রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ‘প্রয়োজনে’ ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও কথা বলতে প্রস্তুত। আজ মঙ্গলবার ক্রেমলিনের এক বিবৃতিতে এই কথা জানানো হয়েছে।
তবে পুতিনের প্রশাসন ইউক্রেনের নেতা হিসেবে জেলেনস্কির বৈধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘পুতিন নিজেই বলেছেন যে প্রয়োজনে তিনি জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনা করতে প্রস্তুত থাকবেন। তবে জেলেনস্কির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতে পারে—এমন বাস্তবতায় চুক্তির আইনি ভিত্তি নিয়ে আলোচনা করা প্রয়োজন।’
ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে—ইউক্রেনে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয় যদি ইউরোপের সামগ্রিক নিরাপত্তা ইস্যুগুলো বিবেচনায় না নেওয়া হয়।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এ বিষয়ে এএফপির এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘নিরাপত্তার ব্যাপক দৃষ্টিভঙ্গি ছাড়া ইউক্রেন সংকটের দীর্ঘস্থায়ী ও কার্যকর সমাধান অসম্ভব।’
পেসকভ জানান, ইউক্রেন যদি ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) যোগ দিতে চায়, তবে মস্কো কোনো বাধা দেবে না। কিন্তু ইউক্রেন ন্যাটো সদস্য হতে চাইলে তার বিরোধিতা করা হবে। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের ইইউতে যোগ দেওয়া একটি সার্বভৌম সিদ্ধান্ত। অন্য কোনো দেশকে কেউ বাধ্য করতে পারে না, আমরাও সেটি করতে চাই না। তবে নিরাপত্তা ও সামরিক জোটের ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন। এখানে আমাদের সুস্পষ্ট ও প্রতিষ্ঠিত নীতি রয়েছে।’
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট হিসেবে জেলেনস্কির পাঁচ বছরের মেয়াদ গত বছর শেষ হয়েছে। তবে সামরিক আইন জারির কারণে ইউক্রেনের সংবিধান অনুযায়ী নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রয়োজন নেই। মস্কো এই বাস্তবতাকে অগ্রাহ্য করে এবং বারবার জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ নেতা হিসেবে উল্লেখ করে আসছে।
অন্যদিকে জেলেনস্কি বলেছেন, তিনি সমঝোতার জন্য প্রস্তুত এবং পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি। তবে তার আগে ইউক্রেন ও তার মিত্রদের মধ্যে সংঘাত সমাধানের বিষয়ে একটি সম্মিলিত কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ‘প্রয়োজনে’ ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও কথা বলতে প্রস্তুত। আজ মঙ্গলবার ক্রেমলিনের এক বিবৃতিতে এই কথা জানানো হয়েছে।
তবে পুতিনের প্রশাসন ইউক্রেনের নেতা হিসেবে জেলেনস্কির বৈধতা নিয়ে আবারও প্রশ্ন তুলেছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘পুতিন নিজেই বলেছেন যে প্রয়োজনে তিনি জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনা করতে প্রস্তুত থাকবেন। তবে জেলেনস্কির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতে পারে—এমন বাস্তবতায় চুক্তির আইনি ভিত্তি নিয়ে আলোচনা করা প্রয়োজন।’
ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে—ইউক্রেনে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয় যদি ইউরোপের সামগ্রিক নিরাপত্তা ইস্যুগুলো বিবেচনায় না নেওয়া হয়।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এ বিষয়ে এএফপির এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘নিরাপত্তার ব্যাপক দৃষ্টিভঙ্গি ছাড়া ইউক্রেন সংকটের দীর্ঘস্থায়ী ও কার্যকর সমাধান অসম্ভব।’
পেসকভ জানান, ইউক্রেন যদি ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) যোগ দিতে চায়, তবে মস্কো কোনো বাধা দেবে না। কিন্তু ইউক্রেন ন্যাটো সদস্য হতে চাইলে তার বিরোধিতা করা হবে। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের ইইউতে যোগ দেওয়া একটি সার্বভৌম সিদ্ধান্ত। অন্য কোনো দেশকে কেউ বাধ্য করতে পারে না, আমরাও সেটি করতে চাই না। তবে নিরাপত্তা ও সামরিক জোটের ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন। এখানে আমাদের সুস্পষ্ট ও প্রতিষ্ঠিত নীতি রয়েছে।’
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্ট হিসেবে জেলেনস্কির পাঁচ বছরের মেয়াদ গত বছর শেষ হয়েছে। তবে সামরিক আইন জারির কারণে ইউক্রেনের সংবিধান অনুযায়ী নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রয়োজন নেই। মস্কো এই বাস্তবতাকে অগ্রাহ্য করে এবং বারবার জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ নেতা হিসেবে উল্লেখ করে আসছে।
অন্যদিকে জেলেনস্কি বলেছেন, তিনি সমঝোতার জন্য প্রস্তুত এবং পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি। তবে তার আগে ইউক্রেন ও তার মিত্রদের মধ্যে সংঘাত সমাধানের বিষয়ে একটি সম্মিলিত কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে