলি কট্টর ডানপন্থী রাজনীতিক ইতামার বেন জিভিরের নির্বাচনী প্রচারণার আয়োজন করেছিল জারার ইসরায়েলি ফ্র্যাঞ্চাইজি। ওই সময়ও ইসরায়েলি আরবরা জারা বয়কটের ডাক দেন।
এর আগে জারার বিরুদ্ধে ইহুদি–বিদ্বেষের অভিযোগও উঠেছিল। ২০০৭ সালে হ্যান্ডব্যাগে স্বস্তিকা চিহ্ন থাকায় সমালোচনার মুখে সব পণ্য বাজার থেকে প্রত্যাহার করে জারা। এ ছাড়া ২০১৪ সালে টি–শার্টের ডিজাইন ইহুদি কনসেন্ট্র্রেশন ক্যাম্পে বন্দীদের ইউনিফর্মের মতো হওয়ায় সমালোচনার মুখে পড়ে এ বহুজাতিক ব্র্যান্ড।
বিজ্ঞাপনচিত্রে গাজার ধ্বংসযজ্ঞের সঙ্গে মিল থাকায় তোপের মুখে পড়েছে স্পেনের ফ্যাশন রিটেইলার ‘জারা’। গাজায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞে মানুষের ভোগান্তিকে উপহাস করার অভিযোগে ব্র্যান্ডটি বয়কটের ডাক দিয়েছেন নেটিজেনরা।
আরব নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জারার আতেলিয়ের সিরিজের অংশ হিসেবে ‘দ্য জ্যাকেট’ নামের এ বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হয়েছেন ক্রিস্টেন ম্যাকমেনামি। বিজ্ঞাপনে দেখা যায়, ম্যাকমেনামির কাঁধে সাদা পলিথিনে মোড়া একটি ম্যানেকিন (পোশাক প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত কাঠ বা পলিমারের মূর্তি)। দেখতে কাফনে মোড়ানো লাশ। তাঁর আশপাশে থাকা অন্যান্য ম্যানেকিনগুলোর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নেই। চারপাশ ঘিরে ধ্বংসস্তূপ।
সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা এ ছবির পটভূমিকে গাজায় চলমান ইসরায়েল–হামাসের যুদ্ধে ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিরূপ বলে অভিযোগ করেছেন।
এমনকি একজন সমালোচক ছবিটির পেছনে থাকা প্লাস্টার বোর্ডকে ফিলিস্তিনের মানচিত্রের মতো দেখতে বলে উল্লেখ করেছেন।
এ বিজ্ঞাপনের ছবি ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই জারা ব্র্যান্ড বয়কটের ডাক দিয়েছেন অনেক নেটিজেন। তীব্র সমালোচনার মুখে প্রতিষ্ঠানটি এ বিজ্ঞাপনের সব পোস্ট সরিয়ে ফেলেছে। তবে এখনো কোনো বিবৃতি দেয়নি তারা।
ফিলিস্তিনি শিল্পী হাজেম হার্ব ইনস্টাগ্রামে লিখেছেন, ‘মৃত্যু এবং ধ্বংসকে ফ্যাশনের পটভূমি হিসেবে ব্যবহার করা পাপের চেয়েও বেশি। এটি কুকর্মে সহযোগিতা করার সমান। ভোক্তা হিসেবে আমাদের ক্ষোভ প্রকাশ করা উচিত, জারাকে বয়কট করুন।’
ইনফ্লুয়েন্সার নূর আমরা ও হিনা চিমাও ইনস্টাগ্রামে লেখেন, ‘গাজায় কাফনে মোড়ানো লাশের বিধ্বংসী চিত্র আমরা সবাই দেখেছি...এটা স্পষ্টতই ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইচ্ছাকৃত উপহাস। তাঁরা ঠিক জানতেন, তাঁরা কী করছেন।’
এ পোস্টের মন্তব্যের ঘরে কসমেটিক ব্র্যান্ড হুদা বিউটির প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘অসুস্থ মানসিকতা!’
এক এক্স ব্যবহারকারী বলেন, ‘এত দিন আমার প্রিয় ব্র্যান্ড ছিল। পুরো আলমারিতে জারার পোশাক ছিল। এ পোশাকগুলো এক আশ্রয়কেন্দ্রে পাঠিয়ে দিচ্ছি এবং আর কখনোই কিনছি না।’
গত অক্টোবরে ইসরায়েলি কট্টর ডানপন্থী রাজনীতিক ইতামার বেন জিভিরের নির্বাচনী প্রচারণার আয়োজন করেছিল জারার ইসরায়েলি ফ্র্যাঞ্চাইজি। ওই সময়ও ইসরায়েলি আরবরা জারা বয়কটের ডাক দেন।
এর আগে জারার বিরুদ্ধে ইহুদি–বিদ্বেষের অভিযোগও উঠেছিল। ২০০৭ সালে হ্যান্ডব্যাগে স্বস্তিকা চিহ্ন থাকায় সমালোচনার মুখে সব পণ্য বাজার থেকে প্রত্যাহার করে জারা। এ ছাড়া ২০১৪ সালে টি–শার্টের ডিজাইন ইহুদি কনসেন্ট্র্রেশন ক্যাম্পে বন্দীদের ইউনিফর্মের মতো হওয়ায় সমালোচনার মুখে পড়ে এ বহুজাতিক ব্র্যান্ড।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে