ইউক্রেনে সহায়তা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেছেন ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। রোমানিয়ার রাজধানী বুখারেস্টে মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর দুদিনের বৈঠক এই অঙ্গীকার করেন তাঁরা। বৈঠকে সামরিক সহায়তার পাশাপাশি জ্বালানি, চিকিৎসা ও শীতের সরঞ্জাম প্রদানের বিষয়েও অঙ্গীকার করেন তাঁরা।
রাশিয়ার সাম্প্রতিক হামলাগুলো বেশির ভাগই ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো লক্ষ্য করে। এসব হামলায় রাজধানী কিয়েভসহ বেশ কয়েকটি শহরে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে ইউক্রেনের বিপুলসংখ্যক মানুষ তীব্র শীতের মধ্যে বিদ্যুৎ ও উষ্ণ ব্যবস্থার সুযোগ পাচ্ছেন না। জীবন বাঁচাতে রীতিমতো লড়াই করতে হচ্ছে তাঁদের।
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে শীতকে রাশিয়া অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের চেষ্টা করছে অভিযোগ করে ন্যাটোর মহাসচিব জেনে স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ‘ন্যাটো ইউক্রেনের পাশে থাকবে। আমরা সব ধরনের সহায়তা অব্যাহত রাখব।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এবং ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রোমানিয়া ও প্রতিবেশী মলদোভাও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইউক্রেন থেকে পালিয়ে প্রায় ২০ লাখ মানুষ দেশ ছেড়েছেন। পরিসংখ্যান বলছে, রোমানিয়া প্রায় ৮০ হাজার শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে। এ অবস্থায় রুশ হামলায় বিধ্বস্ত জ্বালানি অবকাঠামো মেরামতে যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে ‘উল্লেখযোগ্য পরিমাণ’ আর্থিক সহায়তা দেবে। এ জন্য বাইডেন প্রশাসন প্রায় ১১০ কোটি ডলার বাজেট করেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। এ বাজেটের অর্থ ইউক্রেন ও মলদোভায় জ্বালানি সংকট নিরসনে ব্যয় করা হবে।
এদিকে, গত রোববার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সতর্ক করে বলেছেন, ‘রাশিয়ার সেনারা আরও নতুন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। যতক্ষণ তাঁদের হাতে ক্ষেপণাস্ত্র মজুত আছে, তাঁরা থামবেন না।’ করণীয় ঠিক করতে এরই মধ্যে সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘আসছে সপ্তাহটি কঠিন হতে পারে।’
ইউক্রেনে সহায়তা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেছেন ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। রোমানিয়ার রাজধানী বুখারেস্টে মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর দুদিনের বৈঠক এই অঙ্গীকার করেন তাঁরা। বৈঠকে সামরিক সহায়তার পাশাপাশি জ্বালানি, চিকিৎসা ও শীতের সরঞ্জাম প্রদানের বিষয়েও অঙ্গীকার করেন তাঁরা।
রাশিয়ার সাম্প্রতিক হামলাগুলো বেশির ভাগই ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো লক্ষ্য করে। এসব হামলায় রাজধানী কিয়েভসহ বেশ কয়েকটি শহরে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে ইউক্রেনের বিপুলসংখ্যক মানুষ তীব্র শীতের মধ্যে বিদ্যুৎ ও উষ্ণ ব্যবস্থার সুযোগ পাচ্ছেন না। জীবন বাঁচাতে রীতিমতো লড়াই করতে হচ্ছে তাঁদের।
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে শীতকে রাশিয়া অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের চেষ্টা করছে অভিযোগ করে ন্যাটোর মহাসচিব জেনে স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ‘ন্যাটো ইউক্রেনের পাশে থাকবে। আমরা সব ধরনের সহায়তা অব্যাহত রাখব।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এবং ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রোমানিয়া ও প্রতিবেশী মলদোভাও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ইউক্রেন থেকে পালিয়ে প্রায় ২০ লাখ মানুষ দেশ ছেড়েছেন। পরিসংখ্যান বলছে, রোমানিয়া প্রায় ৮০ হাজার শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে। এ অবস্থায় রুশ হামলায় বিধ্বস্ত জ্বালানি অবকাঠামো মেরামতে যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে ‘উল্লেখযোগ্য পরিমাণ’ আর্থিক সহায়তা দেবে। এ জন্য বাইডেন প্রশাসন প্রায় ১১০ কোটি ডলার বাজেট করেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। এ বাজেটের অর্থ ইউক্রেন ও মলদোভায় জ্বালানি সংকট নিরসনে ব্যয় করা হবে।
এদিকে, গত রোববার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সতর্ক করে বলেছেন, ‘রাশিয়ার সেনারা আরও নতুন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। যতক্ষণ তাঁদের হাতে ক্ষেপণাস্ত্র মজুত আছে, তাঁরা থামবেন না।’ করণীয় ঠিক করতে এরই মধ্যে সরকারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘আসছে সপ্তাহটি কঠিন হতে পারে।’
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৫ ঘণ্টা আগে